Categories
কবিতা

বেলা শেষের শেষ বিকেল : লাজু চৌধুরী।

সবার একটা “তুমি” থাকে।
আমার তুমি কোন শহরে কোন অলি গলিতে গড়ে নিয়েছে নিবাস।

আমাদের মাঝে বিশেষ কোন কথার আদান প্রদান ছিলো না
কিন্তু “তুমি” শব্দটা আমাদের কাছে খুব গরুত্বপূর্ণ ছিলো।

এক দিন বেলা শেষে জানতে পেলাম
আমার তুমি অন্য কারো তুমি হয়ে গেছে।
আমার নিজস্ব পৃথিবীতে তুমি টা অন্য ভুবনের বাসিন্দা হয়ে গেছে।
ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ যেদিন বুঝলাম
আমার নিজস্ব তুমির জন্ম হলো
তখন আমি সূর্যের খুব কাছাকাছি চলে গেছি।

সময়ের সর্তক প্রহর দরজায় কড়া নাড়ে মধ্যে রাতে।
কবিতার শৈশব পেড়িয়ে কবে “তুমি” আমি তুমি হয়ে গেলাম।

তোমার আমার মাঝে তৈরি হলো শিল্পিত বয়স্ক কবিতা।
ভুমিষ্ঠ হলো নব জাতকের মত তুমি আর আমি ।
আমার তুমি।

ভালোবাসার হচ্ছে কবিতার শরীর বুক ভরে নিঃশ্বাস নিবো বলে তোমার বুকে মাথা রেখে ছিলাম ।

বলেছিলাম আমায় প্রেম দাও আমি তার পরিচর্যা করবো।
মেঘাচ্ছন্য আকাশে মনের ক্যানভাসে
“তুমি” আমি ডুবে গেলাম।
এখন আমার একলা মনের রোদের ছায়ায় অসুখ ধরেছে।
আমার উপস্থিতিতে আমার অস্থিত্ব তোমাকে ছুঁয়ে যেতো।

ভেবে ছিলাম “তুমি” আর আমি সমুদ্র স্নান করবো।

হঠাৎ তুমি ঘুমন্ত শহর ছেড়ে চলে গেলে।
একাকীত্বের কাছে আমি পরাজয় হলাম।
পরাজয় আমার একদম সহ্য হয় না
আমার জীবনের সব কোলাহল থেমে গেছে।
হঠাৎ করেই বেলা শেষের শেষ বিকেলে
আমার তুমি অন্য কারো হয়ে গেছে।
আমি তোমার শেষের তুমি অথবা ঘড়ির কাটার মত বিরামহীন অপেক্ষায় থাকবো আমার “তুমির” জন্য।
তাই প্রতি রাতেই আমার ব্যালকণিতে মধ্যে রাতের আকাশে দিকে তাকিয়ে ভাবি একাকিত্বের কতটা সুন্দর আছে।
জীবনটা মনে হচ্ছে সেই পুরনো স্কুল ব্যাগটার মত ভারি ভারি লাগছে।
তোমার ভিন্ন তুমি টাকে আমি ভীষন ভয় পাই এখন আমি।

একটি অসমাপ্ত জীবনে যেখানে মন নেই।
যেখানে “তুমি” নেই।

Share This
Categories
কবিতা

দেবপ্রতিমা ::::: রাণু সরকার।।।।

অন্তরের আনন্দ বাইরে প্রত্যক্ষগোচর করার মনোবৃত্তি প্রকাশ করার শক্তি দিয়েছো হে দেবপ্রতিমা।

বেনাবনে মুক্তো ছড়ালে-
তেল বিহীন জ্বালালে প্রদীপ
চতুর্দিকে ছড়িয়ে হীরা,
সরষে ফুল ক্ষেত্র পায়না-
তোমার কি হৃদয় পাষাণ-
দেখেও করো, না দেখার ভান-
পৌঢ়া রমণী পায় আতুরাশ্রম।

এ-কেমন পীড়নকর নিশা এলো পোতায়-
হয়তো হবে আর জন্মের ত্রুটিপূর্ণর ফল।

Share This
Categories
কবিতা

ঐ যে দূরে :: রাণু সরকার।।।।।।

ঐ যে দূরে দেখা যায় বাঁশঝাড়-
পাশ দিয়ে প্রবাহিত ছোট এক নদী
জলস্রোতের মৃদু কলকলধ্বনি

প্রত্যুষে শূন্যে ডানা ছুঁয়ে জল ভরে,
বেদনা মাখা মুখচন্দ্রিকা
কাজল রাতে ডেকে ছিলো
ঐ নদীটির পাড়ে-
শাপলা লতায় শরীর ঢেকে-
অব্যক্ত কিছু যেন চায় বলতে।

উচ্ছল চপল তব নবীন শালতি
হৃদয়টা অগ্নিদগ্ধ কী করে হয় নিষ্পন্ন
প্রদীপের মৃদু শিখায় মেটেকি বেঁচে থাকার দোহদ।

ভেবে না পাই-
জীবন দাঁড়িয়ে সন্ধ্যার ঘরে নিশ্চল।

Share This
Categories
কবিতা

শজনেপাতায় শিশির বিন্দু : রাণু সরকার।

শজনেপাতার প’রে শিশির বিন্দু চঞ্চল উছলে পড়ার ভাবে আছে,
কাছে কোনো প্রসূন নেই,
আকাঙ্ক্ষা হলো তাই স্বেচ্ছায় গেলাম।
নধর পল্লবের গভীরতা কম তবুও জলের নিচে নিমজ্জিত হোলাম, উদ্যত কিনা- হয়তো কলি হয়ে আছে স্পর্শের অনটনে-
অপেক্ষায় থেকে থেকে হয়েছে প্রৌঢ়।
কী জানি কবে জ্যোতির অভাবে ভাপসা হয়েছে লাবণ্য-
নেই কোন খুশির আমেজ,
এখনো আকাঙ্ক্ষা হয় বিসর্জনের- শজনেপাতায় শিশির বিন্দুর গভীরে চিরস্থায়ী
নিমজ্জন।

Share This
Categories
কবিতা

ডেড কল : লাজু চৌধুরী।

আসলে ভাবছি শুরুটা কোথা থেকে শুরু করবো।
এই মানুষটা হঠাৎ করেই আমার মনের ভিতরে যে পরিচ্ছন্ন
গেষ্ট হাউস আছে —-
সেখানে তাকে হঠাৎ করেই জায়গা করে দিলাম।
ইচ্ছে করলে আমি তাকে মনের গহীনে রেখে দিতাম।

অতঃপর আমি লক্ষ করলাম তা চোখের ধরন

কারন আমি মানুষের চোখ চিনি।
সময়ের সাথে চোখের রং বদলায়, এর একমাত্র কারন এরা
খুব বেশি স্বার্থপর হয়।

সময়ের প্রোয়জনে নিজেকে রদ বদল করে।
হুম কবির ভাষায় নারীরা রহস্যময় ।
অতীত অনেক কিছু বুঝে অনেক কিছু বলে।

আমাদের ঘটে যাওয়া অনেক গুলো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা
একটা ডাইরি রুপ ধারন করে।
বিশ্বাস ছাড়া কোন অন্তরঙ্গতা হয় না।
আবার অন্তরঙ্গতা ছাড়া কোন সম্পর্ক হয় না।

হঠাৎ মনে হলো আমার মনের শহরের ল্যাম পোষ্টের আলো
গুলোর আয়ু কমে আসছে।

মানুষের অতীত বাস করে ঠিক তার বন্ধ দরজায়।
আমি ভুল করে জয়িতা কে বন্ধ দরজা খুলে দিয়েছিলিম।

শুন্যতা যদি তুমি হও —
তাহলে আমাকে হত্যা করেছে।
মাঝে মাঝে ঘৃণা হয় তোমাকে কারন এই তুমি
কিছু মৃত প্রানহীন ঘাস আমার জন্য ফেলে গেছো।

ছিঃ ভীষণ ঘৃণা হচ্ছে আমার ভালোবাসার আকাশ ছুঁয়েছ তুমি।
কেমন নারী তুমি মধ্যো রাতে অন্যের কফির পেয়ালায়
ঠোঁট ডোবিয়ে রাখো।
সিগারেটের ধোয়ার আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে রাখো।

সম্পর্কের জটিলতা সৃষ্টি করেছ তুমি।।
প্রথম দিনেই বুঝেছিলম সর্বনাশের ডাক এসেছে।
আমার কাছের মানুষ এখন তোমার হাতের মুঠোয়
একে বারে আমার চোখের পর্দা থেকে সরিয়ে ফেলেছ।

ও আমার পৃথিবী এক বার দেখতে চাই জলন্ত দৃষ্টিতে
ওর কোন ক্রোধের কারনে আমাকে ছাড়তে হলো কিনা।
কিন্তু না ও অনেকটা বদলে গেছে।

জয়িতা এখনো অধিক রাত জেগে তোমাদের কথা কপন হয়।
কখনো তোমার এগারো হাত শাড়িতে ও জড়িয়ে থাকে।
যখন ও তোমার সম্পূর্ণ হলো —-
তুমি একটু একটু করে দূরে সরে পড়লে।

তাই আমি ও এই নোংরা জয়িতা কে তুলে ধরবো সবার সামনে।
আমার জীবনের দীর্ঘ সময় এখন তোমার হাতে।
আপাতত সময় গুলো তোমার হাতে থাক।

এক খন্ড জীবনের কিছুটা তোমাকে দোয়া করে ছেড়ে দিলাম।
এ দেশে হাজারও জয়তি আছে অন্যের ভালোবাসা
পরোকিয়া এগারো হাত শাড়ির রহস্যময় নারী শুধু কোকো
লাভ লোক সানের হিসেব কষে।
লাস্যময়ী নারী অন্য নারীর চোখের জলে স্নাণ করে।

আমি বিশ্বাস করি আমার পৃথিবীর কখনও মলীন হয়ে
যাবে না।
আমার চিন্তার বিরাট অংশ হলো সম্পর্কে।

স্যাক্রিফাইস করে একটা সম্পর্ক ভালো করা যায়
এই সনাতন ধারনা আমার মনে হয় না সাইকোলজিতে এখন আর সেই রকম বিশ্বাস নেই।
হয়তো তারা মানতে পিরছ না।
আমিও মানি না।

কিন্তু দুঃখজনক জয়িতারা সব সময় বেঁচে থাখবে।

রাতের আধারে অন্যের কফির পেয়ালায় মগ্ন থাকার বিভর হবে। বিষাদ গ্রস্ত চোখ একদিন আমার দরজায় এসে
দাঁড়াবে।

আমার অনুভুতির পাশে আমি জয়িতা কে থাই দিয়েছি ।
এক দিনঘুম থেকে ওঠে দেখি —-
আমার শরতের সকাল খোলো জানালা নগ্ন পায়ে শিশির
ভেজা ঘাসের সমস্ত গ্রাণ চুষে নিচ্ছে জয়িতা।
বড় জিল তোমার চোখ ——-
এখানেই তোমার ভুমিকা শেষ নয়।

তাই পরিশেষে তোমার নাম দিয়েছি —

——————————————————-ডেড কল

লাজু চৌধুরী ——😂😂😂

Share This
Categories
কবিতা

ভাগ আর ভাগ্য :: কবি মৌসুমী ডিংগাল।।

ভাগ হয়ে যায় বাস্তুভিটে, ভাগ হয়ে যায় মা
ভাগ হয়ে যায় মায়ের স্নেহ, শাড়ি আর গহনা!
ভাগ হয়ে যায় মায়ের কাজ, শাসনের অধিকার
ভাগ হয়ে যায় সোনালী দিন, যা ছিল আপন তার।

ভাগ হয়ে যায় বাবার টাকা, আসবাব, বাড়ি-গাড়ি
ভাগ হয়ে যায় যা কিছু আছে, সঞ্চিত কানাকড়ি।
ভাগ হয়ে যায় থাকার জায়গা, পুরনো অভ্যেস
ভাগ হয়ে যায় ঘুমোনোর স্থান, ভাগ হয় ভাগ শেষ।

কষ্ট করেই পড়ানো ছেলেরা হিসাবটা ঠিক বোঝে
তাই তো তারা ভাগ করেই ভাগফলটা খোঁজে ;
ভাগের খাতায় বাবা-মা, আসবাব- টাকাকড়ি
ভাগ হয়ে যায় যতকিছু, ভাগ হয় আড়াআড়ি ।

নিজেরা ভালো থাকবে বলে কত না হিসেব কষা
বাবা- মায়ের আত্মত্যাগ, বাবা মায়ের আশা!
লাভের অঙ্ক বাড়াতে গিয়ে, ভাগ শুধু হয় না
বাবার জমানো কষ্ট আর মায়ের লুকোনো কান্না।

Share This
Categories
কবিতা

কবিতাস্নাত হই : লাজু ঢৌধুরী।

আমি আর আমার বন্ধু…
আমরা যৌথ রচনা করেছি
গত কাল রাতে…….

আজ আমার জানালায় উঁকি দিয়েছে চাঁদ…..
মনে হয় তোমাকে খুঁজছে?

চাঁদটা খুব বোকা. …
তোমার হৃদয় না খুঁজে,ঘরে খুঁজছে….
হৃদয়ের দরজা তো খোলাই ছিল. .
সেই খানে তুমি ছিলে না।

ছিলাম আমি ক্ষণিকের জন্য..মেঘে ঢাকা পড়েছিল চাঁদ….
তাই পাইনি দেখতে।
মেঘ কন্যার প্রেমে পড়োনি তো?
আমি তো মেঘনাদ নই……..
মেঘের দেশে আমার অচেনা……যদি ও তোমার হৃদয়ের দেশের প্রতিটি অলি গলি আমি চিনি ..

আমি তো তোমার হাত ধরে নিয়ে এসেছি আমার হৃদয়ের শহরে…..
জানি তোমার হাতের উষ্ণতা আমার হাতে লেগে আছে. …….
তাই তো যেতে পারিনি এখনও…….

আমি অন্ধকারে ও তোমার ছায়া দেখতে পাই….
তুমি চলে গেলে ও আমি তোমার বিন্দু বিন্দু স্পর্শ নিয়ে আমার ভাবনার ঘোড়ে কেটে যাবে……

দেখবে সশরীরে আমি দাঁড়িয়ে আছি….
তোমারই সামনে …
ভাবনায় নয়. .বাস্তবে ……….
তোমার নিঃশ্বাসের উষ্ণতা লাগছে আমার গায়ে…

সে আমি জানি….অনেক আগেই আমার কবিতার সাদা পৃষ্ঠায় জায়গা করে নিয়েছ……

আর তোমার মনের খাতায় ?
সেখানকার পৃষ্ঠা গুলো আমি কবের থেকে ভরবার চেষ্টা করছি. …..
চলছি. ..করেই চলছি. …..
যাই হোক,সে গুলো পূর্ণ হয়ে আজ কবিতা হয়ে
ঝরে পড়ছে .. ……
চল,এই চাঁদের জ্যোৎশ্না রাতে আমরা ভালোবাসার কবিতা যাপন করি।

আমার হাত টা শক্ত করে ধরো……
চল কবিতায় ডুবে যাই…..
চল ধরেছি কবিতাস্নাত হই আজ…..
তবে তাই হোক ………..

Share This
Categories
কবিতা

মাটি আমাদের মা : মৌসুমী ডিংগাল।

আমরা কৃষক ফসল ফলাই
রোদ বৃষ্টিতে ভিজে
সমাজের মুখে ভাত তুলে দিই
অভুক্ত থেকে নিজে।

মাটিকে আমরা মা বলে জানি
নাড়ির টানে বাঁধা
ভালোবেসে তাই গায়ে হাতে পায়ে
মুখেতে মাখি কাদা।

সকাল থেকে সারাটা দিনই
এ মাঠে ও মাঠে ঘুরি
হরেক রকম চারা লাগাই
ওড়ে স্বপ্নের ঘুড়ি।

রাত্রিরে শুধু ঘরে ফিরে আসা
মন পড়ে থাকে মাঠে
মাঠেতেই আমাদের শৈশব যায়
মাঠেতেই যৌবন কাটে।

আমাদের পুরো জীবন কাহিনী
মাটিতে আছে লেখা
কত ভাঙা গড়ার এ সভ্যতার
মাটিতে পেয়েছি দেখা।

মাটির বুকেতে মাথা রেখে
দেখেছি মায়ের মুখ
আমরা মাটিরই ছেলে – মেয়ে
গর্ব করে সুখ।

Share This
Categories
কবিতা

আজ ১৬ নভেম্বর, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আজ ১৬ নভেম্বর। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

দিবস—–

 

(ক)  জাতীয় প্রেস দিবস (ভারত)

 

(খ) আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

 

১৯১৪ – কমলকুমার মজুমদার, বাঙালি সাহিত্যিক ও শিল্পী।

১৯২০ – সৌরীন্দ্র মিত্র, ভারতীয় বাঙালি রবীন্দ্রগবেষক ও প্রাবন্ধিক।

 

১৯২২ – জিন আম্‌ডাল, নরওয়েজীয়- মার্কিন কম্পিউটার আর্কিটেক্ট এবং হাইটেক উদ্যোক্তা।

 

১৯৩০ – (ক)  মিহির সেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাঙালি সন্তরণবিদ, প্রথম ভারতীয় হিসাবে ১৯৫৮ সালে ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করেন।

 


(খ) চিনুয়া আচেবে, নাইজেরিয়ার প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও আফ্রিকার আধুনিক সাহিত্যের জনক।

 

১৯৪৫ – নরেন বিশ্বাস, গবেষক ও লেখক।

১৮৯০ -হেমেন্দ্রনাথ ঘোষ,ভারতে প্রথম সিরাম ভ্যাকসিন ও পেনিসিলিন প্রস্তুতকারক বিশিষ্ট ভেষজ বিজ্ঞানী ও চিকিৎসক।

 

১৮৯৫ – চৌধুরী রহমত আলি, ব্রিটিশভারতীয়-পাকিস্তানি জাতীয়তাবাদি, পাকিস্তান শব্দের প্রবক্তা।

 

১৭৯৩ -ফ্রান্সিস ড্যানবি, আইরিশ চিত্রকর।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৯০৫ – স্বদেশি আন্দোলনের অনুপ্রেরণায় সরকারি বিদ্যাচর্চা বর্জন আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে আশতোষ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ‘ন্যাশনাল কাউন্সিল অফ এডুকেশন’ স্থাপিত হয়।

১৯২৩ – অস্বাভাবিক মুদ্রাস্ফীতির পর জার্মানিতে নতুন মুদ্রাব্যবস্থা চালু হয়।

১৯৪৫ – ভিয়েতনামে ফ্রান্সের সেনাদের হামলা শুরুর মধ্য দিয়ে দেশটির জনগণের দীর্ঘ ও রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু হয়।

১৯৪৬ – বিশ্বে প্রথমবারের মত কৃত্রিমভাবে বৃষ্টিপাত সৃষ্টি করা হয়।

১৯৯৩ – জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে কাশ্মীরে ৩২ দিনের অচলাবস্থার অবসান ঘটে।

১৮০১ – নিউ ইয়র্ক ইভনিং পোস্টের প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হয়।

 

১৮২৪ – নিউ ইয়র্ক নগরীর ফিফথ এভিনিউ খুলে দেওয়া হয়।

১৮৬৯ – পোর্ট সৈয়দে সুয়েজ খাল আনুষ্ঠানিকভাবে নৌ চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হয়।

 

১৩৮০ – ফ্রান্সের রাজা ষষ্ঠ জর্জ করমুক্তির ঘোষণা দেন।

 

১৩৮৪ – জাডউইগা পোলান্ডের রাজ্যভার গ্রহণ করেন।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০১২- সুভাষ দত্ত, বাংলাদেশী চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং অভিনেতা।

 

১৯৩৪ – আয়াতুল্লাহিল উজমা আব্দুল করিম হায়েরি ইয়াযদি, বিশিষ্ট মুসলিম চিন্তাবিদ ও ফকীহ।

 

১৯৮৬ – বিধায়ক ভট্টাচার্য, নাট্যকার, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক।

 

১৯৯৬ – মাসুদ করিম, বাংলাদেশী গীতিকার।

 

১৮১২ – জন ওয়ালটার, ‘দ্য টাইমস’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
কবিতা

সাঁঝবেলা ::: রাণু সরকার।।।

রূচিহীনতার ভারে বিষন্ন পিরিতের পাত্র নিয়ে
এসো নিভৃত কানন মাঝারে।
বিলম্ব কেনো,জ্বালাও পিদিম চোখের পাতা
যে- মুদিত।
অর্ক ডুবুডুবু আশ্বিনের সাঁঝবেলায়-

কৃষ্ণবর্ণের বিম্ব আসন্ন কাননে।
আত্মহারা নির্জনের করি প্রত্যাশা।
হাসনুহানার কোমল ঘ্রাণে চপলমতি,
গৈরিক অঙ্গাবরণ আঁচল ছায়ায় করেছো লুকছাপা।

যেন এক তৃপ্তির রাত,
নিখোঁজ কন্ঠস্বর কোন সুরে ডাকি-
যতদূর দৃষ্টি যায় তোমাকেই দেখি।
শুনতে কি পাও বাণীবন্দানা?
শিহরিত বুকের স্পর্শ কী পাও সজল নয়নে।

Share This