দৃষ্টিপাত হবে কামিনীর বনে-
অলস মধ্যাহ্নের নির্জনে একফালি
ছায়ার নিচে,অনুষ্ণ স্পর্শ দেবো শৈলপান্তে কামিনীর সুভাষে,
তুমি এসো কিন্তু?
থাকবো দীর্ঘ প্রতিক্ষায়।
নবোদ্ভিন্ন তরুণ অবস্থায়- বিবেকবর্জিত করে হয়েছি বেপরোয়া, কেনো তুমি বুঝতে পারোনা?
খুঁজে খুঁজে পাগল আঁধার দাঁড়ায় এসে কাছে বিহান বেলায় দুর্বলেরা করে রটনা।
হৃদয় অগ্নিপক্বকরণ, দ্রুত করি স্থান পরিবর্তন কেনো দর্শনে দিয়েছিলে ভরসার স্থান, নজর সরিয়ে করছো দরিদ্র- তোমার মমতা নিষ্ঠুর নৃশংস ভাবে করেছে হত্যা।
শুনতে পাওনি হৃদযন্ত্রটি বেরিয়ে আসছিলো
তোমাকে দেখতে- তাই তো প্রবসিত করছি-
হঠাৎই তুষারপাত কিছু কাঠ কিজানি কে রেখেছিলো কামিনীর তলে ভেজেনি জ্বালিয়ে
কষ্ট গুলোকে তাপ দিয়ে কঠিন করছিলাম।
অকস্মাৎ হৃদয় থেকে বেরিয়ে এলো নিনাদ অস্থিরতায় হারিয়ে ফেলেছিলাম ধৈর্য্য-
কেনো দর্শনে দিয়েছিলে ভরসা?
তাইতো এসেও যেতে হলো ফিরে|