Categories
রিভিউ

আজ ২৯ এপ্রিল, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।

আজ ২৯ এপ্রিল। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

দিবস—–

(ক) আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস।
আজ যাদের জন্মদিন—-

১৮৩৭ – জর্জ এর্নেস্ত বুলঁজে, ফরাসি জেনারেল ও রাজনীতিবিদ।  .
১৮৪৪ – সমাজসেবী ও দানশীল ব্যক্তিত্ব যদুলাল মল্লিক।  .
১৮৪৮ – রাজা রবি বর্মা, বিখ্যাত ভারতীয় চিত্রশিল্পী।
১৮৫৪ – অঁরি পোয়াঁকারে, ফরাসি গণিতবিদ, তাত্ত্বিক পদার্থবিদ ও দার্শনিক।
১৮৬৫ – বিশ্বজনীন ত্রিভাষিক ইতালিয়ান-স্লোভেনিয়ান স্থপতি ম্যাক্স ফেভিয়ানি।

১৮৯৩ – (ক) বাঙালি লেখিকা ও ঔপন্যাসিক শান্তা দেবী (নাগ)।
(খ) হ্যারল্ড ক্লেটন ইউরি, নোবেল বিজয়ী মার্কিন ভৌত রসায়নবিদ।
১৯০১ – হিরোহিতো, জাপানী সম্রাট।
১৯০৭ – ফ্রেড জিনেমান, অস্ট্রিয়ায় জন্মগ্রহণকারী মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক।

১৯০৯ – বিপ্লবী রবি নিয়োগী।

১৯১০ – ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক বিপ্লবী বিমল দাশগুপ্ত।
১৯১৭ – (ক)  দিলীপকুমার রায়, ভারতীয় বাঙালি সঙ্গীতবিশারদ।

(খ) মায়া ডেরেন, ইউক্রেনিয়-বংশদ্ভুত মার্কিন পরিচালক, কবি এবং ফটোগ্রাফার।

১৯১৯ – (ক) ওস্তাদ আল্লারাখা, বিখ্যাত ভারতীয় তবলা বাদক।
(খ)আতাউর রহমান,ছাত্র সংগঠনের সূচনাকারী, সাহিত্যিক ও সম্পাদক।
১৯৩৩ – উইলি নেলসন, আমেরিকান গায়ক, গীতিকার, গিটারিস্ট, প্রযোজক এবং অভিনেতা।
১৯৩৬ – আলেহানদ্রা পিসারনিক, আর্জেন্টিনার কবি।
১৯৩৬ – জুবিন মেহতা, প্রা্চ্য ও প্রাশ্চাত্যের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ভারতীয় পরিচালক।
১৯৪০ – ব্রায়ান টাবের, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার।
১৯৪৮ – আইনুন নিশাত, বাংলাদেশী ইমেরিটাস অধ্যাপক, এবং পানি সম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ।
১৯৪৯ – প্রখ্যাত লোকসঙ্গীত শিল্পী উৎপলেন্দু চৌধুরী।
১৯৫৪ – জেরি সাইনফেল্ড, মার্কিন মঞ্চ-কৌতুকশিল্পী, অভিনেতা, লেখক, প্রযোজক এবং পরিচালক।
১৯৫৭ – ড্যানিয়েল ডে-লুইস, ব্রিটিশ-আইরিশ অভিনেতা।
১৯৬৬ – ফিল টাফনেল, সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও ধারাভাষ্যকার।
১৯৭০ – আন্দ্রে আগাসি, আমেরিকান টেনিস খেলোয়াড়।
১৯৭৭ – টাইটাস ও’নিল, মার্কিন পেশাদার কুস্তিগির এবং অবসরপ্রাপ্ত আমেরিকান ফুটবল খেলোয়াড়।

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৬৩৯ – দিল্লির লালকেল্লার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়।
১৬৮২ – পিটার দ্য গ্রেইট মাত্র দশ বছর বয়সে রাশিয়ার সম্রাট পদে অধিষ্ঠিত হন।
১৮২৭ – ফরাসি সম্রাট একাদশ চার্লস ফরাসি জাতীয় রক্ষীবাহিনীর বিলুপ্তি ঘোষণা করেন।
১৯১৯ – জালিওয়ান ওয়ালাবাগের নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রিটিশ প্রদত্ত নাইট উপাধি ত্যাগ করেন।
১৯৩৯ – দিল্লির লাল কেল্লার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়।
১৯৪৫ – ইতালিতে জার্মান বাহিনী মিত্রশক্তির কাছে আত্মসমর্পণ করে।
১৯৫৪ – তিব্বত নিয়ে ভারত ও চীনের মধ্যে পঞ্চশীল চুক্তি সম্পাদিত হয়।
১৯৯১ – ঘূর্ণিঝড় BOB 01 বাংলাদেশের দক্ষিণপূর্বে চট্টগ্রাম বিভাগের উপকূলীয় অঞ্চলে প্রায় ২৫০ কিমি/ঘণ্টা বেগে আঘাত করে।
১৯৯৭ – বৃটেন চীনের কাছে হংকংকে ফিরিয়ে দেয়।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৯২১ – আর্থার মোল্ড, ইংরেজ ক্রিকেটার।
১৯৪৫ – মুসোলিনী।
১৯৫১ – লুডভিগ ভিটগেনস্টাইন, অস্ট্রিয়ান বংশোদ্ভূত ইংরেজি দার্শনিক এবং শিক্ষাবিদ।
১৯৯২ – গোলাম ফারুক খান, পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর।
১৯৯৬ – আবেদ হোসেন খান, একজন বাংলাদেশী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার বাদক ও সুরকার।
২০০৫ – লিওনিদ খাচিয়ান, আর্মেনীয়-বংশোদ্ভুত রুশ গণিতবিদ ও কম্পিউটার বিজ্ঞানী।
২০০৬ – জন কেনেথ গলব্রেইথ, মার্কিন অর্থনীতিবিদ।
২০০৭ – ডিক মোৎজ, ক্রাইস্টচার্চে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা।
২০১৪ – বব হস্কিন্স, ইংরেজ অভিনেতা।
২০২০ – ইরফান খান, ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ২৮ এপ্রিল, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।

আজ ২৮ এপ্রিল। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

দিবস—–

(ক)  জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস (বাংলাদেশ)
(খ) জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি দিবস (বাংলাদেশ)

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৮৪৮ – উৎকল-গৌরব মধুসূদন দাস ওড়িশার প্রথম স্নাতক ও আইনজীবী।
১৮৬৯ – দিনে ফ্রান্সিস মেরি হককিন, নিউজিল্যান্ডের চিত্রশিল্পী।
১৮৭৮ – লিওনেল ব্যারিমোর, আমেরিকান অভিনেতা এবং পরিচালক।
১৮৮৯ – অ্যান্টনিও ডি অলিভিয়ার সালাজার, পর্তুগাল অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ এবং পর্তুগালের ১০০তম প্রধানমন্ত্রী।
১৯০০ – হেনরিক মুলার, ভাইমার প্রজাতন্ত্র ও নাৎসি জার্মানি উভয় দেশের অধীন জার্মান পুলিশ কর্মকর্তা।
১৯০৬ – কুর্ট গ্যডল, মার্কিন যুক্তিবিদ, গণিতবিদ।
১৯০৮ – জ্যাক ফিঙ্গলটন, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার, সাংবাদিক এবং স্পোর্টসকাস্টার।
১৯২৪ – কেনেথ কাউন্ডা, জাম্বিয়ার শিক্ষাব্রতী ও রাজনীতিবিদ ও ১ম রাষ্ট্রপতি।
১৯২৮ – বিশিষ্ট বাঙালি রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী নীলিমা সেন।
১৯৩০ – ক্যারোলিন জোন্স, আমেরিকান অভিনেত্রী।
১৯৩০ – আল্ফ ভ্যালেন্টাইন, বিখ্যাত ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার।
১৯৩৬ – তারেক আজিজ, ইরাকের রাজনীতিবিদ, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী (১৯৮৩-১৯৯১), উপ-প্রধানমন্ত্রী (১৯৭৯-২০০৩) এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি সাদ্দাম হোসেনের ঘনিষ্ট সহযোগী ও পরামর্শদাতা।
১৯৩৭ – সাদ্দাম হুসাইন, ইরাকের সাবেক রাষ্ট্রপতি।
১৯৪১ – কার্ল ব্যারি শার্পলেস, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান রসায়নবিদ।
১৯৪৬ – উজ্জ্বল, বাংলাদেশের একজন চলচ্চিত্র অভিনেতা।
১৯৪৭ – হুমায়ুন আজাদ, বাংলাদেশী লেখক।
১৯৫৩ – রবার্ত অবলানো, চিলির লেখক ও কবি।
১৯৫৪ – শহীদ শেখ জামাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র।
১৯৬০ – ওয়াল্টার যেঙ্গা, সাবেক ইতালিয়ান ফুটবলার ও ম্যানেজার।
১৯৬৮ – অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার, দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে জন্মগ্রহণকারী জিম্বাবুয়ে দলের সাবেক ও বিখ্যাত আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।
১৯৭৪ – পেনেলোপে ক্রুজ সানচেজ, স্প্যানিশ অভিনেত্রী ও প্রযোজক।
১৯৭৬ – শেন জার্গেনসেন, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার।
১৯৮২ – কোয়েল মল্লিক, ভারতীয় বাংলার বিখ্যাত অভিনেত্রী।
১৯৮৭ – সামান্থা আক্কিনেনি, ভারতীয় অভিনেত্রী এবং মডেল।
১৯৮৮ – হুয়ান ম্যানুয়েল মাতা গার্সিয়া, স্প্যানিশ ফুটবলার।
ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-
১৫২৬ – মুঘল সম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা জহির উদ্দীন মোহাম্মাদ বাবর সিংহাসনে আরোহণ করেন।
১৫৫৫ – জার্মানীর অগসবার্গ শহরের নামে সেখানে কংগ্রেস গঠিত হয়।
১৭০১ – ব্রিটেনের জন মরিস মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সাথে সাক্ষাৎ করেন।
১৭৭০ – ক্যাপটেন কুক নিউ সাউথ ওয়েলসে পদার্পণ করেন।
১৭৮৯ – ফ্লেচার ক্রিশ্চিয়ানের নেতৃত্বে ব্রিটিশ জাহাজ বাউন্টিতে নাবিক বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।
১৯১৯ – লীগ অব নেশনস প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯২০ – আজারবাইজানকে সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে যুক্ত করা হয়।
১৯২০ – পোল্যান্ড ও রাশিয়া যুদ্ধ ঘোষণা করে।
১৯২০- আজারবাইজান কে সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে যুক্ত করা হয়।
১৯৫২ – জাপান সার্বভৌমত্ব ফিরে পায় এবং গণতান্ত্রিক জাপান প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৬৫ – মার্কিন সরকার যুক্তরাষ্ট্রের জনস্বার্থ রক্ষার অজুহাত দেখিয়ে ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রের উপর সামরিক হামলা চালায়।
১৯৬৯ – ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এর পদ থেকে দ্যগল ফ্যান্সের পদত্যাগ।
১৯৯২ – রোহিঙ্গা শরনার্থী প্রত্যাবর্তনে বাংলাদেশ ও মায়ানমারের মধ্যে প্রথম চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
১৯৯২ – সার্বিয়া ও মন্টেনেগ্রোকে নিয়ে নতুন যুগোস্লাভিয়া ঘোষণা।
১৯৯২ – সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে আফগান মুজাহিদদের ১৩ বছরের যুদ্ধের পর তারা বিজয় লাভ করে ।
১৯৯৫ – বাংলাদেশ সরকার হুমায়ুন আজাদের নারী বইটি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
২০০১- ডেনিশ টিটো পৃথিবীর সর্বপ্রথম মহাকাশ পর্যটকের মর্যাদা লাভ করেন।
২০০৪ – মার্কিন একটি গবেষণা সংস্থা সার্স ভাইরাসের ঔষধ আবিষ্কার করেন ।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৭৪০ – প্রথম বাজিরাও, ভারতীয় সেনাপতি।
১৮১৩ – মিখাইল কুটুযোভ, রাশিয়ান ফিল্ড মার্শাল।
১৮৪৩ – নোয়া ওয়েবস্টার, মার্কিন অভিধান লেখক, পাঠ্যপুস্তক লেখক ও বানান সংস্কারক।
১৮৫৩ – লুডভিগ টিয়েক, জার্মান লেখক ও কবি।
১৯০৩ – জোসিয়াহ উইলার্ড গিবস, আমেরিকান বিজ্ঞানী।
১৯৩৬ – প্রথম ফুয়াদ, মিশর ও সুদানের সুলতান ও পরবর্তীকালে বাদশাহ।
১৯৪৫ – বেনিতো মুসোলিনি, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ কালে ইতালির সর্বাধিনায়ক।
১৯৫৪ – লিওন জউহাউক্স, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি ইউনিয়ন নেতা।
১৯৭০ – (ক)  ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামের এক নারী বিপ্লবী দুকড়িবালা দেবী।
(খ) এড বেগ্লেয়, মার্কিন অভিনেতা।
১৯৭৮ – মোহাম্মদ দাউদ খান, আফগান সেনাপতি এবং রাজনীতিবিদ, আফগানিস্তানের প্রথম রাষ্ট্রপতি।
১৯৯৯ -(ক)  রলফ উইলিয়াম ল্যান্ডাওয়ার, জার্মান বংশোদ্ভূত আমেরিকান পদার্থবিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলী।
(খ) আলফ রামসে, ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড় ও ম্যানেজার।
আর্থার লিওনার্ড শলো, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান পদার্থবিদ।

২০০২ – ক্ষুদিরাম দাস, বিশিষ্ট রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ।

২০০৭ – কার্ল ফ্রিডরিখ ফন ভাইৎস্যেকার, জার্মান পদার্থবিদ এবং দার্শনিক।
২০১২ – মাটিল্ডে কামুস, তিনি ছিলেন স্প্যানিশ কবি।
২০২০ – জামিলুর রেজা চৌধুরী, বাংলাদেশি প্রকৌশলী ও জাতীয় অধ্যাপক।
২০২১ -(ক) বাঙালি পদার্থবিদ, বাংলা সাহিত্যের রহস্য রোমাঞ্চ ও কল্পবিজ্ঞানের জনপ্রিয় লেখক অনীশ দেব।
(খ) যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার অ্যাপোলো-১১’র চন্দ্রজয়ের অভিযানের অন্যতম সদস্য মাইকেল কলিন্স।
২০২৩ – রণজিত গুহ, খ্যাতনামা ভারতীয় বাঙালি ইতিহাসবিদ।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ২৭ এপ্রিল, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।।

আজ ২৭ এপ্রিল। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৭৩৭ – এডওয়ার্ড গিবন, তিনি ছিলেন ইংরেজ ইতিহাসবিদ ও রাজনীতিবিদ।

১৭৫৯ – মেরি ওলস্টোনক্রাফট, অষ্টাদশ শতাব্দীর গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজ লেখিকা।
১৭৯১ – স্যামুয়েল মোর্স, মার্কিন উদ্ভাবক ও চিত্রশিল্পী।
১৮২০ – হার্বার্ট স্পেনসার ইংরেজ দার্শনিক ও জীববিজ্ঞানী ।
১৮২২ – ইউলিসিস এস. গ্রান্ট, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অষ্টাদশ রাষ্ট্রপতি।
১৮৭৫ – ফ্রেডরিক ফেন, আইরিশ বংশোদ্ভূত ইংলিশ ক্রিকেটার।
১৮৮১ – শরচ্চন্দ্র পণ্ডিত, দাদাঠাকুর নামে সুপরিচিত মফস্বল বাংলার বলিষ্ঠ সাংবাদিকতার ধারার স্রষ্টা,কৌতুক কবি।
১৮৯৭ -প্রবোধচন্দ্র সেন, বাঙালি ঐতিহাসিক, ছন্দবিশারদ ও রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞ।
১৯১২ – জোহরা সেহগল, ভারতীয় অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী এবং নৃত্য পরিচালক ছিলেন।
১৯৩২ – আনুক এমে, ফরাসি অভিনেত্রী।
১৯৩২ – ক্যাসি কাশেম, আমেরিকান ডীজেয়, সঙ্গীত ইতিহাসবিদ, রেডিও কীর্তি ও ভয়েস অভিনেতা।
১৯৩৫ – থিওডোরোস আঙ্গেলোপউলোস, গ্রিক পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।
১৯৩৬ – স্যার ফজলে হাসান আবেদ, বাংলাদেশী সমাজকর্মী ও বিশ্বের বৃহত্তম বেসরকারী সংগঠন ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান।
১৯৩৬ – খালিদ ওয়াজির, পাকিস্তানের টেস্ট ক্রিকেটার।
১৯৩৭ – স্যান্ডি ডেনিস, আমেরিকান অভিনেত্রী।
১৯৪১ – ফেতহুল্লাহ গুলেন, তুর্কি ধর্মপ্রচারক, লেখক, শিক্ষক এবং মুসলিম চিন্তাবিদ।

১৯৫৪ – ফ্রাঙ্ক বাইনিমারামা, ফিজিও কমান্ডার, রাজনীতিবিদ ও ৮ম প্রধানমন্ত্রী।
১৯৫৫ – এরিক স্মিডট, আমেরিকান ইঞ্জিনিয়ার এবং ব্যবসায়ী।
১৯৬৬ – পিটার ম্যাকইনটায়ার, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার।
১৯৭৬ – ওয়াল্টার পান্ডিয়ানি, উরুগুয়ের ফুটবলার।
১৯৮০ – সয়বিলে বামের, অস্ট্রীয় টেনিস খেলোয়াড়।
১৯৮৬ – দিনারা সাফিনা, রাশিয়ান টেনিস খেলোয়াড়।
১৯৮৯ – লার্স বেন্ডের, জার্মান ফুটবলার।
১৯৮৯ – সেভেন বেন্ডের, জার্মান ফুটবলার।
১৯৯০ – মার্টিন কেলি, ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড়।
১৯৯১ – ইসহাক কুয়েন্কা, স্প্যানিশ ফুটবলার।

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৬৬৭- অন্ধ এবং দরিদ্র ইংরেজ কবি জন মিলটন তার প্যারাডাইজ লস্ট কাব্যের স্বত্ব ১০ পাউন্ডে বিক্রয় করেন।
১৮৭৮ – কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় নারীশিক্ষা দানের ব্যবস্থা করে ও নারীদের এন্ট্রান্স পরীক্ষায় বসার সম্মতি প্রদান করে।
১৯০৮ – লন্ডনে আধুনিক যুগের অলিম্পিকের চতুর্থ আসরের পর্দা ওঠে।
১৯৪৯ – আজকের দিনে বন্দি মুক্তির দাবিতে কলকাতার রাজপথে মিছিলরতদের ওপর পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পুলিশ গুলি চালালে শহীদের মৃত্যু বরণ করেন ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম নারী কমিউনিস্ট কমরেড লতিকা সেন সহ প্রতিভা গাঙ্গুলি, অমিয়া দত্ত, গীতা সরকার প্রমুখ অপর তিনজন।
১৯৫০ – ব্রিটেন ইসরাইল রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয়।
১৯৬০ – টোগো প্রজাতন্ত্র স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯৬১ – পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওন বৃটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে।
১৯৭২- অ্যাপোলো ১৬ মহাকাশযান পৃথিবীতে ফিরে আসে।
১৯৭৭ – আফগানিস্তানে জেনারেল আব্দুল কাদের এক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ততকালীন প্রেসিডেন্ট দাউদ খানকে হত্যা করে পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা নুর মোহাম্মদ তারাকিকে ক্ষমতায় বসান।
১৯৮৯ – বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়ে ৫০০ মানুষ নিহত হয়।
১৯৯২ – রাশিয়া ও অন্যান্য প্রজাতন্ত্রগুলো আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকে যোগ দেয়।
২০১০ – বাংলাদেশি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল ওয়ানের সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়া হয়।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৫২১ – ফার্ডিনান্ড ম্যাগেলান, পর্তুগিজ নাবিক ও নৌপথে পৃথিবী ভ্রমণকারী প্রথম ব্যক্তি।
১৭৯৪ – অ্যালো-ওয়েলস ভাষাতত্ববিদ উইলিয়াম জোন্স (ভাষাতাত্ত্বিক)।
১৮৮২ – রালফ ওয়ালদু এমারসন, বিখ্যাত মার্কিন লেখক ও চিন্তাবিদ।
১৯১৫ – আলেকজান্ডার সচরিয়াবিন, রাশিয়ান পিয়ানোবাদক ও সুরকার।
১৯৩২ – হার্ট ক্রেন, আমেরিকান কবি।
১৯৩৫ – প্রমথনাথ বসু,বাঙালি ভূতত্ববিদ, বিজ্ঞানী ও সমাজকর্মী।
১৯৩৬ – কার্ল পিয়ারসন, ইংরেজি গণিতবিদ, জীববিজ্ঞানী ও দার্শনিক।
১৯৩৭ – আন্তোনিও গ্রামশি, ইতালিয়ান সমাজবিজ্ঞানী, ভাষাবিদ এবং রাজনীতিবিদ।
১৯৬০ – রাজশেখর বসু, বাঙালি সাহিত্যিক, অনুবাদক, রসায়নবিদ ও অভিধান প্রণেতা।
১৯৬২ – এ. কে. ফজলুল হক, বাঙালি রাজনীতিবিদ।
১৯৬৮ – শরচ্চন্দ্র পণ্ডিত, দাদাঠাকুর নামে সুপরিচিত মফস্বল বাংলার বলিষ্ঠ সাংবাদিকতার ধারার স্রষ্টা,কৌতুক কবি।
১৯৭২ – কোয়ামে নক্রুমা, ঘানার রাজনীতিবিদ।
১৯৭৩ – জিম সিমস, ইংল্যান্ডের স্পিনার।
১৯৯৯ – সিরিল ওয়াশব্রুক, ইংলিশ ক্রিকেটার।
২০০৯ – ফিরোজ খান, ভারতীয় অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক।
২০১৪ – ভুজাডিন বসকোভ, সার্বীয় ফুটবলার, কোচ ও ম্যানেজার।
২০১৭ – বিনোদ খান্না, ভারতীয় অভিনেতা।
২০১৯ – মাহফুজ উল্লাহ, বাংলাদেশি লেখক, সাংবাদিক, টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব ও পরিবেশবিদ।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আপনার স্বাস্থ্য এবং পরিবেশের জন্য শব্দ সচেতনতা বৃদ্ধির গুরুত্ব।।।

শব্দ স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। একটি নির্দিষ্ট ডেসিবেলের উপরে শব্দ কানের ড্রাম এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। আমরা যাতে মানুষকে প্রভাবিত না করি তা নিশ্চিত করার জন্য শব্দ এবং সঙ্গীত বাজানোর সময় একটি নির্দিষ্ট সাজসজ্জা বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। শব্দ দূষণের ফলে উচ্চ রক্তচাপ, বক্তৃতা বাধা, শ্রবণশক্তি হ্রাস, ঘুমের ব্যাঘাত এবং উত্পাদনশীলতা হারানোর মতো স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে।

দীর্ঘ সময়ের জন্য শব্দের সংস্পর্শে থাকা মানুষের পাশাপাশি প্রাণীদের জন্যও মারাত্মক হতে পারে। প্রতি বছর, আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস পালিত হয় যাতে আমরা আমাদের স্বাস্থ্যের উপর শব্দের নেতিবাচক প্রভাব সম্পর্কে আরও সচেতন হতে পারি। আমরা এই বছরের গুরুত্বপূর্ণ দিনটি উদযাপন করার জন্য প্রস্তুত হওয়ার সাথে সাথে এখানে কয়েকটি বিষয় রয়েছে যা আমাদের সচেতন হওয়া উচিত।

ইতিহাস—–

১৯৯৬ সালে, সেন্টার ফর হিয়ারিং অ্যান্ড কমিউনিকেশন (CHC) শব্দ দূষণের প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস ঘোষণা করে। এই দিনটি মানুষকে একত্রিত হওয়ার এবং শব্দ দূষণ কমানোর উপায় খুঁজে বের করার এবং একটি স্বাস্থ্যকর গ্রহে অবদান রাখার আহ্বান জানায়।

তাৎপর্য-

শব্দ দূষণের সবচেয়ে সাধারণ প্রভাবগুলির মধ্যে একটি হল শ্রবণশক্তি হ্রাস। ফিটনেস ক্লাস হোক বা বিনোদনের মাধ্যম হোক বা কনসার্ট, দীর্ঘ সময়ের জন্য শব্দের সংস্পর্শে আসা আমাদের জন্য মারাত্মক হতে পারে। শব্দের প্রভাব সম্পর্কে নিজেদেরকে শিক্ষিত করা এবং শব্দ কমাতে আমরা যে উপায়গুলি নিযুক্ত করতে পারি সে সম্পর্কে আরও সচেতন হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। বেশির ভাগ মানুষ তাদের শরীরে শব্দের প্রভাব বুঝতে পারে না যতক্ষণ না অনেক দেরি হয়ে যায়। আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপনের সর্বোত্তম উপায় হ’ল মানুষের স্বাস্থ্যের উপর শব্দের প্রভাব সম্পর্কে নিজেদেরকে শিক্ষিত করা এবং আমাদের উপর শব্দের প্রভাব কমানো নিশ্চিত করার উপায়গুলি অন্বেষণ করার জন্য অন্যদের সাথে চিন্তাভাবনা করা।

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

উদ্ভাবন এবং সৃজনশীলতায় বিশ্ব মেধাস্বত্ব দিবসের ভূমিকা : একটি গভীর দৃষ্টিপাত।।।

বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি দিবস ২০২৫: World Intellectual Property Office (WIPO) ২৬ এপ্রিল ২০২৫-এ পালিত হবে। দিনটি উদ্ভাবন এবং সৃজনশীলতাকে উদ্দীপিত করার ক্ষেত্রে মেধাস্বত্ব (IP) এর ভূমিকার প্রচারের জন্য নিবেদিত।এই দিনটি মেধা সম্পত্তি সুরক্ষার জন্য একটি ভারসাম্যপূর্ণ পদ্ধতির প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করার একটি সুযোগ যা নির্মাতা এবং কপিরাইট ধারকদের অধিকারের পাশাপাশি জনস্বার্থকে বিবেচনা করে।

আসুন বিশ্ব মেধাস্বত্ব দিবস সম্পর্কে এর থিম, ইতিহাস এবং তাৎপর্যের মাধ্যমে আরও জানুন।

বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি দিবস ২০২৫ এর থিম—-

বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি দিবস ২০২৫-এর প্রতিপাদ্য, ” আইপি এবং সঙ্গীত: আইপির তাল অনুভব করুন”, সৃজনশীল প্রকাশের একটি রূপ হিসেবে সঙ্গীত কীভাবে শক্তিশালী আইপি সিস্টেম থেকে উপকৃত হয় তা তুলে ধরে। প্রতিটি সঙ্গীত রচনাই উদ্ভাবন এবং প্রতিভার প্রতিফলন। এই বছরের প্রচারণা সঙ্গীতজ্ঞ, গীতিকার, অভিনয়শিল্পী এবং প্রযোজকদের অর্থনৈতিক ও শৈল্পিকভাবে সমৃদ্ধ করার জন্য বৌদ্ধিক সম্পত্তি অধিকারের ভূমিকার উপর জোর দেয়।
সঙ্গীত সীমানা এবং শিল্পকে ছাড়িয়ে যায়। সিনেমা, গেমিং, বিজ্ঞাপন, ফ্যাশন, অথবা সোশ্যাল মিডিয়া যাই হোক না কেন, সঙ্গীত সর্বত্রই রয়েছে। বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি দিবস ২০২৫-এর মাধ্যমে, WIPO (বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি সংস্থা) অনুসন্ধান করে যে কীভাবে IP এই গতিশীল বাস্তুতন্ত্রকে সমর্থন করে এবং আগামী প্রজন্মের জন্য সঙ্গীতের তালকে শক্তিশালী রাখে।

বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি দিবস ২০২৫: ইতিহাস —

WIPO এর উত্স ১৮৮৩ সালে ফিরে পাওয়া যেতে পারে যখন প্যারিস কনভেনশন ফর দ্য প্রোটেকশন অফ ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রপার্টি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এই কনভেনশনটি উদ্ভাবন, ট্রেডমার্ক এবং শিল্প নকশার জন্য বৌদ্ধিক সম্পত্তি সুরক্ষা প্রতিষ্ঠা করেছে। ১৯৭০ সালে, ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি অর্গানাইজেশন প্রতিষ্ঠার কনভেনশন কার্যকর হয়, আনুষ্ঠানিকভাবে WIPO তৈরি করে। WIPO ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের একটি বিশেষ সংস্থায় পরিণত হয়।
WIPO হল জাতিসংঘের একটি বিশেষ সংস্থা যা বিশ্বব্যাপী মেধা সম্পত্তির সুরক্ষা এবং অগ্রগতি প্রচারে কাজ করে। WIPO কনভেনশন, যা ১৯৭০ সালে কার্যকর হয়েছিল, মেধা সম্পত্তি আইন, মেধা সম্পত্তি নিবন্ধন এবং মেধা সম্পত্তি অধিকার সুরক্ষার ক্ষেত্রে সদস্য রাষ্ট্রগুলির মধ্যে সহযোগিতার জন্য একটি কাঠামো প্রদান করে।
WIPO কনভেনশন ছাড়াও, WIPO অন্যান্য পরিষেবা এবং সংস্থানগুলির একটি পরিসীমাও প্রদান করে যেগুলির লক্ষ্য মেধা সম্পত্তি সচেতনতা প্রচার করা এবং মেধা সম্পত্তি সুরক্ষার সুবিধাগুলি প্রচার করা। এর মধ্যে রয়েছে মেধা সম্পত্তির নিবন্ধন ও সুরক্ষা, আন্তঃসীমান্ত বৌদ্ধিক সম্পত্তি বিবাদের সমাধান এবং মেধা সম্পত্তি সুরক্ষার জন্য অভিন্ন মান ও অবকাঠামোর উন্নয়ন

বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি অধিকার দিবসের তাৎপর্য কী?

প্রতি বছর, ২৬শে এপ্রিল, বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি সংস্থা বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি অধিকার দিবস উদযাপন করে সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনকে অনুপ্রাণিত করার ক্ষেত্রে বৌদ্ধিক সম্পত্তি অধিকারের ভূমিকা সম্পর্কে অবহিত করার জন্য।
বিশ্ব আইপি অধিকার দিবস তরুণ উদ্যোক্তাদের আরও প্রতিযোগিতামূলক, শক্তিশালী ব্যবসা গড়ে তুলতে সহায়তা করার ক্ষেত্রে আইপি অধিকারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার উপর জোর দেয়। WIPO প্রতিষ্ঠান এবং সংস্থাগুলিকে যুব উদ্ভাবনের মাধ্যমে আইপি সংগ্রহে সহায়তা করার জন্য উৎসাহিত করছে যাতে তারা একটি উন্নত ভবিষ্যত গড়ে তুলতে পারে। বিশ্বব্যাপী, তরুণরা উদ্ভাবনের চ্যালেঞ্জগুলির মুখোমুখি হচ্ছে, তাদের শক্তি এবং দক্ষতা, তাদের কৌতূহল এবং দক্ষতা ব্যবহার করে একটি উন্নত ভবিষ্যতের পথ দেখাচ্ছে।

২০২৫ সালের বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি অধিকার দিবসে WIPO-এর মহাপরিচালকের বার্তা কী ?

২০২৫ সালের বিশ্ব আইপি অধিকার দিবসে ডব্লিউআইপিওর মহাপরিচালকের বার্তাটি “আইপি এবং সঙ্গীত: আইপির তাল অনুভব করুন” এই প্রতিপাদ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি। এটি সঙ্গীত শিল্পের বিকাশে, সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করতে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন ধারণা তৈরিতে আইপি অধিকার কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা নিয়ে আলোচনা করে। বার্তাটি আরও দেখায় যে সঙ্গীত কীভাবে বিশ্বজুড়ে মানুষকে সংযুক্ত করে এবং আইপি অধিকার কীভাবে এর পিছনে শিল্পী, উদ্ভাবক এবং ব্যবসায়িক মালিকদের সমর্থন করে।

নারী উদ্ভাবক, স্রষ্টা, উদ্যোক্তাদের কথা ছড়িয়ে দিন এবং তাদের প্রশংসা করুন।

২০২৫ সালের বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি অধিকার দিবসের প্রতিপাদ্য কী ?

বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি দিবস ২০২৫: বিশ্ব বৌদ্ধিক সম্পত্তি দিবস প্রতি বছর পালিত হয় এবং WIPO প্রতি বছর বৌদ্ধিক সম্পত্তি অধিকারের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য একটি নতুন থিম ঘোষণা করে।

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ২৫ এপ্রিল, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।।

আজ ২৫ এপ্রিল। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

দিবস—–

(ক) বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস।
আজ যাদের জন্মদিন—-

১৫৯৯ – অলিভার ক্রমওয়েল, ইংরেজ জেনারেল ও রাজনীতিবিদ।

১৮৪৮ – টম আর্মিটেজ, ইংরেজ ক্রিকেটার।
১৮৪৯ – ফেলিক্স ক্লাইন, জার্মান গণিতবিদ ও শিক্ষাবিদ।
১৮৫০ – লুইসে আদলফা লি বেয়াউ, জার্মান সুরকার।
১৮৭২ – চার্লস বার্জেস ফ্রাই, ইংরেজ ক্রিকেটার।
১৮৭৪ – গুলিয়েলমো মার্কোনি, ১৯০৯ সালে নোবেলজয়ী ইতালীয় উদ্ভাবক এবং প্রকৌশলী।
১৮৮৬ – চার্লস কেলেওয়ে, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার।
১৮৯২ – বিশিষ্ট বাঙালি শিক্ষাব্রতী জিতেন্দ্রমোহন সেন।
১৮৯৮ – ভিয়েসনতি আলেসান্দ্র, নোবেলজয়ী স্পেনীয় কবি।
১৯০০ – ভোল্‌ফগাং পাউলি, অস্ট্রীয় নোবেলজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী।
১৯০০ – গ্লাডউইন জেব, ইংরেজ রাজনীতিবিদ, কূটনীতিক এবং জাতিসংঘের সেক্রেটারি-জেনারেল।
১৯০৩ – আন্দ্রেই কোলমোগোরোভ, রাশিয়ান গণিতবিদ ও শিক্ষাবিদ।
১৯১৮ – গেরারড ডে. ভাউচউলেউরস, ফরাসি জ্যোতির্বিজ্ঞানী।
১৯২১ – ক্যারেল অ্যাপেল, ডাচ চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর।
১৯২৭ – অ্যালবার্ট উদেরজো, ফরাসি কমিক বই লেখক।
১৯৩০ – রয় মার্শাল, ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার।
১৯৩৮ – মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় প্রখ্যাত বাঙালি কবি, প্রাবন্ধিক ও অনুবাদক।
১৯৪০ – আল পাচিনো, মার্কিন মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেতা।
১৯৪৫ – বিজোরন উল্ভায়েউস, সুইডিশ গায়ক, গীতিকার ও প্রযোজক।
১৯৪৬ – তালিয়া শায়ার, মার্কিন অভিনেত্রী।
১৯৪৭ – হেনড্রিক ইয়ুহানেস ক্রুইফ, ডাচ সাবেক ফুটবলার ও ম্যানেজার।
১৯৪৯ – ডমিনিকুয়ে স্ট্রস-কাহন, ফরাসি অর্থনীতিবিদ, আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ।
১৯৫৫ – পারভিজ পারাস্তুই, ইরানি অভিনেতা ও গায়ক।
১৯৫৯ – অমিত চাকমা, বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত কানাডীয় রাসায়নিক প্রকৌশলী ও শিক্ষাবিদ।
১৯৫৯ – আকরাম হোসেন চৌধুরী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারক
১৯৬৩ – ডেভিড উইলিয়াম মোয়েস, স্কটিশ ফুটবলার ও ম্যানেজার।
১৯৬৪ – জেমি সিডন্স, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ও ক্রিকেট কোচ।
১৯৬৪ – ফিওনা ব্রুস, ব্রিটিশ সাংবাদিক।
১৯৬৯ – রানে জেলওয়েগার, মার্কিন অভিনেত্রী ও চলচ্চিত্র প্রযোজক।
১৯৭০ – জেসন ফুসলান, আমেরিকান অভিনেতা।
১৯৭৬ – রেইনার সচুটলের, জার্মান সাবেক টেনিস খেলোয়াড় ও কোচ।
১৯৮০ – ব্রুস মার্টিন, নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার।
১৯৮২ – মার্কো রাসো, ইতালিয়ান ফুটবলার।
১৯৮২ – মন্টি পানেসর, ইংরেজ ক্রিকেটার।
১৯৯০ – অ্যান্ড্রু পয়েন্টার, আইরিশ ক্রিকেটার।
১৯৯৩ – রাফায়েল ভারানে, ফরাসি ফুটবলার।

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৭৮৬ – মুর্শিদাবাদ জেলার আত্মপ্রকাশ হয়।
১৭৯২ – প্যারিতে প্রথম গিলেটিন স্থাপিত হয়।
১৮৫৯ – সুয়েজ খাল খননের কাজ শুরু হয়।
১৮৮২ – খুলনা জেলা গঠিত হয়।
১৯০১ – যুক্তরাস্ট্রের প্রথম রাজ্য হিসাবে নিউইয়র্কে অটোমোবাইলের প্লেট চালু হয়।
১৯১৫ – গ্যালিপলির যুদ্ধের সূচনা।
১৯৬৬ – ভয়ানক এক ভুমিকম্পে তাসখন্দ শহর ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।
১৯৭১ – ভিয়েতনামে সামরিক অভিযানের বিরোধীতা করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় দুই লক্ষ জনতা ওয়াশিংটনে ব্যাপক বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।
১৯৭২ – বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় লাওস।
১৯৭৫ – ৫০ বছর পর পর্তুগালে প্রথম অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৮২ – ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি অনুসারে ইসরায়েল সিসনাই উপত্যাকা থেকে সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন করে।
১৯৮৯ – ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগে জাপানের প্রধানমন্ত্রী নোবোরু তাকাশিতা পদত্যাগ করেন।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৪৭২ – লেওন বাতিস্তা অ্যালবার্তি, ইতালীয় লেখক, কবি ও দার্শনিক।
১৭৭৪ – অ্যান্ডার্স সেলসিয়াস, সুয়েডীয় জ্যোতির্বিদ।
১৮০০ – উইলিয়াম কাউপার, ইংরেজ কবি।
১৮৪০ – সিম্যান ডেনিস পইসন, ফরাসি গণিতবিদ ও পদার্থবিজ্ঞানী।
১৮৭৮ – আন্না সেওয়েল, ইংরেজ লেখক।
১৯১১ – এমিলিও সালগারি, ইতালিয়ান লেখক।
১৯২০ – ভারতবর্ষে সর্বপ্রথম পালি ভাষার চর্চা ও বৌদ্ধশাস্ত্রানুরাগী বাঙালি ব্যক্তিত্ব সতীশচন্দ্র আচার্য বিদ্যাভূষণ।
১৯৪০ – প্রখ্যাত সাংবাদিক সাহিত্যিক মৌলভী মুজিবুর রহমান।
১৯৪৮ – ধ্রুপদী রাগসঙ্গীত শিল্পী গিরিজাশঙ্কর চক্রবর্তী।
১৯৬৮ – বাঙালি বিপ্লবী ও প্রখ্যাত চিকিৎসক যতীন্দ্রনাথ ঘোষাল।
১৯৭২ – জর্জ স্যান্ডার্স, ইংরেজ অভিনেতা।
১৯৭৩ – বিনোদচন্দ্র চক্রবর্তী, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী।
১৯৭৫ – ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়, বাঙালি লেখক।
১৯৭৬ – ক্যারল রিড, ইংরেজ পরিচালক ও প্রযোজক।
১৯৮৮ – ভালেরি সলানাস, আমেরিকান লেখক।
১৯৯০ – ডেক্সটার গর্ডন, আমেরিকান স্যাক্সোফোননিস্ট, সুরকার এবং অভিনেতা।
১৯৯২ – য়ুটাকা অযাকি, জাপানি গায়ক।
১৯৯৫ – জিঞ্জার রজার্স, মার্কিন অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী ও গায়িকা।
২০০০ – লুচিন্‌ লে ক্যাম, ফরাসি গণিতবিদ।
২০০১ – ছায়া দেবী(চট্টোপাধ্যায়), প্রখ্যাত চলচ্চিত্রাভিনেত্রী।
২০০৭ – লেস জ্যাকসন।
২০০৭ – আর্থার মিল্টন, ইংলিশ ফুটবলার এবং ক্রিকেটার।
২০১২ – লুই লি ব্রকিয়, আইরিশ চিত্রকর।
২০১৪ – টিটো ভিলানোভা, স্প্যানিশ ফুটবলার ও ম্যানেজার।
।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

মা কালীর সামনে বর্গীদের আত্মসমর্পণ: এক অজানা ইতিহাসের পাতা।।।

ইং১৭৪২ খ্রী: বাংলা সন ১১৪৯ সালে শিবাজীর বর্গী সেনাপতি ভাস্কর পন্ডিত বর্গীদের একটি দল সহ বিষ্ণুপুর থেকে সোনামুখী আসে।এখানে লুটপাট করার জন্য বাদ্যযন্ত্র সহ ‘হর হর বোম বোম’ শব্দ করতে করতে রাণীর বাজারে আমাদের মাঁ কালীর মন্দিরের সামনে বর্গীদল সমবেত হয়। এখানে তখন মন্দিদের চারদিক গাছ পালাতে পরিপূর্ণ ছিল।

দিনের বেলাতেই অনেকেই মন্দিরের সামনে আসতে সাহস করতো না।
তখন দিবা অপরাহ্ণ। এই অঞ্চলের মানুষ জন সকলে বর্গীদের ভয়ে নিজ নিজ ঘরে নিজেদের বন্ধ করে রাখলেন।
বর্গীদল বাজনা বাজাতে বাজাতে নাচতে লাগলো। তখন এক বৃদ্ধ সন্ধ্যায় দেবীমন্দিরে আলো দেবার জন্য একটি প্রদীপ নিয়ে মন্দিরে মাঁয়ের ঘটের সামনে রেখে বলি স্থানে হাড়িকাঠের সামনে প্রনাম রত হলেন। এমন সময় বর্গীদলের সর্দার একটি খাঁড়া উঠিয়ে প্রনাম রত বৃদ্ধকে বলি দিতে উদ্যত হলেন,কিন্তু মায়ের দৈবশক্তিতে ঐ উদ্যত খাঁড়া আর নামলো না,যেন পেছন থেকে কেউ টেনে রেখেছে এবং ঐ ঘাতক অন্ধ হয়ে গেলেন। তখন সেনাপতি তাঁর সাথীদের বললেন,
‘কেন তোমরা আমার খাঁড়া পেছন থেকে টেনে রেখেছো’??
বর্গীদল উত্তর দিলো, “কেউ আপনার খাঁড়া পেছন থেকে টানে নাই”।
সর্দার বললেন,”মন্দিরে প্রদীপটি এখনও জ্বলছে কিনা,আর যে বৃদ্ধ প্রনাম করছিলো সে আছে কিনা”??
অন্যান্য বর্গীরা উত্তর দিলো,
“প্রদীপ ঠিকই জ্বলছে এবং বৃদ্ধ এখানেই আছে”।
সর্দার বললেন, “প্রদীপের আলো আমি দেখতে পাচ্ছি না ; তবে কি আমি অন্ধ হলাম?কোন দৈবশক্তিতে আমার খাঁড়া আটকানো আছে যে আমি খাঁড়া নামাতে পারছি না? আচ্ছা ঐ বৃদ্ধ কে হত্যা না করে আটকাও এবং আমার পূর্ব্বাবস্থা প্রাপ্তির জন্য অনুরোধ করো”।
ইতিমধ্যে ঐ বৃদ্ধ প্রনাম শেষ করে উঠে সব ব্যাপার বুঝতে পারলেন।
তখন সকলে ঐ বৃদ্ধ কে অনুরোধ করায় তিনি মন্দিরে মাঁয়ের ঘট হতে জল নিয়ে ঐ ঘাতক সর্দার এর চোখে এবং সর্বাঙ্গে শান্তি জল দিলেন। তখন সর্দার দৃষ্টি শক্তি ফিরে পেলেন এবং তিনি খাঁড়া নামাতে পারলেন।
সর্দার বৃদ্ধকে বললেন, “এখানে কোন দেবতা আছেন “? বৃদ্ধ উওর দিলেন,
” মা কালী আছেন “। বর্গী সর্দার
বললেন, ” মায়ী-ত কালী হ্যায় “।
আচ্ছা আমি তোমকে যে খাঁড়াতে কাটতে যাচ্ছিলাম সেটি এবং আরো একটি খাঁড়া নাও, তোমারা এই খাঁড়া দিয়ে বলিদান করবে।
আমরা আর এখানে লুটপাট করবো না, কাটোয়া চললাম।
বাজনা বাজাও ” মায়ী-ত কালী হ্যায়, মায়ী-ত কালী হ্যায়”।
তারপর বর্গীদল বাজনা বাজাতে ঐ রূপে মায়ের নাম করতে করতে সোনামুখী ছেড়ে চলে যায়। তদদিক আমাদের মাঁয়ের নাম
হলো ” মায়ী- ত কালী ” বা ” মাঁ-ই-ত কালী “। অর্থাৎ এই দেবী স্বয়ং মা ইনি স্বয়ং ব্রহ্মার অংশ।

।। আবদুল হাই, বাঁকুড়া।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

ভারতের গ্রামীণ উন্নয়নে পঞ্চায়েতি রাজের ভূমিকা : এক নতুন দিগন্ত।।।।

জাতীয় পঞ্চায়েতি রাজ দিবস ২০২৫ : তৃণমূল স্তরের লোকেদের উন্নয়ন প্রয়োজন এবং তাদের জন্য কোনটি সেরা তা ঠিক করার জন্য সর্বোত্তম ব্যক্তিরা হলেন যারা এই ধরনের এলাকায় জন্মগ্রহণ করেছেন এবং বড় হয়েছেন। এই ব্যবস্থাকে মাথায় রেখেই পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল। ভারত বৈচিত্র্যময় ভূখণ্ড এবং এলাকাগুলির একটি দেশ যার প্রত্যেকটির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

তাই, যখন আমরা সামগ্রিকভাবে দেশের উন্নয়নের কথা চিন্তা করি, তখন বিভিন্ন সম্প্রদায়, বৈচিত্র্য এবং স্থানীয়তা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৯৩ সালে ৭৩তম সাংবিধানিক সংশোধনী আইনের মাধ্যমে, পঞ্চায়েতি রাজ ব্যবস্থা তৃণমূল স্তরে উন্নয়ন বাস্তবায়ন করার জন্য এবং দেশের প্রতিটি কোণে গণতন্ত্রকে ঘটতে দেওয়ার জন্য কাজ করে। আমরা যখন জাতীয় পঞ্চায়েতি রাজ দিবস উদযাপনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, তখন এখানে কয়েকটি বিষয় রয়েছে যা আমাদের সচেতন হওয়া উচিত।

তারিখ–

HT Crick-it চালু করেছে, যে কোনো সময়, যেকোনো জায়গায় ক্রিকেট খেলার জন্য একটি ওয়ান স্টপ গন্তব্য। এখন অন্বেষণ!
প্রতি বছর, জাতীয় পঞ্চায়েতি রাজ দিবস ২৪ এপ্রিল পালিত হয়। এই বছর, বিশেষ দিনটি বুধবার পড়ে।

ইতিহাস–

১৯৫০-এর দশকের গোড়ার দিকে, প্রথম জাতীয় উন্নয়ন পরিষদ তৃণমূল পর্যায়ে একটি গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা গঠনের সুপারিশ করেছিল। তবে, ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত, গঠনটি কার্যকর হয়নি। ১৯৯৩ সালে, ৭৩ তম সাংবিধানিক সংশোধনী আইন দ্বারা, পঞ্চায়েত ব্যবস্থা গ্রামীণ এলাকায় প্রয়োগ করা হয়েছিল যাতে তৃণমূল স্তরে উন্নয়ন ঘটতে পারে।

তাৎপর্য-

জাতীয় পঞ্চায়েতি রাজ দিবস ২০২৫ এর তাৎপর্য
ভারতে বিকেন্দ্রীকরণের চেতনাকে সমুন্নত রাখার ক্ষেত্রে জাতীয় পঞ্চায়েতি রাজ দিবস ২০২৫ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এই ব্যবস্থা গ্রামীণ সম্প্রদায়গুলিকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় সরাসরি অংশগ্রহণ করতে উৎসাহিত করে। ভারতে পঞ্চায়েতি রাজ ব্যবস্থা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ কারণ:

তৃণমূল গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করা – পঞ্চায়েতি রাজ ব্যবস্থা নাগরিকদের এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশগ্রহণ করতে সক্ষম করে যা সরাসরি তাদের সম্প্রদায়কে প্রভাবিত করে। এই বিকেন্দ্রীকরণ নিশ্চিত করে যে শাসন ব্যবস্থা কেবল উপরে থেকে নীচের নির্দেশাবলীর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় বরং স্থানীয় চাহিদা, রীতিনীতি এবং চ্যালেঞ্জগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে।

অন্তর্ভুক্তিমূলক শাসনব্যবস্থার প্রচার – নারী, তফসিলি জাতি এবং উপজাতিদের জন্য সংরক্ষণের মাধ্যমে, পঞ্চায়েতি রাজ প্রতিষ্ঠানগুলি ঐতিহাসিকভাবে প্রান্তিক সম্প্রদায়গুলিকে ক্ষমতায়িত করেছে। ১৪ লক্ষেরও বেশি নির্বাচিত মহিলা প্রতিনিধি বর্তমানে পিআরআই-তে কাজ করছেন, যা এটিকে শাসনব্যবস্থায় মহিলাদের জন্য বিশ্বের বৃহত্তম অংশগ্রহণমূলক প্ল্যাটফর্মগুলির মধ্যে একটি করে তুলেছে।

গ্রামীণ উন্নয়ন পরিচালনা – গ্রাম পর্যায়ে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, স্যানিটেশন এবং কর্মসংস্থান সম্পর্কিত সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নে পিআরআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এগুলো গ্রামীণ সম্প্রদায় এবং রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার মধ্যে ব্যবধান দূর করতে সাহায্য করে, উন্নত পরিষেবা প্রদান নিশ্চিত করে।

জবাবদিহিতা এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা – সামাজিক নিরীক্ষা, সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণ এবং রিয়েল-টাইম অভিযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে, পঞ্চায়েতগুলি জবাবদিহিতার সংস্কৃতি গড়ে তোলে। গ্রাম সভা বা গ্রামসভাগুলি সম্মিলিত আলোচনা, বাজেট অনুমোদন এবং কল্যাণমূলক প্রকল্পগুলির পর্যবেক্ষণের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে।

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ২৪ এপ্রিল, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।

আজ ২৪ এপ্রিল। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

দিবস—–

(ক)  জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস (ভারত)
(খ) রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি দিবস (বাংলাদেশ)৷
আজ যাদের জন্মদিন—-

১৮৬৫ – মুরলীধর বন্দ্যোপাধ্যায়, নারীশিক্ষার পথপ্রদর্শক শিক্ষাবিদ।  .

১৮৯৭ – বেনজামিন হোর্ফ, মার্কিন ভাষাবিজ্ঞানী।

১৯০৮ – যোসেফ গসলোভস্কি, পোলিশ ভাস্কর।
১৯২৮ – টমি ডোচার্টি, স্কটিশ ফুটবলার এবং পরিচালক।
১৯৩৪ – শার্লি ম্যাকলেইন, মার্কিন অভিনেত্রী, গায়িকা, নৃত্যশিল্পী, সমাজকর্মী ও লেখক।
১৯৪২ – বারবারা স্ট্রাইস্যান্ড, মার্কিন গায়িকা, গীতিকার,অভিনেত্রী এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা।
১৯৪৬ – ভারতের প্রখ্যাত নারীবাদী লেখক, প্রশিক্ষক এবং অধিকারকর্মী কমলা ভাসিন।
১৯৬৪ – জিমোঁ উন্সু, বেনিনীয় অভিনেতা ও মডেল।
১৯৬৮ – এইডান গিলেন, আইরিশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন অভিনেতা।
১৯৭৩ – শচীন টেন্ডুলকার, ভারতীয় ক্রিকেটার।
১৯৮৭ – ইয়ান ভের্তোনেন, বেলজিয়াম ফুটবলার।
১৯৮৭ – বরুণ ধবন, ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা।

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১০৬১ – ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়।
১২৭১ – ভ্যানেশীয় বিখ্যাত পর্যটক ও ব্যবসায়ী মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন।
১৫৫৮ – ফ্রান্সের যুবরাজ ফ্রাঙ্কোইস মেরি স্টুয়ার্টকে বিয়ে করেন।
১৭৬২ – রাশিয়া ও প্রুশিয়া শান্তিচুক্তি করে।
১৮০০ – লাইব্রেরি অব কংগ্রেস প্রতিষ্ঠা করা হয়।
১৮৯৮ – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে স্পেন যুদ্ধ ঘোষণা করে।
১৯১২ – ব্রিটিশ শাসিত আয়ারল্যান্ড স্বাধীনতার দাবীতে এবং সেদেশে ইংরেজদের আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন শুরু করে।
১৯১৬ – ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে আয়ারল্যান্ডের গণ-অভ্যুত্থান শুরু।
১৯২৬ – যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার হয়।
১৯৪৫ – সাবেক সোভিয়েত সেনাবাহিনী বার্লিনে প্রবেশ করে।
১৯৫৪ – রাজশাহীর কারাগারের খাপড়া ওয়ার্ডে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে কম্পরাম সিং, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ ৭ জন রাজবন্দীকে হত্যা করা হয়।
১৯৫৫ – প্রথম বান্দুং সম্মেলন সমাপ্ত হয়।
১৯৭০ – গাম্বিয়া প্রজাতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ঘোষিত হয়।
২০১৩ – রানা প্লাজা ট্র‍্যাজিডিতে প্রাণ হারায় ১,১৩৪ জন শ্রমিক এবং আহত হয় আড়াই হাজারেরও বেশি শ্রমিক।এটি ইতিহাসের তৃতীয় বৃহত্তম শিল্প দুর্ঘটনা হিসেবে পরিচিত।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৭৩১ – ড্যানিয়েল ডিফো, ইংরেজ ব্যবসায়ী, লেখক, সাংবাদিক, প্যাম্ফলেট রচয়িতা এবং গোয়েন্দা।
১৯৪২ – দীনানাথ মঙ্গেশকর, মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী।
১৯৬৫ – লুইস ড্রেসার, আমেরিকান অভিনেত্রী।
১৯৭২ – যামিনী রায়, বাঙালি চিত্রশিল্পী।
১৯৭২ – ভূপেন্দ্রকিশোর রক্ষিত রায়, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন-এর অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
২০০৬ – নাসরীন পারভীন হক, বাংলাদেশের অন্যতম মানবাধিকার নেত্রী।
২০১১ – সত্য সাঁই বাবা , (পূর্বাশ্রমের নাম সত্যনারায়ণ রাজু) ভারতীয় হিন্দু ধর্মগুরু, আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব ও শিক্ষাবিদ।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

অনলাইনে লেখালেখির স্বাধীনতা : আন্তর্জাতিক পিক্সেল-স্টেইনড টেকনোপিয়াসেন্ট দিবসের উদযাপন।।।

বিশ্ব প্রতি বছর ২৩ এপ্রিল আন্তর্জাতিক পিক্সেল-স্টেইনড টেকনোপিয়াসেন্ট দিবস উদযাপন করে। হাওয়ার্ড হেন্ডরিক্সের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় লেখক জো ওয়ালটন এই দিনটিকে ঘোষণা করেছিলেন যেখানে তিনি বলেছিলেন যে তিনি “আমাদের ওয়েবস্ক্যাবগুলির সংগঠনে ক্রমবর্ধমান উপস্থিতির বিরোধী ছিলেন, যারা বিনামূল্যে তাদের সৃষ্টি নেটে পোস্ট করুন।” ওয়ালটনের মতে এই দিনটি হল লেখকদের বিনামূল্যে ইন্টারনেটে পেশাদার মানের কাজ পোস্ট করতে উৎসাহিত করা।।

দিবসটি সকল লেখককে উদযাপন করে এবং তাদের কাজকে জনসাধারণের কাছে প্রদর্শনের স্বাধীনতা দেয় শুধু তাদের বিনোদন বা শিক্ষিত করার জন্য নয় বরং পেশা গড়ে তোলার জন্য এবং পেশাকে প্রদর্শনে রাখার জন্য যাতে এটি যথাযথভাবে প্রশংসা করা যায়।
আন্তর্জাতিক পিক্সেল-স্টেইনড টেকনোপিয়াসেন্ট দিবসের

ইতিহাস—–

যখন থেকে ব্লগিং অনলাইন সংস্কৃতির একটি অংশ হয়ে উঠেছে, তখন থেকে অনেক মানুষ শিক্ষামূলক বিষয়বস্তু থেকে বিনোদন পর্যন্ত বিষয়গুলিতে জিনিসগুলি ভাগ করতে বেছে নিয়েছে। পেশাদার লেখকরা নিজেদের জন্য শ্রোতা তৈরি করতে এই মাধ্যমটি ব্যবহার করেছেন এবং তা চালিয়ে যাচ্ছেন। যেহেতু একটি বিশাল শ্রোতা রয়েছে যারা অনলাইনে বিনোদনের জন্য পড়ে, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে পেশাদার লেখক সহ আরও বেশি লোক তাদের চাহিদা পূরণ করছে।
হাওয়ার্ড ভি. হেনড্রিক্সের করা অবমাননাকর মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক পিক্সেল-স্টেইনড টেকনোপিয়াসেন্ট দিবস শুরু হয়েছিল কারণ তিনি বিশ্বাস করেছিলেন পেশাদার লেখকদের কখনই তাদের কাজ বিনামূল্যে দেওয়া উচিত নয়। তিনি যে কাউকে ‘ওয়েবস্ক্যাব’ বলে অভিহিত করেছেন এবং ‘ওয়েবস্ক্যাব’কে ‘পিক্সেল-দাগযুক্ত টেকনোপিয়াসেন্ট দুর্ভাগ্য’ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। তার মন্তব্য সায়েন্স ফিকশন অ্যান্ড ফ্যান্টাসি রাইটারস অফ আমেরিকা (S.F.W.A.) সোসাইটির মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করে, যার মধ্যে হেন্ডরিক্স একজন সদস্য ছিলেন এবং যাদের কাছে তার মন্তব্য নির্দেশিত হয়েছিল।
সোসাইটির একজন সদস্য জো ওয়াল্টন একটি ভালো প্রতিক্রিয়া জাগিয়েছিলেন: তারা যা করতে ভালোবাসেন তা চালিয়ে যেতে যতটা সম্ভব ‘ওয়েবস্ক্যাব’ পাওয়া, যা ছিল বিনামূল্যে অনলাইনে পেশাদার-গ্রেড লেখা পোস্ট করা। এটি ২৩ এপ্রিল, ২০০৭-এ আন্তর্জাতিক পিক্সেল-স্টেইনড টেকনোপিয়াসেন্ট দিবসের জন্মের দিকে পরিচালিত করে। উদ্দেশ্যগুলি পরিষ্কার ছিল। যেকোনো ধরনের লেখা-কবিতা, ছোটগল্প, উপন্যাস, মৌলিক এবং পূর্বে প্রকাশিত- জমা দেওয়া যাবে। প্রচুর পেশাদার লেখা অনলাইনে উপলব্ধ করা তাদের লক্ষ্য ছিল এবং হেন্ডরিক্স যা চেয়েছিলেন তার সরাসরি বিপরীত ছিল। উদযাপনটি ২০০৭ সালে শুরু হয়েছিল এবং তারপর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতি বছর উদযাপিত হয়ে আসছে এবং তারপর থেকে লেখকরা পেশাদার মানের কাজ বিনামূল্যে পোস্ট করছেন।
আন্তর্জাতিক পিক্সেল-দাগযুক্ত প্রযুক্তিবিদ দিবসের কার্যক্রম–

একটি ব্লগ পড়ুন—

একটি ব্লগ পড়ে দিনটি উদযাপন করুন। এটি নতুন এবং প্রতিষ্ঠিত লেখকদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করতে সাহায্য করে।

অনলাইনে কিছু লিখুন—

একটি পেশাদার-স্তরের কাজ লিখুন বা একটি অনলাইন পোস্ট করুন। এটি আপনাকে অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ পর্যালোচনা পেতে এবং অন্যদেরও আপনার লেখার অংশ উপভোগ করতে সাহায্য করতে পারে।

সচেতনতা ছড়িয়ে দিন—

দিবসটি সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দিন। একটি সামাজিক মিডিয়া পোস্ট একটি দীর্ঘ পথ যেতে পারে।

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This