Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

গোয়ার বাসিলিকা অফ বোম জেসাস – খ্রিস্টীয় ঐতিহ্যের ।

গোয়া মানেই বিচ, রঙিন রাত ও সি-ফুডের স্বর্গ। কিন্তু গোয়ার প্রকৃত সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে এর সমৃদ্ধ ইতিহাস আর সংস্কৃতিতে। সেই ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন হলো বাসিলিকা অফ বোম জেসাস। এই চার্চ কেবল গোয়ার নয়, পুরো ভারতের খ্রিস্টীয় ঐতিহ্যের এক মহামূল্যবান রত্ন।

🏛️ ইতিহাস ও গুরুত্ব

বাসিলিকা অফ বোম জেসাস ১৬০৫ সালে পর্তুগিজদের দ্বারা নির্মিত। এটি ভারতের প্রাচীনতম চার্চগুলির মধ্যে একটি এবং ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে স্বীকৃত। চার্চটির সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হলো এখানে সংরক্ষিত আছে সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ারের মৃতদেহ। তিনি ছিলেন একজন বিখ্যাত মিশনারি এবং খ্রিস্টধর্ম প্রচারের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব।

🏰 স্থাপত্যশৈলী

চার্চটির স্থাপত্য নিখুঁত বারোক (Baroque) স্টাইলে নির্মিত। লাল ল্যাটেরাইট পাথরের তৈরি এই চার্চের সম্মুখভাগ গম্ভীর অথচ আকর্ষণীয়। ভেতরে প্রবেশ করলে দেখা যায় সোনালী রঙে অলংকৃত বেদি, সুন্দর কাঠের খোদাই, এবং বাইবেলের নানা দৃশ্য অঙ্কিত শিল্পকর্ম।

🕯️ আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতা

চার্চে প্রবেশ করলেই মন এক অদ্ভুত শান্তি পায়। এখানে নিয়মিত প্রার্থনা ও মাস অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে স্থানীয় খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের পাশাপাশি দেশ-বিদেশের পর্যটকরা অংশ নেন। বিশেষ করে ডিসেম্বর মাসে সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ারের স্মরণোৎসব পালিত হয়, তখন হাজার হাজার তীর্থযাত্রী এখানে ভিড় জমান।

🎨 মিউজিয়াম ও নিদর্শন

বাসিলিকা অফ বোম জেসাসের একাংশে একটি ছোট মিউজিয়াম রয়েছে, যেখানে ধর্মীয় চিত্রকলা, প্রাচীন দলিলপত্র ও ভাস্কর্য সংরক্ষিত আছে। এই সংগ্রহশালা গোয়ার পর্তুগিজ যুগের সংস্কৃতি ও ধর্মীয় ইতিহাসকে স্পষ্টভাবে তুলে ধরে।

🛣️ যাতায়াত ও অবস্থান

অবস্থান: ওল্ড গোয়া, পানাজি থেকে প্রায় ১০ কিমি দূরে।

যাতায়াত: পানাজি থেকে বাস, ট্যাক্সি বা বাইক ভাড়া করে সহজেই পৌঁছানো যায়।

সময়: সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকে (সোমবার বন্ধ)।

 

🏁 উপসংহার

বাসিলিকা অফ বোম জেসাস কেবল একটি চার্চ নয়, এটি ভারতের খ্রিস্টীয় ঐতিহ্যের এক জীবন্ত প্রতীক। এর স্থাপত্য, ইতিহাস এবং আধ্যাত্মিক আবহ মনকে গভীরভাবে স্পর্শ করে। গোয়া ভ্রমণে যদি আপনি বিচ পার্টির বাইরে কিছু ভিন্ন স্বাদ খুঁজে থাকেন, তবে এই চার্চে একবার অবশ্যই ঘুরে আসুন।

Share This
Categories
প্রবন্ধ

গোয়ার আগুয়াদা ফোর্ট – ইতিহাস আর সমুদ্রের সুরেলা মিলন।

গোয়া মানেই বিচ, পার্টি আর রঙিন ছুটি – কিন্তু গোয়ার প্রকৃত সৌন্দর্য খুঁজে পেতে হলে আপনাকে ছুঁতে হবে এর ইতিহাস। সেই ইতিহাসের এক গৌরবময় অধ্যায় হলো আগুয়াদা ফোর্ট। আরব সাগরের ধারে দাঁড়িয়ে থাকা এই দুর্গ গোয়ার অন্যতম প্রতীক, যা পর্যটকদের টেনে আনে তার সৌন্দর্য ও অতীতের গল্প শুনতে।


🏛️ ইতিহাস

আগুয়াদা ফোর্ট তৈরি হয়েছিল ১৬১২ সালে পর্তুগিজদের দ্বারা। সে সময় সমুদ্রপথে জলদস্যুদের হামলা থেকে গোয়া বন্দরকে রক্ষা করা ছিল এই দুর্গের প্রধান উদ্দেশ্য। ‘Aguada’ শব্দের অর্থ হলো জলাধার, কারণ এই দুর্গের ভেতরে ছিল একটি বিশাল জলাধার যেখানে বৃষ্টির জল জমা করে জাহাজে জল সরবরাহ করা হতো।


🌊 অবস্থান ও সৌন্দর্য

ফোর্টটি অবস্থিত সিনকুইরিম বিচের কাছে, আরব সাগরের তীর ঘেঁষে। দুর্গের প্রাচীরের উপর দাঁড়ালে দেখা যায় নীল সমুদ্রের অসীম বিস্তার আর আকাশের মনোরম দৃশ্য। সূর্যাস্তের সময় এখান থেকে সমুদ্র দেখা এক অনন্য অভিজ্ঞতা।


🏯 স্থাপত্য

দুর্গটি বিশালাকার এবং চারদিকে শক্ত পাথরের প্রাচীর দ্বারা ঘেরা। এখানে রয়েছে একটি লাইটহাউস, যা ১৮৬৪ সালে তৈরি এবং গোয়ার অন্যতম প্রাচীন বাতিঘর। একসময় এই বাতিঘরই জাহাজগুলোকে নিরাপদে বন্দরে পৌঁছাতে সাহায্য করত।


🎥 সিনেমায় আগুয়াদা ফোর্ট

বলিউড প্রেমীদের জন্য এই দুর্গও বিশেষ আকর্ষণীয়। অনেক জনপ্রিয় সিনেমা, বিশেষ করে “দিল চাহতা হ্যায়”-এর কিছু দৃশ্য এখানে শ্যুট করা হয়েছে। ফলে পর্যটকদের কাছে এটি এক জনপ্রিয় ফটোস্পট।


🛣️ যাতায়াত

  • অবস্থান: সিনকুইরিম বিচের কাছে, পানাজি থেকে প্রায় ১৮ কিমি দূরে।
  • যাতায়াত: পানাজি বা কালাঙ্গুট থেকে বাস, ট্যাক্সি বা বাইক ভাড়া করে সহজেই পৌঁছানো যায়।
  • সময়: সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৫:৩০ পর্যন্ত খোলা থাকে।

🏁 উপসংহার

আগুয়াদা ফোর্ট গোয়ার ঐতিহাসিক গর্ব, যা শুধু দুর্গ নয় – এটি গোয়ার পর্তুগিজ ঐতিহ্যের জীবন্ত সাক্ষী। সমুদ্রের গর্জন, প্রাচীরের দৃঢ়তা আর বাতাসের শীতল স্পর্শ একসঙ্গে মিলে তৈরি করে এক স্বপ্নময় অভিজ্ঞতা। গোয়া ভ্রমণে আগুয়াদা ফোর্ট বাদ দিলে আপনার যাত্রা সম্পূর্ণ হবে না।

Share This
Categories
বিবিধ

মুর্শিদাবাদের ভাঙনকবলিত এলাকায় প্রতিনিধি দলের পরিদর্শন, আর্তনাদে ভরা গ্রামাঞ্চল।

মুর্শিদাবাদ, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- আজ ওয়েলফেয়ার পার্টির একটি প্রতিনিধি দল মুর্শিদাবাদ জেলার ভাঙন কবলিত এলাকা লালগোলা ব্লকের তারানগর ও রঘুনাথগঞ্জ ব্লকের রাধা কেষ্টপুর পরিদর্শন করলেন। সেখানকার মানুষ জনের সঙ্গে কথাবার্তা বললেন এবং তাদের আর্তনাদের কথা শুনলেন, তাদের বাড়ি ঘর জমি জায়গা আজ পদ্মার গর্ভে তলিয়ে গেছে,এখন তারা সেখালিপুর হাই স্কুল ও পাশের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় গ্রহণ করেছে। আজকের এই ভাঙন কবলিত এলাকায় উপস্থিত ছিলেন ওয়েলফেয়ার পার্টির রাজ্য ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য মাফিকুল ইসলাম, মুর্শিদাবাদ জেলার জেলা সহ সভাপতি মোঃ আসাদুল্লাহ, জেলা সম্পাদক মোঃ হাসিম আব্দুল হালিম, লালগোলা ব্লকের ব্লক সভাপতি ফারিদুল ইসলাম সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।

Share This
Categories
বিবিধ

নয় মাইল বাজারে মোটরবাইক চুরি, পুলিশে অভিযোগ দায়ের করলেন ব্যবসায়ী প্রাণ গোবিন্দ মন্ডলl

ফালাকাটা, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- মন্দিরের প্যান্ডেলের পাশে মোটরবাইক রেখে ঠাকুর দর্শনে গিয়ে মোটর বাইক চুরি গেল ফালাকাটা ব্লকের নয় মাইলের ব্যবসায়ী প্রাণ গোবিন্দ মন্ডলের। জানা যায় নয় মাইলের ব্যবসায়ী প্রাণ গোবিন্দ মন্ডল সপ্তমী পূজোর রাত দশটা নাগাদ দোকান বন্ধ করে নয় মাইল বাস স্ট্যান্ড দুর্গাপূজার প্যান্ডেলের পাশে একটি গ্লামার মোটর বাইকটি রেখে প্রথমে বাসস্ট্যান্ড মন্দির এবং হাট খোলা মন্দিরে প্রতিমা দর্শনে যান।। ঠাকুর দর্শন করে ফিরে এসে তিনি দেখতে পান তার মোটরসাইকেলটি নেই। তৎক্ষণায় সকল বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় মোটরসাইকেলটি খোঁজাখুঁজি করেন। কিন্তু কোন হদিস পাওয়া যায় না। তারপরেই পাশেই একটি দোকানে থাকা সিসিটিভি ফুটেজ বের করে দেখা যায় দুজন স্কুটি করে আসে দুজনের মধ্যে একজন কিছুক্ষণ বাইকটির পাশে দাঁড়িয়ে থাকার পর বাইক স্টার্ট দিয়ে বেপাত্তা হয়ে যায়। সকাল বেলা থেকে আবারো বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেন প্রাণ গোবিন্দ মন্ডল। কিন্তু বাইকের কোন হদিস না পেয়ে রীতিমতো হতাশ হয়ে পড়েন তিনি।এরপরেই ফালাকাটা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এই বিষয়ে ফালাকাটা থানার আইসি র সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে আইসি অভিষেক ভট্টাচার্য জানান মোটর বাইক চুরির একটি এফ আই আর দায়ের হয়েছে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

Share This
Categories
বিবিধ

এক হাজার মানুষের হাতে নতুন বস্ত্র, দুর্গোৎসবের আনন্দ ভাগ করে নিল জনজাতি ক্লাব।

পশ্চিম মেদিনীপুর, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মেদিনীপুর সদর অন্তর্গত শ্যাম রায়পুর আদি লোধা শবর জনজাতি ক্লাবের উদ্যোগে দুর্গাপূজা উপলক্ষে বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। জানা গিয়েছে এই দিন এই বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রায় এক হাজার মানুষজনকে বস্ত্র বিতরণ করা হয়। এই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবের প্রাক্কালে নতুন বস্ত্র হাতে পেয়ে যথেষ্ট খুশি এলাকার দুঃস্থ পরিবার গুলি। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবী সৌমেন কোলে, অচিন্ত প্রধান, অশোক দেবনাথ সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গ।

Share This
Categories
বিবিধ

কোরআন-হাদিসের আলোয় সমাজসেবা: সারাংপুরে দুঃস্থদের পাশে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।

মু্র্শিদাবাদ, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- মানুষের সেবাই নিয়োজিত ইসলামিক হাদীস কালচারাল সেন্টার। বর্তমান যুগে মানুষ যখন কোরআন ও হাদিস থেকে অনেক দূরে সরে যাচ্ছে এবং ইন্টারনেট মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়ছে তখন ইসলামিক হাদিস কালচারাল নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন তৈরি হয়। ডোমকল ব্লকের সারাংপুর গ্রামে। সাধারণ দুঃস্থ অসহায় মানুষের চিকিৎসা পরিষেবার দেবার উদ্দেশ্যেই আজ একটি ফ্রী চিকিৎসা ক্যাম্পের ব্যবস্থা করেন ইসলামিক হাদিস কালচারাল সেন্টার। বহুদূর দুর্দান্ত থেকে এই ক্যাম্পে উপস্থিত হয় রোগীরা। মেদিনীপুর থেকে আসা ডাক্তার শাকিল মুস্তাক মল্লিক চিকিৎসা করেন ৮ থেকে ৮০ সকলকে। আজকের ফ্রি ক্যাম্পে রোগীরা চিকিৎসা করতে এসে খুবই আনন্দিত। সারাংপুর থেকে জায়রুল মন্ডল এর রিপোর্ট ডোমকল এমকে টিভি

Share This
Categories
বিবিধ

রাজ্য সরকারের প্রকল্পের ছোঁয়ায় গঙ্গারামপুরে অভিনব বাঁশের প্যান্ডেল।

গঙ্গারামপুর, নিজস্ব সংবাদদাতাঃ :- গঙ্গারামপুর ফুটবল ক্লাব আটচল্লিশ তম বর্ষে দুর্গাপূজায় প্যান্ডেল ও প্রতিমা তুলে ধরেছে কুটির শিল্পকে। সমস্ত প্যান্ডেল তৈরি করা হয়েছে বাঁশের বিভিন্ন সামগ্রী দিয়ে এমনকি প্রতিমার সাজ কাপড় সবকিছুই তৈরি করা হয়েছে বাঁশ দিয়ে। প্যান্ডেলের সম্মুখে বাঁশের কাজ দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প।
কুটির শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে যেমন বাঁশের নানা ধরনের কাজ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে প্যান্ডেল, ঠিক তেমনি প্যান্ডেলের সাথে সামঞ্জস্য রেখে শুরুতেই বড় করে তৈরি করা হয়েছে লক্ষীর ঘট। রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প যেমন লক্ষীর ভান্ডার, সেফ ড্রাইভ সেভ লাইফ, কন্যাশ্রী, সবুজ সাথী সবকিছুই বাঁশের কাজের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। বাঁশের কাজের মাধ্যমেই প্যান্ডেলের পাশাপাশি তৈরি করা হয়েছে মা দুর্গার অলংকার থেকে কাপড় সমস্ত।
ক্লাব সম্পাদক বরুন সরকার জানান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কুটির শিল্পর ওপর জোর দিচ্ছেন। আমরা তার চিন্তাভাবনাকে মাথায় রেখেই কুটির শিল্পের মাধ্যমে প্যান্ডেল ও প্রতিমা তৈরি করেছি। পাশাপাশি রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প তুলে ধরেছি। আশা করছি দর্শকদের ভিড় হবে। ইতিমধ্যেই বিশ্ববাংলা থেকে আমরা জেলায় প্রথম পুরস্কার পেয়েছি। আমাদের পূজা দেখতে প্রথম দিন থেকেই দর্শকের লম্বা লাইন লক্ষ্য করা গেছে।

Share This
Categories
বিবিধ

ফিতে কেটে ও প্রদীপ জ্বালিয়ে নবশ্রী সংঘের প্ল্যাটিনাম জয়ন্তী পুজোর উদ্বোধন করলেন পৌরাধ্যক্ষ।

দঃ দিনাজপুর, নিজস্ব সংবাদদাতা :- ২৮শে সেপ্টেম্বর রবিবার মহাষষ্ঠীর দিন রাতে বালুরঘাটের কুন্ডু কলোনির নবশ্রী সংঘের ৭৫তম বর্ষ প্ল্যাটিনাম জয়ন্তীর দুর্গাপুজোর শুভ উদ্বোধন হলো। বালুরঘাট পৌরসভার পৌরাধ্যক্ষ অশোক কুমার মিত্র মণ্ডপে ফিতে কেটে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে পুজোর শুভ উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট সমাজসেবী সুভাষ চাকী, বিশিষ্ট সমাজসেবী বঙ্গরত্ন তাপস কুমার চক্রবর্তী, স্থানীয় ২১ নম্বর ওয়ার্ডের পৌর প্রতিনিধি মুনমুন কর সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

Share This