Categories
রিভিউ

আজ ১৪ জুন, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ১৪জুন। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

 

(ক) বিশ্ব রক্তদাতা দিবস

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০৩ – আলোন্‌জো চার্চ, মার্কিন গণিতবিদ এবং যুক্তিবিদ।

১৯০৯ – বার্ল আইভস, আমেরিকান অভিনেতা এবং গায়ক।

১৯১৭ – বিনয় ঘোষ, বাঙালি সমাজবিজ্ঞানী, সাহিত্য সমালোচক, সাহিত্যিক, লোকসংস্কৃতি সাধক, চিন্তাবিদ ও গবেষক।

১৯১৬ – ডরোথি ম্যাকগুইয়ার, আমেরিকান অভিনেত্রী।

১৯২৪ – জেমস হোয়াইট ব্ল্যাক, স্কটিশ ডাক্তার এবং ওষুধবিদ।

১৯২৮ – চে গেভারা, আর্জেন্টিনীয় বিপ্লবী।

১৯২৯ – অ্যালান ডেভিডসন, বিখ্যাত ও সাবেক অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা।

১৯৩২ – কবি হাসান হাফিজুর রহমান।

১৯৪৬ – (ক)  ডোনাল্ড ট্রাম্প, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী, বিশিষ্ট সামাজিক ব্যক্তিত্ব, লেখক এবং ৪৫ তম রাষ্ট্রপতি।

(খ) বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি রাজনীতিক কলকাতা পুরসভার সাবেক মেয়র সুব্রত মুখোপাধ্যায়।

১৯৪৭ – সেলিনা হোসেন, বাংলাদেশী লেখিকা।

১৯৫৫ – কিরণ খের, ভারতীয় মঞ্চ, চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন অভিনেত্রী।

১৯৬৩ – মিজানুর রহমান সাঈদ, বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান মুফতি

১৯৬৯ – স্টেফি গ্রাফ, জার্মান মহিলা টেনিস খেলোয়াড়।

১৯৭৭ – বোয়েতা ডিপেনার, দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৮১১ – হ্যারিয়েট বিচার স্টো, আমেরিকান লেখক এবং কর্মী।

১৮৪৮ – বার্নার্ড বোসাঙ্কুয়ে, ইংরেজ দার্শনিক ও রাজনৈতিক তাত্ত্বিক।

১৮৫৬ – আন্দ্রেই মার্কভ, রুশ গণিতবিদ।

১৮৬৮ – কার্ল লান্ডষ্টাইনার, ১৯৩০ সালে নোবেলজয়ী অষ্ট্রীয় জীববিজ্ঞানী ও চিকিৎসক।

১৮৭৫ – জার্মান বিজ্ঞানী ও নেপচুনের আবিষ্কর্তা হাইনরিখ লুই দ্য আরেস্ট।

১৮৮০ – সতীশচন্দ্র দাশগুপ্ত, প্রখ্যাত গান্ধীবাদী নেতা ও গঠনমূলক সেবাকার্য ও পল্লীউন্নয়নের বিভিন্ন পদ্ধতির আবিষ্কারক।

১৭৩৬ – চার্লস অগাস্টিন কুলম্ব, ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী।

১৭৯৮ – ফ্রেঙ্কিসেক পোলাৎস্কি, চেক ইতিহাসবিদ ও রাজনীতিবিদ।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০১৮ – রাশিয়ায় ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়।

১৯০৭ – নরওয়েতে নারীর ভোটাধিকার স্বীকৃত হয়।

১৯২৭ – ব্রিটিশ নারীদের ভোটাধিকার স্বীকৃত হয়।

১৯৪৯ – সাবেক সম্রাট বাও দাই’র নেতৃত্বে সায়গলে ভিয়েতনামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা।

১৯৬৩ – বিশ্বের প্রথম মহিলা নভোচারী ভ্যালেনটিনা তেরেশকোভার মহাশূন্য যাত্রা।

১৯৭৫ – বেতবুনিয়ায় বাংলাদেশের প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র স্থাপন।

১৯৮২ – ফক্‌ল্যান্ডস যুদ্ধ শেষ হয়।

১৯৯১ – ঐতিহাসিক নগরী লেনিনগ্রাদের নতুন নামকরণ পিটার্সবার্গ।

১৯৯৩ – তানসু সিলার তুরস্কের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত।

১৯৯৫ – (ক) আন্তর্জাতিক রক্তদাতা ফেডারেশনের উদ্যোগে প্রথম বিশ্ব রক্তদাতা দিবস পালিত হয়।

(খ) ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক দেশে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা সম্পর্কিত “ব্যাঙ্কিং ন্যায়পাল প্রকল্প” প্রথম চালু করে।

১৯৯৭ – সিলেটের মাগুরছড়া গ্যাস ফিল্ডে বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ড ঘটে।

১৮২০ – মোহাম্মদ আলী পাশার নেতৃত্বে মিশরীয় বাহিনী, সুদানে হামলা চালিয়ে দেশটির একটি বড় অংশ দখল করে নেয়।

১৮৩০ – ফরাসি বাহিনী আলজেরিয়ায় অভিযান শুরু করে। তবে ফ্রান্সের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আলজেরিয়ার জনগণ প্রথম থেকেই সোচ্চার ছিল।

১৮৩৯ – কলকাতায় বাংলা পাঠশালার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়।

১৮৩৯ – সংবাদ প্রভাকর বাংলা ভাষার প্রথম দৈনিক সংবাদপত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

১৮৫৫ – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বর্ণপরিচয় দ্বিতীয় ভাগ প্রকাশিত হয়।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০৭ – কার্ট ওয়াল্ডহেইম, অস্ট্রিয়ান কূটনীতিবীদ এবং রক্ষনশীল রাজনীতিবিদ।

২০২০ -(ক)  সাইফুল আজম – বাংলাদেশ, পাকিস্তান, জর্ডান ও ইরাক-এই চারটি দেশের বিমানবাহিনীতে দায়িত্ব পালনকারী বাংলাদেশি বৈমানিক ও রাজনীতিবিদ।

(খ) সুশান্ত সিং রাজপুত, ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা।

১৯২০ – মাক্স ভেবার, জার্মান সমাজবিজ্ঞানী, দার্শনিক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী।

১৯২৭ – জেরোম কে জেরোম, ইংরেজ লেখক।

১৯৪৬ – জন বেয়ার্ড, টেলিভিশনের আবিস্কারক।

১৯৮৬ – (ক) খুর্খা লুইস বুরখাস, লাতিন আমেরিকান লেখক।

(খ) হোর্হে লুইস বোর্হেস, আর্জেন্টিনার সাহিত্যিক।

১৯৯১ – পেগি অ্যাশক্রফ্‌ট, ইংরেজ অভিনেত্রী।

১৯৯৫ – ররি গ্যালাগার, আইরিশ ব্লুস অ্যান্ড রক বহু-যন্ত্রবাদক, সঙ্গীত রচয়িতা ও প্রযোজক।

১৮৮৬ – আলেকজান্ডার নিকোলাইভিচ অস্ট্রোফস্কি, রাশিয়ান লেখক।

১৮৮৭ – মেরি কার্পেন্টার, ইংরেজ ভারতপ্রেমিক মহিলা শিক্ষাব্রতী ও সমাজসংস্কারক।

১৫৫৮ – সুলতান গিয়াসউদ্দিন বলবন।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ বিশ্ব রক্তদাতা দিবস, জানুন কেন পালিত হয় এবং দিনটির গুরুত্ব।

স্বেচ্ছায় রক্তদান এক মহৎ কাজ। রক্তের অভাব একজন ব্যক্তির জীবনকে বিপদে ফেলতে পারে। রক্তের প্রয়োজনে সময়মতো রক্ত সরবরাহ করা না হলে একজনের জীবনও হারাতে পারে। রক্তের ঘাটতি পূরণ করে রক্তদানের মাধ্যমে জীবন বাঁচানো যায়।
এই কারণে মানুষকে রক্তদানের জন্য সচেতন করা হয়, যাতে একজন সুস্থ মানুষ প্রয়োজনে রক্ত দান করতে পারে এবং একটি জীবন বাঁচাতে পারে। হাসপাতালগুলোতে জীবন-মৃত্যুর যুদ্ধে লিপ্ত মানুষ যাতে নতুন জীবন পায় সেজন্য বেশি বেশি মানুষ রক্তদান করার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। তাই বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের বিশেষ উপলক্ষ্য জীবন বাঁচাতে রক্তদানের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া। প্রতি বছর ১৪ জুন সারা বিশ্বে দিনটি উদযাপন করা হয়।এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে- ‘রক্ত দান করুন, দান করুন প্লাজমা, যতবার সম্ভব গ্রহণ করুন জীবন বাঁচানোর এ অনন্য সুযোগ’।

 

আন্তর্জাতিকভাবে এবছর বিশ্ব রক্তদাতা দিবসের বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজক দেশ আলজেরিয়া। ২০০৪ সালে দিবসটি প্রথম পালিত হয়। নিরাপদ রক্ত নিশ্চিতকরণ ও স্বেচ্ছা রক্তদাতাদের উৎসাহ দিতেই বিশ্বব্যাপী উদযাপিত হয়ে আসছে দিবসটি।

১৯৯৫ সাল থেকে আন্তর্জাতিক রক্তদান দিবস পালন এবং ২০০০ সালে ‘নিরাপদ রক্ত’-এই থিম নিয়ে পালিত বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের অভিজ্ঞতা নিয়ে ২০০৪ সালে প্রথম পালিত হয়েছিল বিশ্ব রক্তদান দিবস। ২০০৫ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য অধিবেশনের পর থেকে প্রতিবছর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এ দিবস পালনের জন্য তাগিদ দিয়ে আসছে।
প্রতিবছর ৮ কোটি ইউনিট রক্ত স্বেচ্ছায় দান হয়, অথচ এর মাত্র ৩৮ শতাংশ সংগ্রহ হয় উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে, যেখানে বাস করে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৮২ শতাংশ মানুষ। এ ছাড়া এখনো বিশ্বের অনেক দেশে মানুষের রক্তের চাহিদা হলে নির্ভর করতে হয় নিজের পরিবারের সদস্য বা নিজের বন্ধুদের রক্তদানের ওপর, আর অনেক দেশে পেশাদারি রক্তদাতা অর্থের বিনিময়ে রক্ত দান করে আসছে রোগীদের।

 

আমাদের দেশে রক্তের চাহিদার একটা বড় অংশ প্রয়োজন হয় থ্যালাসেমিয়া রোগীদের জন্যে।একজন থ্যালাসেমিয়া রোগীর প্রতি মাসে ১ থেকে ৩ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। থ্যালাসেমিয়া ছাড়াও রক্তস্বল্পতা, প্রসূতির রক্তক্ষরণ, অগ্নিদগ্ধ রোগী, বড় অপারেশন, দুর্ঘটনা, ইত্যাদি নানা কারণে রক্তের প্রয়োজন হয়। রক্তের এ চাহিদা পূরণে নতুন করে স্বেচ্ছায় রক্তদাতার কোনও বিকল্প নেই। সাধারণত ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সী যেকোনও শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ-সক্ষম ব্যক্তি প্রতি চার মাস পরপর রক্ত দিতে পারেন। তবে সব রক্ত ​​সবাইকে দেওয়া যায় না। যদি কারো A+ রক্তের গ্রুপ থাকে, তাহলে এই ধরনের রক্ত ​​A+ এবং AB+ কে দেওয়া যেতে পারে। A- ব্লাড গ্রুপের মানুষের রক্ত ​​AB-, A-, A+-তে স্থানান্তর করা যেতে পারে। B+ ব্যক্তি B+ এবং AB+ রক্ত ​​দিতে পারেন। যদি কারো রক্তের গ্রুপ O+ হয়, তাহলে সে তার রক্ত ​​A+, B+, AB+, O+ কে দিতে পারে। AB+ রক্তের গ্রুপের একজন ব্যক্তি AB+ কে রক্ত ​​দিতে পারেন।চিকিৎসকদের মতে, যে কোনো সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক, নারী-পুরুষ উভয়েই রক্ত ​​দিতে পারেন। পুরুষরা প্রতি তিন মাসে একবার নিরাপদে রক্ত ​​দান করতে পারে এবং মহিলারা প্রতি চার মাসে একবার রক্তদান করতে পারে। রক্তদাতার ন্যূনতম বয়স হতে হবে ১৮ বছর, ৬৫ বছরের বেশি বয়সীরা রক্ত ​​দিতে পারবেন। ওজন ৪৫ কেজির কম হওয়া উচিত নয়।

 

অথচ বিশ্বের নানা দেশ থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে জানা যায়, ‘নিরাপদ রক্ত সরবরাহের’ মূল ভিত্তি হলো স্বেচ্ছায় ও বিনামূল্যে দান করা রক্ত। কারণ তাদের রক্ত তুলনামূলকভাবে নিরাপদ এবং এসব রক্তের মধ্য দিয়ে গ্রহীতার মধ্যে জীবনসংশয়ী সংক্রমণ, যেমন এইচআইভি ও হেপাটাইটিস সংক্রমণের আশঙ্কা খুবই কম।
স্বেচ্ছায় ও বিনামূল্যে রক্তদানকারী আড়ালে থাকা সেসব মানুষের উদ্দেশে, এসব অজানা বীরের উদ্দেশে, উৎসর্গীকৃত ১৪ জুনের বিশ্ব রক্তদান দিবস।

 

তবে ১৪ জুন এই দিনটি উদযাপনের একটি বিশেষ কারণ রয়েছে। বিজ্ঞানী কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার রক্তের গ্রুপ পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।এই নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী আবিষ্কার করেছিলেন রক্তের গ্রুপ ‘এ, বি, ও,এবি’। এই অবদানের জন্য, কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার ১৯৩০ সালে নোবেল পুরস্কার পান । রক্তদাতা দিবসটি বিজ্ঞানী কার্ল ল্যান্ডস্টেইনারকে উৎসর্গ করা হয়েছে। তার জন্মদিন ১৪ জুন।

 

প্রতি বছর রক্তদাতা দিবসের একটি বিশেষ থিম থাকে। এ বছর বিশ্ব রক্তদাতা দিবস ২০২৩-এর থিম হল- (Give blood, give plasma, share life, share often.) যারা স্বেচ্ছায় ও বিনামূল্যে রক্তদান করে লাখ লাখ মানুষের প্রাণ বাঁচাচ্ছেন তাদেরসহ সাধারণ জনগণকে রক্তদানে উৎসাহিত করাই এ দিবসের উদ্দেশ্য।রক্তদানকে উৎসাহিত করা এবং রক্তদাতাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের লক্ষ্যে প্রতি বছর রক্তদাতা দিবস উদযাপিত হয়। এই উপলক্ষে সারা বিশ্বে মানুষকে অনুপ্রাণিত করা হয়, যেন রক্তের অভাবে কোনো রোগীর মৃত্যু না হয়।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ১৩ জুন, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ১৩জুন। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

 

(ক) ভূমিকম্প সচেতনতা দিবস।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯১১ – লুইস ওয়াল্টার আলভারেজ, স্পেনীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯১৮ – বেন জনসন, মার্কিন অভিনেতা, স্টান্টম্যান ও রোডিও কাউবয়।

১৯২৭ – বাংলাভাষা শহীদ আবুল বরকত।

১৯২৮ – জন ফর্ব্‌স ন্যাশ, মার্কিন গণিতবিদ।

১৯৪০ – জার্মান গায়িকা সারাহ কোনর।

১৯৪৪ – বান কি মুন, দক্ষিণ কোরিয়ার রাজনীতিবিদ এবং জাতিসংঘের অষ্টম মহাসচিব।

১৯৫৩ – টিম অ্যালেন, মার্কিন অভিনেতা ও কৌতুকাভিনেতা।

১৯৬৫ – মনিন্দর সিং, সাবেক ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৭০ – ক্রিস কেয়ার্নস, নিউজিল্যান্ডের সাবেক ও বিখ্যাত ক্রিকেট তারকা।

১৯৮১ – ক্রিস ইভানস (অভিনেতা), মার্কিন অভিনেতা।

১৯৮৬ – হন্ডা কেস্‌কে, জাপানি ফুটবলার।

১৯৮৬ – ডিজে স্নেক, ফরাসি সংগীত প্রযোজক এবং ডিজে।

১৯৯০ – অ্যারন টেলর-জনসন, ইংরেজ অভিনেতা।

১৯৯৪ – দীপিকা কুমারী, ভারতীয় মহিলা তীরন্দাজ।

১৮৩১ – জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল, স্কটল্যান্ডীয় গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞানী তড়িৎচুম্বকীয় বিকিরণ তত্ত্বের জন্য সুবিদিত।

১৮৫৪ – চার্লস এ পারসনস, আইরিস ইঞ্জিনিয়ার ও আবিষ্কারক।

১৮৬৫ – উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস বিশ শতকের একজন আইরিশ কবি ও নাট্যকার।

১৮৯৭ – পাভো নুরমি, ফিনিশীয় মাঝারি ও লম্বা দূরত্বের দৌড়বিদ।

১৭৬৩ – হোজে বনিফাসিও দে আন্দ্রাদা, ব্রাজিলের একজন কূটনীতিজ্ঞ, নিসর্গী, অধ্যাপক এবং কবি।

১৫৫৫ – জোভান্নি আন্তোনিও মাজিনি, ইতালীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী, জ্যোতিষী, মানচিত্রাঙ্কনবিদ এবং গণিতজ্ঞ।

১৩৬৭ – জোসনের রাজা তেজং, জোসন রাজবংশের রাজা।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০২ – যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিক্ষেপী ক্ষেপণাস্ত্র (অ্যান্টি ব্যালাস্টিক মিসাইল) চুক্তি প্রত্যাহার করে।
১৯৭১ – অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে জি. বডরিক নামে এক মহিলা একসঙ্গে নয় সন্তানের জন্ম দেয়। এর মধ্যে ২ ছেলে ও ৪ মেয়ে বেঁচে যায়।

১৯৭৪ – ইয়েমেনে সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখল।

১৯৭৫ – আলজিয়ার্স চুক্তি।

১৯৭৮ – লেবানন থেকে ইসরাইল তার সেনা প্রত্যাহার করে।

১৯৮২ – সৌদি বাদশাহ খালেদের মৃত্যু। যুবরাজ ফাহাদের সিংহাসনে আরোহণ।

১৯৮৩ – ঢাকা জাদুঘর জাতীয় জাদুঘরে রূপান্তরিত হয়।

১৯৯৩ – কিম ক্যাম্পবেল কানাডার প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত।

১৯০০ – চীনে বক্সার বিদ্রোহ শুরু হয়।

১৯০৬ – বৃটেনের পশ্চিমাঞ্চলীয় আয়ারল্যান্ড দ্বীপে আয়ারল্যান্ড রিপাবলিকান আর্মির রাজনৈতিক শাখা শিনফেন আত্ম প্রকাশ করে।

১৯২১ – ইহুদিবাদীদের বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো ব্যাপক আন্দোলনের সূচনা হয়।

১৯৩৪ – আডলফ হিটলার এবং বেনিতো মুসোলিনি দুজনের সাক্ষাৎ হয়েছিল ইতালির ভেনাসে।

১৯৪৩ –  ফ্রান্সের জাতীয় মুক্তি কমিটি গঠিত হয়।

১৯৪৪ – জার্মানি প্রথম বারের মতো বৃটেনকে লক্ষ্য করে ভি-ওয়ান নামের ভূমি থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে।

১৯৫৩ – কলম্বিয়ায় জেনারেল গুস্তাভো রোজাস পিনিল্লার নেতৃত্বে এক সামরিক অভ্যুত্থানে প্রেসিডেন্ট লরেয়ানো গোমেজের সরকার উৎখাত।

১৯৫৬ – সর্বশেষ ব্রিটিশ সেনাদল সুয়েজ ত্যাগ করে।

১৮৪০ – কলকাতায় তত্ত্ববোধিনী সভার উদ্যোগে তত্ত্ববোধিনী পাঠশালা প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৮৫৭ – লর্ড ক্যানিং সংবাদপত্র আইন চালু করেন।

১৮৭৮ – ইউরোপের মুখ্য রাষ্ট্রপ্রধানদের নিয়ে বার্লিন কংগ্রেস শুরু হয়।

১৭৫৭ – রবার্ট ক্লাইভ সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে মুর্শিদাবাদ অভিমুখে যুদ্ধ অভিযান শুরু করেন।

১৫২৫ – রোমান ক্যাথলিক চার্চের নিয়ম ভেঙে মার্টিন লুথার বিয়ে করেন ক্যাথরিনা ভনভরাকে।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০৫ – আলভারো কুনহাল, পর্তুগিজ কমিউনিস্ট বিপ্লবী এবং রাজনীতিবিদ।

২০১২ – মেহদী হাসান, পাকিস্তানের গজল গায়ক ও ললিউডের নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী।

২০১৫ – মাইক শ্রিম্পটন, নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার ও কোচ।

২০২০ – (ক)  মোহাম্মদ নাসিম, বাংলাদেশের সাবেক স্বরাষ্ট্র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

(খ) শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও শেখ হাসিনার চতুর্থ মন্ত্রিসভার ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী।

(গ) সুলতান উদ্দিন ভূঁইয়া, বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও সাবেক সংসদ সদস্য।

১৯৩১ – কিতাসাতো শিবাসাবুরো, জাপানি চিকিৎসক ও ব্যাকটেরিয়া বিজ্ঞানী।

১৯৩২ – অপূর্ব সেন ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম ব্যক্তিত্ব।

১৯৩৯ – আর্থার কনিংহ্যাম, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার।

১৯৮৩ – বাঙালি রসায়ন বিজ্ঞানী ফণীন্দ্রচন্দ্র দত্ত।

১৯৮৭ – জেরাল্ডিন পেজ, আমেরিকান অভিনেত্রী।

১৬৪৫ – মিয়ামোতো মুসাশি, জাপানি অসিযোদ্ধা ও রোনিন।

১৬৯৫ – জন লাফুনতান, ফ্রান্সের বিখ্যাত লেখক ও কবি।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ১২ জুন, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ১২ জুন। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

 

(ক) শিশুশ্রমের বিরুদ্ধে বিশ্ব দিবস।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯৭৬ – রে প্রাইস, জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার।

১৯৭৯ – দিয়েগো মিলিতো, আর্জেন্টিনীয় সাবেক ফুটবলার।

১৯৮৪ – ক্রিস আমিনি, পাপুয়া নিউগিনির ক্রিকেটার।

১৯৮৮ – তানভীর আফজাল, হংকংয়ের ক্রিকেটার।

১৯৯২ – ফিলিপি কৌতিনিউ, ব্রাজিলীয় ফুটবলার।

১৯২২ – মারগেরিতা হ্যাক, ইতালিয় জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী এবং জনপ্রিয় বিজ্ঞান লেখিকা।

১৯২৪ – জর্জ এইচ. ডব্লিউ. বুশ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪১তম রাষ্ট্রপতি।

১৯২৯ – আন ফ্রাংক, জার্মান নাৎসি বাহিনীর হাতে নিহত ও দ্য ডায়েরি অফ আ ইয়াং গার্লখ্যাত কিশোরী।

১৯২৯ – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাজি বর্বরতার শিকার দিনলিপি লেখিকা আনা ফ্রাংকের জন্ম।

১৯৩৫ – ইয়ান ক্রেগ, অস্ট্রেলীয় সাবেক ক্রিকেটার।

১৯৩৯ – জিওফ গ্রিফিন, দক্ষিণ আফ্রিকান সাবেক ক্রিকেটার।

১৯৫৬ – টেরি অল্ডারম্যান, অস্ট্রেলীয় সাবেক ক্রিকেটার।

১৯৫৭ – জাভেদ মিয়াঁদাদ, পাকিস্তানি সাবেক ক্রিকেটার।

১৯৫৯ – জালালউদ্দিন, পাকিস্তানি সাবেক ক্রিকেটার।

১৯৬১ – রড ল্যাথাম, নিউজিল্যান্ডীয় সাবেক ক্রিকেটার।

১৯৬৪ – আমেরিকান অভিনেত্রী পাওলা মার্শাল এর জন্ম।

১৮১৯ – চার্লস কিংসলে (লেখক), ইংল্যান্ডের পাদ্রি, বিশ্ববিদ্যালয়য়ের অধ্যাপক এবং বিখ্যাত ইতিহাসবিদ ও লেখক।

১৮৬০ – স্যার আশুতোষ চৌধুরী, বাংলার যশস্বী আইনজীবী, শিক্ষব্রতী।

১৮৬১ – উইলিয়াম অ্যাটওয়েল, ইংরেজ সাবেক ক্রিকেটার।

১৮৭১ – হেমচন্দ্র কানুনগো, বাঙালি, ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী।

১৮৭৩ – লুসিলা গামেরো ডে মেডিনা, হন্ডুরীয় ঔপন্যাসিক।

১৮৮৩ – রবার্ট লোভি, অস্ট্রীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন নৃবিজ্ঞানী।

১১০৭ – চীনের সম্রাট গাওজঙ।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০২ – আন্তর্জাতিক শ্রমসংস্থার (আইএলও) উদ্যোগে প্রথম বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবসটি পালিত হয়।

২০০৭ – ফিলিস্তিনের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ইসমাইল হানিয়ার গাজার বাসভবনে অস্ত্রধারীরা রকেট চালিত গ্রেনেড হামলা চালায় ।

১৯৪৪ – বিশ্বের প্রথম ধরনের ভি-১ ক্ষেপণাস্ত্র আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধে ব্যবহার করা হয়।

১৯৬৪ – রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগে সাতজন সংগ্রামীসহ দক্ষিণ আফ্রিকার মুক্তি আন্দোলনের নেতা নেলসন ম্যান্ডেলাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।

১৯৭৬ – উরুগুয়েতে সামরিক অভ্যুত্থানে প্রেসিডেন্ট জুয়ান বর্দাবেরি ক্ষমতাচ্যুত

১৯৭৮ – বাংলাদেশে প্রেসিডেন্ট পদে জিয়াউর রহমানের শপথগ্রহণ

১৯৮২ – পারমাণবিক অস্ত্রের বিরুদ্ধে নিউইয়র্কের হাজার হাজার লোক রাস্তায় বের হয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।

১৯৯০ – বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সংবিধানের দশম সংশোধনী গৃহীত হয়।

১৯৯১ – বেআইনি অস্ত্র রাখার দায়ে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ দশ বছর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন।

১৯৯১ – রাশিয়া ফেডারেশনের প্রথম সংসদীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

১৯৯১ – বরিস ইয়েলেৎসিন রাশিয়া প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

১৯৯৩ – কম্বোডিয়া বিভক্ত হয়ে আলাদা রাষ্ট্র সাম্বেডিয়ার জন্ম।

১৯৯৬ – (ক) বাংলাদেশের সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

(খ) – বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক সংগঠন হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক কল্পনা চাকমা অপহৃত হন।

১৯৯৮ – পারমাণবিক পরীক্ষা চালানোর অপরাধে পাকিস্তান ও ভারতকে বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশগুলোর ঋণদানে নিষেধাজ্ঞা আরোপ।

১৮৩৭ – উইলিয়াম কুক ও চার্লস হুইটস্টোন সর্বপ্রথম বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ পেটেন্ট করেন।

১৮৩৯ – আমেরিকায় প্রথম বেসবল খেলা হয়।

১৮৬০ – রুশ সাম্রাজ্যের কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্টেট ব্যাংক অফ রুশিয়ান এ্যাম্পায়ার প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৮৬৭ – অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান সাম্রাজ্য গঠিত হয়।

১৮৯৮ – ফিলিপাইন স্বাধীন হয়।

১৭১৪ – প্রুশিয়া ও রাশিয়া গোপন চুক্তি করে।

১৬৩৯ – ফ্রান্সের নুরমান্দি প্রদেশের দরিদ্র লোকজন আন্দোলন শুরু করে।

১৬৬৫ – নিউ আমস্টারডামের নাম বদলে নিউ ইয়র্ক রাখা হয়।

১৫৪০ – জুন দক্ষিণ আমেরিকার পুর্বাঞ্চলীয় দেশ চিলি স্পেনীয় উপনিবেশবাদীদের দখলে চলে যায়।

১৫৫০ – সুইডেনের রাজা প্রথম গুস্তাভ কর্তৃক ফিনল্যান্ডের (তৎকালীন সুইডেনের) হেলসিঙ্কি শহরটির গোড়পত্তন ঘটে।

১৪৪২ – রাজা পঞ্চম আলফনসো নেপলস দখল করেন।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০৩ – (ক) গ্রেগরি পেক, মার্কিন অভিনেতা।

(খ) – রোমেনা আফাজ, বাংলাদেশী ঔপন্যাসিক।

২০১২ – এলিনর অস্ট্রম, মার্কিন অর্থনীতিবিদ।

২০১৪ – শক্তিপদ রাজগুরু, একজন ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক।

২০১৭ – চার্লস পি. থ্যাকার, মার্কিন কম্পিউটার বিজ্ঞানী।

২০১৯ – সিলভিয়া মাইলস, মার্কিন অভিনেত্রী।

১৯০৪ – যোগেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ, ভারতের বাঙালি সংস্কৃত পণ্ডিত, চিন্তাবিদ ও সাংবাদিক।

১৯১২ – ফ্রেদেরিক পাসি, ফরাসি অর্থনীতিবিদ এবং শান্তিকর্মী।

১৯১৪ – প্রখ্যাত সমাজসেবী, দানবীর ও ঔষধ ব্যবসায়ী বটকৃষ্ণ পাল।

১৯৭২ – প্রগতিবাদী মারাঠী সাহিত্যিক ডি.ডি তেন্ডুলকার।

১৯৮৩ – নর্মা শিয়েরার, কানাডীয়-মার্কিন অভিনেত্রী।

১৯৮৬ – অমিয় চক্রবর্তী, ভারতীয় বাঙালি কবি, সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ, গীতিকার এবং সুরকার।

১৯৯৩ – (ক)  হাসিরাশি দেবী, বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী ও লেখিকা।

(খ) বিনয়রঞ্জন সেন, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থায় প্রথম ভারতীয় বাঙালি পরিচালন অধিকর্তা।

১৮৯৭ – ঈশানচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, ঊনবিংশ শতাব্দীর বাঙালি কবি।

১৭৫৯ – উইলিয়াম কলিন্স, ইংরেজ কবি।

১১৪৪ – আল যামাখশারী, পার্সিয়ান বংশোদ্ভুত মধ্যযুগীয় মুসলিম পণ্ডিত।

৭৯৬ – প্রথম হিশাম (কর্ডোবা), কর্ডোবার আমির।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস, জানুন পালনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য।

শিশু শ্রমের বিরুদ্ধে বিশ্ব দিবস হল একটি আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO)-এর অনুমোদিত ছুটির দিন যা ২০০২ সালে প্রথম চালু হয়েছিল যার লক্ষ্য শিশুশ্রম প্রতিরোধে সচেতনতা ও সক্রিয়তা বৃদ্ধি করা।  এটি কর্মসংস্থানের জন্য ন্যূনতম বয়সের উপর আইএলও কনভেনশন নং ১৩৮ এবং শিশু শ্রমের সবচেয়ে খারাপ ফর্মগুলির উপর আইএলও কনভেনশন নং ১৮২ এর অনুমোদনের দ্বারা উত্সাহিত হয়েছিল৷

শিশু শ্রমের বিরুদ্ধে বিশ্ব দিবস, যা প্রতি বছর ১২ জুন অনুষ্ঠিত হয়, এর উদ্দেশ্য হল শিশুশ্রমের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী আন্দোলনকে উৎসাহিত করা। দিনটির লক্ষ্য শিশু শ্রমিকদের (child labourers) শোষণের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

এ বছর দিবসটির বৈশ্বিক প্রতিপাদ্য ‘সবার জন্য সামাজিক ন্যায়বিচার: শিশু শ্রমের অবসান ঘটান’। দিনটি সামনে রেখে বিশ্বব্যাপী শিশু ও শ্রমিকদের বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচি পালন করছে।

পটভূমি–

 

বছরের পর বছর ধরে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। গোটা বিশ্বজুড়ে এটি একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমন অনেক শিশু রয়েছে যারা নিজের এবং পরিবারের জীবিকা নির্বাহের জন্য রেস্তোঁরা, ধাবা, বিভিন্ন দোকানে কাজ করে। অনেকে আবার কারুর বাড়িতেও কাজ করে। ফলে, কাজের লোভ দেখিয়ে কেউ কেউ তাদের মাদক চোরাচালান, পতিতাবৃত্তি ও পাচারের মতো কিছু অবৈধ কার্যকলাপে বাধ্য করে।

শিশু শ্রমের বিরুদ্ধে বিশ্ব দিবসটি প্রথম ২০০২ সালে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO) দ্বারা শিশুশ্রমের ইস্যুতে ক্রমাগত মনোযোগ আকর্ষণ করার জন্য এবং শিশুশ্রম নির্মূল করার জন্য আমাদের কৌশলগুলিকে সংশোধন ও পুনর্বিবেচনা করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।  ২০০২ সাল থেকে এটি ১৯ বছর হয়ে গেছে, এবং প্রতি বছর ১২ জুন শিশু শ্রমের বিরুদ্ধে বিশ্ব দিবস পালন করা হয়।  জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ শিশুশ্রমের মাত্রা স্বীকার করে সর্বসম্মতিক্রমে ২০২১ সালকে শিশু শ্রম নির্মূলের আন্তর্জাতিক বছর হিসেবে ঘোষণা করে একটি প্রস্তাব গৃহীত করেছে এবং আইএলওকে এর বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দিতে বলেছে।  এই দিনটি সরকার, স্থানীয় কর্তৃপক্ষ, সুশীল সমাজ এবং আন্তর্জাতিক, শ্রমিক এবং নিয়োগকর্তা সংস্থাগুলিকে একত্রিত করে শিশু শ্রম সমস্যাটি নির্দেশ করে এবং শিশু শ্রমিকদের সহায়তা করার জন্য নির্দেশিকা সংজ্ঞায়িত করে।
আইএলও-এর তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ মেয়ে এবং ছেলেরা এমন কাজের সাথে জড়িত যা তাদের পর্যাপ্ত শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অবকাশ এবং মৌলিক স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত করে, এইভাবে তাদের অধিকার লঙ্ঘন করে।  এই শিশুদের মধ্যে, অর্ধেকেরও বেশি শিশু শ্রমের সবচেয়ে খারাপ রূপের সংস্পর্শে এসেছে।  শিশুশ্রমের এই নিকৃষ্টতম রূপগুলির মধ্যে রয়েছে বিপজ্জনক পরিবেশে কাজ করা, দাসত্ব, বা অন্যান্য ধরনের জোরপূর্বক শ্রম, মাদক পাচার ও পতিতাবৃত্তির মতো অবৈধ কার্যকলাপ, সেইসাথে সশস্ত্র সংঘাতে জড়িত থাকা।

তাৎপর্য—

 

কোনও শিশুকে শিশুশ্রমিকের পর্যায়ে তখনই ফেলা হয় যখন তাদের কাজ করার বয়স না হওয়া সত্ত্বেও কাজ করানো হয় বা কোনও অস্বাস্থ্যকর কাজে তাঁদের নিয়োগ করা হয় যা তাঁদের শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি করে এমনকী পড়াশোনা ও শিক্ষারও ক্ষতি করে। শিশুশ্রমের বিরুদ্ধে বিশ্ব দিবসের তাৎপর্য হল শিশুশ্রমের সমস্যার প্রতি মনোযোগ দেওয়া এবং এটি নির্মূলের উপায় খুঁজে বের করা। বিশ্বজুড়ে নানা মনুষ্যসৃষ্ট ও প্রাকৃতিক বিপর্যয় শিশুদের কায়িক শ্রমের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। পাশাপাশি শিশুশ্রমের কুফল সম্পর্কে অসচেতনতায় দিনদিন শিশুশ্রম বাড়ছে। তাই সারা বিশ্বে শিশুশ্রমে বাধ্য করা শিশুদের ক্ষতিকারক মানসিক এবং শারীরিক সমস্যা সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য দিবসটি ব্যবহার করা হয়। তাই শিশুশ্রমের খারাপ প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছর ১২ জুন ‘বিশ্ব শিশুশ্রম প্রতিরোধ দিবস’ পালন করা হয়।

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট ।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

শিশু শ্রমিক স্বাধীন ভারতে এক কলঙ্ক : প্রশান্ত কুমার দাস।

আমরা সবাই জানি শিশুই হচ্ছে যেকোনো জাতির ভবিষ্যৎ। আজকের শিশু আগামী দিনের নাগরিক, যার হাতে থাকবে দেশগড়ার কাজ। তাই শিশু গাছকে যেমন উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে হয়, তেমনি মানবশিশুকেও উপযুক্ত ভাবে গড়ে তোলাই আমাদের অন্যতম কর্তব্য। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে তার উল্টো। অত্যন্ত দুঃখ ও অনুতাপের বিষয় যে –“কাঁদে কোটি মার কোলে অন্নহীন ভগবান।“ ১৩৫ কোটি মানুষের বাস ভারতে। প্রতি মুহূর্তে ভারতে শিশু জন্মাচ্ছে। কিন্তু সব শিশু কী বাঁচবার মতো খাদ্য,বস্ত্র, বাসস্থান ও শিক্ষা পাচ্ছে?
স্বাধীনতা প্রাপ্তির ৭৪ বছর পরেও অনেক নবজাতকের চোখের সামনে কোনো আলো নেই, আছে শুধু জমাট অন্ধকার-তাদের জীবন দুঃস্বপ্নে ঘেরা ,দুঃখবেদনায় ভরা। নবজাতকেরা অসহায় দৃষ্টি নিয়ে দেশের মানুষের কাছে একটু স্নেহ ভালোবাসা,মমতা অকাঙ্খা করে। সেই সঙ্গে তাদের একটু খানি চাওয়া –শুধু দুবেলা দু-মুঠো অন্ন, থাকবার মতো একটু বাসস্থান,আর পরিধান করার মতো বস্ত্র।
কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি ,শিশু একটু বড় হতে না হতেই তাকে মায়ের কোল ছেড়ে যেতে হচ্ছে কাজের সন্ধানে। যে বয়সে শিশুদের হাতে খেলনা,বইপত্র,কাগজকলম থাকবার কথা,সেই বয়সে শিশুর হাতে থাকছে হাতুড়ি কাস্তে আর কাজের বোঝা।কারণ তারা যে শিশুশ্রমিক।শ্রম দান করেই তাদের অন্ন বস্ত্রের ব্যবস্থা করতে হবে-এর চেয়ে কলঙ্কের জিনিস কি হতে পারে! ঐ অতি অল্প বয়সে কঠোর কাজের চাপে ভগ্নপ্রায় শরীর নিয়ে অল্প দিনের মধ্যেই অনেক শিশুর জীবন দীপ নিভে যাচ্ছে। যার খবর আমরা কেউ জানতে পারি না ।
আমরা প্রতি বছর আড়ম্বর করে “শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস ” পালন করি 12ই জুন তারিখে। আন্তর্জাতিক হিসাবে প্রতি বছর আমরা ঐ 12ই জুন দিনটিকে পালন করে শিশুদের কল্যানের জন্য নানাপ্রকারের গালভরা বক্তৃতা দিয়ে থাকি ।সেই দিন হয়তো বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবক সংস্থা কিছু শিশুকে ভালো ভালো পোষাক ও খাবার দিয়ে সন্তুষ্ট করে। মনে হয় আমরা যেন শিশুদের কতই না ভালোবাসি!
শোনা যায়, বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থা (WHO) দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশের শিশুদের কল্যাণের জন্য প্রচুর টাকা বরাদ্দ করে। কিন্তু সেই টাকাগুলোই বা কোথায় যায়? সেই বরাদ্দ টাকা কতটুকু শিশুদের ভাগ্যে জোটে ? উত্তর হল না । দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে শিশু শ্রমিক নিয়োগের বিরুদ্ধে আইন তৈরী হয়েছে। আছে শিশু অধিকার সুরক্ষা আয়োগ, শ্রম দফতর । কিন্তু বাস্তব ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে লক্ষ লক্ষ শিশু স্কুলে না গিয়ে চলে যাচ্ছে চায়ের দোকানে ,রেস্তোরায়,পাথর খাদানে,বাজির দোকানে ,মুদির দোকানে হোটেলে, ইটের ভাটিতে ,সিমেন্ট কারখানা, দেশলাই কারখানায় সেখানে তারা অল্প বেতনে সারাদিন কাজ করে চলেছে। নিষ্ঠুর হৃদয় মালিকেরা তাদের অল্প বেতন দিয়ে সারাদিন পরিশ্রম করাচ্ছে । এই শিশু শ্রমিক ঠিক মতো কাজ না করলে তাদের কাজ থেকে ছাটাই করছে। এদের কর্মে নিয়োগের সময় মালিকের কোনো দায়-দায়িত্ব থাকে না। কোনো শর্ত নাই, তাই কোনো কারনে এদের মৃত্যু হলে বা হাত-পা ভাঙ্গলে তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কোনো দায়বদ্ধতা নেই । এমনকি তাদের কোনো কৈফিয়েৎ দিতেও হয় না । তাই যতক্ষণ হাত-পা চলবে, ততক্ষণ কাজ না চললেই বাদ , তাড়িয়ে দাও । শহর এমনকি গ্রামাঞ্চলে খুব স্বাভাবিক দৃশ্য অনেক ছোট ছোট ছেলে মেয়ে গৃহস্ত বাড়িতে চাকর বা চাকরানীর কাজ করে অল্প বেতনে। অভাবের সংসারে ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের মাঠে কাজ করতে যেতে হয়, গরু চড়াতে হয়। আরও বেদনা দায়ক ঘটনা হচ্ছে যে,এই সব ছেলে মেয়েরা দুটো পয়সা রোজগারের আশায় আস্তাকুঁড় বা আবর্জনা ঘেঁটে বেড়ায়-দুটো প্লাস্টিক জিনিস বা বোতল,ছেঁড়া জুতো,লোহার টুকরো,ভাঙ্গা বালতি সংগ্রহ করে এবং দিন শেষে অল্প কিছু টাকা পয়সা রোজগার করে। কী সৌভাগ্য এই সমস্ত অল্পবয়স্ক ছেলে মেয়ের ! বর্তমান ভারতবর্ষে বিভিন্ন সংগঠিত ও অসংগঠিত ক্ষেত্রে ৮/১০ কোটি শিশুশ্রমিক কর্মরত। শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গেই সরকারি হিসাবে ৮/৯ লক্ষ শিশুশ্রমিক কাজ করছে। এই সমস্ত শিশুশ্রমিক বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ কর্ম করে যাচ্ছে। বোমাবাজির কারখানায় কত শিশুর প্রাণ যাচ্ছে তার হিসাব নাই। কয়েক বছর আগে বাগনানে একটা বাজির কারখানায় বিস্ফোরন হয়েছিল এবং তাতে একাধিক শিশুশ্রমিকের প্রাণ যায়। এদের প্রাণের যেন কোনো মূল্য নাই।
ইতিপূর্বে ভারত সরকার ২০০০ সালের মধ্যে শিশুশ্রমিক প্রথা সম্পূর্ণ তুলে দেওয়া হবে বলে ঘোষণা করেছিল। কিন্তু আজ ২০২১ সালেও শিশুশ্রমিক প্রথা যথারীতি একই চলছে । দেশের সরকার শিশুশ্রমিক নিয়োগ করা বেআইনি বলে ঘোষণা করেছিল। সুপ্রিমকোর্টে ১৯৮৬ সালে আদেশ দিয়েছিল যে, শিশুশ্রমিক সম্পর্কিত আইন লঙ্ঘিত হলে প্রতি শিশুশ্রমিকের জন্য মালিককে ২০ হাজার টাকা দিতে হবে।সেই টাকা “শিশুশ্রমিক পুনর্বাসন ও কল্যান তহবিলে “ জমা দিতে হবে। তাছাড়া এই সব অসহায় শিশুশ্রমিকের সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিতে হবে রাজ্য সরকারগুলিকেই । সরকার শিশুশ্রমিকদের জন্য একটা Action Plan গ্রহণ করছে । এতে শিশুশ্রমিকদের ২ ঘণ্টা লেখা পড়া শিখানোর জন্য সরকারকে অর্থ ব্যয় করতে হবে। কিন্তু এই সব আইন থাকা সত্ত্বেও মালিকপক্ষ আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে শিশুদের নানাপ্রকার বিপজ্জনক ও ঝুঁকিপূর্ণ কার্যে নিযুক্ত করছে। পুলিশ-প্রশাসন এর বিরুদ্ধে কোনো কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে বলে শোনা যায় না।
ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকার শ্রমমন্ত্রির সভাপতিত্বে ‘The Nation Authority to the alimination of Child-labour’ নামে একটা সংস্থা গড়ে তুলেছে। এই সংস্থাটি হয়তো মহৎ উদ্দেশ্য নিয়েই গঠিত হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে –কোনো ঝুঁকিপূর্ণ পেশায় শিশুশ্রমিক নিয়োগ বন্ধ করার নীতি প্রণয়ন করা, শিশুশ্রমিকদের বৃত্তিমূলক ও অর্থকরী শিক্ষাদানের সঙ্গে উপযুক্ত আহারের সংস্থান করা ,শিশুদের দরিদ্র পিতা মাতাদের আর্থিক উপার্জনে সহায়তা দেওয়া ও নতুন করে শিশুশ্রমিক সৃষ্টির সম্ভাবনা দূর করা ইত্যাদি এই সংস্থার কাজ। এমনকি দেশের শিক্ষার অধিকার আইনে ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সি শিশুদের বিনামূল্যে এবং আবশ্যিক ভাবে স্কুলে পাঠানোর ব্যবস্থাপনার কথা বলা আছে।
আবার এর সাথে নতুন আইন তৈরি হয়েছে যদি সেই সরকারি আদেশ না মানে বা অগ্রাহ্য করে তবে সেই মালিককে ১০ থেকে ২০হাজার টাকা জরিমানা এবং সেই সাথে তিন মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত কারাবাসের আইন করা হয়েছে।
এই সমস্ত সরকারি নির্দেশ ও কঠোর আইন কানুন থাকলেও মালিকশ্রেনী বুড়ো আঙুল দেখিয়ে শিশুশ্রমিক নিয়োগ করে চলেছে, কারন তারা জানে এই সব শ্রমিককে অল্প বেতন দিয়ে বেশি কাজ করিয়ে অনেক বেশি লাভ ।সকলেই জানে যে এটা একটা অমানবিক কাজ কিন্তু এখনও শিশুশ্রমিক নিয়োগ বন্ধ করা অলীক স্বপ্ন মাত্র।
আমার মনে হয় ,শিশুশ্রমিক প্রথা বন্ধ করতে হলে কয়েকটি বিষয়ের উপর নজর দিতে হবে। যে সব শিশু অর্থের জন্য চায়ের দোকানে বা কারখানায় যায় তাদের পিতামাতাকে আর্থিক সহায়তা দিতে হবে, যাতে তারা তাদের সংসার চালাবার জন্য নিজের ছেলেমেয়েদের পরের বাড়িতে বা কারখানায় না পাঠায় ।দ্বিতীয়ত,দরিদ্র পরিবারের ছেলেমেয়েরা যাতে বিদ্যালয়ে পড়তে যেতে আগ্রহী হয় তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা সরকারকের সাথে সাথে সমস্ত শিক্ষিত সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। তৃতীয়তঃ শিশুশ্রমিক নিয়োগের বিরুদ্ধে যে সব আইন তৈরী হয়েছে সেগুলোকে কঠোর ভাবে প্রয়োগ করতে হবে। সর্বোপরি মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরী করতে হবে, মালিক শ্রেণীকে বোঝাতে হবে যে, এভাবে শিশুশ্রমিক নিয়োগ করে শিশুদের জীবন নষ্ট করবেন না। এটা একটা অমানবিক কাজ । আর ছেলে মেয়েদের পিতামাতাকে বুঝতে হবে যে, এভাবে অল্প কিছু টাকা আয় করার জন্য নিজেদের ছেলেমেয়েদের অন্য কোথাও কাজ করতে পাঠাবেন না। এই সমস্ত বিষয়ে নজর রাখলে আশা করা যায় ধীরে ধীরে শিশুশ্রম প্রথা দূর হবে এবং সমাজের একটা কলঙ্ক মোচন করা সম্ভব হবে।
একদা জাতির জনক মহাত্মাগান্ধী খুব দুঃখের সঙ্গে বলেছিলেন- “শিশুকে অর্থের বিনিময়ে শ্রম করানোর চেয়ে বড় আভিশাপ আর কিছুই হতে পারে না।“ চরম পরিতাপের বিষয় এটাই যে গান্ধীজীর জন্মের দেড়শত বছরে তাঁর জন্মজয়ন্তী আমরা সাড়ম্বরে গোটা দেশ জুড়ে পালন করছি, অথচ তার কথা মত কাজ করছি না।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ১১ জুন, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ১১ জুন। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০১ – প্রমথনাথ বিশী, বাঙালি লেখক, শিক্ষাব্রতী ও সাংসদ।

১৯০৮ – জর্জ পেইন, ইংরেজ সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯১৯ – রিচার্ড টড, ইংরেজ অভিনেতা।

১৯৩৭ – ভারতীয় বাঙালি চিত্রশিল্পী ও নকশাকার গণেশ পাইন।

১৯৩৯ – র‌্যাচেল হেহো ফ্লিন্ট, ইংরেজ সাবেক প্রমীলা ক্রিকেটার।

১৯৪২ – সোমাচন্দ্র ডি সিলভা, শ্রীলঙ্কান সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৪৭ – বিহারের রাজনীতিবিদ লালু প্রসাদ যাদব।

১৯৫১ – কলিস কিং, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক ক্রিকেটার।

১৯৬০ – মেহমেত ওজ, টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব, কার্ডিওথোরাসিক সার্জন, অধ্যাপক, ছদ্মবিজ্ঞান প্রবর্তক এবং লেখক।

১৯৬২ – মানো মেনেজেস, ব্রাজিলীয় সাবেক ফুটবলার ও কোচ।

১৯৬৯ – পিটার ডিংকলেজ, মার্কিন অভিনেতা ও প্রযোজক।

১৯৭৮ – ড্যারিল টাফি, সাবেক ও প্রথিতযশা নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৮৬ – মিচেল ম্যাকক্লেনাগান, নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার।

১৯৮৯ – রিচমন্ড মুতুম্বামি, জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটার।

১৯৯১ – স্তাফানি টেলর, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার।

১৮৮৫ – উকিল মুন্সী, বাংলাদেশী বাঙালি গীতিকবি।

১৮৯৭ – রামপ্রসাদ বিসমিল, মণিপুর ষড়যন্ত্র মামলায় যুক্ত বৃটিশ বিরোধী বিপ্লবী।

১৮৯৯ – নোবেলজয়ী (১৯৬৮) জাপানি সাহিত্যিক ইয়াসুনারি কাওয়াবাতা।

১৫৭২ – বেন জনসন, ইংরেজ নাট্যকার, কবি এবং সাহিত্য সমালোচক।

খ্রিস্টপূর্ব ৩২৩ – মহান আলেকজান্ডার, গ্রীক বীর ও সম্রাট।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০৭ – বাংলাদেশে চট্টগ্রাম মহানগরীতে ভয়াবহ প্লাবন ও পাহাড় ধ্বসের ঘটনায় কমপক্ষে ৮৪ জন নিহত হয়েছিল।

২০১৭ – চট্টগ্রামসহ রাঙামাটি ও বান্দরবানে দুই দিনের টানা বর্ষণে পাহাড় ধসের ঘটনায় কমপক্ষে ১২৫ জন নিহত হয়েছিল।

১৯৪২ – সোভিয়েত ইউনিয়ন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ফ্যাসিবাদ বিরোধী সামরিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

১৯৬৩ – রাজা পলের ব্রিটেনে রাষ্ট্রীয় সফরের প্রতিবাদে গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী কনস্টান্টিন কারমানসিসের পদত্যাগ।

১৯৮১ – ইরানে ভূমিকম্পে দেড় হাজার লোক নিহত ।

১৯৯১ – নোবেল শান্তি পুরস্কার ভূষিত মাদার তেরেসা বাগদাদ সফরে যান।

১৮৪৬ – মৌলবি ফরিদ উদ্দিন খাঁর সম্পাদনায় বহুভাষিক সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘জগদুদ্দীপক ভাস্কর’ প্রকাশিত হয়।

১৮৫৫ – বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারের মাধ্যমে সূর্য রশ্মির বিভাজন আবিষ্কার হয়।

১৭২৭ – দ্বিতীয় জর্জ ইংল্যান্ডের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত।

১৭৬০ – মহীশুরের নবাব হায়দার আলির সঙ্গে ব্রিটিশদের যুদ্ধ শুরু হয়।

১৭৮৮ – রাশিয়ার অভিযাত্রী গেরাসিম ইসমাইলভ আলাস্কায় পৌঁছেন।

খ্রিস্টপূর্ব ১১৮৪ – ইরাথোস থেনিস হিসাব অনুসারে ট্রোজান যুদ্ধে ট্রয় নগরীকে জ্বালিয়ে দেয়া হয়।

১৪২৯ – ইয়ারগু যুদ্ধের মাধ্যমে শত বছরের যুদ্ধ (হানড্রেড ইয়ার্স ওয়ার) শুরু হয়।

১৪৮৮ – চতুর্থ জেমস স্কটল্যান্ডের রাজা নিযুক্ত।

১৫০৯ – ক্যাথরিনকে ইংল্যান্ডের রাজা ৮ম হেনরির বিয়ে করেন।

১৫০৯ – ক্যাথরিনকে ইংল্যান্ডের রাজা ৮ম হেনরির বিয়ে করেন।

১৪২৯ – ইয়ারগু যুদ্ধের মাধ্যমে শত বছরের যুদ্ধ (হানড্রেড ইয়ার্স ওয়ার) শুরু হয়।

১৪৮৮ – চতুর্থ জেমস স্কটল্যান্ডের রাজা নিযুক্ত।

খ্রিস্টপূর্ব ১১৮৪ – ইরাথোস থেনিস হিসাব অনুসারে ট্রোজান যুদ্ধে ট্রয় নগরীকে জ্বালিয়ে দেয়া হয়।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০১ – টিমোথি ম্যাকভেই, আমেরিকান সন্ত্রাসী।

২০০৫ – ভাস্কো গনসালভস পর্তুগালের ১০৩তম প্রধানমন্ত্রী।

২০১৫ – রন মুডি, ইংরেজ অভিনেতা, গায়ক, সুরকার এবং লেখক।

২০১৬ – ডোনাল্ড কার, জার্মান বংশোদ্ভূত ইংরেজ ক্রিকেটার।

১৯০৩ – সার্বিয়ার রাজা আলেকজান্ডার ও রানী দ্রাগা বেলগ্রেডে আততায়ীর হাতে নিহত।

১৯২৭ – উইলিয়াম অ্যাটওয়েল, ইংরেজ সাবেক ঘরোয়া ক্রিকেটার।

১৯২৮ – শৈলেশ্বর বসু, বাঙালি, ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী।

১৯৩৬ – আমেরিকার লেখক রবার্ট ই. হাওয়ার্ড।

১৯৬২ – ছবি বিশ্বাস, ভারতীয় বাঙালি অভিনেতা।

১৯৭০ – লীলা নাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী।

১৯৭৯ – জন ওয়েন, মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেতা ও চলচ্চিত্র নির্মাতা।

১৯৯৭ – মিহির সেন, বাঙালি আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ও পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ দূরগামী সাঁতারু।

১৮৫৯ – ক্লেমেন্স ভন মেটরনিখ, অস্ট্রীয় সাম্রাজ্য-এর বিদেশমন্ত্রী।

১৮৬০ – রামকমল ভট্টাচার্য, সংস্কৃত পণ্ডিত, গ্রন্থকার এবং লেখক।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ১০ জুন, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ১০ জুন। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯৮১ – আলবি মরকেল, দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার।

১৯৮৯ – ডেভিড মিলার, দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার।

১৯৮৯ – আলেক্সান্দ্রা স্তান, রোমানীয় সঙ্গীত শিল্পী এবং সঙ্গীত লেখক।

১৯১৫ – সল বেলো, কানাডীয়-আমেরিকান লেখক।

১৯১৮ – ফররুখ আহমদ, বাঙালি কবি।

১৯২২ – জুডি গারল্যান্ড, মার্কিন গায়িকা ও অভিনেত্রী ছিলেন।

১৯৪২ – আমানুল্লাহ আসাদুজ্জামান, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান: বাংলাদেশ) একজন শহীদ ছাত্রনেতা।

১৯৫৫ – প্রকাশ পাডুকোন, ভারতের অন্যতম ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়।

১৯৬০ – নন্দমুরি বলকৃষ্ণ, ভারতের তেলুগু চলচ্চিত্র শিল্পের একজন অভিনেতা।

১৯৬৫ – এলিজাবেথ হার্লি, ইংরেজ অভিনেত্রী ও মডেল।

১৯৭২ – এরিক উপশান্ত, শ্রীলঙ্কান সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৮৩২ – নিকোলাস অটো, জার্মান প্রকৌশলী।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০১- মিডিয়া সম্রাট সিলভিও বালুসকনি দ্বিতীয়বারের মতো ইতালির প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত।

১৯০৫- অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উদ্যোগে বঙ্গীয় শিল্পকলা তথা বেঙ্গল স্কুল অব আর্ট গঠিত হয়।

১৯১৬ – হুসাইন বিন আলি উসমানীয় সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে আরব বিদ্রোহের ঘোষণা দেন।

১৯২৬- তুরস্কে সর্বশেষ জানেসারী বিপ্লবের সূচনা।

১৯৪০- ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের বিরুদ্ধে ইতালির যুদ্ধ ঘোষণা।

১৯৪০- উইনস্টন চার্চিল তার নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করেন।

১৯৭২- ভারতের প্রথম তাপানুকূল যাত্রীবাহী জাহাজ হর্ষবর্ধনের সমুদ্রযাত্রা।

১৮৮১- রাশিয়ার বিখ্যাত লেখক কাউন্ট লিও তলস্তয় চাষির ছদ্মবেশে একটি মঠের দিকে তীর্থযাত্রা শুরু করেন।

১৮৯০ – আজকের দিন রবিবার ছিল। এদিন থেকেই ভারতে সাপ্তাহিক ছুটি রবিবার নির্ধারিত হয় এবং এখনও অপরিবর্তিত রয়েছে।

১৭৫২- বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন ঘুড়ি উড়িয়ে বজ্র থেকে বিদ্যুৎ আহরণ করতে সক্ষম হন।

১৭৯০- ইংরেজ সেনাবাহিনী মালয় নামে পরিচিত বর্তমানকালের মালয়েশিয়ার ওপর হামলা চালায়।

১৬১০- গ্যালিলিও শনি গ্রহের দ্বিতীয় চক্র আবিষ্কার করেন।

১১৯০ -তৃতীয় ক্রুসেড: প্রথম ফ্রেডেরিক বারবারোসা জেরুজালেমের দিকে একটি বাহিনীর নেতৃত্ব দেয়ার সময় গোকসু নদীতে ডুবে যান।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০০ – (ক) হাফেজ আল-আসাদ, সিরিয়ার রাষ্ট্রপতি ছিলেন।

(খ) – ব্রায়ান স্ট্যাদাম, ইংলিশ ক্রিকেটার।

২০০১ – লেইলা পাহলভি, ইরানের রাজকন্যা।

২০১৪ – গ্যারি গিলমোর, প্রখ্যাত অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন।

২০১৯ – গিরিশ কারনাড, ভারতীয় ভাষাবিজ্ঞানী ও চলচ্চিত্র পরিচালক।

২০২১ – বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, ভারতীয় বাঙালি কবি ও চলচ্চিত্র পরিচালক।

১৯০২ – জ্যাসিন্ট ভার্ডাগুয়ের, কাতালান কবিদের মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি।

১৯২৬ – অ্যান্টনি গাউদি, স্প্যানিশ কাতালান স্থপতি ছিলেন।

১৯৪৮- বাঙালি লেখক অতুলচন্দ্র সেন।

১৯৪৯ – সিগ্রিড উন্ড্‌সেট, নরওয়ান ঔপন্যাসিক।

১৯৫১ – এস ওয়াজেদ আলি, বাঙালি সাহিত্যিক।

১৯৬৫ – অতীন্দ্রনাথ বসু, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনকারী বাঙালি বিপ্লবী।

১৯৬৭ – স্পেন্সার ট্রেসি, মার্কিন অভিনেতা।

১৯৮২ – রাইনার ভের্নার ফাসবিন্ডার, পশ্চিম জার্মান চলচ্চিত্র নির্মাতা, অভিনেতা এবং নাট্যকার।

১৯৮৭ – এলিজাবেথ হার্টম্যান, মার্কিন মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

১৯৯৩ – বিশিষ্ট বাঙালি বিজ্ঞানী ও চিকিৎসক সুধীরনাথ সান্যাল।

১৯৯৬ – জো ভ্যান ফ্লিট, আমেরিকান অভিনেত্রী।

১৮৩৬ – অঁদ্রে-মারি অম্পেয়্যার, ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী।

১৮৬৮- সার্বিয়ার রাজা তৃতীয় মাইকেল।

১৮৭৭ – বাংলার অগ্রগণ্য সমাজপতি মহারাজা রমানাথ ঠাকুর।

১১৯০- রোম সম্রাট ফ্রেডরিক বারবারোসা।

৭৫৪ – আস-সাফাহ, প্রথম আব্বাসীয় খলিফা।

৩২৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দ – মহান আলেকজান্ডার, প্রাচীন গ্রিক রাজ্য শাসনকারী আর্গিয়াদ রাজবংশের একজন রাজা।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ৯ জুন, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ৯ জুন। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

 

(ক) আর্ন্তজাতিক আর্কাইভস দিবস।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯১৫ – লেস পল, মার্কিন জ্যাজ, কান্ট্রি এবং ব্লুজ গিটারবাদক, গীতিকার এবং আবিষ্কারক।

১৯১৬ – রবার্ট ম্যাকনামারা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছিলেন।

১৯৩১ – নন্দিনী শতপতি, একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং লেখক ছিলেন।

১৯৪৯ – কিরণ বেদি, অবসরপ্রাপ্ত ভারতীয় পুলিশ পরিষেবা কর্মকর্তা এবং সামাজিক কর্মী।

১৯৬৩ – জনি ডেপ, মার্কিন অভিনতা, চলচ্চিত্র প্রযোজক এবং সুরকার।

১৯৭৫ – অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস, ইংল্যান্ডের বার্মিংহামে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ার সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৭৭ – উসমান আফজাল, পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৭৮ – মিরোস্লাভ ক্লোসা, জার্মান ফুটবলার।

১৯৮১ – ন্যাটালি পোর্টম্যান, ইসরায়েলী-মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

১৯৮৪ – মাসুদ শোজেই, ইরানি ফুটবলার।

১৯৮৪ – ওয়েসলি স্নাইডার, ডাচ ফুটবলার।

১৯৮৫ – সোনম কাপুর, ভারতীয় অভিনেত্রী।

১৯৮৭ – মুশফিকুর রহিম, বাংলাদেশী ক্রিকেটার।

১৮৩৬ – ইংল্যান্ডের প্রথম নারী মেয়র এলিজাবেথ গ্যারেট অ্যান্ডারসন।

১৮৪৩ – বের্টা ফন জুটনার, অস্ট্রীয় ঔপন্যাসিক এবং শান্তিতে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রথম নারী কবি।

১৮৭৫ – হেনরি ডেল, ইংরেজ ওষুধবিজ্ঞানী ও শারীরতত্ত্ববিদ।

১৭৮১ – জর্জ স্টিফেনসন, বৃটিশ প্রকৌশলী ও লোকোমোটিভ আবিষ্কারক।

১৬৪০ – রোমান শাসক লিওপড।

১৬৭২ – রাশিয়ার প্রথম পিটার, ১৬৮২ থেকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত রাশিয়া শাসন করেন।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৯১৫ – আমেরিকান গিটারিস্ট ‘লিস পল’ জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইলেক্ট্রিক গিটারের বর্তমান রূপের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

১৯২৪ – বুলগেরিয়ায় সামরিক অভ্যুত্থানে জনপ্রিয় সংস্কারবাদী আলেঙ্গান্দার নিহত এবং তার সরকার উৎখাত।

১৯৩১ – প্রথম ডোনাল্ড ডাক কার্টুন প্রদর্শিত হয়।

১৯৪০ – নরওয়ে জার্মানির কাছে আত্মসমর্পণ করে।

১৯৫৬ – আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ৪০০ জনের মৃত্যু হয়।

১৯৫৭ – ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি ইডেন পদত্যাগ করেন।

১৯৬০ – চীনে টাইফুন মেরি আঘাত হানে। এক হাজার ৬০০ জনের মৃত্যু হয়।

১৯৬৭ – ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজয়ের পর মিসরের প্রেসিডেন্ট কামাল আবদেল নাসেরের পদত্যাগ।

১৯৭৩ – স্পেনে এডমিরাল রানেকা প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন।

১৭৫২ – ভারতের ত্রিচিনোপলিতে ইংরেজদের কাছ ফরাসি সৈন্যরা আত্মসমর্পণ করে।

১৫৩৫ – স্পেনীয় সৈন্যবাহিনী ল্যাতিন আমেরিকার দেশ প্যারাগুয়ে দখল করে। এর মধ্য দিয়ে দেশটিতে ২৭৬ বছরের স্পেনীয় ঔপনিবেশিক শাসনের সূচনা হয়।

৬৮ – রোমান সম্রাট নিরো আত্মহত্যা করেন।

৫৩ – রোমান সম্রাট নিরো ক্লডিয়া অক্টাভিয়াকে বিয়ে করেন।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০১১ – মকবুল ফিদা হুসেন, ভারতের জনপ্রিয় চিত্রশিল্পী।

২০১২ – ভারতীয় বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক ও কৃত্তিবাস পত্রিকার অন্যতম প্রথম সম্পাদক আনন্দ বাগচী।

২০১৫ – হেমন্ত কানিদকর, ভারতীয় ক্রিকেটার।

২০২২ – ম্যাট জিমারম্যান, কানাডিয়ান অভিনেতা।

১৯০০ – বিরসা মুন্ডা, ভারতের রাঁচি অঞ্চলের মুন্ডা আদিবাসী ও সমাজ সংস্কারক।

১৯৫৮ – রবার্ট ডোনাট, ইংরেজ চলচ্চিত্র ও মঞ্চ অভিনেতা।

১৯৫৯ – এডলফ অটো রিনহোল্ড উইনদস, নোবেলজয়ী জার্মান রসায়ন বিজ্ঞানী।

১৯৬৮ – বঙ্কিমচন্দ্র সেন, বাঙালি সাংবাদিক ও দেশ (পত্রিকা)র সম্পাদক।

১৯৮৯ – জর্জ ওয়েলস বিডেল, মার্কিন জিনবিজ্ঞানী।

১৮৩৪ – উইলিয়াম কেরী, বৃটিশ খ্রিস্টান ধর্মপ্রচারক ও বাংলা গদ্যরীতির প্রবর্তক।

১৮৭০ – চার্লস ডিকেন্স, ঊনবিংশ শতকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইংরেজ ঔপন্যাসিক।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ৮ জুন, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ৮ জুন। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

 

(ক) বিশ্ব মহাসাগর দিবস ৷

(খ) আজ আন্তর্জাতিক আল-কুদস দিবস।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৩১৮ – রাজা দ্বিতীয় এডওয়ার্ডের কন্যা ইলিওনা প্ল্যান্টাগ্যানেট।

১৮৯৭ – বাঙালি লেখক ও ঔপন্যাসিক মণীন্দ্রলাল বসু।

১৯০৪ – বীরেশচন্দ্র গুহ ভারতের প্রখ্যাত বাঙালি প্রাণরসায়ণ বিজ্ঞানী।

১৯১৬ – ফ্রান্সিস ক্রিক, ইংরেজ পদার্থবিদ, আণবিক জীববিজ্ঞানী এবং স্নায়ুবিজ্ঞানী।

১৯৫৫ – টিম বার্নার্স-লি, ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের জনক।

১৯৭৫ – শিল্পা শেঠী, ভারতীয় অভিনেত্রী৷

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

 

২০০২ – বাংলাদেশ পূর্ব তিমুরকে স্বীকৃতি দেয়।

১৯২৩ – বুলগেরিয়ায় ফ্যাসিস্ট বাহিনী ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ক্ষমতায় আসে।

১৯৩০ – রুমানিয়ার রাজা দ্বিতীয় ক্যারালের সিংহাসন পুনর্দখল।

১৯৩৬ – ইন্ডিয়ান স্টেট ব্রডকাস্টিং সার্ভিসের নাম বদলে অল ইন্ডিয়া রেডিও রাখা হয়।

১৯৩৮ – জাপান চীনে বোমা বর্ষণ শুরু করে। চীনে জাপানের এই বোমা বর্ষণ দশ দিন ধরে অব্যাহত ছিল।

১৯৩৯ – ইংল্যান্ডের রাজা ষষ্ঠ জর্জ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে যান।

১৯৪৮ – ভারত-ব্রিটেন আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু।

১৯৪৯ – শ্যাম দেশের নাম বদলে থাইল্যান্ড রাখা হয়।

১৯৫৩ – টর্নেডোতে মিশিগান ও ওহাইয়োতে ১১০ জনের মৃত্যু।

১৯৫৯ – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে পারমাণবিক শক্তিচালিত প্রথম সাবমেরিন তৈরি করে।

১৯৬৩ – আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন ধূমপানবিরোধী প্রচার শুরু করে।

১৯৬৮ – বারমুডার সংবিধান গৃহীত হয়।

১৯৬৮ – মার্কিন সিনেটর রবার্ট এফ কেনেডি আর্লিংটনে চিরনিদ্রায় শায়িত হন।

১৯৭০ – আর্জেন্টিনায় সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখল করে।

১৯৮৮ – নাইজেরিয়ায় একনায়ক সানি আবাচারের আকস্মিক মৃত্যুর মধ্য দিয়ে দেশটিতে গণতন্ত্রের পথ উন্মুক্ত।

১৯৯০ – ৪৪ বছরের মধ্যে চেকোশ্লোভাকিয়ায় প্রথম অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত। ডাকলাভ হাভেল প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত।

১৯৯১ – পাকিস্তানের ঘোটকিতে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ১০০ লোক নিহত হয়।

১৯৯২ – ইহুদিবাদী ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ প্যারিসে অবস্থানরত একজন ফিলিস্তিনী নেতাকে হত্যা করে।

১৯৯৫ – সাইপ্রাসে ৯৯% ভোটার পৃথক তুর্কী সাইপ্রিয়ট রাষ্ট্রের পক্ষে রায় দেয়।

১৮৩০ – জার্মান আবিস্কারক কামবোর্জ দিয়াশলাই আবিষ্কার করেন।

১৮৫৫ – পর্তূগালের রাজধানী লিসবনে এক ভয়াবহ ভূমিকম্প হলে সেখানে অগ্নিকাণ্ড ছড়িয়ে পড়ে এবং এর ফলে শহরটির অধিকাংশ স্থাপনা ধ্বংস হয়ে যায়।

১৭০০ – ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সুতানুটির বদলে ক্যালকাটা লেখা শুরু করে।

১৬২৪ – পেরুতে ভূমিকম্প আঘাত হানে।

১৬৫৮ – পুত্র আওরঙ্গজেব পিতা মোগল সম্রাট শাহজাহানকে ৫ দিন অন্তরীণ রেখে আগ্রা দুর্গ দখল করেন!

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০১২ – সুভাষ চৌধুরী বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিক্ষক গবেষক  ও সমালোচক।

১৯৬৯ – হলিউডের খ্যাতনামা অভিনেতা রবার্ট টেলরের মৃত্যু।

১৯৭০ – আব্রাহাম মাসলো, একজন আমেরিকান মনোবিজ্ঞানী।

১৯৯১ – বিমলকৃষ্ণ মতিলাল, বাঙালি দার্শনিক অধ্যাপক ।

১৯৯৮ – সানি আবাচা, নাইজেরিয়ার সাবেক রাষ্ট্রপতি।

১৮০৯ – টমাস পেইন, বৃটেনের বিখ্যাত লেখক ও দার্শনিক।

১৮৪৫ – এন্ড্রু জ্যাক্‌সন,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সপ্তম রাষ্ট্রপতি।

৬৩২ – মুহাম্মাদ,ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This