Categories
নারী কথা প্রবন্ধ রিভিউ

আজ আন্তর্জাতিক ধাত্রী দিবস, জানুন দিনটি কেন পালিত হয় ও গুরুত্ব।।।

আন্তর্জাতিক মিডওয়াইফ দিবস (আন্তর্জাতিক মিডওয়াইফস ডেও বলা হয়) হল একটি বার্ষিক বিশ্ব উদযাপন যা ৫ মে বিশ্বজুড়ে মা ও নবজাতকের স্বাস্থ্যের উন্নয়নে মিডওয়াইফরা যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তা স্বীকৃতি দিতে এবং সম্মান করার জন্য চিহ্নিত করা হয়। মিডওয়াইফরা প্রায়ই গর্ভবতী মহিলাদের জন্য প্রাথমিক পরিচর্যাকারী, গর্ভাবস্থা, প্রসবকালীন এবং প্রসবোত্তর সময়কালে সহায়তা এবং নির্দেশনা প্রদান করে।

দিনটি মাতৃ ও নবজাতকের স্বাস্থ্যসেবায় মিডওয়াইফরা যে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে তা চিনতে এবং উদযাপন করার একটি সুযোগ প্রদান করে। ইন্টারন্যাশনাল কনফেডারেশন অফ মিডওয়াইভস (ICM) দ্বারা ১৯৯২ সালে মিডওয়াইফের আন্তর্জাতিক দিবসটি ধাত্রী পেশার বিষয়ে উদযাপন এবং সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ঐতিহাসিক নথি অনুসারে, এই অনুষ্ঠানটি বিশ্বজুড়ে ৫০ টিরও বেশি দেশ এবং সেইসাথে আন্তর্জাতিক সংস্থা যেমন WHO এবং UNFPA দ্বারা পালন করা হয়।
মিডওয়াইফরা হলেন দক্ষ স্বাস্থ্যসেবা পেশাদার যারা গর্ভাবস্থা, প্রসবকালীন এবং প্রসবোত্তর সময়কালে মহিলাদের প্রয়োজনীয় যত্ন এবং সহায়তা প্রদান করে। তারা মা ও নবজাতক উভয়ের জন্য প্রসবপূর্ব যত্ন, প্রসব ও প্রসবের সময় সহায়তা এবং প্রসবোত্তর যত্ন প্রদান করে।

আন্তর্জাতিক মিডওয়াইফ দিবস ২০২৫ তারিখ–

আন্তর্জাতিক মিডওয়াইফ দিবস ২০২৪, ৫ মে রবিবার পালিত হবে।

আন্তর্জাতিক মিডওয়াইফ দিবসের তাৎপর্য–

আন্তর্জাতিক মিডওয়াইফ দিবস গর্ভাবস্থায় এবং সন্তানের জন্মের পরে মহিলাদের জন্য একজন মিডওয়াইফের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে একটি সুযোগ প্রদান করে। দিনটি নিরাপদে এবং কার্যকরভাবে অনুশীলন করার জন্য ধাত্রীদের অধিকারের পক্ষে সমর্থন করার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে। এই দিনে সেমিনার, ওয়ার্কশপের মতো বেশ কিছু ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। এই দিনটি মিডওয়াইফারি শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং সংস্থানগুলিতে বৃহত্তর বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তাকেও তুলে ধরেছে যাতে সমস্ত মহিলার মানসম্পন্ন মা ও নবজাতক স্বাস্থ্যসেবাগুলিতে অ্যাক্সেস রয়েছে তা নিশ্চিত করতে।

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ০৫ মে, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।

আজ ০৫ মে। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

দিবস—–

(ক)  নেদারল্যান্ড: মুক্তি দিবস (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসিদের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার স্মরণে)
(খ)ডেনমার্ক: মুক্তি দিবস।
(গ) পালাউ: সিনিয়র সিটিজেন দিবস
(ঘ) ইউরোপের দিবস (কাউন্সিল অফ ইউরোপ)
(ঙ) আন্তর্জাতিক মিডওয়াইফ দিবস।

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৮১৩ – সোরেন কিয়ের্কেগার্ড, ডেনিশ দার্শনিক এবং লেখক।  .

১৮১৮ – কার্ল মার্কস, প্রভাবশালী জার্মান সমাজ বিজ্ঞানী ও মার্কসবাদের প্রবক্তা।

১৮৪৬ – হেনরিক শিন্‌কিয়েউইচ, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পোল্যান্ডের বিখ্যাত ঔপন্যাসিক।
১৮৮৯ – হার্বি টেলর, দক্ষিণ আফ্রিকান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯০৫ – রঘুনাথ মুর্মূ, ভাষাতত্ত্ববিদ ও সাঁওতালি ভাষার অলচিকি লিপির উদ্ভাবক পণ্ডিত।

১৯১১ – প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার, ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের আত্মাহুতি দানকারী বাঙালি নারী।
১৯১৬ – জৈল সিং, ভারতের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ ও সপ্তম রাষ্ট্রপতি।
১৯১৮ – বাণী রায়, বিশিষ্ট কবি ও যশস্বিনী কথাসাহিত্যিক।

১৯২৪ – প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি নাট্যকার, পরিচালক ও অভিনেতা শেখর চট্টোপাধ্যায়।

১৯১৮ – পল্লীগীতি ও নজরুলগীতির খ্যাতিমান গায়ক গিরীন চক্রবর্তী।
১৯২১ – আর্থার লিওনার্ড শলো, নোবেল বিজয়ী মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯২৮ – বসন্ত চৌধুরী যুক্তিবাদী সুপণ্ডিত ও বাঙালি চলচ্চিত্রাভিনেতা।
১৯৩৩ – কোলি স্মিথ, জামাইকার ক্রিকেটার।
১৯৩৮ – আনন্দদেব মুখোপাধ্যায় বিশিষ্ট বাঙালি শিক্ষাবিদ ও সমুদ্রবিজ্ঞানী।
১৯৭৪ – মমতাজ বেগম, বাংলাদেশি সঙ্গীতশিল্পী ও সংসদ সদস্য।
১৯৭৬ – হুয়ান পাবলো সোরিন, আর্জেন্টিনার সাবেক ফুটবলার।
১৯৮০ – ইয়সি বেনায়ন, ইজরাইলি পেশাদার ফুটবলার।
১৯৮৩ – হেনরি কেভিল, ইংরেজ অভিনেতা।
১৯৮৮ – আডেল, ইংরেজ গায়িকা এবং গীতিকার।
১৯৯৯ – জাস্টিন ক্লুইভার্ট, ডাচ ফুটবলার
ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-
১৫৭০ – ডেনিশদের বিরুদ্ধে তুরস্কের যুদ্ধ ঘোষণা।
১৭৮৯ – ফরাসী বিপ্লব শুরু হয়।
১৭৯৯ – বীর সেনানী টিপু সুলতানকে সমাহিত করা হয়।
১৯৩০ – ভারত শাসনকারী বৃটিশ সরকার মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীকে বিনা বিচারে বন্দি করে।
১৯৩৬ – ইতালীয় বাহিনী আদ্দিস আবাবা দখল করে।
১৯৪২ – ব্রিটিশ বাহিনী মাদগাস্কার অধিকার করে।
১৯৪৫ – চেকোশ্লোভাকিয়ার কমিউনিস্ট পার্টি আত্মগোপন অবস্থা থেকে বের হয়ে দেশব্যাপী গণঅভ্যুত্থানে যোগ দেয়।
১৯৫৫ – জার্মানি সার্বভৌম রাষ্ট্রে পরিণত।
১৯৬১ – প্রথম মার্কিন নভোচারি এলান শেপহার্ড জুনিয়রের মহাকাশ যাত্রা।
১৯৮১ – দক্ষিণ বেলফাস্টের কুখ্যাত মেজ কারাগারে আটক আইরিশ-ক্যাথলিক নেতা ববি স্যান্ডস ৬৬ দিন টানা অনশনের পর পরলোকগমন করেন।
২০০০ – ইউশিরো মোরি জাপানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৮২১ – নেপোলিয়ন বোনাপার্ট ফরাসী শাসক।
১৯৩০ – মনোরঞ্জন সেন, বাঙালি, ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী নেতা।
১৯৬২ – আর্নেস্ট টিল্ডসলে, ইংলিশ ক্রিকেটার।
১৯৯৫ – মিখাইল বোতভিনিক, রাশিয়ান দাবা খেলোয়াড় এবং কোচ।
২০০৬ – নওশাদ আলী, ভারতীয় সঙ্গীত পরিচালক।
২০০৭ – থিওডোর হ্যারল্ড মাইম্যান, মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী।
২০১৬ – মাহফুজুর রহমান, হাইকোর্ট বিভাগের প্রাক্তন বিচারপতি ও বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের সাবেক কমিশনার।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ ০৪ মে, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।।

আজ ০৪ মে। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৭৬৭ – ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের কর্নাটকী সঙ্গীতের কিংবদন্তী শিল্পী ত্যাগরাজ।

১৮২৫ – টমাস হেনরি হাক্সলি, প্রখ্যাত ইংরেজ জীববিজ্ঞানী, শিক্ষক এবং অজ্ঞেয়বাদ দর্শনের অন্যতম প্রবক্তা।
১৮২৬ – ফ্রেডরিক এডউইন চার্চ, মার্কিন ল্যান্ডস্কেপ পেইন্টার।

১৮৪৯ – জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর,বাঙালি নাট্যকার,সঙ্গীত স্রষ্টা, সম্পাদক ও চিত্রশিল্পী ।
১৯১৮ – কাকুয়েই তানাকা, জাপানি সৈনিক, রাজনীতিক ও ৬৪ তম প্রধানমন্ত্রী।
১৯২৮ – হোসনি মুবারক, মিশরের সামরিক নেতা এবং প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি।
১৯২৯ – অড্রে হেপবার্ন, ব্রিটিশ অভিনেত্রী এবং মানবহিতৈষী।
১৯৪২ – স্যাম পিত্রোদা, ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ার, ব্যবসানির্বাহী এবং নীতি সৃষ্টিকর্তা।
১৯৫৭ – পিটার স্লিপ, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার।
১৯৬০ – ভের্নার ওয়েরনের ফায়মান, অস্ট্রীয় রাজনীতিবিদ ও ২৮ তম চ্যান্সেলর।
১৯৬৪ – মনিকা বারডেম, স্প্যানিশ অভিনেত্রী।
১৯৭০ – পল ওয়াইজম্যান, নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটার এবং কোচ।
১৯৭২ – ট্রেন্ট মিল্টন, অস্ট্রেলীয় প্যারালিম্পিক স্নোবোর্ডার।
১৯৮৩ – ড্যানিয়েল ক্রিস্টিয়ান, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার।
১৯৮৪ – মাঞ্জারুল ইসলাম রানা, বাংলাদেশী ক্রিকেটার।

১৯৮৫ – রবি বোপারা, ইংলিশ ক্রিকেটার।
১৯৮৫ – ফার্নান্দো লুইজ রোজা, ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার।
১৯৮৭ – সেস্‌ ফাব্রিগাস, স্প্যানিশ ফুটবলার।
১৯৮৭ – জর্জ লো‌রে‌ঞ্জো গে‌রে‌রো, স্প্যানিশ মোটরসাই‌কেল রেসার।

১৯৮৭ – রাজা নাইনগোলান, বেলজীয় পেশাদার ফুটবলার।
ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-
১৫০২ – ক্রিস্টোফার কলম্বাস তার চতুর্থ সমুদ্র ভ্রমণে গিয়ে কোস্টারিকা আবিষ্কার করেন।
১৬২৬ – ডাচ অভিযাত্রী পিটার মিনিট (Peter Minuit) ম্যানহাটন দ্বিপে প্রথম ইউরোপীয় হিসেবে পা রাখেন, যেখানে আজকের নিউ ইয়র্ক শহর অবস্থিত।
১৮০০ – কলকাতা ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য বিধিবদ্ধ আইনে সম্মতি প্রদান করা হয় ।
১৮০৭ – ফ্রান্স ও ইরানের মধ্যে ফিংকেষ্টাইন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
১৮৮৬ – শিকাগোর হে মার্কেটে বিশাল শ্রমিক সমাবেশে মার্কিন পুলিশ নির্মম নির্যাতন চালায় এবং ৮ জন শ্রমিক নেতাকে প্রাণদণ্ড দেয়।
১৯০৪ – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পানামা খাল নির্মাণ শুরু করে।
১৯১৯ – চীনে ‘৪ঠা মে’ আন্দোলন নামে সাম্রাজ্যবাদ ও সামন্তবাদ বিরোধী বিখ্যাত গণআন্দোলনের সূচনা হয়।
১৯৪৫ – জার্মানীর ন্যাশনাল সোশালিস্ট পার্টি বা নাৎসি পার্টি আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত হয়।
১৯৫৮ – লেবাননের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ক্যামিলি শ্যামৌনের শাসনের বিরুদ্ধে দেশটিতে ব্যাপক গণবিক্ষোভ ও গৃহযুদ্ধ শুরু হয়।
১৯৭৯ – মার্গারেট থ্যাচার ব্রিটেনের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
১৯৮২ – ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জে আর্জেন্টিনার সঙ্গে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর সংঘর্ষ শুরু হয়।
১৯৯৪ – গাজা ও জেরিকোতে স্বায়ত্তশাসন দিতে ইসরাইল এবং পিএলও’র মধ্যে ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-
১৬৭৭ – আইজাক ব্যারো, ইংরেজ গণিতবিদ যিনি স্পর্শক নির্ণয়ের একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।
১৭৯৯ – টিপু সুলতান, বৃটিশ ভারতের মহীশূর রাজ্যের শাসনকর্তা।
১৮৮৯ – আশুতোষ মুখোপাধ্যায়, বাঙালি সাহিত্যিক।
১৯৩৮ – কার্ল ফন অসিয়েত্‌স্কি, জার্মান নোবেল বিজয়ী সাংবাদিক ও লেখক ছিলেন।
১৯৫৬ – পূর্ণচন্দ্র দাস, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
১৯৫৭ – হেম চন্দ্র রায়চৌধুরী, ভারতীয় বাঙালি ইতিহাসবিদ।
১৯৬১ – প্রবাসজীবন চৌধুরী পদার্থবিদ্যা ও দর্শনের প্রখ্যাত অধ্যাপক ও সৌন্দর্যতত্ত্ববিশারদ।
১৯৬৬ – অতুলকৃষ্ণ ঘোষ, বিপ্লবী স্বাধীনতা সংগ্রামী।
১৯৭২ – এডয়ার্ড কেলভিন কেন্ডাল, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান রসায়নবিদ।
১৯৭৬ – ইন্দুমতী সিংহ, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের নারী বিপ্লবী।
১৯৮০ – জোসিপ ব্রজ টিটো, যুগোস্লাভিয়ার ফিল্ড মার্শাল, রাজনীতিবিদ ও ১ম প্রেসিডেন্ট।
১৯৮৩ – আবুল ফজল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং রাষ্ট্রপতির শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন।
১৯৯২ – অর্থনীতিবিদ আখলাকুর রহমান।
২০১২ – রাশিদি ইয়েকিনি, নাইজেরিয়ান ফুটবলার।
২০১৩ – ক্রিস্টিয়ান ডি দুভ, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ বংশোদ্ভূত বেলজিয়ান বায়োকেমিস্ট।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আধ্যাত্মিকতা ও শিল্পের মেলবন্ধন : ত্যাগরাজের সঙ্গীত সাধনা ও তার অমর সৃষ্টি।।।

ত্যাগরাজ, কর্ণাটিক সঙ্গীতের সমার্থক নাম, ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে একটি অমোঘ চিহ্ন রেখে গেছেন। ১৭৭৬ সালের ৪ মে জন্মগ্রহণ করেন, ত্যাগরাজ, যিনি থ্যাগব্রাহাম এবং কাকারলা থ্যাগব্রাহাম নামেও পরিচিত, তিনি ছিলেন একজন বিশিষ্ট সুরকার এবং কণ্ঠশিল্পী। তাঁর অবদান, সমসাময়িক শ্যামা শাস্ত্রী এবং মুথুস্বামী দীক্ষিতারের অবদান, কর্ণাটক সঙ্গীতের শ্রদ্ধেয় ত্রিত্ব গঠন করে।

ত্যাগরাজের রচনাগুলি, প্রাথমিকভাবে তেলেগু ভাষায় এবং রামাকে উৎসর্গ করা, আজও জনপ্রিয়, “নাগুমোমু” বিশেষভাবে প্রিয় হিসাবে দাঁড়িয়ে আছে।
ত্যাগরাজের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদানগুলির মধ্যে একটি হল পঞ্চরত্ন কৃতি, পাঁচটি বিশেষ রচনা যা প্রায়শই তাকে সম্মানিত অনুষ্ঠানে পরিবেশিত হয়। উপরন্তু, তার উৎসব সম্পদা কৃতি মন্দির উদযাপনের একটি প্রধান বিষয়। ত্যাগরাজের জীবন চারটি মারাঠা রাজার শাসনামলে বিস্তৃত ছিল, তবুও তার মনোযোগ আদালতের পরিবর্তে তার সঙ্গীতের প্রতি অবিচল ছিল।
আজকের তামিলনাড়ুর তিরুভারুর জেলায় একটি তেলেগু বৈদিক মুলাকানাডু ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন, ত্যাগরাজের শিকড় অন্ধ্র প্রদেশের কাকারলা গ্রামে ফিরে আসে। তার পরিবার স্মার্ট ঐতিহ্য মেনে চলে এবং তার জন্মস্থানে মন্দিরের দেবতার নামানুসারে তার নামকরণ করা হয়। তার পরিবারে সঙ্গীত চলে, তার কাকা গিরিরাজও একজন বিখ্যাত কবি এবং সঙ্গীতজ্ঞ ছিলেন।
অল্প বয়স থেকেই, ত্যাগরাজ সঙ্গীতে নিমগ্ন ছিলেন, তাঁর পিতামহ, কালহাস্তেয়, যিনি একজন স্বনামধন্য বীণা বাদক নিজেই বীণা বাজানো শিখেছিলেন। কালহাস্তেয়ার মৃত্যুর পর, ত্যাগরাজের সঙ্গীত যাত্রা স্বর্গীয় ঋষি নারদ দ্বারা অনুপ্রাণিত হতে থাকে, যাকে তিনি গভীরভাবে শ্রদ্ধা করতেন। কথিত আছে যে একজন সন্ন্যাসী তাকে প্রদত্ত একটি মন্ত্র ত্যাগরাজকে নারদের দর্শন পেতে সক্ষম করেছিল, যা তার সঙ্গীত রচনাগুলিকে আরও প্রভাবিত করেছিল।
ত্যাগরাজের জীবন ছিল ভক্তিপূর্ণ, শুধু সঙ্গীতের প্রতি নয়, আধ্যাত্মিক সাধনার প্রতিও ছিল, যা তাকে জীবনের শেষ দিকে তপস্বী করার ব্রত নিতে পরিচালিত করেছিল। তিনি ৬ জানুয়ারী, ১৮৪৭ সালে, ৭৯ বছর বয়সে, রচনার একটি সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার রেখে মারা যান। তাঁর শেষ রচনা, “গিরিপাই নেলাকোন্না” (রাগ সাহানা, আদি তালাম), এবং তিরুবাইয়ারুর কাবেরী নদীর তীরে তাঁর শ্মশান, কর্ণাটিক সঙ্গীতের একটি যুগের সমাপ্তি চিহ্নিত করে।
ত্যাগরাজের উত্তরাধিকার বংশ পরম্পরায় সঙ্গীতজ্ঞ এবং কর্ণাটিক সঙ্গীতের অনুরাগীদের প্রভাবিত ও অনুপ্রাণিত করে চলেছে। তাঁর জীবন এবং কাজগুলি ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে ভক্তি ও শৈল্পিকতার স্থায়ী শক্তির প্রমাণ হিসাবে রয়ে গেছে।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ০২ মে, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।

আজ ০২ মে। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৮৬০ – থিওডোর হের্জল, অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরির একজন ইহুদি সাংবাদিক ও লেখক।  .
১৯০১ – বব ওয়াট, ইংলিশ ক্রিকেটার।  .

১৯১৭ – বিভূতিভূষণ সরকার, বাঙালি বিপ্লবী ও শিল্পোদ্যোগী।

১৯২১ – সত্যজিৎ রায়, বাংলা সাহিত্যিক, সঙ্গীতজ্ঞ, চিত্রকর ও চলচ্চিত্র পরিচালক।
১৯২৮ – ফয়েজ আহমেদ, বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাংবাদিক, সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ।
১৯২৯ – এদুয়ার বালাদুর, ফ্রান্সের সাবেক প্রধানমন্ত্রী।
১৯২৯ – জিগমে দর্জি ওয়াংচুক, ভূটানের তৃতীয় ড্রূক গ্যালাপ (রাজা)।
১৯৩১ – পুলক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথিতযশা ভারতীয় বাঙালি গীতিকার ও সুরকার ।
১৯৩৫ – দ্বিতীয় ফয়সাল, ইরাকের তৃতীয় ও শেষ বাদশাহ।
১৯৩৯ – সুমিও ইজিমা, জাপানি পদার্থবিদ, প্রায়শই কার্বন ন্যানোটিউব আবিষ্কারের জন্য যাকে স্মরণ করা হয়।
১৯৪২ – জ্যাকুয়েস রগ, বেলজিয়ামের ক্রীড়া অধিকর্তা।
১৯৫৮ – ডেভিড ও’লিয়ারি, আয়ারল্যান্ডীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড় এবং ম্যানেজার।
১৯৬০ – স্টিভেন ডাল্ড্রি, ইংরেজ পরিচালক ও প্রযোজক।
১৯৬৯ – ব্রায়ান লারা, ত্রিনিদাদিয়ান ক্রিকেটার।
১৯৭২ – ডোয়েইন জনসন, মার্কিন-কানাডীয় অভিনেতা, প্রযোজক এবং পেশাদার কুস্তিগির।

১৯৭৫ – ডেভিড বেকহ্যাম, ইংরেজ ফুটবলার।
১৯৮২ – যোহান বোথা, দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার।
১৯৯৬ – জুলিয়ান ব্র্যান্ড, জার্মান ফুটবলার।
২০১৫ – প্রিন্সেস শার্লট অব কেমব্রিজ, প্রিন্স উইলিয়াম, ডিউক অব কেমব্রিজ, এবং ক্যাথরিন, ডাচেস অফ কেমব্রিজ এর কনিষ্ঠতম এবং একমাত্র কন্যা।

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১১১২ – চীনা জ্যোতির্বিদরা সূর্যের অভ্যন্তরে কালো বায়বীয় বস্তুর অস্তিত্ব লক্ষ করেন।
১৮৮৩ – শ্রীরামকৃষ্ণের সঙ্গে প্রথম রবীন্দ্রনাথের প্রথম সাক্ষাৎ ঘটে কলকাতার কাশীশ্বর মিত্রের নন্দনবাগান বাড়িতে।
১৯৪৫ – সোভিয়েত বাহিনী বার্লিন দখল করে নেয়। বার্লিন জার্মানির রাজধানী এবং ইউরোপ মহাদেশের একটি ঐতিহাসিক শহর। বার্লিন শহরে ৩৪ লাখেরও বেশি লোক বাস করেন।
১৯৪৫ – ইতালিতে মোতায়েন প্রায় ১০ লাখ জার্মান সৈন্য নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করে।
১৯৫৯ – ভারতের প্রথম বিজ্ঞান সংগ্রহশালা, বিড়লা শিল্প ও কারিগরি সংগ্রহশালা কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৬৪ – তৎকালীন সায়গন বন্দরে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রে নৌবাহিনীর জাহাজ ইউএসএনএস কাড বিস্ফোরণে ডুবে যায়।
১৯৭২ – দক্ষিণ আমেরিকান দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে সর্বপ্রথম স্বীকৃতি দেয় কলম্বিয়া, কোস্টারিকা এবং ভেনেজুয়েলা।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৫১৯ – লিওনার্দো দা ভিঞ্চি, ইতালীয় রেনেসাঁসের কালজয়ী চিত্রশিল্পী।
১৮৫৭ – ঊনবিংশ শতাব্দির বিখ্যাত কবি ও লেখক আলফ্রেড ডি মুসেট।
১৯০৮ – প্রফুল্ল চাকী ভারতীয় উপমহাদেশে বৃটিশ বিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামের বিপ্লবী।
১৯৫৭ – জোসেফ ম্যাকার্থি, মার্কিন রাজনীতিবিদ।
১৯৭২ – জে. এডগার হুভার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই প্রথম পরিচালক এবং মার্কিন আইন প্রণয়নকারী কর্মকর্তা।
১৯৭৭ – মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা, বাঙালি কবি।
১৯৭৯ – জুলিও নাত্তা, ইতালীয় রসায়নবিজ্ঞানী।
১৯৮০ – ক্ল্যারি গ্রিমেট, বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার।
১৯৯৯ – অলিভার রিড, ইংলিশ অভিনেতা।
২০১০ – লিন রেডগ্রেভ, ইংলিশ-আমেরিকান অভিনেত্রী এবং গায়ক।
২০১১ – ওসামা বিন লাদেন, সন্ত্রাসবাদী গেরিলা যোদ্ধা এবং আল-কায়দা এর প্রতিষ্ঠাতা।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ১ মে, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।

আজ ০১ মে। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
দিবস—–
(ক) আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস/মে দিবস।

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৮৫২ – সান্তিয়াগো রামোন ই কাহাল, স্পেনীয় রোগবিজ্ঞানী, কলাস্থানবিদ, স্নায়ুবিদ এবং চিকিৎসাশাস্ত্রে ১৯০৬ সালে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী।  .
১৮৮১ – পিয়ের তাঁয়ার দ্য শারদাঁ, ফরাসি দার্শনিক ও জীবাশ্মবিদ।

১৮৯৮ – মাহবুব-উল আলম, বাংলাদেশি কথাসাহিত্যিক, সৈনিক এবং ইতিহাসবিদ।
১৯০৯ – ইয়ানিস রিটস্‌, গ্রিক কবি ও নাট্যকার।
১৯১৩ – বলরাজ সাহনি, খ্যাতিমান ভারতীয় চলচ্চিত্র ও মঞ্চ অভিনেতা।

১৯১৬ – গ্লেন ফোর্ড, কানাডিয়ান-আমেরিকান অভিনেতা এবং প্রযোজক।
১৯১৯ – (ক) মোহাম্মাদ করিম লামরানি, মরক্কোর ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও ৭ম প্রধানমন্ত্রী।
(খ) ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম সেরা সঙ্গীতশিল্পী ও সুরকার মান্না দে।
(গ) ড্যান ওহার্লিহি, আইরিশ-আমেরিকান অভিনেতা।
১৯২৩ – জোসেফ হেলার, মার্কিন ঔপন্যাসিক।
১৯২৫ – সরদার ফজলুল করিম, বাংলাদেশের বিশিষ্ট দার্শনিক, শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, প্রবন্ধকার।
১৯২৯ – সনি রামাদিন, ত্রিনিদাদিয়ান ক্রিকেটার।
১৯৩২ – তবিবর রহমান সরদার, বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ।
১৯৪৬ – জন ওয়, হংকং পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।
১৯৫১ – গর্ডন গ্রীনিজ, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটার।
১৯৫৪ – মোহাম্মদ কায়কোবাদ, বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ
১৯৫৭ – রিক ডার্লিং, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার।
১৯৬৮ – অলিভার বিয়েরহফ, জার্মান ফুটবল খেলোয়াড়।
১৯৬৯ – ওয়েস অ্যান্ডারসন, মার্কিন পরিচালক ও লেখক।
১৯৭২ – জুলি বেঞ্জ, আমেরিকান অভিনেত্রী।
১৯৭৩ – অলিভার নেউভিলে, জার্মান ফুটবলার।
১৯৭৫ – নিনা হোসেন, ইংরেজ সাংবাদিক।
১৯৮১ – আলেকজান্ডার হ্লেব, বেলারুশীয় ফুটবল খেলোয়াড়।
১৯৮৬ – শাহরিয়ার নাফীস আহমেদ, সাবেক বাংলাদেশী ক্রিকেটার।
১৯৮৭ – লিওনার্দো বনুচি, ইতালিয়ান ফুটবল খেলোয়াড়।

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৮৫১ – রানী ভিক্টোরিয়া লন্ডনে গ্রেট এক্সিবিশনের উদ্বোধন করেন।
১৮৫২ – ফিলিপাইনে ফিলিপিনো পেসো মুদ্রা হিসেবে বাজারে আসে।
১৮৬৩ – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গৃহযুদ্ধ: চ্যান্সেলরসভিলের যুদ্ধ শুরু হয়।
১৮৬৫ – ব্রাজিল সাম্রাজ্য, আর্জেন্টিনা, এবং উরুগুয়ে ট্রিপল অ্যালায়েন্স চুক্তি স্বাক্ষর করে।
১৮৬৮ – সালের এই দিনে হ্যাম্পটন ইনস্টিটিউট খুলে দেওয়া হয়।
১৮৬৯ – প্যারিসে মিউজিক হল ফলিয়েস বার্গে চালু হয়।
১৮৭৫ – ১৮৭৩ সালে আগুনে পুড়ে যাবার পর পুনরায় আলেক্সান্দ্রা প্যালেস খুলে দেওয়া হয়।
১৮৭৫ – কলকাতার আলীপুর চিড়িয়াখানা জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
১৮৮৪ – আট ঘণ্টা কর্মদিবস আদায়ের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রে প্রচারণা শুরু হয়।
১৮৮৪ – মোসেস ফ্লিটউড ওয়াকার প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের পেশাদার বেসবল খেলায় অংশগ্রহণ করেন।
১৮৮৫ – ব্যবসার জন্য মূল শিকাগো বোর্ড অফ ট্রেড বিল্ডিং খুলে দেওয়া হয়।
১৮৮৬ – যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে-মার্কেটে পুলিশ বিক্ষোভরত শ্রমিকদের উপর গুলি চালালে ব্যাপক প্রাণহানী হয়।
১৮৯০ – খ্রিস্টাব্দের এই দিন থেকে আন্তর্জাতিক মে দিবস পালন শুরু।
১৮৯১ – লন্ডন-প্যারিস টেলিফোন যোগাযোগ শুরু হয়।
১৮৯৩ – শিকাগোতে ওয়ার্ল্ড’স কলাম্বিয়ান এক্সপোজিশন শুরু হয়।
১৮৯৪ – কক্সে’স আর্মি, যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম বড় ধরনের প্রতিবাদ মিছিল ওয়াশিংটন ডি.সি.-তে পদার্পণ করে।
১৮৯৭ – স্বামী বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন।
১৮৯৮ – স্প্যানিশ-আমেরিকান গৃহযুদ্ধ: ম্যানিলা বে’র যুদ্ধ: প্রথম যুদ্ধে ইউনাইটেড স্টেটস নেভি প্রশান্ত মহাসাগরে স্পেনের নৌবহর ধ্বংস করে দেয়।
১৯০০ – ইউটা’র স্কোফিল্ডে স্কোফিল্ড খনি দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়, এবং ২০০-এর বেশি মানুষ মারা যায়। এটি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে পঞ্চম বৃহত্তম খনি দুর্ঘটনা।
১৯০১ – নিউ ইয়র্কের বাফেলোতে প্যান-আমেরিকান এক্সপোজিশন শুরু হয়।
১৯১৩ – বিখ্যাত শিশু পত্রিকা সন্দেশ প্রকাশিত হয়।
১৯৪০ – যুদ্ধের কারণে ১৯৪০ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক বন্ধ হয়ে যায়।
১৯৪১ – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: জার্মান বাহিনী লিবিয়ার টুব্রাকে বড় ধরনের হামলা চালায়।
১৯৪৫ – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: একজন জার্মান সংবাদপাঠক আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন যে, আডলফ হিটলার রাইখ চ্যান্সেলরি’র নিয়ন্ত্রণকর্তার ভূমিকায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন এবং জার্মানির জন্য তার শেষ নিঃশ্বাস থাকা পর্যন্ত বোলহেশিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাবার ঘোষণা দিয়েছেন।
১৯৪৫ – যুগোশ্লাভ সামরিক বাহিনী কর্তৃক ত্রিয়েস্ত দখলমুক্ত হয়।
১৯৪৬ – অস্ট্রেলীয় আদিবাসীদের ৩ বছর ব্যাপী পিলবারা ধর্মঘট শুরু হয়।
১৯৪৬ – প্যারিস পিস কনফারেন্স শেষ হয়, এবং সিদ্ধান্ত হয় যে, ইতালিকে ডোডিকানিজ দ্বীপপুঞ্জকে গ্রিসের কাছে
১৯৬১ – কিউবার প্রধানমন্ত্রী ফিদেল কাস্ত্রো কিউবাকে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করেন ও নির্বাচন বাতিল করেন।
১৯৬৫ – আরওসি ও পিআরসি’র মধ্যে ডোং-ইনের নৌযুদ্ধ শুরু হয়।
১৯৭০ – ভিয়েতনামে ইউনাইটেড স্টেটস এয়ার ফোর্স শত্রুবাহিনীকে নিরপেক্ষ রাষ্ট্র কম্বোডিয়ার দিকে ঠেলে দিবে—মার্কিন রাষ্ট্রপতি রিচার্ড নিক্সনের এরকম ঘোষণার পর ওয়াশিংটনের সিয়াটলে বিক্ষোভ শুরু হয়।
১৯৭১ – যুক্তরাষ্ট্রে রেলযাত্রীদের সেবা দিতে এমট্র্যাক প্রতিষ্ঠান চালু হয়।
১৯৭২ – বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় কোস্টারিকা।
১৯৭৭ – শ্রমিক দিবস উদ্‌যাপনের সময় ইস্তানবুলের টাকসিম স্কয়ারে এক হামলায় ৩৬ জন মানুষ নিহত হন।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৭০০ – জন ড্রাইডেন, সপ্তদশ শতাব্দীর ইংরেজ লেখক, কবি ও নাট্যকার।
১৮৫৯ – ড. জন ওয়াকার, দেশলাইয়ের উদ্ভাবক।
১৮৭৩ – ডেভিড লিভিংস্টোন, স্কটস বংশোদ্ভূত ইংরেজ মিশনারি ও পর্যটক।
১৯০৪ – আন্তনিন দ্ভরাক, চেক সুরকার।
১৯০৮ – প্রফুল্ল চাকী, ভারতীয় বিপ্লবীর আত্মবলিদান করেন।
১৯৪৫ – জোসেফ গোয়েবলস, নাৎসি প্রচারমন্ত্রী।
১৯৭৩ – আসগের জর্ন, ডেনিশ চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর।
১৯৭৮ – অরাম খাচাটুরিয়ান, জর্জিয়ান বংশোদ্ভূত আর্মেনিয় সুরকার ও কন্ডাকটর।
১৯৮০ – শোভা, ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।
১৯৯৩ – পিয়ের‌ বেরেগোভোয়া, ফরাসি প্রধানমন্ত্রী।
১৯৯৩ – রানাসিংহে প্রেমাদাসা, শ্রীলংকান রাজনীতিবিদ ও ৩য় প্রেসিডেন্ট।
১৯৯৪ – তৃতীয় বারের মতো ফর্মুলা ওয়ান জয়ী এয়ারটন সেনা, ইমোলাতে স্যান মারিনো গ্র্যান্ড প্রিক্সে দূর্ঘটনায় নিহত হন।
১৯৯৮ – কিরণশঙ্কর সেনগুপ্ত, বিশিষ্ট বাঙালি কবি।
২০০০ – স্টিভ রিভস, আমেরিকান বডি বিল্ডার এবং অভিনেতা।
২০০০ – বিদ্যুৎ গাঙ্গুলী, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী।
২০১১ – হেনরি কুপার, ইংরেজ মুষ্টিযোদ্ধা।
২০১৫ – অমিতাভ চৌধুরী, বিশিষ্ট বাঙালী সাহিত্যিক ও সাংবাদিক।
২০১৮ – অশোক মিত্র প্রখ্যাত ভারতীয় অর্থনীতিবিদ বামপন্থী লেখক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

বিশ্বের মঞ্চে মে দিবস : শ্রমিকদের কৃতিত্ব ও অধিকারের প্রতীক।।।।

কেন পয়লা মে শ্রমিক দিবস পালিত হয় জানুন। আজ আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস। প্রতি বছর মে মাসের ১ তারিখ পালিত হয় ‘আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস’ বা ‘মে দিবস’। শুধুমাত্র আমাদের দেশেই নয়, বিশ্বের বহু দেশে এই দিন জাতীয় ছুটি থাকে। এই দিনটি শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন।

দিনের পর দিন লড়াই এবং বহু সংগ্রাম পেরিয়ে এই দিনটি সারা বিশ্বের শ্রমিকদের কাছে এক গৌরবময় বা উজ্জ্বল দিন। এটি আন্তর্জাতিক শ্রমিক আন্দোলনের উদযাপন দিবস। তাই এটি ‘আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস’ হিসেবেও পরিচিত। সেই সময় সমস্ত শ্রমিকদের অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে প্রতিদিন প্রায় ১৬ ঘণ্টা ধরে কাজ করতে হত। এই সমস্যা নিয়ে ১৮৮৬ সালের আজকের দিনেই দৈনিক আট ঘণ্টা কাজের দাবিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাজার হাজার শ্রমিক দেশব্যাপী ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিলেন। আমেরিকার শিকাগো শহরের হে মার্কেটে শ্রমিকদের বিশাল জমায়েত ও বিক্ষোভ হয়েছিল। আন্দোলনরত শ্রমিকদের রুখতে পুলিশ সেখানে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারিয়েছিলেন বেশ কয়েকজন শ্রমিক এবং আহত হয়েছিলেন অনেকে। এছাড়া, গ্রেপ্তারও করা হয় অনেককে এবং ফাঁসি দেওয়া হয় কিছুজনকে।তীব্র আন্দোলনের মুখে পড়ে শ্রমিকদের দাবি মেনে নিতে বাধ্য হয় সরকার। এরপর ১৮৮৯ সালে প্যারিসে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক শ্রমিক সম্মেলনে ১ মে-কে ‘মে দিবস’ হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।শ্রমিকদের দাবি মাত্র একদিনেই পূরণ হয়নি। বাস্তবে, এটি কয়েক বছর সময় নিয়েছিল এবং প্রতিবাদে প্রচুর রক্তক্ষয়ও হয়েছিল। এটি কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই নয়, পাশাপাশি জার্মানি, ইংল্যান্ড এবং ফ্রান্সেও হয়েছিল।
মে দিবসের তাৎপর্য কি–
১) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, প্রতি বছর ১ মে জাতীয় ছুটি থাকে। ভারতসহ অনেক দেশেই এই দিন জাতীয় ছুটি থাকে।
২) ১৯২৩ সালের ১ মে বা পয়লা মে ভারতে প্রথম চেন্নাইয়ে ‘মে দিবস’ পালন করা হয় লেবার কিষাণ পার্টি অব হিন্দুস্থানের উদ্যোগে। উদ্যোক্তা ছিলেন পার্টির বলিষ্ঠ নেতা সিঙ্গারা ভেলু চেট্টিয়ার। তাঁর ব্যবস্থাপনা অনুসারে তখনকার মাদ্রাজের দুটি ভিন্ন স্থানে উদযাপিত হয় শ্রমিক দিবস।
৩) ১৯৪৮ সাল থেকে সরকারি ভাবে ভারতে সারা বিশ্বের শ্রমজীবীদের মর্যাদা দিতে ১ মে বাধ্যতামূলক ছুটির দিন ঘোষণা করা হয়।
৪) এই দিনে, দেশের প্রতিটি বিভাগের শ্রমিকরা সম্মানিত হয়। তাঁদের অবদান স্বীকার করা হয়।
মহান মে দিবস সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য–
(১) ভারত-সহ ৮০টির বেশি দেশে পালিত হয় মে দিবস। মে দিবস আবার মহারাষ্ট্র দিবস ও গুজরাত দিবস হিসেবেও পালিত হয়।
(২) ভারতে প্রথম মে দিবস পালিত হয়েছিল ১ মে, ১৯২৩। তৎকালীন মাদ্রাজে (বর্তমানে চেন্নাই)। হিন্দুস্তান লেবার কিষান পার্টি এর আয়োজনে করেছিল।
(৩) ১৮৮৪ সালে, আমেরিকান ফেডারেশন অফ অর্গানাইজড ট্রেডস অ্যান্ড লেবার ইউনিয়ন আট ঘণ্টা কর্মদিবসের জন্য আহ্বান জানায়।
(৪) মার্কসবাদী আন্তর্জাতিক সমাজতান্ত্রিক কংগ্রেস ১৮৮৯ সালে একটি রেজোলিউশন গ্রহণ করে। তাতে ঠিক হয়, কর্মীদের দিনে আট ঘণ্টার বেশি কাজ করতে বাধ্য করা যাবে না। এর পরে এটি একটি বার্ষিক অনুষ্ঠান হয়ে ওঠে।
(৫) এই দিনটি পালনের প্রধান লক্ষ্য, শ্রমিক-শ্রেণির কঠোর পরিশ্রমকে স্বীকৃতি দেওয়া, তাঁদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করে তোলা এবং শোষণের হাত থেকে তাঁদের সুরক্ষিত করা।
(৬) শুধু ভারতেই নয়, কিউবা-চিনের মতো দেশেও আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালিত হয়।
(৭) ফি বছর পয়লা মে পালিত হয় মে দিবস। শ্রমিকদের কৃতিত্ব ও অবদানকে সম্মান জানিয়ে এই দিনটি উদযাপন করা হয়। দিনটি শ্রমিক-শ্রেণির জন্য উৎসর্গ করা হয় এবং তাঁদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন হতে উৎসাহিত করা হয়। এটি শ্রম দিবস বা আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস নামেও পরিচিত।
মে দিবসের ইতিহাস সম্পর্কে জানুন—
১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দে আমেরিকার শিকাগো শহরের হে মার্কেটের ম্যাসাকার শহিদদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করে পালিত হয়। সেদিন দৈনিক আটঘণ্টার কাজের দাবিতে শ্রমিকরা হে মার্কেটে জমায়েত হয়েছিল। তাদেরকে ঘিরে থাকা পুলিশের প্রতি এক অজ্ঞাতনামার বোমা নিক্ষেপের পর পুলিশ শ্রমিকদের ওপর গুলিবর্ষণ শুরু করে। ফলে প্রায় ১০-১২ জন শ্রমিক ও পুলিশ নিহত হয়। ১৮৮৯ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি বিপ্লবের শতবার্ষিকীতে প্যারিসে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিকের প্রথম কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ১৮৯০ খ্রিস্টাব্দে থেকে শিকাগো প্রতিবাদের বার্ষিকী আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন দেশে পালনের প্রস্তাব করেন রেমন্ড লাভিনে। ১৮৯১ খ্রিস্টাব্দে আন্তর্জাতিকের দ্বিতীয় কংগ্রেসে এই প্রস্তাব আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়। এর পরপরই ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দে মে দিবসের দাঙ্গার ঘটনা ঘটে। পরে, ১৯০৪ খ্রিস্টাব্দে আমস্টারডাম শহরে অনুষ্ঠিত সমাজতন্ত্রীদের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এই উপলক্ষ্যে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়। প্রস্তাবে দৈনিক আটঘণ্টা কাজের সময় নির্ধারণের দাবি আদায়ের জন্য এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য বিশ্বজুড়ে পয়লা মে তারিখে মিছিল ও শোভাযাত্রা আয়োজন করতে সকল সমাজবাদী গণতান্ত্রিক দল এবং শ্রমিক সংঘের (ট্রেড ইউনিয়ন) প্রতি আহ্বান জানানো হয়। সেই সম্মেলনে “শ্রমিকদের হতাহতের সম্ভাবনা না থাকলে বিশ্বজুড়ে সকল শ্রমিক সংগঠন মে মাসের ১ তারিখে ‘বাধ্যতামূলকভাবে কাজ না-করার’ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। অনেক দেশে শ্রমজীবী জনতা মে মাসের ১ তারিখকে সরকারি ছুটির দিন হিসেবে পালনের দাবি জানায় এবং অনেক দেশেই এটা কার্যকর হয়। দীর্ঘদিন ধরে সমাজতান্ত্রিক, কমিউনিস্ট এবং কিছু কট্টর সংগঠন তাদের দাবি জানানোর জন্য মে দিবসকে মুখ্য দিন হিসাবে বেছে নেয়। কোনো কোনো স্থানে শিকাগোর হে মার্কেটের আত্মত্যাগী শ্রমিকদের স্মরণে আগুনও জ্বালানো হয়ে থাকে। পূর্বতন সোভিয়েত রাষ্ট্র, চীন, কিউবাসহ বিশ্বের অনেক দেশেই মে দিবস একটি তাৎপর্যপূর্ণ দিন। সেসব দেশে এমনকি এ উপলক্ষ্যে সামরিক কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়।

।। তত্থ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ ৩০ এপ্রিল, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।।

আজ ৩০ এপ্রিল। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

দিবস—–

(ক) আন্তর্জাতিক জ্যাজ দিবস (ইউনেস্কো)।

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৮৯৩ – জোয়াকিম ভন রিবেনট্রপ, জার্মান সৈনিক ও রাজনীতিক।
১৮৯৬ – মা আনন্দময়ী,হিন্দু আধ্যাত্মিক সাধিকা।
১৯০১ – সাইমন কুজ্‌নেত্‌স, রুশ মার্কিন অর্থনীতিবিদ।
১৯০২ – থিওডোর শুল্ট্‌স, আমেরিকান অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী।
১৯১৬ – ক্লদ শ্যানন, মার্কিন গণিতবিদ, তড়িৎ ও কম্পিউটার প্রকৌশলী এবং বিজ্ঞানী।
১৯২৬ – ক্লোরিস লিচম্যান, মার্কিন অভিনেত্রী ও কৌতুকাভিনেত্রী।
১৯৩০ – সুধীন দাশ, বাঙালি সঙ্গীতজ্ঞ এবং সঙ্গীত গবেষক।
১৯৩৮ – নাট্যকার শেখ আকরাম আলী।
১৯৪০ – শেখ নিয়ামত আলী, বাংলাদেশী চলচ্চিত্র পরিচালক।
১৯৪৩ – ফ্রেডেরিক চিলুবা, জাম্বিয়ান রাজনীতিবিদ ও ২য় প্রেসিডেন্ট।

১৯৪৯ – অ্যান্টোনিও গুতারেস, পর্তুগিজ রাজনীতিবিদ, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, কূটনীতিবিদ ও জাতিসংঘের ৯ম মহাসচিব।
১৯৫৬ – লারস ভন ট্রাইয়ার, ডেনিশ চিত্রপরিচালক, চিত্রনাট্যকার।
১৯৫৯ – স্টিফেন হারপার, কানাডিয়ান অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ ও ২২ তম প্রধানমন্ত্রী।

১৯৬৪ – ইয়ান হিলি, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার।
১৯৬৪ – অভিষেক চ্যাটার্জী, ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্রের একজন অভিনেতা।

১৯৬৭ – ফিলিপ কিরকোরোভ, বুলগেরিয় বংশোদ্ভূত রাশিয়ান গায়ক, অভিনেতা ও প্রযোজক।
১৯৮১ – জন ও’শি, আইরিশ ফুটবলার।
১৯৮২ – কিয়ার্স্টন ডান্‌স্ট, একজন মার্কিন চলচ্চিত্রাভিনেত্রী।
১৯৮৫ – গাল গাদোত, ইস্রায়েলি অভিনেত্রী এবং মডেল।
১৯৮৬ – ডায়না আগরোন, আমেরিকান অভিনেত্রী, গায়ক ও ড্যান্সার।

১৯৮৭ – ক্রিস মরিস, দক্ষিণ আফ্রিকার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৮৭ – রোহিত শর্মা, ভারতীয় ক্রিকেটার।
১৯৯৩ – অ্যান্ড্রু ম্যাকব্রায়ান, আইরিশ ক্রিকেটার।

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৪৯২ – স্পেন ক্রিস্টোফার কলম্বাসকে নতুন এলাকা অনুসন্ধানের অনুমোদন দেয়।
১৭২৫ – স্পেন চার মৈত্রীশক্তি থেকে সরে যায়।
১৭৮৯ – জর্জ ওয়াশিংটন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট হন।
১৮৩৮ – নিকারাগুয়া সেন্ট্রাল আমেরিকান ফেডারেশন থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়।
১৮৬৩ – ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভারতীয় নৌ বাহিনীকে ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল্টির অধীনস্থ করা হয়।
১৮৯৪ – বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৩০ – তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন; ফ্রান্স ও গ্রেট ব্রিটেন এর কাছে একটি সামরিক চুক্তির প্রস্তাব দেয়।
১৯৩৯ – এমপায়ার স্টেট বিল্ডিং থেকে প্রথম জনসমক্ষে টেলিভিশন সম্প্রচার করা হয়।
১৯৪৫ – চূড়ান্ত পরাজয়ের পূর্বে ভূ-গর্ভস্থ বাঙ্কারে এডলফ হিটলার আত্মহত্যা করেন।
১৯৭২ – উত্তর ভিয়েতনাম , দক্ষিণ ভিয়েতনামে আক্রমণ চালায়।
১৯৭৫ – উত্তর ভিয়েতনাম ও ভিয়েত কং মুক্তি বাহিনীর কাছে সায়গলের তাঁবেদার সরকার বিনাশর্তে আত্মসমর্পণ করে।
১৯৭৬ – বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
১৯৮০ – কিছু দুষ্কৃতিকারী লন্ডনে অবস্থিত ইরানের দূতাবাসে হামলা চালায়।
১৯৮২ – পশ্চিমবঙ্গে কলকাতার উপকন্ঠে বালিগঞ্জে বিজন সেতুতে আনন্দমার্গীর ১৬ সন্ন্যাসী ও ১ জন সন্ন্যাসিনীর হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়।
১৯৯১ – বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলে আঘাত হানা এক প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে ১৩৮,০০০ লোকের প্রাণহানি ও বিপুল সম্পত্তির ক্ষতি হয়।
১৯৯৩ – টেনিস তারকা মনিকা সেলেসকে জার্মানির হামবুর্গ শহরে ছুরিকাঘাত করা হয়।
২০০১ – দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার অভিযোগে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট ওয়াহিদ ইমপিচমেন্টের সম্মুখীন হন।
২০০৫ – নেপালের রাজা জ্ঞানেন্দ্র দেশটিতে জরুরী অবস্থা ঘোষণা করেন।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৮৬৫ – রবার্ট ফিটযরয়, নিউজিল্যান্ড এডমিরাল, আবহাওয়াবিদ ও রাজনীতিবিদ।
১৮৮৩ – এদুয়ার মানে, ফরাসি প্রতিতীবাদী চিত্রকর।
১৯১৫ – সুশীল সেন, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী।

১৯৩১ – স্যামি উডস, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার।
১৯৪৩ – অটো ইয়েসপার্সেন, ডেনীশ ভাষাবিজ্ঞানী এবং ইংরেজি ব্যাকরণ বিশেষজ্ঞ।
১৯৪৩ – মার্থা বিয়াট্রিস ওয়েব, ইংরেজ সমাজবিজ্ঞানী ও অর্থনীতিবিদ।

১৯৪৫ – আডলফ হিটলার, সাবেক জার্মান চ্যান্সেলর।
১৯৪৫ – ইভা ব্রাউন, আডলফ হিটলারের স্ত্রী ও অন্তরঙ্গ সহচর।
১৯৫৬ – আলবেন ডব্লিউ. বারক্লেয়, আমেরিকান আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও ৩৫ তম উপ-রাষ্ট্রপতি।

১৯৬৬ – সিলভিও লাগরেকা, ব্রাজিল জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক ম্যানেজার।
১৯৭৪ – অ্যাগনেস মুরহেড, আমেরিকান অভিনেত্রী।
১৯৮৩ – জর্জ বালাঞ্চিনে, রাশিয়ান ড্যান্সার ও কোরিওগ্রাফার।
১৯৮৯ – সের্জিও লেওনে, ইতালীয় চলচ্চিত্র পরিচালক।
১৯৯৩ – এরিক রোয়ান, দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার।
১৯৯৫ – বাঙালি সাহিত্যিক ও যষ্টিমধু পত্রিকার সম্পাদক কুমারেশ ঘোষ।
২০১৪ – খালেদ চৌধুরী, বাংলার প্রখ্যাত নাট্যব্যক্তিত্ব ।
২০১৫ – বেন ই কিং, আমেরিকান গায়ক, গীতিকার ও প্রযোজক।
২০১৬ – হ্যারল্ড ওয়াল্টার ক্রোটো, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ রসায়নবিজ্ঞানী।

২০২০ – (ক)  ঋষি কাপুর, ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক এবং পরিচালক যিনি হিন্দি চলচ্চিত্রে কাজের জন্য সুপরিচিত।
(খ) চুনী গোস্বামী , প্রবাদপ্রতিম ভারতীয় ফুটবল খেলোয়াড়।
২০২২ – আবুল মাল আবদুল মুহিত, বাংলাদেশের সাবেক অর্থমন্ত্রী, অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ, লেখক এবং ভাষাসৈনিক।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ আন্তর্জাতিক জ্যাজ দিবস, জানুন দিনটি কেন পালিত হয় ও পালনের গুরুত্ব।

আন্তর্জাতিক জ্যাজ দিবস এই জনপ্রিয় ধারার সঙ্গীতের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক এবং শিক্ষাগত অবদানকে উদযাপন করে। দিবসটির লক্ষ্য এই অনন্য সঙ্গীত শৈলী সম্পর্কে আন্তর্জাতিক সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া; এবং জাজ যে সাংস্কৃতিক, এবং সামাজিক মূল্যবোধের জন্য দাঁড়িয়েছে তা প্রচার করা।

পটভূমি–

জ্যাজ একটি অনন্য আমেরিকান সঙ্গীত শৈলী যা দাসদের অভিজ্ঞতা থেকে উদ্ভূত হয়েছে, মূলত দক্ষিণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। এটি আফ্রিকার সমৃদ্ধ সংগীত এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের গভীরে প্রোথিত এবং ইউরোপীয় সঙ্গীত দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত। নিউ অরলিন্স সাধারণত এই জনপ্রিয় বাদ্যযন্ত্রের জন্মস্থান হিসেবে বিবেচিত হয়, যেটিকে এখন স্বাধীনতা ও ক্ষমতায়নের কণ্ঠস্বর এবং সারা বিশ্বে অন্যায় ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বিবৃতি হিসেবে দেখা হয়।
আজ, জ্যাজ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে, এবং ক্রমাগত বিকশিত হচ্ছে, প্রভাবিত হচ্ছে এবং অন্যান্য সঙ্গীতের ধরন এবং ঘরানাগুলিকে প্রভাবিত করছে।
জ্যাজের একটি আন্তর্জাতিক দিবস তৈরির উদ্যোগটি আমেরিকান জ্যাজ পিয়ানোবাদক, সুরকার এবং আন্তঃসাংস্কৃতিক সংলাপের জন্য ইউনেস্কোর গুডউইল অ্যাম্বাসেডর হারবি হ্যানককের কাছ থেকে এসেছে। এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বব্যাপী জাতি এবং লিঙ্গ বাধা ভেঙ্গে জাজ যে ভূমিকা পালন করেছে তার প্রতি বিশ্বব্যাপী মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করা; এবং সহযোগিতা প্রচারে; পারস্পরিক বোঝাপড়া, এবং যোগাযোগ; শান্তি এবং স্বাধীনতা।

উদযাপন —

জ্যাজ কনসার্ট এবং পারফরম্যান্স, ফিল্ম স্ক্রিনিং এবং কনফারেন্স এবং প্যানেল আলোচনা সহ বেশ কিছু কার্যক্রম আন্তর্জাতিক জ্যাজ দিবস উদযাপনকে চিহ্নিত করে।

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস, জানুন দিনটি কেন পালিত হয় ও গুরুত্ব।।।।

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসটি নৃত্যের শিল্পের প্রতি একটি বিশ্বব্যাপী শ্রদ্ধা হিসেবে দাঁড়িয়েছে, যা পারফর্মিং আর্টের ক্ষেত্রে ইউনেস্কোর অপরিহার্য অংশীদার ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউটের (আইটিআই) নৃত্য কমিটি দ্বারা ধারণা করা হয়েছে। এই বার্ষিক উৎসব জিন-জর্জেস নভের (১৭২৭-১৮১০) এর জন্মকে স্মরণ করে, যাকে আধুনিক ব্যালে-এর পূর্বপুরুষ হিসেবে সম্মান করা হয়।

এটি শাস্ত্রীয় বা রোমান্টিক ব্যালেকে আলাদা করে, তার সমসাময়িক রূপকে আকৃতি দেয়। দিবসটির সারমর্ম হল এই তাৎপর্যপূর্ণ তারিখে বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠিত অসংখ্য অনুষ্ঠান ও উৎসবের মাধ্যমে নৃত্যে অংশগ্রহণ ও জ্ঞানার্জনকে উৎসাহিত করা। UNESCO আধিকারিকভাবে ITI-কে এই সাংস্কৃতিকভাবে সমৃদ্ধকরণ উদযাপনের স্থপতি এবং সমন্বয়কারী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস ২০২৫ তারিখ এবং ইতিহাস–

প্রতি বছর ২৯ এপ্রিল আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস পালিত হয়। এ বছর তা সোমবার পালিত হবে। প্রতি বছর ২৯ এপ্রিল আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস পালিত হয়। এটি আন্তর্জাতিক থিয়েটার ইনস্টিটিউটের (আইটিআই) নৃত্য কমিটি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা পারফর্মিং আর্টসের জন্য ইউনেস্কোর প্রধান অংশীদার। আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসটি নৃত্যকে একটি শিল্পরূপ হিসাবে উদযাপন করার জন্য এবং বিশ্বব্যাপী এর গুরুত্ব প্রচার করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। ফরাসি নৃত্যশিল্পী এবং ব্যালে মাস্টার যাকে আধুনিক ব্যালে-এর স্রষ্টা হিসেবে কৃতিত্ব দেওয়া হয়, জঁ-জর্জেস নভেরের জন্মদিনের স্মরণে তারিখটি বেছে নেওয়া হয়েছিল।
১৯৮২ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস পালিত হয়। তখন থেকে, এটি বিশ্বব্যাপী নৃত্য সম্প্রদায়, স্কুল, কোম্পানি এবং সংস্থাগুলির দ্বারা সংগঠিত ইভেন্টগুলির সাথে একটি বিশ্বব্যাপী উদযাপনে পরিণত হয়েছে। এই ইভেন্টগুলিতে প্রায়শই নৃত্যের শিল্প এবং এর সাংস্কৃতিক তাত্পর্য সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নৃত্যকলা, কর্মশালা, নৃত্য উত্সব, বক্তৃতা এবং অন্যান্য ক্রিয়াকলাপ অন্তর্ভুক্ত থাকে। প্রতি বছর, আইটিআই আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসের জন্য একটি বার্তা লেখার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে একজন বিশিষ্ট নৃত্য ব্যক্তিত্ব নির্বাচন করে, যা বিশ্বব্যাপী বিতরণ করা হয়। এই বার্তাটি সাধারণত সমাজে নৃত্যের গুরুত্ব, সাংস্কৃতিক বিনিময়ে এর ভূমিকা এবং আন্দোলনের মাধ্যমে শৈল্পিক প্রকাশের মূল্য প্রতিফলিত করে।

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস ২০২৫ তারিখ–

এই বছর, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫-এ আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস পালিত হবে।

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস ২০২৫ থিম–

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস ২০২৫-এর থিম এখনও জানা যায়নি।

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসের
তাৎপর্য–

বিশ্ব নৃত্য দিবস একটি উল্লেখযোগ্য দিন যা নৃত্যের শিল্পের প্রতি নিবেদিত। এটি আমাদের জীবনে নাচের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এবং এর অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং অন্তর্ভুক্তি প্রচার করার সময়। বিশ্ব নৃত্য দিবসটি সারা বিশ্ব জুড়ে মানুষের দ্বারা পালিত হয়, এবং এটি নৃত্যের বৈচিত্র্য প্রদর্শন এবং এর অন্তর্ভুক্তি এবং অ্যাক্সেসযোগ্যতা প্রচার করার একটি সুযোগ। আমাদের জীবনে নাচের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর এবং এর যে মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য উপকারিতা থাকতে পারে তা তুলে ধরারও সময়। বিশ্ব নৃত্য দিবস উদযাপনের অন্যতম প্রধান উপায় হল নৃত্য-সম্পর্কিত ক্রিয়াকলাপে অংশগ্রহণ করা, তা পারফর্মার বা শ্রোতা সদস্য হিসাবে। এটি শিল্প ফর্মের প্রতি নিজের ভালবাসা প্রকাশ করার এবং সারা বিশ্বের অন্যদের সাথে সংযোগ করার একটি দুর্দান্ত উপায় হতে পারে যারা নাচের প্রতি আবেগ ভাগ করে নেয়।

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This