Categories
কবিতা

বাদলগগন :: রাণু সরকার।।

ভাবতে পারিনি, সেদিন আচমকা দেবে
আমায় বিদায়-
অব্যক্ত কিছু কথা বলার ছিলো
বলতে গিয়েও পারিনি বলতে সেথায়-

এলে তো লোভাতুরের মতো,আনলে নীরদবাহনকে সাথে করে
যদি বাদল আসতো সাথে সত্যি বলছি নিতাম তাকে প্রিয় করে!

কেনো জানো বলতে গিয়েও থেমে গেলাম-
ভেবে ছিলাম বৃষ্টিবাদল আসবে, এলে বর্ণচ্ছটা ছড়িয়ে দিতাম!

তোমার আচরণে হচ্ছিল গাত্রদাহ-
সাথে যদি আসতো ঘূর্ণিবায়ু- তবে থাকতে দিতাম এক সপ্তাহ।

Share This
Categories
অনুগল্প

বেঁচে থাকার অক্সিজেন :: লাজু চৌধুরী।।

দক্ষিণার বারান্দায় মধ্য রাতে দাঁড়িয়ে দেখি শুনসান বিরাজ করছে আমার শহর আমার এলাকায়।
টুপটাপ বৃষ্টি পড়ছে।
জীবনের জড়িয়ে থাকার কিছু অংশ বিশেষ স্মৃতি কখনও কখনও সামনে এসে দাঁড়ায়।
ঠিক মনে হয় একটা মোলাট বাঁধা একটি পুড়ো পান্ডুলিপি হতে পারে এখানে জীবন জুড়ে থাকা অসংখ্য স্মৃতি বহন করছে।
পরিবর্তন অনুভব করছে বয়স বেড়েছে, বয়স নয় অভিঞ্জতা বেড়েছে অভিঞ্জতা মানুষকে বড়ো করে তোলে।
জীবনের কিছু কিছু স্মৃতি ওঠে আসে উপন্যাসের পাতায় যা বহন করে জীবনের অনেকটা অংশ।
তাই বেলা শেষে মনে হয় Need if necessary এটা ভুল বরন যে তোমার শুন্যতায় আছে তাকে ভালোবাসো । মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে প্রিয়োজনদের কাছে থাকা এটা বেঁচে থাকার অক্সিজেন। পাহাড় ও বৃদ্ধ হয় সময় ও পাশ কেটে যায়।
প্রতিদিন বেঁচে থাকার আয়োজনে কিছু প্রিয়ো মানুষ গুলো পাশে থাকার দরকার কারন প্রিয়ো মুখ গুলো বেঁচে থাকার অক্সিজেন । সময় জীবনের সাথে প্রিয়ো মুখগুলো প্রয়োজন আছে ভালো থাকার প্রয়োজনে

মাঝে মাঝে অসময়ে স্মৃতি গুলো গুরুত্বপূর্ণ উপন্যাস হয়।
কারন এটাও বেঁচে থাকার অক্সিজেন।

Share This
Categories
প্রবন্ধ

চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার আক্রমণ থেকে শহীদি: রজত সেনের বীরত্বের কাহিনী।।

রজত কুমার সেন ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের একজন বিশিষ্ট বিপ্লবী নেতা। ব্রিটিশ আধিপত্য থেকে ভারতের রাজনৈতিক মুক্তিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী ব্যক্তিদের নিরলস প্রচেষ্টার প্রমাণ তাঁর অবদান। ভারতীয় উপমহাদেশে বিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিপ্লবী সংগ্রাম, যা ভারতের স্বাধীনতার দিকে পরিচালিত করেছিল, রজত কুমার সেনকে সেই স্বীকৃত বিপ্লবীদের মধ্যে একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে দেখা হয়েছিল।

ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে একজন শহীদ হিসেবে সেনকে বিশেষভাবে স্মরণ করা হয়। ১৯১৩ সালে চট্টগ্রামে, তার পিতার নাম ছিল রঞ্জন লাল সেন। তিনি গোপন বিপ্লবী দল ‘ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মির’ সদস্য ছিলেন। তিনি ১৮ এপ্রিল, ১৯৩০ সালে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার আক্রমণে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। এর পরে, ২২ এপ্রিল, সেন জালালাবাদ পাহাড়ের যুদ্ধে বিজয়ী বাহিনীর অংশ ছিলেন। ৬ মে, তিনি, পাঁচজন কমরেডের সাথে, চট্টগ্রামের ইউরোপিয়ান ক্লাবে আক্রমণের চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু কঠোর নিরাপত্তা দেখে নিজের বাড়িতে ফিরে যান। তবে পুলিশ তাদের ধাওয়া করে এবং গ্রামবাসীদের ডাকাত আখ্যা দিয়ে বিভ্রান্ত করে।

পুলিশ তাড়া করে, সেন এবং তার দল জুলধা গ্রামে আশ্রয় নেয়, যেখানে একটি ভয়ঙ্কর অগ্নিসংযোগ হয়। যখন তাদের গোলাবারুদ প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছিল, তখন তারা ঘৃণ্য শক্তির কাছে আত্মসমর্পণ না করে একে অপরের দিকে বন্দুক ঘুরিয়ে শাহাদাত বরণ করতে বেছে নেয়। এই প্রতিবাদে রজত সেন শহীদ হন। তাঁর পাশাপাশি স্বদেশ রায়, মনোরঞ্জন সেন, দেবপ্রসাদ গুপ্তও প্রাণ দিয়েছেন। জুলধায় আশ্রয় নেওয়ার আগে, তাদের দুই কমরেড, সুবোধ চৌধুরী এবং ফণীন্দ্র নন্দী, পুলিশের হাতে ধরা পড়ে।

১৯৩০ সালের ৬ মে রজত কুমার সেনের আত্মত্যাগ ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে একটি মর্মান্তিক অধ্যায় হিসাবে রয়ে গেছে। তার গল্প শুধু সাহসিকতা এবং আত্মত্যাগের নয় বরং নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের সম্মিলিত চেতনার প্রতিফলন যা অবশেষে ঔপনিবেশিক শাসন থেকে ভারতের স্বাধীনতার দিকে পরিচালিত করে।

Share This
Categories
প্রবন্ধ

বাংলা আবৃত্তির জগতে পার্থ ঘোষের অসামান্য যাত্রা ও তার অবিস্মরণীয় কৃতিত্ব।।।

পার্থ ঘোষ ছিলেন একজন খ্যাতনামা ভারতীয় বাঙালি আবৃত্তিকার তথা বাচিক শিল্পী। বাচিকশিল্পের জগতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র ছিলেন তিনি। আজ কিংবদন্তি এই বাচিক শিল্পীর জন্মদিন। তাঁকে নিয়ে কিছু লিখতে গেলে অবধরিত ভাবে চলে তার স্ত্রী গৌরী ঘোষের নাম। করান তিনি ও তার স্ত্রী গৌরী ঘোষ বাংলা আবৃত্তি জগতে ছিলেন অন্যতম জুটি। এই দম্পত্তি বাঙালিকে অনেক উপভোগ্য আবৃত্তি-সন্ধ্যা উপহার দিয়েছেন। গৌরী দেবী স্বামী পার্থ ঘোষের সঙ্গে মিলে বহু শ্রুতিনাটক উপস্থাপনা করেছেন। তাঁদের যৌথ ভাবে উপস্থাপিত ‘কর্ণকুন্তি সংবাদ’ খুব জনপ্রিয় হয়েছিল। পার্থ ঘোষ এবং গৌরী ঘোষের ‘কর্ণ-কুন্তী সংবাদ’ এখনও বাঙালির মজ্জায় মজ্জায়৷ বাংলা কবিতা আবৃত্তিতে এক অন্য ধারা এনেছিলেন পার্থ ঘোষ। রবীন্দ্র কবিতা পাঠে তার কণ্ঠ ছিল অপ্রতিদ্বন্দ্বী। আবৃত্তিশিল্পী হিসাবে সমাদৃত হয়েছেন দেশে বিদেশে সর্বত্র।

পার্থ ঘোষের জন্ম ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দের ৩১ ডিসেম্বর বৃটিশ ভারতের কলকাতায়। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকেই বাংলা কবিতা আবৃত্তি তার প্রধান আগ্রহের বিষয় হয়ে যায়।


১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি আকাশবাণী কলকাতা কেন্দ্রে উপস্থাপক-ঘোষক হিসাবে যোগদানের পর ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দের পয়লা জানুয়ারি তিনি স্থায়ী কর্মী হিসাবে নিযুক্ত হন। নিয়মিত অন্যান্য অনুষ্ঠানের পাশাপাশি তিনি শিশু ও কিশোরদের জন্য “গল্পদাদুর আসর” পরিচালনা করতেন। দীর্ঘ সময় তিনি ছিলেন শিশু ও কিশোরদের ‘গল্পদাদু’। ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে তিনি আকাশবাণীরই উপস্থাপিকা-ঘোষক আবৃত্তিকার গৌরী মজুমদারকে বিবাহ করেন।১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি আকাশবাণীর “বিবিধ ভারতী” বিভাগে যোগদান করেন এবং ২০০০ খ্রিস্টাব্দে অবসরের আগে পর্যন্ত ওই বিভাগে কর্মরত ছিলেন। প্রায় তিন দশকের বেশী সময় ধরে কলকাতা কেন্দ্র থেকে প্রচারিত আকাশবাণীর অনেক অনুষ্ঠানে বাংলার শ্রোতারা শুনেছেন সুস্নাত ব্যক্তির কণ্ঠে সুরম্য উপস্থাপনা।

১৯৭৩-৭৪ খ্রিস্টাব্দ হতেই তিনি ও তার স্ত্রী গৌরী ঘোষ আবৃত্তিচর্চার সঙ্গে যুক্ত হন। জনপ্রিয় জুটি দীর্ঘ কয়েকদশক ধরে দেশে বিদেশে সুনামের সঙ্গে আবৃত্তি পরিবেশন করেছেন। তারা আবৃত্তি ও শ্রুতিনাটককে এক অনন্য মাত্রায় পৌছে দেন। তাঁদের কণ্ঠে রবীন্দ্রনাথেরই ‘দেবতার গ্রাস’, ‘বিদায়’ বিশেষভাবে সমাদৃত হয়েছিল। প্রবাদপ্রতীম এই আবৃত্তি দম্পতি দশকের পর দশক ধরে বাংলার শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছেন। এ রাজ্যের পাশাপাশি তাঁদের আবৃত্তি সমাদর কুড়িয়েছে বাংলাদেশেও।
পার্থ ঘোষের কণ্ঠে রবীন্দ্রনাথের ‘শেষ বসন্ত’ খুবই  জনপ্রিয় হয়েছিল। স্ত্রী গৌরীর সঙ্গে তার শ্রুতিনাটক ‘প্রেম’, ‘স্বর্গ থেকে নীল পাখি’, ‘জীবনবৃত্ত’ বাংলার শ্রোতাদের হৃদয়ে অম্লান। বাংলা কবিতা নিয়ে তাদের একাধিক সিডি-ক্যাসেট রয়েছে। তিনি পশ্চিমবঙ্গ কবিতা আকাদেমির উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যও ছিলেন।


রবীন্দ্র গবেষণায় তার আগ্রহ ছিল। সম্পাদনা করেছেন কবিতা বিষয়ক গ্রন্থ। এছাড়া পার্থ ঘোষের শখ ছিল পুতুল সংগ্রহের। দেশ বিদেশের নানান পুতুল ছিল তার সংগ্রহে।
তার অনবদ্য আবৃত্তি বাংলার শ্রোতাদের হৃদয়ে যে অনুভূতি জাগ্রত করে তারই স্বীকৃতি স্বরূপ পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাকে ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে “বঙ্গভূষণ” সম্মাননা প্রদান করে।
আগেই (২০২১ খ্রিস্টাব্দের ২৬ আগস্ট) না ফেরার দেশে পাড়ি দিয়েছিলেন তাঁর সহধর্মীনি কিংবদন্তী আবৃত্তিকার গৌরী ঘোষ। ভেঙে গিয়েছিল বিখ্যাত পার্থ ঘোষ-গৌরী ঘোষের জুটি।
স্ত্রী প্রয়াত হলে প্রায়শই অসুস্থতার মধ্যেই ছিলেন পার্থ ঘোষ।গলায় অস্ত্রোপচার হয়েছিল। এরপর অকস্মাৎ ২০২২ খ্রিস্টাব্দের ৭ মে’র ভোরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন কিংবদন্তি এই বাচিক শিল্পী পার্থ ঘোষ।

।।তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবপেজ।।

Share This
Categories
নারী কথা প্রবন্ধ

বাসন্তী দেবী: ব্রিটিশ শাসন বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম নায়িকা।

ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে এক উল্লেখযোগ্য নাম বাসন্তী দেবী। বাসন্তী দেবী  ছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিকন্যা। তিনি ছিলেন ব্রিটিশ কারাগারে কারারুদ্ধ প্রথম স্বাধীনতা সংগ্রামী নারী। বাসন্তী দেবী মন ও মানসিকতায় পৌরাণিক সতীনারীদের চারিত্রিক মহত্বটি যেমন অনুকরণীয় মনে করতেন; তেমনি গার্গী, মৈত্রেয়ীদের মতো চারিত্রিক দৃঢ়তায় বুদ্ধি দিয়ে আপন যুক্তি তুলে ধরার ক্ষমতাও রাখতেন। এ-দুইয়ের মেলবন্ধনে তিনি অনন্যা।তিনি একাধারে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের পত্নী ও স্বাধীনতা আন্দোলনের সক্রিয় সংগ্রামী। সংগ্রামের জন্য কারাবরণ করেছেন। অন্দর ছেড়ে অবগুন্ঠণ ছেড়ে উপনিষদের বিদুষীদের মতো পুরুষের সমকক্ষ হয়ে সহকর্মী হয়ে দেশমুক্তির সাধনা করে গেছেন।

বাসন্তী দেবী ২৩ মার্চ ১৮৮০ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম বরদানাথ হালদার ও মাতার নাম হরিসুন্দরী দেবী। তার পিতা ছিলেন আসামের বিজনি ও অভয়াপুরী এস্টেটের দেওয়ান।  দশ বছর বয়েসে তিনি দার্জিলিংয়ের লরেটে কনভেন্টে শিক্ষার জন্যে ভর্তি হন। ১৮৯৬ সালে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের সাথে বিবাহ হয়।
১৮৯৪ থেকে ১৯০১ সালের মধ্যে দুজনের তিনটি সন্তান জন্মগ্রহণ করেছিল। দেশবন্ধু ও তার তিন সন্তান- দুই কন্যা, অপর্ণা ও কল্যাণী ও একপুত্র চিররঞ্জন।


তার স্বামীর অনুসরণে, বাসন্তী দেবী আইন অমান্য আন্দোলন এবং খিলাফত আন্দোলনের মতো বিভিন্ন আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন এবং ১৯২০ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নাগপুর অধিবেশনেও অংশগ্রহণ করেছিলেন। পরের বছর, তিনি দাসের বোন ঊর্মিলা দেবী এবং সুনিতা দেবীর সাথে যোগ দেন।  নারী কর্মীদের জন্য একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র “নারী কর্ম মন্দির” প্রতিষ্ঠা করুন।  ১৯২০-২১ সালে, তিনি জলপাইগুড়ি থেকে তিলক স্বরাজ ফান্ডের জন্য স্বর্ণের অলঙ্কার এবং ২০০০ টি স্বর্ণমুদ্রা সংগ্রহে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছিলেন।
১৯২১ সালে অসহযোগ আন্দোলনের সময়, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস ধর্মঘট এবং বিদেশী পণ্য নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানায়।  কলকাতায়, পাঁচজন স্বেচ্ছাসেবকের ছোট দলকে কলকাতার রাস্তায় খাদি, হাতে কাটা কাপড় বিক্রি করার জন্য নিযুক্ত করা হয়েছিল।  দাস, যিনি স্থানীয় আন্দোলনের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন তার স্ত্রী বাসন্তী দেবীকে এমন একটি দলের নেতৃত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।  সুভাষ চন্দ্র বসুর সতর্কতা সত্ত্বেও দেবী রাস্তায় নেমেছিলেন যে এটি তাকে গ্রেফতার করতে ব্রিটিশদের উস্কে দেবে।  যদিও তাকে মধ্যরাতে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল, তার গ্রেপ্তার ব্যাপক আন্দোলনের প্রেরণা জুগিয়েছিল।  কলকাতার দুটি কারাগার বিপ্লবী স্বেচ্ছাসেবকদের দ্বারা পূর্ণ ছিল এবং আরও সন্দেহভাজনদের আটক করার জন্য দ্রুত আটক শিবির তৈরি করা হয়েছিল।  ১৯২১ সালের ১০ ডিসেম্বর পুলিশ দাস ও বসুকে গ্রেপ্তার করে।


দাসের গ্রেপ্তারের পর, বাসন্তী দেবী তার সাপ্তাহিক প্রকাশনা বাঙ্গালার কথা (বাংলার গল্প) এর দায়িত্ব নেন।  তিনি ১৯২১-২২ সালে বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন।  ১৯২২ সালের এপ্রিলে চট্টগ্রাম সম্মেলনে তার বক্তৃতার মাধ্যমে,  তিনি তৃণমূল আন্দোলনকে উৎসাহিত করেছিলেন।  ভারতের চারপাশে ভ্রমণ, তিনি ঔপনিবেশিকতার বিরোধিতা করার জন্য শিল্পের সাংস্কৃতিক বিকাশকে সমর্থন করেছিলেন।
দাস যেহেতু সুভাষ চন্দ্র বসুর রাজনৈতিক পরামর্শদাতা ছিলেন, বসন্তী দেবীর প্রতি বসন্তের খুব শ্রদ্ধা ছিল।  ১৯২৫ সালে দাসের মৃত্যুর পর, বসু দেবীর সাথে তার ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক সন্দেহ নিয়ে আলোচনা করেছিলেন বলে জানা যায়।  সুভাষ চন্দ্র বসুর ভ্রাতৃপ্রতিম ভাতিজি কৃষ্ণ বোস বাসন্তী দেবীকে তাঁর “দত্তক মা” এবং তাঁর জীবনের চারটি গুরুত্বপূর্ণ মহিলার একজন হিসাবে চিহ্নিত করেছিলেন, বাকি তিনজন হলেন তাঁর মা প্রভাবতী, তাঁর ভগ্নিপতি বিভাবতী (শেরতের স্ত্রী)  চন্দ্র বসু) এবং তার স্ত্রী এমিলি শেঙ্কল।
তার স্বামীর মতো, বাসন্তী দেবীও ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী কর্মীদের প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন।  ১৯২৮ সালে, ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী লালা লাজপত রায় তার শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিলের বিরুদ্ধে পুলিশের লাঠিচার্জে আহত হওয়ার কয়েকদিন পর মারা যান।  এর পর বাসন্তী দেবী লাজপত রায়ের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে ভারতীয় যুবকদের উদ্বুদ্ধ করেন।
১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতার পর, বাসন্তী দেবী সামাজিক কাজ চালিয়ে যান।  বাসন্তী দেবী কলেজ, কলকাতার প্রথম মহিলা কলেজ যা সরকারের অর্থায়নে ১৯৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং তার নামে নামকরণ করা হয়েছিল।  ১৯৭৩ সালে, তিনি ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মবিভূষণে সম্মানিত হন।
বাসন্তী দেবী ৭ মে ১৯৭৪ মৃত্যুবরণ করেন।

।।তথ্য ঋণ : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবপেজ।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ১৩ মে, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আজ ১৩ মে। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১২২১ – আলেক্সান্দ্‌র নেভ্‌স্কি, কিয়েভের যুবরাজ।

 

১২৬৫ – ইতালির কবি দান্তে আলিঘিয়েরি।

১৪৮৩ – জার্মান ধর্মীয় নেতা বা সংস্কারক মার্টিন লুথার।

১৭০৭ – ক্যারোলাস লিনিয়াস, একজন চিকিৎসক ও প্রাণীবিজ্ঞানী।

১৮৫৭ – রোনাল্ড রস, একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী স্কটিশ চিকিৎসক ছিলেন।

 

১৯০৫ – ফকরুদ্দিন আলি আহমেদ, ভারতের পঞ্চম রাষ্ট্রপতি ।

১৯০৭ – ড্যাফনি দ্যু মারিয়েই, ইংরেজ লেখিকা এবং নাট্যকার।

১৯১৮ – বালাসরস্বতী, ভারতীয় বিখ্যাত নৃত্যশিল্পী।

১৯৩৮ – জিউলিয়ানো আমাতো, ইতালীয় রাজনীতিবিদ।

১৯৩৯ – হার্ভি কাইটেল, আমেরিকান অভিনেতা।

১৯৫১ – ছড়াকার আবু সালেহ।

১৯৬৬ – নিয়াজ মোরশেদ, দাবায় উপমহাদেশের গ্র্যান্ডমাস্টার একজন বাংলাদেশী দাবাড়ু।

১৯৬৭ – ম্যালানি থর্নটন, মার্কিন পপ গায়িকা যিনি জার্মানিতে খ্যাতি অর্জন করেন এবং ইউরো ড্যান্স গ্রুপ লা বাউচির একজন সদস্য।

 

১৯৭৭ – সামান্থা মর্টন, ইংরেজ অভিনেত্রী, চিত্রনাট্যকার ও পরিচালক।

১৯৭৮ – নুয়ান জয়সা, কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী শ্রীলঙ্কার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

 

১৯৮১ – সানি লিওন, ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডীয় এবং মার্কিন অভিনেত্রী, ব্যবসায়ী, মডেল এবং প্রাক্তন পর্নোতারকা।

১৯৮৬ – লিনা ডানাম, মার্কিন অভিনেত্রী, লেখিকা, প্রযোজক ও পরিচালক।

১৯৮৬ – রবার্ট প্যাটিনসন, ইংরেজ অভিনেতা।

১৯৮৭ – আন্তোনিও আদান, স্প্যানিশ ফুটবলার।

১৯৯৩ – রোমেলু লুকাকু, বেলজিয়ামের ফুটবলার।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৬০৭ – ভার্জিনিয়ার জেমস টাউনে আমেরিকান ভূখণ্ডে ইংরেজদের প্রথম স্থায়ী বসতি স্থাপন।

১৬৩৮ – সম্রাট শাহজাহানের তত্ত্বাবধায়নে দিল্লির লাল কেল্লার নির্মাণ কাজ শুরু হয়।

১৮০৪ – আমেরিকা আক্রমণ থেকে দিরানা শহর পুনরুদ্ধার করার জন্য ত্রিপোলি থেকে ইউসুফ কেরামানলি সৈন্য পাঠান।

১৮৩০ – স্বাধীন প্রজাতন্ত্র হিসাবে ইকুয়েডরের প্রতিষ্ঠা লাভ।

১৮৬১ – পাকিস্তানে (ব্রিটিশ-ভারতের অংশ ছিল) প্রথম রেলপথের উদ্বোধন।

১৯৬৮ – প্যারিসে ভিয়েতনাম শান্তি আলোচনা শুরু।

১৮০৯ – অস্ট্রিয়ার সেনাদলকে পরাভূত করে নেপোলিয়ানের ভিয়েনা দখল।

১৮৪৬ – যুক্তরাষ্ট্র মেক্সিকোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

১৯৬২ – ডা. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ ভারতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন।

১৯৬৭ – ভারতের তৃতীয় রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন ড. জাকির হোসেন।

১৯৬৯ – মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে বর্ণবাদ দাঙ্গায় শতাধিক নিহত।

১৯৯১ – নেপালে প্রথম সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

১৯৯৫ – প্রথম নারী হিসেবে ব্রিটিশ বংশদ্ভূত এলিসন অক্সিজেন ও শেরপা ছাড়াই এভারেস্ট জয় করেন।

২০০০ – ভারতের লারা দত্তের বিশ্বসুন্দরী শিরোপা লাভ

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৮৩৬ – ভারততত্ত্ববিদ স্যার চার্লস উইলকিন্স।

১৮৮৭ – বাঙালি কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক এবং প্রবন্ধকার রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়।

১৯৩৮ – শার্ল এদুয়ার গিয়্যোম, ফরাসি-সুইজারল্যান্ডীয় পদার্থবিজ্ঞানী।

 

১৯৪৭ – সুকান্ত ভট্টাচার্য, বাংলা সাহিত্যের প্রগতিশীল চেতনার কিশোর কবি।

 

১৯৬১ – গ্যারি কুপার, মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেতা।

১৯৬৩ – সুকুমার সেন,ভারতের প্রথম নির্বাচন কমিশনার ও বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য।

১৯৭৪ – বাংলাদেশে বীমা শিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ খুদা বকশ।

১৯৯৭ – সাংবাদিক, কথাসাহিত্যিক বিপ্লব দাশ।

 

১৯৯৯ – আব্দুল আজিজ ইবনে বায, সৌদি আরবের বিখ্যাত ইসলামী পণ্ডিত এবং সালাফি মতাদর্শের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি।

 

২০০১ – আর.কে.নারায়ণ প্রখ্যাত ভারতীয় লেখক।

 

২০০৫ – উৎপলা সেন, প্রখ্যাত বাঙালি গায়িকা ।

 

২০১১ – বাদল সরকার,আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাঙালি নাট্যব্যক্তিত্ব।

 

২০১৯ – ডরিস ডে, মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও সঙ্গীতশিল্পী।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

১২ মে, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আজ ১২ মে। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

দিবস—–

 

(ক) আন্তর্জাতিক ধাত্রী দিবস।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৪৯৬ – সুইডেনের প্রথম গুস্তাভ, ১৫২৩ সাল থেকে তার মৃত্যু পর্যন্ত সুইডেনের রাজা ছিলেন।

 

১৮২০ – ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল, আধুনিক নার্সিং সেবার অগ্রদূত, লেখক ও পরিসংখ্যানবিদ।

 

১৮৫৫ – প্রমথনাথ বসু,বাঙালি ভুতত্ববিদ, বিজ্ঞানী ও সমাজকর্মী।

 

১৮৬৩ – উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, বিখ্যাত বাঙালি শিশুসাহিত্যিক ও বাংলা ছাপাখানার অগ্রপথিক।

১৮৬৭ – হিউ ট্রাম্বল, অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও অধিনায়ক ছিলেন।।

 

১৮৯৫ – উইলিয়াম ফ্রান্সিস জিওক, মার্কিন রসায়নবিদ।

 

১৯০৭ – ক্যাথরিন হেপবার্ন, মার্কিন অভিনেত্রী।

 

১৯১০ – জেমস ডাডলি, আমেরিকান বেসবল খেলোয়াড় এবং পেশাদার রেসলিং ম্যানেজার ও নির্বাহী।

১৯১০ – ডরোথি মেরি হজকিন, ব্রিটিশ রসায়নবিজ্ঞানী।

 

১৯১৩ – ত্রিপুরা সেনগুপ্ত, বাঙালি, ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের শহীদ বিপ্লবী।

১৯২৪ – অ্যান্টনি হিউসিস, নোবেলজয়ী (১৯৭৪) ব্রিটিশ মহাকাশ বিজ্ঞানী।

১৯২৯ – স্যাম নজুমা, নামিবীয় বিপ্লবী, বর্ণবাদ বিরোধী কর্মী এবং রাজনীতিবিদ।

১৯৩৭ – জর্জ কার্লিন, আমেরিকান কৌতুক অভিনেতা, অভিনেতা এবং লেখক। (মৃ. ২০০৮)

১৯৪১ – আহমদুল্লাহ, আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার প্রধান মুফতি ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নায়েবে আমীর।

১৯৭৭ – মরিয়ম মির্জাখানি, ইরানি গণিতবিদ। (মৃ. ২০১৭)

১৯৭৯ – মিলা ইসলাম, বাংলাদেশী সঙ্গীতশিল্পী।

১৯৮০ – ঋষি সুনক, ভারতীয় বংশোদ্ভূত রাজনীতিক ব্যক্তিত্ব, যিনি ব্রিটেনের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হন ২০২২ সালের ২৮ অক্টোবরে।

১৯৮১ – রামি মালেক, আমেরিকান অভিনেতা।

১৯৮৬ – এমিলি ভ্যানক্যাম্প, কানাডিয়ান অভিনেত্রী।

১৯৮৭ – কিরণ পোলার্ড, ত্রিনিদাদীয় ক্রিকেটার।

১৯৮৮ – মার্সেলো ভিয়েরা, ব্রাজিলীয় ফুটবলার।

১৯৯৭ – ওদেয়া রাশ, ইস্রায়েলি অভিনেত্রী।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৬৬৬ – মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য শিবাজি আগ্রায় আসেন।

১৮৭৭ – ভারতীয় মুসলমানদের প্রথম রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ন্যাশনাল মোহামেডানের প্রতিষ্ঠা হয়।

১৯১৫ – ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম ব্যক্তিত্ব রাসবিহারী বসু বৃটিশের শ্যেন চক্ষু ফাঁকি দিয়ে কলকাতার খিদিরপুর বন্দর হতে জাপানি জাহাজ ‘সানুকি-মারু’ সহযোগে তিনি ভারতবর্ষ ত্যাগ করেন।

১৯৪১ – আডলফ হিটলার ইরাকের স্বাধীনতা সংগ্রামী রশীদ আলি গিলানির জন্য দুইটি বোমারু বিমান প্রেরণ করেছিলেন।

১৯৪৯ – পশ্চিম বার্লিনের বিরুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়ন আরোপিত অবরোধের অবসান ঘটে ।

১৯৫৫ – সিলেটের হরিপুরে প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়।

১৯৬৫ – বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়ে ১৭ হাজার লোকের প্রাণহানি ঘটে।

১৯৭২ – বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় স্পেন ও দক্ষিণ কোরিয়া।

১৯৯৪ – আজারাইজান প্রজাতন্ত্র এবং আর্মেনিয়ার মধ্যে যুদ্ধ বিরতি হয়।

২০১৮ – বাংলাদেশ সময় রাত ২:১৪ মিনিটে ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে দেশের প্রথম স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু-১ উৎক্ষেপণ করা হয়।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৭০০ – জন ড্রাইডেন, ইংরেজ লেখক, কবি ও নাট্যকার ছিলেন।

১৮৪৫ – আউগুস্ট ভিলহেল্ম ফন শ্লেগেল, জার্মান কবি, অনুবাদক ও সমালোচক।

 

১৯৪০ – বিশিষ্ট কর্মব্রতী, সাহিত্যানুরাগী ও রবীন্দ্রনাথ পরিকল্পিত শ্রীনিকেতনের মুখ্য সংগঠক কালীমোহন ঘোষ ।

 

১৯৪১ – দীনেশরঞ্জন দাশ, বাঙালি লেখক ও চলচ্চিত্র পরিচালক ।

১৯৫৭ – এরিক ভন স্ট্রোহেইম, মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক এবং অভিনেতা।

 

১৯৭১ – সাদত আলী আখন্দ, প্রবন্ধকার, সাহিত্যিক।

 

২০০১ – ডিডি, ব্রাজিলীয় ফুটবলার।

 

২০০৫ – মার্টিন লিংগস, যার ইসলামিক নাম আবু বক্কর সিরাজুদ্দিন, তিনি একজন পশ্চিমা লেখক, শিক্ষাবিদ ও ফ্রিটজফ শুয়ানের শিষ্য ও শেক্সপিয়র বিষয়ে বিজ্ঞ ব্যক্তি ছিলেন।

 

২০১৫ – সুচিত্রা ভট্টাচার্য, ভারতীয় বাঙালি সাহিত্যিক।

২০১৯ – হায়াৎ সাইফ, বাংলাদেশি কবি ও সাহিত্য সমালোচক।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This