আড়াবনী বাঁকুড়া
সমীরের সেই মায়া,
আজ আঁকে না কল্পনায় আল্পনা।
নিছক বস্তুর স্বাদ পেতে,
হলে অন্যের ঘরনি, বিবাহিত ললনা।
আমার হৃদয় প্রান্তর,
ছিল পূর্ণ বিকশিত প্রস্ফুটিত কানন।
মেঘখানি নিয়ে যেয়ে,
করিলে অন্যের আঙনে ঝিরিঝিরি বর্ষণ।
মরিচিকা মনকে ধরিতে,
ধাবিত হতে চায় না আমার ক্ষন জীবন।
দিঘি ভেবে করে ভুল,
সাঁতার না জানা প্রান তীরে একা এখন।
ভালোই আছি একলা,
শান্ত পবনে আলোড়িত দোলায়মান বন।
ক্ষুদ্র কুঠির যেমন ভবন,
সেথা বসে নিজ হাতের অন্নে দিয়েছি মগন।
Categories