Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ ১৮ আগস্ট, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ১৮ আগস্ট। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯৮০ – এস্তেবান কাম্বিয়াসো, সাবেক আর্জেন্টিনীয় ফুটবল খেলোয়াড়।

১৯৮৩ – ক্যামেরন হোয়াইট, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ও মেলবোর্ন স্টার্সের অধিনায়ক।

১৯৯৩ – মিয়া মিচেল, কজন অষ্ট্রেলিয়ান অভিনেত্রী এবং গায়িকা।

১৯০০ – বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিত, ভারতীয় কূটনৈতিক, রাজনীতিবিদ ও রাষ্ট্রসংঘ সাধারণ পরিষদে ভারতের প্রথম মহিলা সভাপতি।

১৯০৮ – বিল মেরিট, নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন।

১৯২৭ – রোজালিন কার্টার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রপতি জিমি কার্টারের সহধর্মণী।

১৯৩৩ – রোমান পোলান্‌স্কি, পোল্যান্ডীয় চলচ্চিত্র পরিচালক।

১৯৩৩ – জুস্ত ফোঁতেন, ফ্রান্সের সাবেক ফুটবল খেলোয়াড়।

১৯৩৪ – গুলজার, প্রখ্যাত ভারতীয় কবি, সুরকার ও চলচ্চিত্র পরিচালক।

১৯৩৫ – গেইল ফিশার, আমেরিকান অভিনেত্রী।

১৯৩৬ – রবার্ট রেডফোর্ড, আমেরিকান অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক।

১৯৫৪ – ভিকে শশিকলা, ভারতীয় ব্যবসায়ী মহিলা রাজনীতিবিদ হয়ে উঠেছেন

১৯৪৮ – ফারুক, বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক, ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ।

১৯৪৯ – সেলিম আল দীন, বাংলাদেশী নাট্যকার, গবেষক।

১৯৫৬ – সন্দ্বীপ পাতিল, ভারতের সাবেক ও প্রথিতযশা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৬৭ – দলের মেহেন্দী, ভারতীয় কন্ঠশিল্পী, সুরকার, গীতিকার, লেখক, প্রযোজক, সম্পাদক এবং পরিবেশবিদ।

১৯৬৯ – এডওয়ার্ড নর্টন, মার্কিন অভিনেতা, চলচ্চিত্র নির্মাতা, ও সমাজকর্মী।

১৭০০ – প্রথম বাজিরাও, একজন প্রসিদ্ধ ভারতীয় সেনাপতি।

১৭৫০ – আন্তোনিও সালিয়েরি, ইতালীয় ধ্রুপদী সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক এবং শিক্ষক।

১৭৯৪ – জন ক্লার্ক মার্শম্যান ইংরেজ সাংবাদিক ও ঐতিহাসিক, জনপ্রিয় সংবাদপত্র “ফ্রেন্ড অব ইন্ডিয়া” র প্রকাশক।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০৮ – পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল পারভেজ মুশাররফ চাপের মুখে পদত্যাগ করেন।

১৯৪৫ – তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু নিহত হন বলে সংবাদ প্রচারিত হয়।

১৯৫৮ – ব্রজেন দাস প্রথম বাঙালি ও প্রথম এশীয় হিসাবে ইংলিশ চ্যানেল সাঁতার কেটে অতিক্রম করেন।

১৯৫৮ – ব্লাদিমির নবোকভের বিখ্যাত ও বিতর্কিত উপন্যাস ‘ললিতা’ যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশ হয়।

১৯৬১ – বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়-এর কার্যক্রম শুরু হয়।

১৯৬৩ – জেমস মেরেডিথ প্রথম কালো নাগরিক যিনি মিসিসিপি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন।

১৯৭১ – ভিয়েতনাম যুদ্ধে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড তাদের সেনা দল ফিরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

১৯৭৪ – ভারত পাকিস্তান সীমান্তবর্তী রাজস্থান প্রদেশের মরুভূমিতে প্রথম পরমাণু বোমার পরীক্ষা চালায় ।

১৮০০ – লর্ড ওয়েলেসলি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ স্থাপন করেন।

১৮০৪ – ফ্রান্সের সংসদ সিনেটে এক আইন পাশের মধ্য দিয়ে নেপোলিয়ান বেনাপোর্ট সেদেশের সম্রাট হিসাবে আত্ম প্রকাশ করেন ।

১৮১২ – স্মোলেনস্কের যুদ্ধে রুশরা নেপোলিয়ানের কাছে পরাজিত হন।

১৮৩০ – ফ্রান্স আলজেরিয়া দখলের জন্য ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করে ।

১৫৮৭ – আমেরিকায় প্রথম ইংরেজ শিশু ভার্জিনিয়া ডেয়ারের জন্ম।

১২০১ – রিগা শহর প্রতিষ্ঠিত হয়।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০৯ – কিম দায়ে জং, দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রপতি ছিলেন।

২০১৫ – শুভ্রা মুখোপাধ্যায়, ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের স্ত্রী।

১৯৪৫ – সরলা দেবী চৌধুরানী, বিশিষ্ট বাঙালি বুদ্ধিজীবী।

১৯৪৫ – সুভাষচন্দ্র বসু, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক চিরস্মরণীয় কিংবদন্তি নেতা।

১৯৬৮ – মওলানা মুহাম্মদ আকরাম খাঁ, একজন বিশিষ্ট সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও রাজনীতিবিদ।

১৯৬৯ – হুমায়ুন কবির, ভারতীয় বাঙালি শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ, লেখক ও দার্শনিক।

১৯৭৫ – শওকত আলী, রাজনীতিবিদ এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনের একজন অন্যতম নেতা।

১৯৮০ – দেবব্রত বিশ্বাস, স্বনামধন্য ভারতীয় বাঙালি রবীন্দ্রসঙ্গীত গায়ক ও শিক্ষক।

১৯৯৮ – পার্সিস খামবাট্টা, একজন ভারতীয় মডেল ও অভিনেত্রী।

১৮৫০ – অনরে দ্য বালজাক, ঊনবিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত ফরাসি ঔপন্যাসিক এবং নাট্যকার।

১৮৯৮ – রামতনু লাহিড়ী, বাঙালি সমাজ সংস্কারক ও শিক্ষাসংগঠক।

১৬৪৮ – ইব্রাহিম (উসমানীয় সুলতান), অটোমান সাম্রাজ্যের সুলতান ছিলেন।

১২২৭ – চেঙ্গিজ খান, প্রধান মঙ্গোল রাজনৈতিক ও সামরিক নেতা বা মহান খান, ইতিহাসেও তিনি অন্যতম বিখ্যাত সেনাধ্যক্ষ ও সেনাপতি।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
গল্প প্রবন্ধ রিভিউ

লুকিয়ে থাকা একটি স্মৃতি : শীলা পাল।

জায়গাটার নাম লুকলা।নেপালের বিশাল বিশাল পাহাড়ের অভ্যন্তরে ছড়িয়ে থাকা গ্রামের এটি একটি ছোট্ট গ্রাম।কিখেয়াল হলো কাঠমান্ডু তো অনেক বার ঘোরা হলো এবারে ছোট ছোট ফ্লাইটে এই গ্রাম গুলো ঘুরে দেখার। একঘন্টা ও লাগলো না আমরা একেবারে হিমালয়ের গহনে চলে এলাম ।দুটো পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে দশ বারো জন যাত্রী নিয়ে ছোট ছোট প্লেনগুলো
আসে।দিনে দু তিন বার। এতো সরু নামার পথ ভয় হয় এইবুঝি পাহাড়ের ধাক্কা লেগে যাবে ।কিন্তু নিয়মিত এই পরিবহণ ব্যবস্থা চলেছে।যেমন কাঠমান্ডু থেকে পোখরা বা জুমসুং এটিও তাই।প্রায় কুড়ি বছর আগের কথা বলছি।শুনেছি ওখান থেকে এভারেস্ট বেস ক্যাম্পে যাওয়া শুরু হয়। তখন আমার একান্ত প্রিয় মানুষ টি আমার সঙ্গী ছিলেন ।আমরা দু জনে থাকলে পৃথিবীর যে কোন জায়গাতেই ইচ্ছে হলে চলে যেতাম। তখন লুকলার সন্ধান পেয়ে ঐখানে যাওয়া ই মনস্থ করলেন ।অনেক অনেক পাহাড়ে ঘুরেছি এতো নির্জন বিচ্ছিন্ন পাহাড়ে কখনও যাই নি।তখন দুটি হোটেল ছিল নাম মনে নেই।একদম খালি ।সব অভিযাত্রী দল বেরিয়ে গেছে।ওরাই হোটেল দুটিতে থাকেন ।সবাই চলে গেছে অভিযানে।আমরা খুব সহজেই সুন্দর আপ্যায়ন পেলাম।ম্যানেজার আমাদের মতো ট্র্যাভেলার পেয়ে ভীষণ খুশী ।সাধারণত এরকম ট্র্যাভেল কেউ করে না।ওনার সাথে সারাদিন বসে কতো গল্প শুনে আমাদের এই নির্জন পাহাড়ের দিনগুলো এতো মোহনীয় হয়ে উঠেছিল আজ এতোবছর পরেও স্মৃতি অম্লান হয়ে আছে ।
এতো সুন্দর পাহাড়ের রূপ আগে দেখিনি ।যেন বিশাল হিমালয়ের একদম
অভ্যন্তরে ঢুকে পড়লাম।চারিদিক পাহাড়ে পাহাড়ে ঘেরা তার মাঝে ছোট্ট একটি গ্রাম ।লুকলা এয়ারপোর্টে বললে
ঠিক বলা হবে না।ছোট্ট প্লেনটি কোনমতে হেলে দাঁড়িয়ে পরে।ওই ঝুলন্ত
অবস্থায় যাত্রীরা নামা ওঠা করে।চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না ।বিশ্বের
একমাত্র বিপজ্জনক এয়ারপোর্টে নামে খ্যাত এই লুকলা এয়ারপোর্টে ।
।এখানে সাধারণত
গ্রামবাসী আর এভারেস্ট অভিযাত্রী রাই আসেন ।এখান থেকেই শুরু হয় এভারেস্ট বেস ক্যাম্প যাত্রা । অভিযাত্রীরা এখান থেকেই ট্রেকিং শুরু করেন।এখন অবশ্য এয়ারপোর্ট হয়ে গেছে ‘তেনজিং নোরগে এয়ারপোর্ট’। আমি পঁচিশ তিরিশ বছর আগের কথা বলছি।যখন শুধুই নাম শুনেছি।গুগুল ছিল না ইন্টারনেট ছিল না কেবল ম্যাপ দেখে দেখে ঘুরে বেড়িয়েছি।একটা নেশার মতো পাহাড়ে পাহাড়ে ঘুরে এতো আনন্দ পেতাম আজ এই স্মৃতি যে কী মধুর বুঝতে পারছি।
আমার লেখা কিন্তু অন্য প্রসঙ্গে চলে যাবে এখুনি ।যার জন্য এতো রাতে কলম ধরেছি।বেশ মধুর আতিথেয়তা তে দিন কটি কাটছে।নেপালী মালিক আমাদের দু জনের জন্য তাঁর হোটেলের সেরা সেরা পদ রান্না করে খাওয়াচ্ছেন।কী যে যত্ন করেছিলেন তা বলে প্রকাশ করা সম্ভব নয়। আমরা চলে আসার আগের দিন একটি মহিলা অভিযাত্রী দল ফিরলো।আমরা আমাদের ঘর থেকেই দেখলাম শ্রান্ত বিধ্বস্ত দলটি সামনের সবুজ লনে হাত পা ছড়িয়ে অনেক ক্ষণ চোখ বুজে শুয়ে রইলো।ঘোড়াওলা কুলীরা সব মালপত্র রেখে কোথায় চলে গেল ।সুইস অভিযাত্রী ।সব মেম সাহেব ।আমার খুব ওদের দেখতে ভালো লাগছে ।কী সুন্দর সব দেখতে।তখনও অভিযানের পোষাক গড়া।আমি অবাক হয়ে দেখছি।তুমি এসে বললে এই পাগলী এখনও দাঁড়িয়ে আছো।ব্রেকফাস্ট করতে হবে তো।না এদের দেখেই পেট ভরে যাবে ।চলো ম্যানেজার ডাকছে।আজ নতুন কি একটা খাওয়াবে।আমি লজ্জা পেয়ে তাড়াতাড়ি ওর সঙ্গে ডাইনিংহলে গেলাম।কিন্তু চোখে ওই পরিশ্রান্ত সুন্দর মুখগুলো লেগে রইলো ।
তারপর আর ওদের দেখিনি।বিকেল বেলা চা দিতে এসে বেয়ারা বললো ম্যানেজার সাব আপনাদের ডেকেছেন । চা খেয়ে আমরা ওনার ঘরে গেলাম ।বিশাল ঘরে চারিদিকে কাচের বড় বড় জানালা ।সামনে পাহাড়ের নীচে বিস্তৃত সবুজের ময়দান। একঝলক দেখে মনে হলো এতো সুন্দর ও হতে পারে! উনি বসেছিলেন । আমরা ঢুকতেই আইয়ে দিদি আইয়ে দাদা বলে উঠে এসে ভেতরে জানালার ধারে সোফাতে বসালেন ।আমাকে বললেন দিদিকে দেখে আমার মনে হয়েছে দিদির মনে অনেক প্রশ্ন আছে এই মহিলা অভিযাত্রীদের নিয়ে।আমার তাই মনে হলো এটা দিদিকে দেখাই।পরে বুঝলাম এবারেগাইড পোর্টারদের সঙ্গে অভিযাত্রীনীদের বিদায়ের পালা।সে যে কী বিরল দৃশ্য ।সবাই কাঁদছে জড়াজড়ি করে।একটি খুব সুন্দরী বয়সও সবার থেকে কম ও তো ওর গাইডকে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে চুমোয় চুমোয় ভরে দিচ্ছে ।সবার বিদায়।পালা শেষ হয়ে গেল । ওর আর শেষ হয়না।যেন অনন্ত কাল এই ভাবেই থাকবে।আর তার সঙ্গে কান্না ।চোখের জলে দুজনেই ভেসে যাচ্ছে । এরকম একাত্ম হয়ে দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে আছে সমস্ত বিশ্ব পৃথিবী ভুলে। আমি অবাক হয়ে দেখতে দেখতে ভাবছি এই কালো রোগা ছেলেটির মধ্যে কী পেল এতো কষ্ট ছেড়ে যেতে ! আমার মনটা ও কেমন খারাপ হতে লাগলো ।তখন ঐ দাদা বললেন অনেক দিন ভয়ংকর পরিবেশে পাশাপাশি থাকতে থাকতে কতো বিপদের মুহূর্তে প্রান দিয়ে যখন ওদের আগলে রাখে সেই মুহূর্ত গুলো ওরা ভুলতে পারে না ।ওদের ওপর অগাধ ভরসা আর বিশ্বাস করতে করতে কখন যে ভালোবেসে ফেলে বুঝতেও পারে না।এই ছেড়ে যাওয়ার সময়ে ওদের প্রচন্ড কষ্ট হয় দিদি। আমি তো অনেক দেখেছি কী পুরুষ কী মহিলা কদিনের সফরে ওরা অভিন্ন হৃদয় হয়ে যায়।তাই এই চলে যাওয়াটা বড়োই বেদনার দিদি।আমি চুপ করে বসে থাকি ।তখনও ওরা দুজন দুজনকে এক ভাবে ধরে আছে।আমার বুকের মধ্যে কেমন একটা কষ্ট হতে লাগলো ।যেন আমার কোনও প্রিয়জন ছেড়ে চলে যাচ্ছে । যার সঙ্গে আর জীবনে কোনও দিন দেখা হবে না।
কতো কী জানা ছিলো না দেখা ছিলো না।এই লুকলা একটা সম্পূর্ণ অচেনা জগতের ছবি উপহার দিয়েছিল। আমার প্রিয় মানুষ টি আজ আমার কাছে নেই।অনেক দূরে আমায় রেখে চলে গেছে।আমি জানি এখন সে আমার সাথে লুকলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে আমার কাঁধে হাত রেখে সেই বিদায়বেলার করুণ দৃশ্য টি দেখতে দেখতে আমার দিকে তাকিয়ে আছে।কান্নার শেষ হয় কি? আমার জানা নেই। ।

আমার পাহাড়ের একটি স্মৃতি সবার সাথে শেয়ার করলাম ।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ ১৫ আগস্ট, জানুন ভারতের স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাস।

১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট ভারতে ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসনের অবসান ঘটে, শুরু হয় স্বাধীন ভারতের কালযাত্রা, ভারতের ইতিহাসে সূচনা হয় আরেক নতুন অধ্যায়ের।

স্বাধীনতা দিবস হল ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের একটি জাতীয় দিবস। ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ভারত ব্রিটিশ রাজশক্তির শাসনকর্তৃত্ব থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীনতা অর্জন করেছিল। সেই ঘটনাটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য প্রতি বছর ১৫অগাস্ট তারিখটি ভারতে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বে প্রধানত অহিংস, অসহযোগ ও আইন অমান্য আন্দোলন এবং বিভিন্ন চরমপন্থী গুপ্ত রাজনৈতিক সমিতির সহিংস আন্দোলনের পথে পরিচালিত এক দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামের পর ভারত স্বাধীনতা অর্জন করেছিল।

 

স্বাধীনতার ঠিক পূর্ব-মুহুর্তে ব্রিটিশ ভারতীয় সাম্রাজ্য ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজিত হয় এবং তার ফলে ভারত ও পাকিস্তান অধিরাজ্যের জন্ম ঘটে। দেশভাগের সময় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় প্রচুর ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটে। অনেক মানুষ প্রাণ হারান এবং ১ কোটি ৫০ লক্ষেরও বেশি মানুষ বাস্তুহারা হন। পরাধীন ভারতবর্ষ ভেঙে গঠিত হয় দুটি দেশ ভারত ও পাকিস্তান, ১৪ই আগস্ট মধ্যরাতে বিভক্ত হয়ে যায় দুটি দেশ, ভারতে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হয় ১৫ই আগস্ট (পাকিস্তানে স্বাধীনতা দিবস পালিত হয় ১৪ই আগষ্ট)।১৯৪৭ সালের ১৫ অগস্ট জওহরলাল নেহেরু ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ গ্রহণের পর দিল্লির লাল কেল্লার লাহোরি গেটের উপর ভারতের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। তদবধি প্রতি বছর স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী লাল কেল্লায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন এবং জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন।

দিনটিকে স্মরণে রেখে প্রতি বছর ১৫ই আগস্ট সারা ভারতবর্ষ জুড়ে পালিত হয় স্বাধীনতার উৎসব, সেজে ওঠে গ্রাম, শহর, নগর, গলি, রাস্তাঘাট, স্কুল, কলেজ, অফিস, আদালত, কলকারখানা সমস্ত কিছু। ভারতের প্রতিটি কোণা থেকে জাতীয় সঙ্গীতের সুরেলা আওয়াজ ভেসে আসে,

জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা!

পঞ্জাব সিন্ধু গুজরাট মরাঠা দ্রাবিড় উৎকল বঙ্গ

বিন্ধ্য হিমাচল যমুনা গঙ্গা উচ্ছলজলধিতরঙ্গ

তব শুভ নামে জাগে, তব শুভ আশিষ মাগে,

গাহে তব জয়গাথা।

জনগণমঙ্গলদায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা!

জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয় জয় হে।।

ভারতে স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাস:-

ভারতে ব্রিটিশ শাসনের সূচনা হয়েছিল ১৭৫৭ সালে পলাশির যুদ্ধে ব্রিটিশের জয়লাভের মধ্য দিয়ে, এরপর থেকে ভারতে শুরু হয় ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আধিপত্য। ভারতে কোম্পানি বিরোধী বিদ্রোহের পরিপ্রেক্ষিতে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন সরাসরি ব্রিটিশ শাসন দ্বারা পরিবর্তিত হওয়ার আগে পর্যন্ত প্রায় দীর্ঘ ১০০ বছর ধরে বিরাজমান ছিল।

এরপর থেকেই ভারতে শুরু হয়ে যায় সরাসরি ব্রিটিশ শাসন, ইংরেজদের অত্যাচার, শোষণ নিপীড়ন। এসবের বিরুদ্ধে মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী জি-র নেতৃত্বে ভারতের জাতীয়তাবাদী ও স্বাধীনতা সংগ্রামী আন্দোলনের সূচনা হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সমকালীন সময়ে। যিনি ভারতীয়দের শান্তিপূর্ণ ও অহিংস নীতিতে আন্দোলনের পথে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন।

১৭শ শতাব্দীতে ইউরোপীয় বণিকরা ভারতীয় উপমহাদেশে বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করতে শুরু করে। ১৮শ শতাব্দীতে অপ্রতিরোধ্য সামরিক শক্তির বলে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি স্থানীয় রাজ্যগুলিকে পরাজিত করে ভারতে নিজেদের শাসন কায়েম করে। ১৮৫৭ সালে সিপাহি বিদ্রোহের পর ভারত শাসন আইন (১৮৫৮) পাস হয় এবং ব্রিটিশ রাজশক্তি ভারতের প্রত্যক্ষ শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেয়। পরবর্তী কয়েক দশকে ধীরে ধীরে ভারতে সুশীল সমাজ গড়ে ওঠে। এই গড়ে ওঠার পিছনে অন্যতম প্রধান চালিকা শক্তি ছিল ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশ সরকার মন্টেগু-চেমসফোর্ড সংস্কার প্রভৃতি শাসনতান্ত্রিক সংস্কারে উদ্যোগী হয়। সেই সঙ্গে দমনমূলক রাওলাট আইনও পাস হয়। এর ফলে ভারতীয় আন্দোলনকারীরা স্বায়ত্ত্বশাসনের দাবি জানাতে থাকেন। এই সময় ভারতীয় জনসাধারণের অসন্তোষ সারা দেশব্যাপী অহিংস অসহযোগ ও আইন অমান্য আন্দোলনের জন্ম দেয়। এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মোহনদাস করমচন্দ গান্ধী (মহাত্মা গান্ধী)।
১৯৩০-এর দশকে ব্রিটিশ সরকার ভারতে আংশিক স্বায়ত্তশাসন মঞ্জুর করার পর আইনসভা গঠিত হয়। এরপর নির্বাচনে কংগ্রেস জয়লাভ করে। পরবর্তী দশকটি ভারতের ইতিহাসে একটি রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার দশক। এই দশকেই ভারত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেয়, কংগ্রেস সর্বশেষ বারের জন্য অসহযোগ আন্দোলন শুরু করে এবং অল-ইন্ডিয়া মুসলিম লিগের ইসলামি জাতীয়তাবাদের উত্থান ঘটে। এই রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলার অবসান ঘটে ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে। তবে স্বাধীনতা লাভের আগে ভারতীয় উপমহাদেশ ভারত ও পাকিস্তান রাষ্ট্রে বিভাজিত হয়।

স্বাধীনতার আগে স্বাধীনতা দিবস

১৯২৯ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের লাহোর অধিবেশনে ‘পূর্ণ স্বরাজ’ ঘোষণাপত্র গৃহীত হয় এবং ২৬ জানুয়ারি তারিখটিকে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। কংগ্রেস জনসাধারণের কাছে আবেদন জানায়, যতক্ষণ না ভারত পূর্ণ স্বাধীনতা অর্জন করছে ততক্ষণ তারা যেন আইন অমান্য কর্মসূচি পালন করেন এবং “বিভিন্ন সময়ে কংগ্রেস কর্তৃক প্রচারিত নির্দেশাবলি অনুসরণ করেন”। এই ধরনের স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয় নাগরিকদের মধ্যে জাতীয়তাবাদী ধারণার প্রসার এবং ভারতের স্বাধীনতা অনুমোদনের জন্য ব্রিটিশ সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করা।
১৯৩০ থেকে ১৯৪৬ সাল পর্যন্ত কংগ্রেস ২৬ জানুয়ারি তারিখটিকে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে পালন করে এসেছে। সেই সময় স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে জনসভার আয়োজন করা হত। সেই জনসভায় অংশগ্রহণকারীরা “স্বাধীনতার শপথ” গ্রহণ করতেন।  জওহরলাল নেহেরু তাঁর আত্মজীবনীতে লিখেছেন, এই জনসভাগুলি ছিল শান্তিপূর্ণ ও ভাবগম্ভীর এবং “এই সব সভায় কোনও প্রকার ভাষণ দেওয়া হত না বা কোনও সনির্বন্ধ মিনতি জ্ঞাপন করাও হত না।” গান্ধী ভেবেছিলেন যে এই সব জনসভার সঙ্গে সঙ্গে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে “…কিছু সৃজনশীল কাজও করা যায়। যেমন, চরকা কাটা, সামাজিকভাবে অস্পৃশ্যদের সেবা করা, হিন্দু-মুসলমান সমন্বয়, সরকারিভাবে নিষিদ্ধ রাজনৈতিক ক্রিয়াকলাপ অথবা এই সব কটি কাজই।” ১৯৪৭ সালে ভারত প্রকৃত অর্থে স্বাধীন হওয়ার পর ভারতের সংবিধান কার্যকর হয় ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি তারিখে। সেই থেকে ২৬ জানুয়ারি তারিখটি ভারতে সাধারণতন্ত্র দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।

ভারতে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন:-

প্রতিবছর সারা ভারতবর্ষ জুড়ে ১৫ই আগস্ট দিনটি স্বাধীনতা দিবস হিসাবে পালিত ও উদযাপিত হয় নানান কর্মকান্ড ও অনুষ্ঠানের সমারোহে। ১৫ আগস্ট দিল্লির ঐতিহাসিক লালকেল্লায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। অনুষ্ঠানটি জাতীয় চ্যানেল দূরদর্শনের সাহায্যে সারা দেশে সম্প্রচারিত হয়। রাজ্য রাজধানীগুলিতেও পতাকা উত্তোলন সহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। অন্যান্য শহরে রাজনৈতিক নেতৃবর্গ নিজ নিজ কেন্দ্রে পতাকা উত্তোলন করেন। নানা বেসরকারি সংস্থাও পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। স্কুল-কলেজেও পতাকা উত্তোলন ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েরা এই উপলক্ষে বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামীদের সাজপোষাক পরে শোভাযাত্রা করে।

 

সোর্স – Wikipedia ও ইন্টারনেট

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ১৫ আগস্ট, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ১৫ আগস্ট। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

 

(ক)  ভারতের স্বাধীনতা দিবস (১৯৪৭)।

(খ) বাংলাদেশের জাতীয় শোক দিবস।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০০ – সন্তোষ কুমার মিত্র, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন বিপ্লবী শহীদ।

১৯১২ – (ক) আমির খাঁ, ভারতীয় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী।

(খ) ওয়েন্ডি হিলার, ইংরেজ অভিনেত্রী, ডেম উপাধি প্রাপ্ত ও অস্কার বিজয়ী।

১৯১৫ – সত্যেন্দ্রনাথ মৈত্র সারা ভারতে আধুনিক রীতিতে সাক্ষরতা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ।

১৯১৭ – খোদেজা খাতুন, বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ, লেখক ও সমাজ কর্মী।

১৯২২ – সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, একজন বাঙালি কথাশিল্পী।

১৯২৬ – (ক) সুকান্ত ভট্টাচার্য, বাংলা সাহিত্যের প্রগতিশীল চেতনার কিশোর কবি।

(খ) পণ্ডিত প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রখ্যাত বাঙালি উচ্চাঙ্গ কণ্ঠসঙ্গীত শিল্পী।

১৯৩১ – ভারতীয় বাঙালি কবি শরৎকুমার মুখোপাধ্যায়।

১৯৩৭ – নয়ীম গহর, বাংলাদেশী গীতিকার।

১৯৪৫ – আল্যাঁ জুপে, ফ্রান্সের সাবেক প্রধানমন্ত্রী।

১৯৪৫ – খালেদা জিয়া, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী।

১৯৪৭ – রাখী গুলজার, ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

১৯৫১ – লায়লা আরজুমান বানু, বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ।

১৯৬৮ – আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন, বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ।

১৯৭৩ – মারজুক রাসেল, বাংলাদেশী কবি, গীতিকার, মডেল এবং অভিনেতা।

১৯৮৯ – ঈশ্বর পাণ্ডে, ভারতীয় ক্রিকেটার।

১৮৭২ – অরবিন্দ ঘোষ, বাঙালি রাজনৈতিক নেতা, আধ্যাত্মিক সাধক এবং দার্শনিক।

১৮৭৩ – রমাপ্রসাদ চন্দ ,ভারতীয় বাঙালি ইতিহাসবিদ এবং পুরাতত্ত্ববিদ।

১৮৭৯ – ইথেল ব্যারিমোর, মার্কিন অভিনেত্রী, অস্কার বিজয়ী।

১৮৯২ – লুই দ্য ব্রোয়ি, ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী।

১৭৭১ – ওয়াল্টার স্কট, স্কটল্যান্ডীয় ঐতিহাসিক উপন্যাস রচয়িতা এবং কবি।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০৫ – ইহুদীবাদী ইসরাইল ফিলিস্তিনীদের প্রতিরোধের মুখে গাজা উপত্যকা থেকে পিছু হটতে বাধ্য হয়৷

২০০৬ – বাংলাদেশের কাছে পরপর দুইবার হোয়াইট ওয়াশ হয় কেনিয়া।

২০০৮ – ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মহিলাদের ১০০০০ মিটার দৌড়ের ফাইনালে তিরুনেশ দিবাবা ২৯:৫৪.৬৬ সময়ে নতুন অলিম্পিক রেকর্ড স্থাপন করেন। একই দিনে মহিলাদের ১০০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাঁতার প্রতিযোগিতা শেষ হবার সাথে সাথে মহিলাদের ৫০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাঁতার প্রতিযোগিতা শুরু হয়।

২০২১ – তালেবান কর্তৃক কাবুল দখলকৃত হয়।

১৯৪১ – পানামা খালের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়।

১৯৪৭ – (২৯ শ্রাবণ, ১৩৫৪ বঙ্গাব্দ,শুক্রবার) ব্রিটিশ শাসন হতে মুক্তি পেয়ে ভারত স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে জন্ম নেয়।

১৯৪৭ – পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ গভর্নর জেনারেল হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন।

১৯৪৮ – কোরীয় উপদ্বীপ বিভক্ত হয়ে দক্ষিণ কোরিয়া স্বাধীন দেশ হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে।

১৯৬০ – আফ্রিকার দেশ কঙ্গো প্রজাতন্ত্র ফরাসী উপনিবেশ থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীনতা লাভ করে৷

১৯৬৫ – ভারতে প্রথম দূরদর্শন প্রদর্শিত হয়।

১৯৭১ – অপারেশন জ্যাকপট সংগঠিত হয়।

১৯৭৫ – বাংলাদেশের জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি সামরিক অভ্যুত্থানে তার পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ নিহত হন।

১৯৭৫ – বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় সৌদি আরব।

১৯৮২ – ভারতে প্রথম রঙিন টেলিভিশনে দূরদর্শনের সম্প্রচার শুরু হয়।

১৮৫৪ – বাংলায় প্রথম রেলপথ স্থাপন।

১৮৭২ – ইংল্যান্ডে প্রথম গোপন ব্যালটে সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

১৮৭৫ – ব্রিটিশবিরোধী রাজনৈতিক সংগঠন ইন্ডিয়ান লীগের জন্ম।

১৮৮৯ – মোহনবাগান অ্যাথলেটিক ক্লাব কলকাতার প্রসিদ্ধ ফুটবল ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়।

১২৮১ – জাপান আক্রমণ করতে গিয়ে কুবলাই খানের নৌবহর ঝড়ে পতিত হয়ে ধ্বংস হয়। ইতিহাসে এ ঘটনা ডিভাইন উইন্ড বা দৈব বাতাস বলে পরিচিত।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০২০ – প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী মুর্তজা বশীর।

১৯১০ – গিরিশ চন্দ্র সেন, ইসলামবিষয়ক পণ্ডিত ও ব্রাহ্মধর্ম-প্রচারক।

১৯৪২ – মহাত্মা গান্ধীর ব্যক্তিগত সচিব মহাদেব দেসাই।

১৯৬০ – এরল হোমস, ইংরেজ ক্রিকেটার।

১৯৬৯ – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়নের ছাত্র আব্দুল মালেক শহিদ হন।

১৯৭৫ (ক) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও প্রথম রাষ্ট্রপতি।

(খ)বেগম ফজিলাতুন্নেসা, বাংলাদেশের প্রথম ফার্স্ট লেডি এবং প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের স্ত্রী।

১৯৭৮ – বাণীকুমার নামে সুপরিচিত বৈদ্যনাথ ভট্টাচার্য, ভারতীয় বাঙালি বেতার সম্প্রচারক, গীতিকার, প্রযোজক ও নাট্য পরিচালক।

১৯৯৪ – কবি ও সাহিত্য সমালোচক হরপ্রসাদ মিত্র।

১৮৩৬ – ইতালীয় নোবেল বিজয়ী লেখক গারসিয়া ডেলেডা।

৭৬৭ – আবু হানিফা, ফিকহশাস্ত্রের একজন প্রখ্যাত বিশেষজ্ঞ এবং হিজরী প্রথম শতাব্দীর একজন গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী ব্যক্তিত্ব।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ১৪ আগস্ট, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ১৪ আগস্ট। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

 

(ক) পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস (১৯৪৭)

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯২৩ – প্রথিতযশা প্রবীণ ভারতীয় সাংবাদিক কুলদীপ নায়ার।

১৯২৬ – রনে গোসিনি, ফরাসি কমিকস সম্পাদক এবং পোলিশ বংশোদ্ভূত লেখক।

১৯৪২ – আমজাদ হোসেন, বাংলাদেশের অভিনেতা, লেখক এবং চলচ্চিত্রকার।

১৯৪২ – শহীদ কাদরী, বাংলাদেশি কবি ও সাহিত্যিক।

১৯৪৫ – স্টিভ মার্টিন, মার্কিন অভিনেতা, কৌতুকাভিনেতা, লেখক, প্রযোজক, নাট্যকার ও সঙ্গীতজ্ঞ।

১৯৪৫ – ভিম ভেন্ডার্স, জার্মান চলচ্চিত্র নির্মাতা, নাট্যকার, লেখক, আলোকচিত্রী।

১৯৫৯ – মার্সিয়া গে হার্ডেন, আমেরিকান অভিনেত্রী।

১৯৬২ – রমিজ রাজা, সাবেক পাকিস্তানি ডান-হাতি ব্যাটসম্যান ক্রিকেটার।

১৯৬৬ – হ্যালি বেরি, মার্কিন মডেল, অভিনেত্রী, ও প্রযোজক এবং বিশ্ব সুন্দরী যুক্তরাষ্ট্র ১৯৮৬।

১৯৬৮ – প্রবীণ আম্রে, সাবেক ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৭১ – প্রমোদ্যা বিক্রমাসিংহে, সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৮১ – কফি কিংস্টন, ঘানা-মার্কিন পেশাদার কুস্তিগীর।

১৯৮৩ – মিলা কুনিস, ইউক্রেনীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন অভিনেত্রী।

১৯৮৩ – সুনিধি চৌহান, ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় একজন সঙ্গীতশিল্পী।

১৮৬৭ – নোবেলজয়ী ইংরেজ ঔপন্যাসিক ও নাট্যকার জন গলসওয়ার্দ।

১৮৯৭ – লাবণ্য প্রভা ঘোষ, ভারতের একজন গান্ধীবাদী স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং মানভূম জেলায় অনুষ্ঠিত বাংলা ভাষা আন্দোলনের একজন নেত্রী ছিলেন।

১৭৭৭ – হান্স ক্রিশ্চিয়ান ওরস্টেড, ড্যানিশ পদার্থবিজ্ঞানী এবং রসায়নবিদ।

১২৫৭ – জাপান সম্রাট হানাজোনো।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০৮ – গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের ১০০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাঁতার প্রতিযোগিতা শেষ হয়। একই দিনে মহিলাদের ৮০০ মিটার, ১০০ মিটার ও পুরুষদের ৫০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাঁতার প্রতিযোগিতা শুরু হয়। মহিলাদের ৮০০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাঁতার প্রতিযোগিতা চলাকালীন, রেবেকা অ্যাডলিংটন ২০০০ সালের অলিম্পিকে সৃষ্ট ব্রুক বেনেটের অলিম্পিক রেকর্ড প্রাথমিক পর্যায়ের ৪নং হিটেই ৮:১৮.০৬ সময়ে ভাঙেন।

১৯০০ – ২০০ মার্কিন নৌ-সেনা অবতরণ করে পিকিং দখল করে নিলে বক্সার বিদ্রোহের সমাপ্তি ঘটে।

১৯১২ – মার্কিন মেরিন সেনা নিকারাগুয়া দখল করে।

১৯৩১ – ইলা সেন ও মীরা দেবী নামে কুমিল্লার অষ্টম শ্রেণীর দুই ছাত্রী ব্রিটিশবিরোধী বিপ্লবী তৎপরতার অংশ হিসেবে কুমিল্লার ম্যাজিস্ট্রেট সিজি স্টিভেন্সকে গুলি করে হত্যা করে।

১৯৪১ – রুজভেল্ট ও চার্চিল আটলান্টিক চার্টার নামক শান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

১৯৪৫ – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের অন্তিম পর্যায়ে জাপান রাশিয়ার কাছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করে।

১৯৪৭ – ব্রিটিশ শাসন হতে পাকিস্তানের স্বাধীনতা লাভ।

১৮২৫ – বৃটিশ পদার্থ বিজ্ঞানী ও রসায়নবিদ মাইকেল ফ্যারাড অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও গবেষণার পর অপরিশোধিত তেল থেকে পেট্রোল আবিষ্কার করতে সক্ষম হন৷

১৮৪৮ – গঠিত হয় ওরেগন এলাকা।

১৮৮৫ – জাপান জং প্রতিরোধক রং প্যাটেন্ট করে।

১৭৬২ – ইংল্যান্ডের নৌবাহিনী হাভানা দখল করে।

১৭৯০ – সুইডেন ও রাশিয়া শান্তিচুক্তি করে

১৫৫১ – তুরস্কের নৌবাহিনী ত্রিপোলি দখল করে।

১৫৮৫ – রানি প্রথম এলিজাবেথ নেদারল্যান্ডসের সার্বভৌমত্ব খারিজ করে দেন।

১৪৩৭ – মুদ্রণ যন্ত্রের আবিষ্কার।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০৪ – চেসোয়াফ মিওশ, পোলীয়-মার্কিনী কবি, লেখক, শিক্ষাবিদ এবং অনুবাদক।

২০১১ – শাম্মী কাপুর, ভারতের মুম্বইয়ের চলচ্চিত্র জগতের জনপ্রিয় চিত্রতারকা শিল্পী ও পরিচালক।

১৯৩৫ – নোবেলজয়ী ফরাসি পদার্থবিদ ফ্রেদেরিক জোলিও-ক্যুরি।

১৯৩৮ – হিউ ট্রাম্বল, বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও অধিনায়ক।

১৯৪১ – নোবেলজয়ী ফরাসি রসায়নবিদ পল সাবাতিয়।

১৯৫৬ – বের্টল্ট ব্রেখট, একজন জার্মান নাট্যকর্মী, নাট্যকার ও কবি।

১৯৬৬ – টিপ স্নুক, দক্ষিণ আফ্রিকান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও অধিনায়ক।

১৯৭২ – ফরাসি ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও কবি ঝুল রম্যাঁ।

১৯৮১ – ডাডলি নোর্স, দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার।

১৯৮৫ – গেল সন্ডারগার্ড, একজন মার্কিন অভিনেত্রী।

১৭৭৪ – জোহান জ্যাকব রেইস্ক, জার্মান চিকিৎসক ও পণ্ডিত।

১৪৩৩ – পর্তুগালের রাজা প্রথম জোহান।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ১৩ আগস্ট, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ১৩ আগস্ট। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

 

(ক)  বিশ্ব বাঁ-হাতি দিবস৷

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯৬১ – (ক) কোজি কোন্দো, জাপানি সঙ্গীত রচয়িতা, পিয়ানোবাদক, এবং সঙ্গীত পরিচালক।

(খ ল) – নীল মল্যান্ডার, সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯০২ – জার্মান প্রকৌশলী ফেলিক্স ওয়াঙ্কেল।

১৯১১ –  ড.ফুলরেণু গুহ, বাঙালি সমাজসেবিকা ও রাজনীতিবিদ।

১৯১২ – নোবেলজয়ী [১৯৬৯] ইতালীয় মার্কিন জীববিজ্ঞানী সালভাদর লুরিয়ান্ম।

১৯১৮ – ফ্রেডরিক স্যাঙ্গার, ইংরেজ প্রাণরসায়নবিদ।

১৯২০ – নেভিল ব্র্যান্ড, আমেরিকান অভিনেতা।

১৯২৬ – ফিদেল ক্যাস্ট্রো, কিউবার সাবেক প্রেসিডেন্ট।

১৯৪৫ – রবিন জ্যাকম্যান, ব্রিটিশ ভারতের শিমলায় জন্মগ্রহণকারী ইংল্যান্ডের সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৫৫ – পল গ্রিনগ্রাস, ইংরেজ চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রনাট্যকার ও সাবেক সাংবাদিক।

১৯৫৮ – র‌্যান্ডি শুঘার্ট, মার্কিন সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযান দল ১ম স্পেশাল ফোর্সেস অপারেশনাল ডিটাচমেন্ট-ডেল্টার (1SFOD-D) একজন সদস্য।

১৯৬৩ – শ্রীদেবী, ভারতীয় অভিনেত্রী।

১৯৭৫ – শোয়েব আখতার, সাবেক পাকিস্তানি ডান হাতি ফাস্ট বোলার।

১৯৮২ – সেবাস্টিয়্যান স্ট্যান, রোমানিয়ন মার্কিন অভিনেতা।

১৮১৪ – অন্দের্শ ইয়োনাস অংস্ট্রেম, সুইডিশ পদার্থবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী।

১৮১৯ – জর্জ গ্যাব্রিয়েল স্টোকস, ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী এবং গণিতজ্ঞ।

১৮৪৮ – রমেশচন্দ্র দত্ত বাঙালি সাহিত্যিক, ঐতিহাসিক ও সিভিলিয়ান।

১৮৮৪ – হ্যারি ডিন, ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৮৬৭ – শব্দকোষপ্রণেতা উইলিয়াম আলেকজান্ডার ক্রেইগি।

১৮৮৮ – জন বেয়ার্ড, টেলিভিশনের আবিস্কারক।

১৮৯৯ – স্যার আলফ্রেড যোসেফ হিচকক, ইংরেজ চলচ্চিত্র নির্দেশক ও প্রযোজক।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০৮ – গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মহিলাদের ২০০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাঁতার প্রতিযোগিতার ফাইনালে ইতালির ফেডেরিকা পেলেগ্রিনি অলিম্পিক তথা বিশ্বরেকর্ড সৃষ্টি করেন ১:৫৪.৮২ সময়ে।

২০১১ – সড়ক দুর্ঘটনায় চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদ, সাংবাদিক মিশুক মুনীরসহ পাঁচ জনের মৃত্যু।

১৯২৩ – মোস্তাফা কামাল পাশা তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

১৯৬০ – মধ্য আফ্রিকা ফরাসী উপনিবেশ থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীনতা লাভ করে৷

১৯৬১ – পূর্ব জার্মানি মধ্যরাতে বার্লিন প্রাচীর নির্মাণ শুরু করে।

১৯৬৪ – ব্রিটেনে সর্বশেষ ফাঁসির মাধ্যমে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।

১৯৭২ – দক্ষিণ ভিয়েতনাম থেকে সর্বশেষ মার্কিন সৈন্যদের প্রত্যাহার।

১৯৯৪ – কলকাতা মেট্রোর দমদম-বেলগাছিয়া শাখাটিকে ১.৬২ কিলোমিটার সম্প্রসারিত করে শ্যামবাজার অবধি নিয়ে আসা হয়।

১৮৬৮ – ১৫ আগস্ট পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ভূমিকম্পে পেরু ও ইকুয়েডরে ৪০ হাজার লোক নিহত হয়।

১৮৮৯ – উইলিয়াম গ্রে কয়েন টেলিফোন প্যাটেন্ট করেন ।

১৭৪০ – রটারড্যামে অনশন ধর্মঘট শুরু হয় ।

১৭৮৪ – ইংল্যান্ডের পার্লামেন্টে ভারত আইন গৃহীত হয় ।

১৭৮৪ – ভারতে প্রশাসনিক সংস্কার প্রস্তাব সংবলিত ইস্ট ইন্ডিয়া বিল ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাস।

১৭৯২ – ফ্রান্সের বিপ্লবীরা রাজপরিবারের লোকদের বন্দি করে ।

১৬৪৫ – সুইডেন ও ডেনমার্ক শান্তিচুক্তি করে ।

১৫৯৮ – ফরাসী সম্রাট চতুর্থ হেনরি এক ঐতিহাসিক নির্দেশ জারি করেন ৷

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০০ – নাজিয়া হাসান, পাকিস্তানি গায়ক ও গীতিকার।

২০১১ – তারেক মাসুদ, বাংলাদেশ বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিচালক ও গীতিকার।

২০১১ – মিশুক মুনীর, সম্প্রচার সাংবাদিকতার রূপকার, চিত্রগ্রাহক ও সাংবাদিকতা ব্যক্তিত্ব।

২০১৮ – সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়, ভারতীয় বাঙালি রাজনীতিবিদ ও প্রাক্তন লোকসভার অধ্যক্ষ।

১৯১০ – ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল, আধুনিক নার্সিং সেবার অগ্রদূত, লেখক ও পরিসংখ্যানবিদ।

১৯১৩ – জার্মান সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও আন্তর্জাতিক শ্রমিক আন্দোলনের বিশিষ্ট নেতা আগস্ট বেবেল।

১৯১৭ – এডুয়ার্ড বুখনার, জার্মান রসায়নবিদ।

১৯৩২ – কৃষ্ণকমল ভট্টাচার্য বাঙালি পণ্ডিত, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ।

১৯৩৬ – মাদাম কামা, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী ভারতের বিপ্লববাদের জননী হিসাবে পরিচিতা।

১৯৪৬ – হারবার্ট জর্জ ওয়েলস, একজন ইংরেজ লেখক।

১৯৬৩ – শিশির কুমার মিত্র, ভারতীয় বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯৬৫ – হায়াতো ইকদা, জাপানের আইনজীবী এবং রাজনীতিবিদ, জাপানের 58 তম প্রধানমন্ত্রী।

১৯৬৮ – ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের কর্মী অন্নদাপ্রসাদ চক্রবর্তী।

১৯৭৭ – নাট্যসম্রাজ্ঞী মলিনা দেবী।

১৯৮৪ – তিগ্রেন পেত্রোসিয়ান, সোভিয়েত-আর্মেনীয় গ্র্যান্ডমাস্টার।

১৯৯৬ – অ্যান্টোনিও ডি স্পিনোলা, পর্তুগিজ সামরিক কর্মকর্তা, লেখক এবং রক্ষণশীল রাজনীতিবিদ।

১৯৯৮ – এডওয়ার্ড লিওনার্ড গিঞ্জটন, একজন ইউক্রেনীয়-মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯৯৯ – হাইমে গারসোন, কলম্বীয় সাংবাদিক, কমেডিয়ান, আইনজীবী, শান্তিবাদী ও রাজনৈতিক বিদ্রুপাত্মক ছিলেন।

১৮৬৩ – ওজেন দ্যলাক্রোয়া, উনিশ শতকের প্রখ্যাত ফরাসি চিত্রকর।

১৮৬৫ – ইগনাৎস জেমেলভাইস, হাঙ্গেরীয় চিকিৎসক ও হাত ধোয়া ব্যবস্থার প্রবর্তক।

১৭৯৫ – অহল্যাবাঈ হোলকার, ছিলেন ভারতের মারাঠা মালওয়া রাজ্যের হোলকর রাণী।

৯০৮ – আল-মুক্তাফি, ১৭শ আব্বাসীয় খলিফা।

৬০৪ – সুই সম্রাট ওয়েন, চীনের সুই সাম্রাজ্যের (৫৮১ – ৬১৮) প্রতিষ্ঠাতা ও প্রথম সম্রাট।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ১২ আগস্ট, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ১২ আগস্ট। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

(ক) বিশ্ব হাতি দিবস।

(খ) আন্তর্জাতিক যুব দিবস।

(খ) সংগঠিত ছাত্র আন্দোলনের প্রতিষ্ঠা দিবস (ভারত)

(গ) জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস (ভারত)।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯৯০ – মারিও বালোতেল্লি, ঘানাইয়ান বংশোদ্ভূত ইতালীয় পেশাদার খেলোয়াড়।

১৯৯৫ – রিয়াজ উদ্দিন সোহেল, বাংলাদেশের তরুণ রাজনীতিবিদ, বিতার্কিক সংগঠক,সমাজকর্মী,সহকারী চলচ্চিত্র পরিচালক,ইসলামিক স্কলার।

১৯৯৯ – মাথেইস দ্য লিখ্‌ট, ওলন্দাজ পেশাদার ফুটবলার।

১৯০৬ – হ্যারি হপম্যান, অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বখ্যাত টেনিস তারকা

১৯১০ – ইউসুফ ইসহাক, সিঙ্গাপুরের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ।

১৯১১ – ক্যান্টিনফ্লাস, বিখ্যাত মেক্সিকান কৌতুক চলচ্চিত্র অভিনেতা, নির্মাতা, চিত্রনাট্যকার।

১৯১৯ – ডঃ বিক্রম আম্বালাল সারাভাই, ভারতের প্রথিতযশা বিজ্ঞানী ও মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর প্রাণপুরুষ।

১৯২৩ – জন হল্ট, ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯২৪ – ডেরেক শ্যাকলটন, ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯২৪ – মুহাম্মদ জিয়া-উল-হক, পাকিস্তানের প্রাক্তন জেনারেল ও ষষ্ঠ রাষ্ট্রপতি।

১৯৪০ – এডি বার্লো, দক্ষিণ আফ্রিকার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৪৪ – উসমান মনসুরপুরী, জমিয়ত উলামায়ে হিন্দের সর্বভারতীয় সভাপতি।

১৯৪৯ – মার্ক নফ্‌লার, ব্রিটিশ গীতিকার, চলচ্চিত্র স্কোর সুরকার, গিটারবাদক এবং রেকর্ড প্রযোজক।

১৯৫২ – সীতারাম ইয়েচুরি , ভারতীয় রাজনীতিবিদ , ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) এর সাধারন সম্পাদক।

১৯৫৪ – ফ্রঁসোয়া ওলঁদ, ফ্রান্সের সাবেক রাষ্ট্রপতি।

১৯৫৬ – সিদাথ ওয়েতিমুনি, শ্রীলঙ্কার সাবেক ক্রিকেটার।

১৯৬০ – গ্রেগ থমাস, সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৬৯ – স্টুয়ার্ট উইলিয়ামস, সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা।

১৯৭১ – পিট সাম্প্রাস, একজন আমেরিকান অবসরপ্রাপ্ত টেনিস খেলোয়াড়।

১৯৭৫ – কেসি অ্যাফ্লেক, একজন মার্কিন অভিনেতা ও পরিচালক।

১৯৭৬ – পেড্রো কলিন্স, সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৮৭ – ভানেসা ওয়াট্‌স, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এর মহিলা ক্রিকেটার।

১৯৮৮ – টাইসন ফিউরি, ব্রিটিশ পেশাদার বক্সার।

১৯৮৯ – টম ক্লেভারলি, ইংরেজ পেশাদার ফুটবলার।

১৮৫১ – লোককবি পাঞ্জু শাহ।

১৮৬৬ – নোবেলজয়ী স্পেনীয় কথাশিল্পী বেনাভেন্তেই মার্তিনেস।

১৮৭৭ – হরিনাথ দে বহুভাষাবিদ বাঙালি পণ্ডিত কলকাতার ইম্পেরিয়াল লাইব্রেরির (জাতীয় গ্রন্থাগারের) প্রথম গ্রন্থাগারিক।

১৮৮০ – ব্রিটিশ কবি ও ঔপন্যাসিক র‌্যাডক্লিফ হল।

১৮৮১ – সেসিল বি. ডামিল, মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, সম্পাদক, চিত্রনাট্যকার ও অভিনেতা।

১৮৮৭ – এরভিন শ্রোডিঙার, অস্ট্রীয় পদার্থবিদ।

১৯৮৭ – ভানেসা ওয়াট্‌স, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এর মহিলা ক্রিকেটার।

১৮৯১ – ফ্র্যাডেরিক চালমার্স‌ বোর্ন‌, পূর্ব বাংলার প্রথম গভর্নর।

১৮৯২ – এস. আর. রঙ্গনাথন ভারতীয় গণিতজ্ঞ ও বিশিষ্ট গ্রন্থাগারিক।

১৮৯৫ – অহীন্দ্র চৌধুরী, বাঙালি অভিনেতা।

১৮৯৭ – মরিস ফার্নান্দেজ, ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৮৯৯ – বেন সিলি, ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০৮ – গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে পুরুষদের ২০০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাঁতার প্রতিযোগিতা শেষ হয় যুক্তরাষ্ট্রের মাইকেল ফেলপসের অলিম্পিক তথা বিশ্বরেকর্ড সৃষ্টিকারী ১:৪২.৯৬ সময়ে। একই দিনে পুরুষদের ১০০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাঁতার প্রতিযোগিতা শুরু হয়।

১৮৭৭ – টমাস এডিসন গ্রামোফোন উদ্ভাবন করেন।

১৮৯৮ – যুক্তরাষ্ট্রের সাথে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের আনুষ্ঠানিক সংযুক্তি।

১৭৬৫ – মোগল সম্রাট ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাতে বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার দেওয়ানি তুলে দেন।

১৬০২ – আকবরের সভাসদ আবুল ফজল নিহত হন।

১৬৭৬ – নিউ ইংল্যান্ডে রেড ইন্ডিয়ানদের যুদ্ধের সমাপ্তি।

১৯০১ – বিপিনচন্দ্র পাল সাপ্তাহিক ‘নিউ ইন্ডিয়া’ প্রকাশ করেন।

১৯২২ – কাজী নজরুল ইসলামের সম্পাদনায় ‘ধুমকেতু’ প্রকাশিত হয়।

১৯২৬ – ‘লাঙল’ পত্রিকার নাম পাল্টে ‘গণবাণী’ রাখা হয়।

১৯৩৬ – ভারতের প্রথম রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন সর্বভারতীয় ছাত্র ফেডারেশন এর প্রতিষ্ঠা হয় লক্ষনৌ এর গঙ্গাপ্রসাদ মেমোরিয়াল হলে জহরলাল নেহেরু এর উপস্থিতিতে সম্মেলনের মাধ্যমে । এই দিনটিকে সংগঠিত ছাত্র আন্দোলনের প্রতিষ্ঠা দিবস হিসাবে পালন করা হয়।

১৯৪৪ – জার্মান নাৎসি বাহিনীর সপ্তাহব্যাপী ধ্বংসযজ্ঞ বন্ধ হয়। এ সময়ের মধ্যে প্রায় ৪০ হাজার লোক হত্যা করে তারা।

১৯৪৯ – জেনেভায় যুদ্ধবন্দী ও যুদ্ধাহতদের সাথে আচরণ বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনভেনশন অনুমোদন লাভ করে ৷

১৯৫৩ – সোভিয়েত ইউনিয়নের পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা শুরু হয়।

১৯৬০ – প্রথম যোগাযোগ উপগ্রহ ইকো-১ মহাশূন্যে উৎক্ষেপণ করা হয়।

১৯৭১ – মুক্তিবাহিনী কর্তৃক আড়িখোলা ব্রিজ ধ্বংস।

১৯৭৬ – লেবাননের মারুনি মিলিশিয়া বাহিনী রাজধানী বৈরুতের উপকন্ঠে অবস্থিত একটি ফিলিস্তিনী শরণার্থী শিবির দীর্ঘ দিন ধরে অবরুদ্ধ করে রাখার পর সেখানে ব্যাপক গণহত্যা চালায় ৷

১৯৭৮ – জাপান ও চীনের মধ্যে শান্তি ও মৈত্রী চুক্তি সই হয়।

১৯৮৫ – জাপান এয়ারলাইনের যাত্রীবাহী বিমান ওগুরা পর্বতে বিধ্বস্থ হলে ৫২০ জনের মৃত্যু।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০০ – লরেট্টা ইয়াং, মার্কিন অভিনেত্রী।

২০০৪ – হুমায়ুন আজাদ, বাংলাদেশি কবি, ঔপন্যাসিক, ভাষাবিজ্ঞানী, সমালোচক, রাজনীতিক ভাষ্যকার, কিশোরসাহিত্যিক, গবেষক, এবং অধ্যাপক ছিলেন।

২০০৪ – গডফ্রে এন হাউন্সফিল্ড, ইংরেজ তড়িৎ প্রকৌশলী।

২০০৯ – লেস পল, মার্কিন জ্যাজ, কান্ট্রি এবং ব্লুজ গিটারবাদক, গীতিকার এবং আবিষ্কারক।

২০১০ – মতিউর রহমান মল্লিক, বাঙালি কবি ও সাহিত্যিক।

২০১৪ – লরেন বাকল, মার্কিন অভিনেত্রী।

১৯৪১ – ববি পিল, ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৫৪ – সুরেশচন্দ্র মজুমদার, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক বিপ্লবী ও আনন্দবাজার পত্রিকার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।

১৯৫৫ – টমাস মান, জার্মান ঔপন্যাসিক, ছোট গল্প লেখক, প্রাবন্ধিক, সমাজ সমালোচক ও মানব-হিতৈষী।

১৯৫৫ – জেমস ব্যাচেলার সামনার, মার্কিন রসায়নবিজ্ঞানী।

১৯৬০ – ইন্দিরা দেবী চৌধুরাণী, ভারতীয় সঙ্গীতশিল্পী, লেখক, অনুবাদক ও ঠাকুরবাড়ীর প্রগতিশীল বিদুষী মহিলা।

১৯৬৪ – ইয়ান ফ্লেমিং, ব্রিটিশ লেখক, সাংবাদিক ও নৌ-গোয়েন্দা।

১৯৭৩ – কার্ল জিগলার, জার্মান রসায়নবিদ এবং প্রকৌশলী।

১৯৮৯ – উইলিয়াম ব্র্যাডফোর্ড শকলি, ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত এবং ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণকারী মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী এবং উদ্ভাবক।

১৮২৭ – উইলিয়াম ব্লেইক, ইংরেজ কবি, চিত্রশিল্পী এবং মুদ্রাকর, যাকে রোমান্টিক যুগ এর অগ্রদূত বলা হয়।

১৮৪৮ – জর্জ স্টিফেনসন, স্টিম ইঞ্জিনের রূপকার ইংরেজ উদ্ভাবক।

১৬০২ – আবুল ফজল ইবনে মুবারক, মুঘল সম্রাট আকবরের প্রধানমন্ত্রী।

৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ – ক্লিওপেট্রা, টলেমিক মিশরের সর্বশেষ সক্রিয় ফারাও।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ১০ আগস্ট, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ১০ আগস্ট। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

(ক)  বিমান বাহিনী দিবস। (আর্জেন্টিনা)

(খ) আন্তর্জাতিক জৈব-জ্বালানি দিবস।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০২ – আর্নে টিসেলিয়ুস, নোবেল জয়ী সুইডিশ রসায়নবিদ।

১৯১৩ – পদার্থবিদ্যায় নোবেলজয়ী [১৯৮৯] জার্মান বিজ্ঞানী ভোলফ্গাঙ্গ পল।

১৯১৭ – ব্রাজিলীয় কথাসাহিত্যিক হোর্হে অ্যামাদোর।

১৯২৩ – এস এম সুলতান, বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পী।

১৯৩৬ – ইলা বসু প্রখ্যাত বাঙালি সঙ্গীতশিল্পী।

১৯৬৩ – ফুলন দেবী, ভারতীয় আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ।

১৯৭৪ – হাইফা আল-মনসুর, সৌদি আরবের প্রথম নারী চলচ্চিত্র পরিচালক।

১৯৭৩ – হাভিয়ের জানেত্তি, আর্জেন্টাইন ফুটবলার।

১৯৯০ – লুকাস টিল, আমেরিকার অভিনেতা।

১৮৬০ – ভারতের প্রখ্যাত সংগীতজ্ঞ বিষ্ণু নারায়ণ ভাতখন্ডে।

১৮৭৪ – হার্বার্ট হুভার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩১তম রাষ্ট্রপতি।

১৮৯৪ -ভারতরত্ন বরাহগিরি ভেঙ্কট গিরি,ভারতের চতুর্থ রাষ্ট্রপতি ।

১৭৪০ – ইংরেজ সঙ্গীত স্রষ্টা স্যামুয়েল আর্নল্ড।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০৭ – বাংলাদেশের আকাশ থেকে বিশাল আকৃতির একটি বরফ খণ্ড পড়ে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বিড়ালদহ মাজারের পাশের একটি বাড়ির ক্ষয়ক্ষতি হয়।

১৯১১ – ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্যরা সর্বপ্রথম বেতন গ্রহণের পক্ষে ভোট দেন।

১৯১৩ – বলকান যুদ্ধ অবসানে বুখারেস্ট চুক্তি সম্পন্ন হয়।

১৯১৪ – অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে ফ্রান্স যুদ্ধ ঘোষণা করে।

১৯২০ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধশেষে মিত্র ও সহযোগী শক্তির সাথে উসমানীয় সাম্রাজ্যের সেভ্র্‌ চুক্তি (Traité de Sèvres) স্বাক্ষরিত।

১৯৩৭ – চীনের গুরুত্বপূর্ণ থংজং হ্রদ ও কানতুং প্রদেশের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য জাপান হামলা চালায় এবং দুই বছর ধরে ঐ দেশ দু’টির মধ্যে দ্বিতীয় চীন-জাপান যুদ্ধ চলে ।

১৯৪৫ – দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের অন্তিম লগ্নে জাপান নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়।

১৮২১ – মিসৌরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২৪তম রাজ্যে পরিণত হয়।

১৬৭৫ – রয়্যাল গ্রীনউইচ মানমন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপিত হয়।

 

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০২ – ক্রিস্টেন নিগার্ড, তিনি ছিলেন নরওয়েজিয়ান কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও রাজনীতিবিদ।

২০০৮ – আইজাক হায়েজ, তিনি ছিলেন আমেরিকান গায়ক, গীতিকার, পিয়ানোবাদক, প্রযোজক ও অভিনেতা।

২০২১ – মাকি কাজি। অঙ্কের খেলা সুডোকুকে জনপ্রিয় করে তোলা এই মানুষটি পরিচিত ‘সুডোকুর গডফাদার’।

১৯১৫ – আণবিক সংখ্যার তত্ত্ব ,এক্সরে বর্ণালীতে মোসলে সূত্রের প্রবক্তা, হেনরি মোসলে, ইংরেজ পদার্থবিদ।

১৯৬৬ – আলবার্ট উক্সিপ, তিনি ছিলেন এস্তোনিয়ান অভিনেতা, উদ্ভিদবিজ্ঞানী ও অনুবাদক।

১৯৭৫ – বার্ট ওল্ডফিল্ড, তিনি ছিলেন অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার।

১৯৮০ – ইয়াহিয়া খান, পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ও সামরিক শাসক ছিলেন।

১৭২৩ – গুইলাউমে ডুবইস, তিনি ছিলেন ফরাসি অঙ্কবাচক ও রাজনীতিবিদ।

১৭৫৯ – ষষ্ঠ ফেরডিনান্ড, তিনি ছিলেন স্পেনের রাজা।

৮৪৭ – আল আবু জাফর হারুন ইবনে মুহাম্মদ আল মুতাসিম, তিনি ছিলেন আব্বাসীয় খলিফা।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ৮ আগস্ট, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ৮ আগস্ট। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০১ – সাইক্লোট্রন উদ্ভাবনের জন্য সুপরিচিত আর্নেস্ট লরেন্স নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯১০ – সিলভিয়া সিডনি, মার্কিন অভিনেত্রী।

১৯২৮ – বিলায়েত খাঁ ভারতের বিখ্যাত বাঙালি সেতার বাদক।

১৯৩০ – বেগম ফজিলাতুন্নেসা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্ত্রী ও বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাতা।

১৯৩১ – রজার পেনরোজ, ইংরেজ গাণিতিক-পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯৩৭ – ডাস্টিন হফম্যান, মার্কিন অভিনেতা ও পরিচালক।

১৯৫১ – মুহাম্মাদ মুরসি, মিশরীয় প্রকৌশলী, শিক্ষায়তনিক ও রাজনীতিক, এবং মিশরের ৫ম রাষ্ট্রপতি।

১৯৮১ – রজার ফেদেরার, সুইস টেনিস খেলোয়াড়।

১৯৯০ – কেন উইলিয়ামসন, নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার ও বর্তমান অধিনায়ক।

১৮৮৯ – জ্যাক রাইডার, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট।

১৭৩২ – ইয়োহান ক্রিস্টফ আডেলুং, জার্মান ভাষাবিজ্ঞানী।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৯০৬ – বিপিনচন্দ্র পালের সম্পাদনায় ইংরেজি দৈনিক ‘বন্দেমাতরম’ প্রথম প্রকাশিত হয়।

১৯৪৯ – ইকুয়েডরে প্রবল ভূ-কম্পনে দশ হাজার লোক মৃত্যুবরণ করে।

১৯৫৫ – জেনিভায় পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ৭২টি দেশের ১২০০ বিজ্ঞানীর এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু হয়।

১৯৬৭ – দক্ষিণ এশীয় জাতিসমূহের সংস্থা আশিয়ান প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৮৮ – দক্ষিণ আফ্রিকা, কিউবা ও অ্যাঙ্গোলায় যুদ্ধবিরতি ঘোষিত হয়।

১৮১০ – ঊর্দু কবি মির্জা গালিব নবাব ইলাহী বকসের কন্যা মারুফকে বিয়ে করেন।

১৮১৫ – নেপোলিয়ন বোনাপার্ট সেন্ট হেলেনের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন।

১৮৬৪ – জেনেভায় রেডক্রস গঠিত হয়।

১৮৬৪ – আন্তর্জাতিক রেডক্রস যুদ্ধকালে আক্রান্ত না হওয়ার অধিকার পায়।

১৭৯৬ – ৪৪ সদস্য নিয়ে বোস্টন আফ্রিকান সোসাইটি গঠিত হয়।

১৫৪৯ – ফ্রান্স ব্রিটেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

১২২০ – সুইডেন লিহুলার যুদ্ধে এস্টানিয়ান উপজাতির কাছে পরাজিত হয়।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০৯ – শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায় বিশিষ্ট বাঙালি গীতিকার।

২০২১ – বলিউডের ‘মন কি আওয়াজ প্রতীজ্ঞা’ খ্যাত ভারতীয় অভিনেতা অনুপম শ্যাম।

১৯৭৫ – প্রবাদপ্রতিম গীতিকার ও কবি প্রণব রায় (গীতিকার)।

১৯৭৭ – আচার্য ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায় খ্যাতনামা বাঙালি কণ্ঠশিল্পী, সুরকার ও সঙ্গীতপরিচালক।

১৮২৪ – ফ্রিড্‌রিশ আউগুস্ট ভোল্‌ফ, জার্মান ভাষাতাত্ত্বিক ও সমালোচক।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ৮ আগস্ট, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ৮ আগস্ট। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০১ – সাইক্লোট্রন উদ্ভাবনের জন্য সুপরিচিত আর্নেস্ট লরেন্স নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯১০ – সিলভিয়া সিডনি, মার্কিন অভিনেত্রী।

১৯২৮ – বিলায়েত খাঁ ভারতের বিখ্যাত বাঙালি সেতার বাদক।

১৯৩০ – বেগম ফজিলাতুন্নেসা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্ত্রী ও বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাতা।

১৯৩১ – রজার পেনরোজ, ইংরেজ গাণিতিক-পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯৩৭ – ডাস্টিন হফম্যান, মার্কিন অভিনেতা ও পরিচালক।

১৯৫১ – মুহাম্মাদ মুরসি, মিশরীয় প্রকৌশলী, শিক্ষায়তনিক ও রাজনীতিক, এবং মিশরের ৫ম রাষ্ট্রপতি।

১৯৮১ – রজার ফেদেরার, সুইস টেনিস খেলোয়াড়।

১৯৯০ – কেন উইলিয়ামসন, নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার ও বর্তমান অধিনায়ক।

১৮৮৯ – জ্যাক রাইডার, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট।

১৭৩২ – ইয়োহান ক্রিস্টফ আডেলুং, জার্মান ভাষাবিজ্ঞানী।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৯০৬ – বিপিনচন্দ্র পালের সম্পাদনায় ইংরেজি দৈনিক ‘বন্দেমাতরম’ প্রথম প্রকাশিত হয়।

১৯৪৯ – ইকুয়েডরে প্রবল ভূ-কম্পনে দশ হাজার লোক মৃত্যুবরণ করে।

১৯৫৫ – জেনিভায় পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ৭২টি দেশের ১২০০ বিজ্ঞানীর এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু হয়।

১৯৬৭ – দক্ষিণ এশীয় জাতিসমূহের সংস্থা আশিয়ান প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৮৮ – দক্ষিণ আফ্রিকা, কিউবা ও অ্যাঙ্গোলায় যুদ্ধবিরতি ঘোষিত হয়।

১৮১০ – ঊর্দু কবি মির্জা গালিব নবাব ইলাহী বকসের কন্যা মারুফকে বিয়ে করেন।

১৮১৫ – নেপোলিয়ন বোনাপার্ট সেন্ট হেলেনের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেন।

১৮৬৪ – জেনেভায় রেডক্রস গঠিত হয়।

১৮৬৪ – আন্তর্জাতিক রেডক্রস যুদ্ধকালে আক্রান্ত না হওয়ার অধিকার পায়।

১৭৯৬ – ৪৪ সদস্য নিয়ে বোস্টন আফ্রিকান সোসাইটি গঠিত হয়।

১৫৪৯ – ফ্রান্স ব্রিটেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

১২২০ – সুইডেন লিহুলার যুদ্ধে এস্টানিয়ান উপজাতির কাছে পরাজিত হয়।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০৯ – শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায় বিশিষ্ট বাঙালি গীতিকার।

২০২১ – বলিউডের ‘মন কি আওয়াজ প্রতীজ্ঞা’ খ্যাত ভারতীয় অভিনেতা অনুপম শ্যাম।

১৯৭৫ – প্রবাদপ্রতিম গীতিকার ও কবি প্রণব রায় (গীতিকার)।

১৯৭৭ – আচার্য ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায় খ্যাতনামা বাঙালি কণ্ঠশিল্পী, সুরকার ও সঙ্গীতপরিচালক।

১৮২৪ – ফ্রিড্‌রিশ আউগুস্ট ভোল্‌ফ, জার্মান ভাষাতাত্ত্বিক ও সমালোচক।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This