Categories
রিভিউ

আজ ৭ জুলাই, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ৭ জুলাই। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

(ক) বিশ্ব চকলেট দিবস

(খ) আজ বিশ্ব সমবায় দিবস।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০১ – ভিত্তোরিও দে সিকা, ইতালীয় চলচ্চিত্র পরিচালক।

১৯০৫ – প্রবোধকুমার সান্যাল প্রখ্যাত বাঙালি সাহিত্যিক সাংবাদিক ও পরিব্রাজক ।

১৯১৪ – অনিল বিশ্বাস, ভারতীয় সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক।

১৯২০ – দিলীপকুমার বিশ্বাস প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাসের একজন দিকপাল ঐতিহাসিক ।

১৯৪৪ – আইভি রহমান, বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী।

১৯৪৪ – ইয়ান উইলমুট, ইংরেজ ভ্রুণতত্ত্ব বিজ্ঞানী এবং এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কটিশ সেন্টার ফর রিজেনারেটিভ মেডিসিন বিভাগের সভাপতি।

১৯৬৩ – পাকিস্তানের টেস্ট অলরাউন্ডার নাভিদ আনজুম।

১৯৬৫ – আমেরিকান অভিনেত্রী কারেন মালিনা হোয়াইট।

১৯৬৭ – পল ফারব্রেস, ইংরেজ প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটার।

১৯৮১ – মহেন্দ্র সিং ধোনি, ভারতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার এবং সাবেক অধিনায়ক।

১৯৮২ – মমতাজ আলীয়া আকবরী, বাংলাদেশী মডেল, উপস্থাপক, অভিনেত্রী।

১৯৮৪ – মোহাম্মদ আশরাফুল, বাংলাদেশী আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার এবং সাবেক অধিনায়ক।

১৯৮৮ – কেটি পার্কিন্স, নিউজিল্যান্ডীয় প্রমিলা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯৯২ – স্প্যানিশ অভিনেত্রী ও গায়িকা নাথালিয়া রামোস।

১৮০৬ – ইতালিয়ান ইতিহাসবিদ ও মন্ত্রী মাইকেল আমারি।

১৮৮৭ – চিত্রশিল্পী মার্ক শাগাল।

১৮৮৮ – বাঙালি কবি ও সাহিত্যিক নরেন্দ্র দেব।

১১১৯ – জাপানের সম্রাট সোতুকু।

১০৫৩ – জাপানের সম্রাট সিরাকাওয়া।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০৪ – ১২২ বছর পর শুক্র গ্রহের ট্রানজিট বাংলাদেশের আকাশে পরিষ্কার দেখা যায়।

২০০৫ – লন্ডনের তিনটি মেট্রো স্টেশন এবং একটি বাসষ্ট্যান্ডে ধারাবাহিক বোমা বিস্ফোরণে ৫০ জন নিহত এবং ৭০০ এরও বেশি মানুষ আহত হয়।

১৯০৪ – নরওয়ে স্বাধীনতা লাভ করে।

১৯০৫ – লর্ড কার্জন বঙ্গভঙ্গ ঘোষণা করেন।

১৯২৭ – বিবিসি প্রথম গ্রামোফোন রেকর্ডের অনুষ্ঠান সম্প্রচার করে।

১৯২৯ – ভ্যাটিক্যান সিটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভ করে।

১৯৩১ – বিশিষ্ট ভূপর্যটক রামনাথ বিশ্বাস সাইকেলে চড়ে বিশ্ব পরিভ্রমণ শুরু করেন।

১৯৩২ – মন্ট্রিলের ক্রিকেট ম্যাচে ডাবল সেঞ্চুরি করেন স্যার ডোন্যাল্ড ব্র্যাডম্যান।

১৯৩৭ – উত্তর চীনে জাপান হামলা চালায়।

১৯৪৮ – বিশেষ আইন বলে স্বাধীন ভারতে প্রথম বহুমুখী নদী উপত্যকা প্রকল্প ‘দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন’ (সংক্ষেপে ডিভিসি) স্থাপিত হয়।

১৯৫০ – যুক্তরাষ্ট্রের সভাপতিত্বে কোরিয় বিষয় পরিচালনা কার্যালয় প্রতিষ্ঠা।

১৯৫৭ – চীনের পর্বতারোহীরা নতুন বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টি করেন।

১৯৭১ – জেড ফোর্স (বাংলাদেশ) গঠন দিবস

১৯৭২ – টানাকা কাখুই জাপানের প্রধানমন্ত্রী হন।

১৯৭৩ – ইরাকে সরকার উৎখাতে জড়িত থাকার দায়ে ২৩ জনের মৃত্যুদণ্ড।

১৯৭৭ – সলোমন দ্বীপপুঞ্জের স্বাধীনতা লাভ।

১৯৭৮ – উত্তর পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত সোলাইমান দ্বীপপুঞ্জ স্বাধীনতা লাভ করে।

১৯৮২ – কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকা গোষ্ঠীর ইংরেজী দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফ প্রকাশিত হয়।

১৯৮৭ – ভারতে বাসে শিখ চরমপন্থীদের হামলায় ৪৬ হিন্দু নিহত।

১৯৯১ – বাংলাদেশে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) আইন পাস।

১৯৯১ – জর্দানে সামরিক শাসন প্রত্যাহার।

১৮৫৫ – ব্রিটিশবিরোধী সাঁওতাল বিদ্রোহ ব্যাপকতা ও বিস্তার লাভ করে।

১৮৯৬ – বোম্বাইয়ে ভারতের প্রথম সিনেমা প্রদর্শিত হয়।

১৪৯৫ – রাজা দ্বিতীয় ফার্দিনান্দ নেপলসে ফিরে আসেন।

১৭৬৩ – বাংলার নবাব হিসেবে মীরজাফর পুনরায় ক্ষমতা লাভ করেন।

১৬০৭ – ‘গড সেভ দ্য কিং’ গানটি প্রথম গীত হয়।

১৫৫০ – প্রথম চকোলেট বাজারে আসে।

১০৩৭ – সেলজুকি রাষ্ট্রের সূচনা।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০৭ – আহসান উল্লাহ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।

২০১৪ – এডুয়ার্ড শেভার্দনাদজে, জর্জীয় রাজনীতিবিদ ও কূটনীতিক।

২০২১ – বলিউডের কিংবদন্তি অভিনেতা দিলীপ কুমার।

১৯১০ – বাংলাদেশের ইসলামী চিন্তাবিদ, সমাজ সংস্কারক, সাহিত্যিক মুন্সী মেহেরুল্লাহ।

১৯৩০ – আর্থার কোনান ডয়েল, স্কটিশ সাহিত্যিক, শার্লক হোম্‌সের গল্পসমূহের জন্য বিখ্যাত।

১৯৩১ – দীনেশ গুপ্ত, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী বাঙালি বিপ্লবী।

১৯৬৫ – ইংল্যান্ডের পেসার বিল হিথচ।

১৯৭২ – তালাল বিন আবদুল্লাহ, জর্ডানের দ্বিতীয় বাদশাহ।

১৯৯০ – ভারতের মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের শীর্ষ নেতা লালডেঙ্গা।

১৯৯৮ – মাসুদ আবিওলা, নাইজেরিয়ায় শীর্ষ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা।

১৭১৮ – চক্রান্তের অভিযোগে পিতা রাশিয়ার পিটার দ্য গ্রেটের নির্দেশে পুত্র আলেঙ্সিকে পিটিয়ে হত্যা।

১৫৭৩ – ইতালির স্থপতি জাকোমা দা ভিনিওয়ার।

১৩০৪ – পোপ একাদশ বেনেডিক্ট।

১৩০৭ – ইংল্যান্ডের রাজা প্রথম এডওয়ার্ড।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ৬ জুলাই, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ৬ জুলাই। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০১ – ভারত কেশরী ড.শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, ভারতীয় শিক্ষাবিদ, লেখক এবং জাতীয়তাবাদী রাজনীতিবিদ।

১৯০৬ – ভারতীয় পদার্থবিদ এবং শিক্ষাবিদ দৌলত সিং কোঠারি।

১৯০৭ – ফ্রিদা কাহলো, মেক্সিকীয় চিত্রশিল্পী।

১৯২১ – ন্যান্সি রিগ্যান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি রোনাল্ড রেগনের সহধর্মণী।

১৯২৩ – বয়সিয়েছ জারুজেলস্কি, পোলিশ সামরিক কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদ।

১৯২৪ – মহিম বরা, ভারতের অসমের গল্পকার, কবি সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ।

১৯৩০ – কর্ণাটকী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের কণ্ঠশিল্পী এম বালামুরলীকৃষ্ণ।

১৯৩৫ – ক্যান্ডি বার, মার্কিন স্ট্রিপার, ব্যঙ্গাত্মক নর্তকী, অভিনেত্রী, এবং প্রাপ্তবয়স্ক মডেল।

১৯৩৫ – চতুর্দশ দলাই লামা, ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে তিব্বত থেকে প্রস্থান করে ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন।

১৯৪০ – নুরসুলতান নাজারবায়েভ, কাজাখস্তানের প্রথম রাষ্ট্রপতি।

১৯৪১ – ডেভিড ক্রিস্টাল, ব্রিটিশ ভাষাবিজ্ঞানী, একাডেমিক এবং লেখক।

১৯৪৬ – জর্জ ডব্লিউ বুশ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এর ৪৩তম প্রেসিডেন্ট।

১৯৪৬ – পিটার সিঙার, অস্ট্রেলিয়ান দার্শনিক।

১৯৪৬ – সিলভেস্টার স্ট্যালোন, মার্কিন অভিনেতা ও চলচ্চিত্র পরিচালক।

১৯৪৯ – নোলি দে কাস্ত্রো, ফিলিপিনো সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ।

১৯৫১ – জেফ্রি রাশ, অস্ট্রেলিয়ান অভিনেতা ও প্রযোজক।

১৯৫২ – হিলারি ম্যান্টেল, ইংরেজ মহিলা ঔপন্যাসিক, ছোট গল্প লেখিকা, প্রাবন্ধিক।

১৯৫৩ – মাহমুদুর রহমান, বাংলাদেশী প্রকৌশলি, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ।

১৯৭৭ – মাখায়া এনটিনি, দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও ফাস্ট বোলার।

১৯৮০ – এভা গ্রিন, ফরাসি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও মডেল।

১৯৮৫ – রণবীর সিং, ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা।

১৮৩৭ – রামকৃষ্ণ গোপাল ভাণ্ডারকর, ভারতীয় গবেষক, প্রাচ্যবিদ ও সমাজ সংস্কারক।

১৮৬৬ – নগেন্দ্রনাথ বসু, বাংলা ভাষায় প্রথম বিশ্বকোষের সংকলক,প্রত্নতাত্ত্বিক ও ইতিহাসবিদ।

১৮৭৭ – নিথেতো আলকালা-থামোরা, স্পেনের প্রধানমন্ত্রী।

১৮৮৭ – মার্ক শাগাল, বেলারুশীয়-রুশ-ফরাসি শিল্পী।

১৮৯০ – ধন গোপাল মুখোপাধ্যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম সফল ভারতীয় বুদ্ধিজীবী।

১২৬৫ – ইতালীর বিশ্বখ্যাত কবি দান্তে আলিঘিইরি।

১৭৮১ – সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা স্যার টমাস স্ট্যামফোর্ড র্যাফলস।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৯১৯ – বিশ্বের প্রথম বিমান ‘ব্রিটিশ আর-৩৪’ আটলান্টিক পাড়ি দেয়। লন্ডন থেকে নিউ ইয়র্ক যেতে সময় নেয় ১০৮ ঘণ্টা।

১৯৪৪ – সুভাষচন্দ্র বসু আজাদ হিন্দ রেডিও তে গান্ধীজিকে ‘জাতির জনক’ অভিধা প্রদান করেন।

১৯৪৫ – নিকারাগুয়ার প্রথম জাতিসংঘের সনদ গ্রহণ।

১৯৪৭ – সোভিয়েত ইউনিয়ন এ. কে. ৪৭ রাইফেল উৎপাদন শুরু করে।

১৯৫২ – লন্ডন শহরে শেষবারের মতো ট্রাম চলাচল।

১৯৫৩ – রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা।

১৯৬৪ – তিয়াত্তর বছর ব্রিটিশ অধিকারে থাকার পর মালাউই স্বাধীনতা লাভ করে।

১৯৭১ – কামুজু বান্দার নিজেকে মালাবি’র আজীবন প্রেসিডেন্ট ঘোষণা।

১৯৭৯ – মিশরে নীল নদের তীরে বিনানুল মূলক নামক গুহায় মিশরের ফেরাউন দ্বিতীয় রেমেসিসের মমি আবিষ্কৃত হয়।

১৯৯১ – জার্মান টেনিস তারকা স্টেফিগ্রাফ পর পর তৃতীয়বারের মতো উইম্বলডন জেতেন।

১৯৯৯ – ইসরাইলের পার্লামেন্টে ইহুদ বারাককে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অনুমোদন।

১৮৮৫- সালের এই দিনে বিখ্যাত ফরাসী চিকিৎসক ও বিজ্ঞানী লুই পাস্তুর রোগ প্রতিরোধক টিকা আবিষ্কার করেন।

১৮৯২ – দাদাভাই নওরোজি ব্রিটেনে প্রথম ইনডিয়ান মেম্বার অব পার্লামেন্ট নির্বাচিত হন।

১৫০৫ – সিকান্দার শাহ লোদির রাজত্বকালে ভয়ানক ভূমিকম্পে আগ্রা বিধ্বস্ত হয়।

১৪১৫ – চেক ধর্মীয় সংস্কারবাদী জান হুসকে ক্যাথলিক কাউন্সিল কর্তৃক জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০২ – ধীরুভাই অম্বানী, ভারতীয় শিল্পপতি এবং রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ এর প্রতিষ্ঠাতা।

২০০২ – জন ফ্রাঙ্কেনহাইমার, মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও পরিচালক।

২০১৪ – শঙ্করীপ্রসাদ বসু খ্যাতকীর্তি লেখক, সমালোচক, গবেষক ও ছাত্রপ্রিয় অধ্যাপক।

২০১৭ – হরিপদ কাপালী, বাংলাদেশী কৃষক, হরি ধানের উদ্ভাবক।

২০১৮ – শোকো আসাহরা, জাপানের নতুন ধর্মীয় সংগঠন ওম শিনরিকিও-এর প্রতিষ্ঠাতা।

২০২০ – এন্ড্রু কিশোর, বাংলাদেশী গায়ক।

১৯৪০ – জমিরুদ্দিন আহমদ, হাটহাজারী মাদ্রাসার প্রধান পৃষ্ঠপোষক।

১৯৬২ – উইলিয়াম ফকনার, সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন সাহিত্যিক।

১৯৭১ – লুইস আর্মস্ট্রং, মার্কিন ট্রাম্পেট বাদক ও জ্যাজ সঙ্গীতশিল্পী।

১৯৭৬ – ঝু দে, চীনের একজন সর্বাধিনায়ক, সেনাপতি, রাজনীতিবিদ, বিপ্লবী এবং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম অগ্রদূত।

১৯৮৯ – জানোস কাদার, হাঙ্গেরিয়ান কমিউনিস্ট নেতা।

১৮৫৪ – জর্জ সায়মন ও’ম, জার্মান পদার্থবিদ।

১৮৯৩ – গি দ্য মোপাসাঁ, ফরাসি কবি, গল্পকার ও ঔপন্যাসিক।

১৬১৪ – রাজা মানসিংহ, রাজা ভগবান দাসের পালিত পুত্র।

১৫৩৫ – থমাস মুর, ইংরেজ আইনজ্ঞ, সমাজবিজ্ঞানী, দার্শনিক, লেখক ও কূটনীতিক।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ৪ জুলাই, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ৪ জুলাই। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

 

(ক)  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এর স্বাধীনতা দিবস।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯১০ – অভিনেত্রী গ্লোরিয়া স্টুয়ার্ট।

১৯১৮ – অ্যালেক বেডসার, ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের মিডিয়াম পেস বোলার।

১৯২৬ – আলফ্রেদো দি স্তেফানো, আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার।

১৯৪৬ – রোনাল্ড লরেন্স কোভিক (রন কভিচ), আমেরিকান যুদ্ধবিরোধী কর্মী, লেখক এবং মার্কিন মেরিন সেনা।

১৮০৭ – জুসেপ্পে গারিবালদি, আধুনিক ইতালির স্রষ্টা ও এক মহান বিপ্লবী।(মৃ.১৮৮২)

১৮৩১- পণ্ডিত রামগতি ন্যায়রত্ন, বাঙ্গলা ভাষা ও বাঙ্গলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস সহ বহু মূল্যবান গ্রন্থের প্রণেতা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ সমাজসংস্কারক। (মৃ.১৮৯৪)

১৮৭২ – ক্যালভিন কুলিজ্‌, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩০তম রাষ্ট্রপতি।

১০৯৫ – উসামা ইবনে মুনকিজ, একজন সিরীয় মুসলিম কবি, লেখক, ফারিস ও কূটনৈতিক।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০১ – মাওয়ায় পদ্মা সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

২০১১ – থাইল্যান্ডের ইতিহাসে ২৬তম ৫০০ আসনের সাধারণ নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

১৯০৪ – পানামা খালের খনন কাজ শুরু।

১৯২০ – সিলেটে সিলেট জেলা খেলাফত কমিটি গঠিত হয় এবং হাওয়া পাড়ায় মৌলবী আবদুল্লাহ বিএল-এর বাসভবনে এর অস্থায়ী অফিসও প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯২৯ – বঙ্গীয় আইন পরিষদের ২৫ জন মুসলিম সদস্য কলকাতায় একটি সম্মেলনে মিলিত হয়েছিলেন।

১৯৩৫ – লন্ডনের কিংসওয়ে শহরের দক্ষিণে অ্যাল্ডউইচ (Aldwitch) এবং দি স্ট্র্যান্ট (The Strant) স্ট্রিটের মাঝামাঝি স্থানের ওয়েস্ট মিনিস্টারে অবস্থিত বিবিসি’র সদর দফতর “বুশ হাউস” ভবনটি প্রায় ১৩ বছরের নির্মাণকাল শেষে লর্ড ব্যালফারের নেতৃত্বে উন্মোচন করা হয়।

১৯৪১ – নাৎসি জার্মান বাহিনী পোলিশ বিজ্ঞানী ও লেখকদের হত্যা করে।

১৯৪২ – ফিলিপাইন স্বাধীনতা ঘোষণা করে।

১৯৪৩ – (ক) কুর্স্কের যুদ্ধ শুরু হয়।

(খ) সিঙ্গাপুরের ক্যাথে সিনেমা হলে সুভাষচন্দ্র বসু রাসবিহারী বসুর কাছ থেকে ভারতীয় স্বাধীনতা লীগ ও আজাদ হিন্দ ফৌজের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন।

১৯৪৪ – সুভাষচন্দ্র বসুর বর্মাতে স্মরণীয় আহ্বান তোমরা আমাকে রক্ত দাও,আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।

১৯৪৬ – যুক্তরাষ্ট্র ফিলিপাইনের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হয়।

১৯৪৭ – ইন্ডিয়া ইন্ডিপেন্ডেন্স এ্যাক্ট খসড়া আকারে ব্রিটিশ কমন্স সভায় উত্থাপিত হয়।

১৯৫১ – চেকোস্লাভাকিয়ার আদালত আমেরিকান সাংবাদিক উইলিয়াম এন ওয়াতিসকে ১০ বছরের সাজা দেন।

১৯৭২ – দুই কোরিয়া পুনরায় একত্রী করণের লক্ষ্যে প্রথমবারের মত সরকারি ভাবে যৌথ ঘোষণা দেওয়া হয়।

১৯৭৮ – ল্যাটিন আমেরিকান ৮টি দেশের আমাজান নদীসংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর।

১৯৮২ – ইরানের চারজন কূটনীতিককে লেবাননের মিলিশিয়ারা অপহরণ করেছিল।

১৯৮৭ – প্রথম পাকিস্তানি ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে ৩০০ উইকেট নেয়ার কৃত্বিত অর্জন করেন কিংবদন্তি অলরাউন্ডার ইমরান খান।

১৯৮৭ – চীনের তেং সিয়াও পিং বাংলাদেশের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট এরশাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সময় দুটি মৌলিক তত্ত্ব উত্থাপন করেন ।

১৮০২ – মার্কিন ওয়েস্ট পয়েন্ট সামরিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৮১৭ – স্কুল পর্যায়ের পাঠ্যপুস্তক রচনার জন্য কলকাতায় ক্যালকাটা স্কুল-বুক সোসাইটি গঠিত হয়।

১৮২৭ – নিউ ইয়র্ক রাজ্যে দাসত্বপ্রথার বিলুপ্তি।

১৮২৮ – উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক বাংলার গবর্নর জেনারেল পদে নিযুক্ত হন।

১৮২৯ – লন্ডনে প্রথম বাস চলাচল শুরু।

১৮৪৮ – কার্ল মার্কস ও ফ্রেডারিখ এঙ্গেলস কমিউনিস্ট পার্টির ইশতেহার প্রকাশ করেন।

১৮৫৬ – মৌলভী আহমাদ উল্লাহ ও লাখনৌর বেগম হযরত মহলের নেতৃত্বাধীন যুদ্ধে ইংরেজদের পরাজয়।

১৮৮১ – ভারতের শিলিগুড়ি ও দার্জিলিং-এর মধ্যে প্রথম টয়ট্রেন চলাচল শুরু হয়।

১৮৮৬ – ফ্রান্সের জনগণ যুক্তরাষ্ট্রের জনগণকে স্ট্যাচু অফ লিবার্টি উপহার দেয়।

১৭০০ – তুরস্ক-রাশিয়া যুদ্ধ বিরতি।

১৭৭৪ – “unanimous Declaration of the thirteen united States of America” নামে এই ঘোষণাপত্রটি “Representatives of the united States of America” কর্তৃক গৃহীত হয়।

১৭৭৬ – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র স্বাধীনতা লাভ করে।

১৭৭৬ – জর্জ ওয়াশিংটন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতির পিতা বলে স্বীকৃতি পান।

১১৮৭ – (ক)  ক্রুসেডের হাত্তিনের যুদ্ধ এ জেরুসালেমের রাজা গাই অব লুসিগনানকে সালাদিন পরাজিত করেন।

(খ) – সুলতান সালাহ উদ্দীন আইয়ুবীর বায়তুল মোকাদ্দাস অধিকার।

 

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০২১ – ‘সালাম সালাম হাজার সালাম’ খ্যাত গীতিকার ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজল-এ-খোদা।

২০২২ – তরুণ মজুমদার, ভারতীয় বাঙালি চিত্রপরিচালক।

১৯০১ – ইয়োহানেস শ্মি‌ট‌, জার্মান ভাষাবিজ্ঞানী।

১৯০২ – স্বামী বিবেকানন্দ, “আধুনিক ভারতের স্রষ্টা”, লেখক এবং সন্ন্যাসী পরিব্রাজক।

১৯০৭ – ‘হিতবাদী’ সম্পাদক কালীপ্রসন্ন কাব্যবিশারদ।

১৯২৭ – ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ, বাংলার নবজাগরণের সময়কালে প্রখ্যাত নাট্যকার।

১৯৩৪ – মারি ক্যুরি, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী ও রসায়নবিদ।

১৯৩৪ – হিব্রু কবি হাইইম বিয়ালিক।

১৯৪৫ – আশরাফ আলী থানভী,বিংশ শতাব্দীর মুজাদ্দিদ

১৯৬৩ -পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া, স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং ভারতের জাতীয় পতাকার নকশাকার।

১৯৭১ – জো কক্স, দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ক্রিকেটার।

১৯৭৪ – জেরুসালেমের গ্র্যান্ড মুফতি আমিন আল হুসাইন।

১৮২৬ – জন এডাম্‌স, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি।

১৮২৬ – টমাস জেফারসন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় রাষ্ট্রপতি।

১৮৩১ – জেমস মন্‌রো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চম রাষ্ট্রপতি।

১৮৪৮ – ফরাসি কবি ও লেখক ফ্রান্সোয়া শাতুব্রায়ান।

৯৮৭ – জুমা’র নামাজের প্রচলিত খুতবা প্রণেতা ইবনে নাবাতা আল খাতীব।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

ঘুরে আসুন দার্জিলিং এর এক সুন্দর দর্শনীয় স্থান তাবাকোশি।

 

ভ্রমণ পিপাসু বাঙালি। আর ঘুররতে কে না ভালোবাসে। তবে বিশেষ করে বাঙালিরা সুযোগ পেলেই বেরিয়ে পড়ে ভ্রমনের নেশায়। কেউ পাহাড়, কেউ সমুদ্র আবার কেউ প্রাচীন ঐতিহাসিক স্থান ভালোবাসে ভ্রমণ করতে। প্রকৃতি কত কিছুই না আমাদের জন্য সাজিয়ে রেখেছে। কতটুকুই বা আমরা দেখেছি। এ বিশাল পৃথিবীতে আমরা অনেক কিছুই দেখিনি। তবে সোশ্যাল মিডিয়ার দুনিয়ায় আজ গোটা পৃথিবীটা হাতের মুঠোয়় এলেও প্রকৃতিকে চাক্ষুষ প্রত্যক্ষ করা এ এক আলাদা রোমাঞ্চ, আলাদা অনুভূতি যার রেষ হৃদয়ের মনিকোঠায় থেকে যায় চিরকাল।। তাইতো আজও মানুষ বেরিয়ে পড়়ে প্রকৃতির কে গায়ে মেখে  রোমাঞ্চিত হওয়ার নেশায়।  আসুন ঘুরে আসি ভারতের ই  দার্জিলিং এর এক সুন্দর দর্শনীয় স্থান তাবাকোশি।

তাবাকোশি মিরিক এর কাছে রংভাং নদীর ধারে ছোট্টো একটি পাহাড়ি গ্রাম যার উচ্চতা প্রায় ৩০০০ ফুট l কমলালেবু গাছ আর চা বাগানে ঘেরা একটা মিষ্টি পাহাড়ি জনপদl নামটা শুনতে কিছুটা জাপানি মনে হলেও আদতে এটি ভারতের উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং জেলায় অবস্থিত একটি ছোট্ট গ্রাম। তাবাকোশী, যা এক কথায় প্রকৃতিপ্রেমীর কাছে স্বর্গরাজ্য। মিরিক থেকে খুব কাছে এই জনপদ হই হট্টগোল কাটিয়ে শুধু সিনিক বিউটির জন্য সেরা ডেস্টিনেশন।

 

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানেই বার বার পর্যটকরা ফিরে আসেন এই পাহাড়ি গ্রামে। উত্তরঙ্গের জনপ্রিয় গোপালধারা চা বাগানের লাগোয়া জায়গা জুড়েই অবস্থিত এই পাহাড়ি অঞ্চলটি। মিরিকের নীচে চায়ের বাগানে ঘেরা ছোট্ট সাজানো গ্রাম এই তাবাকোশি। উত্তরকন্যার কোলে লুকিয়ে থাকা যে সব পাহাড়ি গ্রামগুলোতে এখন পর্যটনদের আনাগোনা বাড়ছে, তাদের মধ্যেই অন্যতম এই তাবাকোশি। সামনে দিয়ে বয়ে গেছে ছোট পাহাড়ি নদী। রাম্মামখোলা নদীর ঢালে অপরূপ প্রাকৃতিক শোভা একে অপরূপা করে তুলেছে। মিরিক থেকে মাত্র আট কিমি, গোপালধারা টি এসেস্টের কাছেই এর অবস্থান। রংভাঙ মোড় থেকে ছয় কিমি নিচে রংভাঙ নদীর পাশেই ছবির মতো সুন্দর তাবাকোশি। মিরিক থেকে দার্জিলিং রোড ধরে আরও খানিকটা এগিয়ে থুরবো চা বাগানের বুক চিরে গাড়ি নিয়ে চলে যেতে হবে রাঙ্গভং নদীর ধারে। গ্রামটি শহরের কোলাহল থেকে দূরে পরিবারের সাথে বা একাকি সময় কাটানোর জন্য একটি আদর্শ স্থান হয়ে উঠতে পারে আপনাদের কাছে , পাহাড়ের কোলে বসে নদির জলের আওয়াজ ও সাথে পাখিদের কুঞ্জন শুনতে শুনতে সামনের পাহাড়ের ঢালে সবুজে ঘেরা চা বাগানের মধ্যে হারিয়ে যেতে মন করবে এই তাবাকোশীতে ।

 

নামকরণ এর ইতিহাস–

‘তাম্বা’ যার অর্থ তামা আর ‘কোশি’ মানে নদী। রাংভাং নদীর উপর ঘন জঙ্গলকে দেখে মনে হয় যেন নদীর ওপর তামার দেশ, এখান থেকে গ্রাম নাম ‘তাবাকোশি’। বিস্তারিত ভাবে তাবাকোশি গ্রামের নামকরণের পিছনে একটা ইতিহাস রয়েছে। অনেক অনেক আগে এই জায়গাটির নাম ছিল গোপালখাড়া, অনেকে আবার গোপালধারাও বলে থাকেন। ঠিক একই নামের একটি চা বাগান রয়েছে এই অঞ্চলে। চা বাগানের মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে ক্ষীণস্রোতা পাহাড়ি নদী রংভাং খোলা যার নেপালি নাম তাম্বাকোশি। বর্ষাকালে আগে যখন প্রচুর বৃষ্টি হত, শোনা যায় সেই সময় নাকি এই নদীর জল-কাদা সব একত্রে গুলে গিয়ে তামাটে রঙ ধারণ করে। সেই থেকেই সম্ভবত এই নদীর নাম হয়েছে তাম্বা। নেপালি ভাষায় ‘কোশি’ বলতে নদীকে বোঝায়। এই লোকশ্রুতি থেকেই সম্ভবত এই জায়গার নাম হয়েছে তাবাকোশি। তাই এই ব্যস্ততার সময় জীবনে আনন্দ পেতে অনায়াসেই কিছু দিন এখানে কাটিয়ে দিতে পরেন গোটা পরিবার নিয়ে।

 

 

তাবাকোশিতে কি দেখবেন—

মূলত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের টানেই বার বার পর্যটকরা ফিরে আসেন এই পাহাড়ি গ্রামে। উত্তরঙ্গের জনপ্রিয় গোপালধারা চা বাগানের লাগোয়া জায়গা জুড়েই অবস্থিত এই পাহাড়ি অঞ্চলটি। জোড়পোখরি, লেপচাজগত, সিমনা ভিউ পয়েন্ট, পশুপতির মার্কেট, গোপালধারা চা বাগান, মিরিক লেক, মিরিক মনেস্ট্রি । এখান থেকে দূরে মিরিক টা দেখা যায় পাহাড়ের উপর। এখানে একটা ছোট্ট ঝর্ণা আছে, তার পাশে এলাচ বাগানে তাবুতে রাত কাটানোর ব্যবস্থা আছে। চা বাগানের মধ্যে দিয়ে হেঁটে ঘুরতে ঘুরতে দেখা যায় নানান পাখির আনাগোনা, চারদিকে সবুজের সমারোহ।  তাবাকশির আনাচে-কানাচে রয়েছে কমলালেবুর বাগান, রয়েছে ভুট্টার ক্ষেত, এলাচের বাগান, আদার বাগান। উপরে চা বাগান থেকে নিচে রঙভঙ নদী ও মন্দির দেখতে দারুন লাগে। পথ চলতে চলতে No Hunting বোর্ড চোখে পড়লে বুঝে নিবেন এখানে মাঝেমধ্যে হরিণ চলে আসে জঙ্গল থেকে।  আরও নানা জায়গা ঘুরে নিতে পারেন তাবাকোশিতে দু’দিন থেকে।

 

কি কি দেখবেন—-

 

চাইলে খুব সকালে এখান থেকে গাড়ি নিয়ে টারজাম জায়গাটা ঘুরে আসা যায় যা তাবাকোশী থেকে ৩০ মিনিটের পথ। সৌন্দর্য ভাষায় প্রকাশ করা যায় না, পুরোটা চা বাগানের মধ্যে দিয়ে। তাবাকশি থেকে জোড়পোখরি, লেপচাজগৎ, পশুপতির মার্কেট (ভারত-নেপাল সীমান্ত), গোপালধারা চা বাগান, মিরিক লেক, মিরিক মনেস্ট্রি ও পার্শ্ববর্তী এলাকা দেখতে পারবেন। ইচ্ছা হলে সময় কাটাতে পারেন রাম্মামখোলা নদীর পারেও। পক্ষী প্রেমীদের স্বর্গরাজ্য এই তাবাকোশি। তবে এখানে শান্ত, শীতল, নৈসর্গিক পরিবেশই বেশি আকর্ষণীয়।

 

তাবাকোশির আসেপাশে আরো যে গুলি দেখতে পারেন…

 

পশুপতি মার্কেট : তাবাকোশী থেকে খুব কাছে এই স্থানটি ভারত ও নেপালের বর্ডার , এখানের বিশেষত্ব হল এখানকার বাজার যেখানে কম দামে নেপালের ও বিভিন্ন বিদেশী জিনিসপত্র পাওয়া যায় , আপানরা এখান থেকে শপিং করতে পারেন।

 

মিরিক ঝিলঃ মিরকি থেকে তাবাকোশী খুব একটা দূরে না হওয়ায় এখান থেকে সহজেই মিরিক ঝিল ঘুরে দেখে নিতে পারেন। মিরিক ঝিলে Boating করে এখানে একটা দারুন সময় কাটিয়ে নিতে পারেন।

 

গোপালধারা চাবাগান : তাবাকোশী থেকে গোপালধারা চাবাগান ও খুব কাছাকাছি তাই এই স্থানটিও ঘুরে দেখে নিতে পারেন, দেখে নিতে পারেন এখানের চা ফ্যাক্টরি গুলি ।

 

তাই তবাকোশীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও এখানকার নিরিবিলি পরিবেশ আপানাদের মনের সকল চিন্তামুক্ত করে মনে এক শান্তির অনুভুতি এনে দিবে যার ফলে এই স্থানটি ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে মন চাইবে না। যারা শান্তশিষ্ট পরিবেশে কিছু দিন পাহাড়ে কাটাতে চান তাদের কাছে এই স্থানটি আদর্শ।

 

 

ভ্রমণের সেরা সময়—

বছরের যে কোনও সময় তাবাকোশি যাওয়া যায়। তবে মার্চ মাস থেকে জুন মাসের মাঝামাঝি সময় অথবা অক্টোবর থেকে নভেম্বরের মাঝামাঝি উৎকৃষ্ট সময়।

 

তাবাকোশি যাওয়ার উপায়—-

নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে তাবাকোশির দূরত্ব মাত্র ৬০ কিলোমিটার। বাগডোগরা দিয়ে যেতে চাইলে সেই সুযোগও রয়েছে এখানে। বিমানবন্দর বা রেলস্টেশন থেকে গাড়ি ভাড়া করে সোজা পৌঁছে যেতে পারেন তাবাকোশি। সকালে এনজেপি (NJP) স্টেশন পৌঁছে একটা অটো নিয়ে শিলিগুড়ি জংশন চলে যেতে পারেন। তারপর সেখান থেকে মিরিক যাওয়ার একটা শেয়ার গাড়িতে চেপে বসুন। শিলিগুড়ি থেকে শেয়ার গাড়িতে মিরিক পৌঁছে একটা গাড়ি নিয়ে তাবাকোশি রওনা দিয়ে দিন। দু’দিনের হাওয়া বদলে আপনার মন ভাল হয়ে যেতে বাধ্য।

 

 

কোথায় থাকবেন—-

এখানের চা বাগানের সঙ্গেই রয়েছে একাধিক হোমস্টে। মূলত চা বাগানের মালিকরাই এই হোমস্টেগুলোর মালিক। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য টি-ভিলেজ হোমস্টে, সুনাখারী  হোমস্টে। একেবারে চায়ের বাগানের পরে ছোট্ট গ্রামের শুরুতেই সুন্দর সাজানো গোছানো হোমস্টে। হোমস্টেতে তিন রকমের ঘর রয়েছে নরমাল, ডিলাক্স আর স্টোন কটেজ।

টি ভিলেজ হোমস্টে।  এছাড়া হোম স্টে’তে না থেকে, তাঁবুতে থাকার ইচ্ছা হলে সে ব্যাবস্থাও আছে। চারজনের জন্য তাঁবুর ভাড়া তিন হাজার রুপী। তবে তাঁবুতে থাকলে খাবার আলাদা খরচ আছে। এছাড়া বেশি স্বাছন্দ পেতে বেশি ভাড়ার হোম স্টে’ও পাবেন।”

 

উপসংহার—-

 

মিরিক থেকে ঢিলে ছোঁড়া দূরত্বে থাকা তাবাকোশি। হাল ফ্যাশনের যুগে উত্তরকন্যার কোলে লুকিয়ে থাকা যে সব পাহাড়ি গ্রামগুলোতে এখন পর্যটনদের আনাগোনা বাড়ছে, তাদের মধ্যেই অন্যতম এই তাবাকোশি। পূর্ব হিমালয়ের কোলে রাংভাং নদীর উপর এক ঘুমন্ত গ্রাম তাবাকোশি। দার্জিলিং এর বিখ্যাত গোপালধারা চা-বাগানের একটি অংশ এই তাবাকোশী।চারদিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা ও সবুজ চা-বাগান দিয়ে মোড়া পাহাড়ের মাঝে এক শান্ত শিষ্ট নিরিবিলি গ্রাম এই তাবাকোশী ।সকালে সারাদিন অফিস ও রাতে বাড়ী এই করতে করতে দিন কেটে যাচ্ছে , এক ঘেয়েমি জীবনযাপন থেকে মুক্তি পেতে দূরে কোথাও ছুটে যেতে মন চাইছে, তবে চলে আসতে পারেন উত্তরবঙ্গের এক নিরিবিলি ছোট পাহাড়ি গ্রাম তাবাকোশীতে।

।।তথ্য : সংগৃহীত।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ৩ জুলাই, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ৩ জুলাই। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

 

(ক) বেলারুস এর স্বাধীনতা দিবস।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯৬২ – টম ক্রুজ, একজন বিখ্যাত ও জনপ্রিয় মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেতা ও প্রযোজক।

১৯৮৪ – সৈয়দ রাসেল, বাংলাদেশী ক্রিকেট খেলোয়াড়।

১৯১২ – অজিতকৃষ্ণ বসু, একজন বাঙালী রসসাহিত্যিক, জাদুকর এবং সঙ্গীতজ্ঞ।

১৯৪১ – আদুর গোপালকৃষ্ণন, আন্তর্জাতিকভাবে সমাদৃত ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক।

১৯৫২ – অমিত কুমার, ভারতীয় বাঙালি গায়ক, অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক, চলচ্চিত্র প্রযোজক, সঙ্গীত প্রযোজক এবং সুরকার।

১৮৫৪ – চেক সঙ্গীত স্রষ্টা লেইওস ইয়ানাচেক।

১৮৮৩ – ফ্রান্‌ৎস কাফকা, জার্মান ও চেক উপন্যাস ও ছোটগল্প লেখক।

১৭২৮ – স্কট স্থপতি রবার্ট অ্যাডাম।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৯৪৭ – ভারতবর্ষকে দু’টি ডেমিনিয়নে বিভক্ত করার জন্য ‘মাউন্টবাটেন পরিকল্পনা’ প্রকাশ।

১৯৫৩ – পৃথিবীর নবম উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ নাঙ্গা পর্বতের শীর্ষে একদল অস্ট্রীয় ও জার্মান অভিযাত্রী সর্বপ্রথম আরোহণ করেন।

১৯৬২ – আলজেরিয়া স্বাধীনতা লাভ।

১৯৭১ – ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর, বাংলাদেশের বীরশ্রেষ্ঠ, ভারতীয় সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশ এ প্রবেশ করেন দেশের জন্য স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে।

১৯১৯ – বিশ্বভারতীর যাত্রা শুরু হয়।

১৯২১ – মস্কোয় বিপ্লবী ট্রেড ইউনিয়নগুলোর আন্তর্জাতিক কংগ্রেস শুরু হয়।

১৯৪১ – মিত্রবাহিনীর কাছে সিরিয়ার আত্মসমর্পণ।

১৭৫৭ – মীরজাফর এর পুত্র মিরনের নির্দেশে মোহাম্মদী বেগ নামের ঘাতক সিরাজউদ্দৌলাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০৯ – আলাউদ্দিন আল আজাদ, বাংলাদেশের খ্যাতিমান ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কবি, নাট্যকার, গবেষক।

২০২০ – সরোজ খান,বলিউডের প্রখ্যাত নৃত্য পরিচালক।

১৯৩২ – স্বর্ণকুমারী দেবী, বাঙালি কবি ও সমাজকর্মী।

১৯৭১ – জিম মরিসন, মার্কিন সঙ্গীতশিল্পী।

১৯৯১ – ডলি আনোয়ার, বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

১৯৯৭ – বিশিষ্ট বাঙালি চিত্রশিল্পী রথীন মৈত্র।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ২ জুলাই, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ২ জুলাই। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

 

(ক) বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবস

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০৬ – জার্মান-মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী হান্স আলব্রেশ্‌ট বেটে জার্মানির স্ট্রাসবুর্গে জন্মগ্রহণ করেন ।

১৯২২ – পিয়েরে কার্দিন বিশ্ব বিখ্যাত ফরাসি ফ্যাশন ডিজাইনার।

১৯২৩ – নোবেল বিজয়ী পোলিশ কবি বিস্লাভা সিমবরস্কা।

১৯২৫ – কঙ্গোর স্বাধীনতা সংগ্রামী জননেতা প্যাট্রিস লুমুম্বা।

১৯৯৬ – জেরিন তাসনিম নাওমি, বাংলাদেশী সঙ্গীতশিল্পী।

১৮৬২ – উইলিয়াম হেনরি ব্র্যাগ, নোবেলজয়ী ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী।

১৮৬৫ – জর্জ ওয়াশিংটন কার্ভার, আফ্রো-আমেরিকান বিজ্ঞানী, আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চলের কৃষিতে প্রভূত উন্নত সাধন করেন।

১৮৭৭ – হেরমান হেস, জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইজারল্যান্ডীয় কবি এবং চিত্রকর।

১৭৩০ – জোসিয়া ওজেউড, ইংল্যান্ডের পটুয়া।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০৩ – নর্থইষ্ট ইলেক্ট্রিক পাওয়ার কর্পোরেশন (নিপকো) নামে

জলবিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানকে টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়।

২০০৯ – দিল্লি হাইকোর্টের একটি রায়ে স্পষ্টত জানানো হয়েছে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সম্মতিক্রমে সমকামিতার আচরণ অপরাধের আওতায় পড়ে না।

১৯৩৭ – আটলান্টিক অতিক্রমকারী প্রথম নারী বৈমানিক আমেলিয়া ইয়ারহার্ট রহস্যজনকভাবে বিমানসহ নিখোঁজ।

১৯৬১ – সত্যাগ্রহ আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আসামের ভাষা পরিষদ ভাষা দাবী দিবস পালন করে।

১৯৬৪ – মার্কিন প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন মার্কিন ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক অধিকার সংক্রান্ত আইন স্বাক্ষর করেন।

১৯৬৭ – আদমশুমারী জালিয়াতির বিরুদ্ধে আসামের দাবী সপ্তাহ ১২ দিন দীর্ঘায়িত করা হয় এবং কাছাড় জেলার সর্বত্র পাবলিক সভা সমাবেশ করা হয় ।

১৯৭২ – ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টো ঐতিহাসিক সিমলা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

১৯৭৬ – দক্ষিণ ভিয়েতনাম ভেঙে যায়। সমাজতান্ত্রিক উত্তর ভিয়েতনাম সোশ্যালিস্ট রিপাবলিক অব ভিয়েতনাম ঘোষণা করে।

১৯৭৭ – পশ্চিমবঙ্গের সীমানার মধ্যেই দার্জিলিং পার্বত্য অঞ্চলকে স্বশাসিত অঞ্চল ঘোষণার সিদ্ধান্ত হয় রাজ্য ক্যাবিনেটে।

১৯৯০ – মক্কা নগরীর নিকটে মিনার সুড়ঙ্গ দূর্ঘটনায় ১৪১৬ জন হাজী মারা যান।

১৯৯৮ – যুক্তরাজ্যে ব্রিটিশ লেখিকা জে কে রাউলিং রচিত হ্যারি পটার উপন্যাস সিরিজের দ্বিতীয় বই হ্যারি পটার অ্যান্ড দ্য চেম্বার অফ সিক্রেটস (ইংরেজিতে Harry Potter and the Chamber of Secrets) প্রকাশিত হয়।

 

১৮৮৯ – ব্রাজিলে এক রক্তপাতহীন আন্দোলনের মাধ্যমে রাজতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার অবসান ঘটে এবং গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৮৯০ – আফ্রিকায় ক্রীতদাস প্রথা বিলোপ এবং মাদক ব্যবসা বন্ধের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ব্রাসেলস চুক্তি পাস।

১৭৫৬ – নবাব সিরাজউদ্দৌলা কলকাতার নাম দেন আলীনগর।

১৭৭৬ – মন্টিনেন্টাল কংগ্রেস কর্তৃক আমেরিকার স্বাধীনতা ঘোষণা।

১৭৮১ – মহিশুরের হায়দার আলী ব্রিটিশ বাহিনীর কাছে পরাজিত।

৭১২ – মুহাম্মাদ বিন কাসিম এর সিন্ধু বিজয়।

৬৮৪ – কাবা ঘরের সংস্কার করা হয়।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৯১২ – টম রিচার্ডসন, ইংরেজ ক্রিকেটার।

১৯২৯ – অমৃতলাল বসু, বাঙালি নাট্যকার ও নাট্য অভিনেতা।

১৯৪৩ – জিমন্যাস্টিক্স হল্যান্ড মহিলা দলের কোচ গেরিট ক্লীরকপারকে ১৯২৮ সালের অলিম্পিকে স্বর্ণপদক জেতার অপরাধে পোল্যান্ডের সবিবর বন্দী শিবিরে হত্যা করা হয়।

১৯৬১ – আর্নেস্ট হেমিংওয়ে, মার্কিন উপন্যাসিক, ছোটগল্প রচয়িতা এবং সাংবাদিক।

১৯৬৯ – প্রবোধচন্দ্র গুহ, প্রখ্যাত নাট্য প্রযোজক ও পরিচালক।

১৯৭৭ – ভ্‌লাদিমির নাবোকভ্‌, রুশ সাহিত্যিক।

১৯৮২ – চেরাবাণ্ডা রাজু, বিপ্লবী কবি, গীতিকার ও নাট্যকার যিনি তেলুগু ভাষায় সাহিত্য রচনা করেছেন।

১৯৮৬ – নিকুঞ্জ সেন ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের বিপ্লবী, রাইটার্স বিল্ডিংস অভিযানের রূপকার।

১৯৯৪ – কলম্বিয়ার ফুটবল খেলোয়াড় এসকোবা একজন অস্ত্রধারীর গুলিতে নিহত হন ।

১৯৯৯ – আমেরিকার লেখক মারিও পুজো।

১৮৪৩ – হোমিওপ্যাথিক ঔষধ আবিষ্কারক জার্মানীর স্যামুয়েল হ্যানিম্যান।

১৮৮১ – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২০তম প্রেসিডেন্ট জেমস আব্রাহাম গারফিল্ড।

১৭৫৭ – সিরাজ-উদ-দৌলা, বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব।

১৭৭৮ – জঁ-জাক রুসো, সুইজারল্যান্ডীয় দার্শনিক।

১৫৬৬ – ফরাসি ভবিষ্যদ্বক্তা, জ্যোতিষী, লেখক এবং ঔষধ প্রস্তুতকারক ও চিকিৎসা সামগ্রী বিক্রেতা নস্ট্রাদামুস বা মিকেল দে নস্ট্রাদাম।

১৫৯১ – বিখ্যাত ইতালীয় সংগীতজ্ঞ ভিনসেঞ্জো গ্যালিলি (বিজ্ঞানি গ্যালিলিও গ্যালিলির বাবা)।

৯৩৬ – জার্মানির রাজা হেনরি দ্য ফাউলার।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ১ জুলাই, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

 

আজ ১ জুলাই। ইতিহাস  ঘেঁটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

 

(ক) জাতীয় চিকিৎসক দিবস (ভারত);

(খ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস (বাংলাদেশ)।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

২০০১ – চুজেন জেকবস, আমেরিকান বিনোদনকারী।

১৯০২ – উইলিয়াম ওয়াইলার, একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক।

১৯০৩ – আবুল ফজল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং রাষ্ট্রপতির শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা।

১৯০৭ – আতাউর রহমান খান, বিশিষ্ট রাজনীতিক, পার্লামেন্টারিয়ান।

১৯১৮ – আহমেদ দিদাত, দক্ষিণ আফ্রিকার লেখক ও ধর্মবেত্ত্বা এবং ভারতীয় বংশদ্ভুত জনবক্তা ও তার্কিক।

১৯২৩ – হাবীবুর রহমান, বাঙালি কবি, শিশুসাহিত্যিক ও সাংবাদিক।

১৯২৪ – অ্যান্টনি রামালেট্‌স, স্প্যানিশ ফুটবলার ।

১৯২৬ – রবার্ট ফোগেল, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান অর্থনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদ।

১৯২৮ – মীর কাশেম খান, একুশে পদক বিজয়ী বাঙালি সেতারবাদক, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক।

১৯২৯ – জেরাল্ড এডেলম্যান, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান জীববিজ্ঞানী ও চিকিৎসক।

১৯৩০ – মুস্তফা আক্কাদ, সিরীয়-আমেরিকান পরিচালক ও প্রযোজক।

১৯৩২-

ভারতীয় বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক ও কৃত্তিবাস পত্রিকার অন্যতম প্রথম সম্পাদক আনন্দ বাগচী।(মৃ.২০১২)

এম এন আখতার, বাংলাদেশি গীতিকার, সুরকার ও শিল্পী।

১৯৩৮ – হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়া, বিখ্যাত ভারতীয় বাঁশী বাদক।

১৯৪০ – সৈয়দ আব্দুল হাদী, বাংলাদেশি সঙ্গীত শিল্পী।

১৯৪১ – অ্যালফ্রেড গুডম্যান গিলম্যান, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান ফার্মাকোলজিস্ট ও প্রাণরসায়নবিদ।

১৯৪৭ – আবদুল কুদ্দুস মাখন, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, ডাকসুর সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য।

১৯৪৮ – ডলি আনোয়ার, বাংলাদেশি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

১৯৫৩ – লরেন্স গঞ্জি, মল্টিয় আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও ১২ তম প্রধানমন্ত্রী।

১৯৫৩ – জাডরানকা কসর, ক্রোয়েশীয় সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ ও ৯ম প্রধানমন্ত্রী।

১৯৫৫ – লি কেকিয়াং, চীনের অর্থনীতিবিদ ও রাজনীতিবিদ।

১৯৬১ – কার্ল লুইস, মার্কিন ক্রীড়াবিদ।

১৯৬১ – প্রিন্সেস ডায়ানা, যুক্তরাজ্যের যুবরাজ্ঞী।

১৯৭৬ – রুড ভ্যান নিস্টেল্‌রয়ি, ওলন্দাজ ফুটবলার।

১৯৮৬ – আগনেজ মো, ইন্দোনেশীয় গায়ক, গীতিকার, প্রযোজক ও অভিনেত্রী।

১৮১৮ – ইগনাৎস জেমেলভাইস, হাঙ্গেরীয় চিকিৎসক ও হাত ধোয়া ব্যবস্থার প্রবর্তক।

১৮৭২ – লুই ব্লেরিওট, ফরাসি পাইলট ও প্রকৌশলী।

১৮৭৯ – লিওন জউহাউক্স, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি ইউনিয়ন নেতা।

১৮৮০ – অমরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সক্রিয় কর্মী, যুগান্তর দলের তহবিল গঠনে ভারপ্রাপ্ত ছিলেন।

১৮৮২ – ভারতরত্ন বিধানচন্দ্র রায়, চিকিৎসক ও পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী।

১৮৯৯ – চার্লস লটন, ইংরেজ অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

১৮০৪ – জর্জ সান্ড, ফরাসি লেখক ও নাট্যকার।

১৬৪৬ – গট্‌ফ্রিড লিবনিত্স, জার্মান দার্শনিক ও গণিতবিদ।

১৫০৬ – দ্বিতীয় লুইস, হাঙ্গেরির রাজা।

১৫৩৪ – দ্বিতীয় ফ্রেডেরিক, ডেনমার্ক রাজা।

১৪৮১ – দ্বিতীয় ক্রিটিয়ান, ডেনমার্কের রাজা।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০২ – নেদারল্যান্ডসের হ্যাগে বিশ্বের প্রথম স্থায়ী আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ আদালতের কার্যক্রম শুরু।

২০১৬ – বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার গুলশানের একটি রেস্তোরায় আইএসআইএস (ইসলামিক স্টেট অব ইরাক এন্ড দ্য লেভান্ট) কর্তৃক আক্রমণ হয়।

২০১৭ – ভারতে পরোক্ষ কর পণ্য-পরিষেবা কর পদ্ধতি চালু হয়।

১৯০৬ – কানাড়া ব্যাঙ্ক ভারতের চতুর্থ বৃহত্তম ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯০৮ – আন্তর্জাতিক আতান্তর সংকেত এসওএস চালু হয়।

১৯২১ – (ক) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।

(খ) – কমিউনিস্ট পার্টি অব চায়না প্রতিষ্ঠিত হয়।

(গ) – নদীয়ার বড়জাগুলী তে জমিদার গোপাল সিংহের হাত ধরে বড়জাগুলী গোপাল একাডেমি স্কুল প্রতিষ্ঠা হয় , এটি নদীয়া জেলার সবচেয়ে প্রাচীন উচ্চ বিদ্যালয় ।

১৯২৯ – স্যার আবদুর রহিমকে সভাপতি, মওলানা আকরম খাঁকে সম্পাদক এবং শেরেবাংলা একে ফজলুল হককে সহ-সভাপতি করে নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতি গঠিত হয়।

১৯৪৭ – ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ভারত ও পাকিস্তানের স্বাধীনতা আইন পাস করা হয়।

১৯৫৫ – ভারতের বৃহত্তম ব্যাঙ্ক স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইণ্ডিয়া তথা ভারতীয় স্টেট ব্যাংক নামে পরিচিত হয়।

১৯৬০ – ব্রিটিশ নিয়ন্ত্রিত সোমালিয়া ও ইতালি নিয়ন্ত্রিত সোমালিয়ার একীভূত হওয়ার মধ্য দিয়ে আফ্রিকার দেশ সোমালিয়া স্বাধীনতা লাভ করে।

১৯৬২ – আফ্রিকার ছোট্ট দেশ বুরুন্ডি ও রুয়ান্ডা স্বাধীনতা অর্জন করে।

১৯৬৬ – কানাডায় প্রথম রঙিন টেলিভিশন সম্প্রচারিত হয়।

১৯৬৭ – কানাডা প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৯১ – বাংলাদেশে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) চালু হয়।

১৯৯৭ – ভারতীয় উপমহাদেশের বৃহত্তম বিজ্ঞান সংগ্রহালয় ও বিজ্ঞানকেন্দ্রিক বিনোদন উদ্যান- সায়েন্স সিটি কলকাতা এর উদ্বোধন হয়।

১৮৩৫ – উইলিয়াম অ্যাডাম কর্তৃক বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষাবিষয়ক রিপোর্ট (অ্যাডাম রিপোর্ট) পেশ করা হয়।

১৮৪৭ – মার্কিন ডাক বিভাগ প্রথম ডাক টিকিট চালু করে।

১৮৬২ – ভারতের প্রাচীনতম হাইকোর্ট কলকাতা উচ্চ আদালত বা কলকাতা হাইকোর্ট স্থাপিত হয়।

১৮৬২ – রাশিয়ার মস্কোতে রাষ্ট্রীয় গণগ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৮৬৩ – আমেরিকায় গৃহযুদ্ধ (গ্যাটিসবার্গ যুদ্ধ) শুরু হয়।

১৮৬৭ – কানাডা ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।

১৮৭৯ – অবিভক্ত ভারতে প্রথম পোস্টকার্ড চালু হয়।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০০ – ওয়াল্টার ম্যাথাউ, মার্কিন অভিনেতা ও কৌতুকাভিনেতা।

২০০১ – নিকোলাই গেন্নাদিয়েভিচ বাসভ, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী রাশিয়ান পদার্থবিদ।

২০০৪ – মার্লোন ব্রান্ডো, অস্কার পুরস্কার বিজয়ী মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেতা।

২০০৪ – পিটার বার্নেস, ইংরেজ লেখক।

২০০৬ – ফ্রেড ট্রুম্যান, ইংরেজ ক্রিকেটার, লেখক এবং ধারাভাষ্যকার।

২০০৬ – রয়ুটারো হাশিমটো, জাপানি রাজনীতিবিদ ও ৫৩ তম প্রধানমন্ত্রী।

২০০৯ – কার্ল মালডেন, মার্কিন অভিনেতা।

২০১৫ – নিকোলাস ওয়িন্টন, ইংরেজ লেফটেন্যান্ট ও মানবিক।

২০২০ – লতিফুর রহমান, বাংলাদেশি শিল্পপতি ও ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান।

১৯৬২ – ভারতরত্ন বিধানচন্দ্র রায়, ভারতীয় চিকিৎসক, পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী।

১৯৬৫ – ওয়ালি হ্যামন্ড, ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটার এবং অধিনায়ক।

১৯৭১ – উইলিয়াম লরেন্স ব্র্যাগ, অস্ট্রেলীয় বংশোদ্ভুত ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯৭১ – লিয়ারি কনস্ট্যান্টাইন, ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেট খেলোয়াড়, আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ।

১৯৭৪ – হুয়ান পেরোন, আর্জেন্টিনা ররাষ্ট্রপতি।

১৯৯৬ – মার্গো হেমিংওয়ে, মার্কিন ফ্যাশন মডেল ও অভিনেত্রী।

১৯৯৭ – রবার্ট মিচাম, মার্কিন অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক, লেখক, কবি, সুরকার ও গায়ক।

১৯৯৯ – সিলভিয়া সিডনি, মার্কিন অভিনেত্রী।

১৮৩৯ – দ্বিতীয় মাহমুদ, উসমানীয় খলিফা ও ৩০তম উসমানীয় সুলতান।

১৮৯৬ – হ্যারিয়েট বিচার স্টো, মার্কিন লেখিকা এবং দাসপ্রথা বিলোপ আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী।

১৭৮৪ – উইলহেম ফ্রিয়ডেমন ব্যাচ, জার্মান অর্গানবাদক ও সুরকার।

১২৭৭ – বাইবার্স‌, মিশরীয় সুলতান।

১২৪২ – চাগাতাই খান, মঙ্গোল শাসক।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ জাতীয় চিকিৎসক দিবস, জানুন কেন পালিত হয় এবং দিনটির গুরুত্ব।

চিকিৎসা ক্ষেত্রে ডাক্তাররা সমাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছেন। সমাজে তাদের আবাদান অনস্বীকার্য। ঈশ্বরের পরে আমরা ডাক্তারদের স্থান দিয়ে থাকি।  ডাক্তাররা দেশের এমন এক সৈনিক, যারা সীমান্তে যুদ্ধ করে না কিন্তু জীবন বাঁচাতে এবং জীবনকে ঝুঁকির মধ্যে রেখে মানুষের আয়ু বাড়াতে নিবেদিতপ্রাণ কাজ করে।  জাতীয় চিকিৎসক দিবস হল এমন একটি দিন যা ব্যক্তিগত জীবন ও সম্প্রদায়ের জন্য চিকিৎসকদের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য উদযাপিত হয়। কিছু দেশে দিনটিকে ছুটির দিন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তবে দিনটিতে ডাক্তার ও স্বাস্থ্য কর্মীদের সম্মান জানাতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।  জাতীয় ডাক্তার দিবসের এই বছরের থিম হল “সেলিব্রেটিং রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড হিলিং হ্যান্ডস”৷ এই বছরের থিমের মাধ্যমে, আমরা সেই চিকিৎসক পেশাদারদের উদযাপন করতে চাই যারা মহামারীর কারণে কঠিন সময়ের মুখোমুখি হয়ে কঠোর পরিশ্রম করেছেন৷

ভারতে জাতীয় চিকিৎসক দিবসের ইতিহাস—

ভারতে, স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে তাঁর অবদানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ডাঃ বিধান চন্দ্র রায়ের সম্মানে ১৯৯১ সালের ০১শে জুলাই প্রথম জাতীয় ডাক্তার দিবস পালন করা হয়েছিল।  ডাঃ বি.সি.  রয়, ১৮৮২ সালের ০১শে জুলাই জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯৬২ সালের ০১ জুলাই মৃত্যুবরণ করেন, একটি অদ্ভুত কাকতালীয় ঘটনা।

ডঃ বিধান চন্দ্র রায়  একজন সুপরিচিত ডাক্তার, শিক্ষাবিদ, মুক্তিযোদ্ধা, সমাজসেবক এবং রাজনীতিবিদ ছিলেন।  তিনি ১৯৮৪ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত ১৪ বছর পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীও ছিলেন। ০৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৬১ তারিখে তিনি ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার “ভারত রত্ন” লাভ করেন।  তিনি মানুষের জন্য তার জীবন দিয়েছেন, অনেক ব্যক্তির চিকিৎসা করেছেন এবং লক্ষ লক্ষ মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছেন।  তিনি মহাত্মা গান্ধীর ব্যক্তিগত চিকিৎসকও ছিলেন।

১৯৭৬ সালে, B.C.  চিকিৎসা, বিজ্ঞান, পাবলিক অ্যাফেয়ার্স, দর্শন, শিল্প ও সাহিত্যের ক্ষেত্রে কাজ করা বিশিষ্ট ব্যক্তিদের স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য তাঁর স্মরণে রায় জাতীয় পুরস্কারও প্রতিষ্ঠিত হয়।

জাতীয় চিকিৎসক দিবসের তাৎপর্য—

সমাজে চিকিৎসকদের ভূমিকার গুরুত্বকে স্বীকৃতি দিতে এবং উপলব্ধি করতে ভারতে জাতীয় ডাক্তার দিবস পালিত হয়েছে।  এটি সাধারণ জনগণকে ডাক্তারদের দ্বারা রোগীর যত্নের প্রতি গুরুত্ব, গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এবং দায়িত্বগুলি জানতে সহায়তা করে।

এই বিশেষ দিনে, প্রত্যেক ভারতীয়ের দক্ষ চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গর্ব বোধ করা উচিত যারা তাদের দেশের স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেন এবং চিকিৎসা জরুরী পরিস্থিতিতে তাদের প্রচেষ্টা ও অবদানের জন্য কৃতজ্ঞ হন।

প্রতিটি ভারতীয় নাগরিককে অবশ্যই শ্রদ্ধা জানাতে হবে এবং চিকিৎসা জরুরী অবস্থা এবং মহামারী পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে সাধারণ জনগণকে সহায়তা করার জন্য প্রতিটি ডাক্তারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করতে হবে।  COVID-19 মহামারী চলাকালীন চিকিৎসা কর্মীদের (ডাক্তার এবং নার্স) বীরত্বপূর্ণ প্রচেষ্টা অক্ষয়, যদিও আজ বিশ্ব করোনাভাইরাস মুক্ত।

ডাক্তারদের গুরুত্ব ও ভূমিকা—

 

সমাজে ডাক্তারদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে;  তারা রোগীদের সুস্থতার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করে, রোগ বা অবস্থা থেকে দ্রুত পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করে।  তারা চিকিৎসা বিজ্ঞানকে ব্যাপকভাবে বোঝে এবং রোগীদের চিকিৎসার অবস্থার চিকিৎসা এবং আয়ু বাড়ানোর জন্য তাদের জ্ঞানকে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করে।

এমন অনেক ঘটনায় যেখানে রোগী ও তাদের স্বজনদের দ্বারা আক্রান্ত হয়েও চিকিৎসকরা হাল ছাড়েননি।  সাধারণ জনগণের জন্য তাদের চিকিৎসা সেবা অব্যাহত রেখেছে।  তাদের অবদান ও অক্লান্ত পরিশ্রম কেউ ভুলতে পারবে না।

ইতিহাস—-

প্রথম ডাক্তার দিবস পালন করা হয়েছিল ২৮ মার্চ, ১৯৩৩, উইন্ডার, জর্জিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।  এই প্রথম পালনের মধ্যে ছিল চিকিত্সক এবং তাদের স্ত্রীদের কাছে কার্ড পাঠানো, ডক্টর লং সহ মৃত ডাক্তারদের কবরে ফুল দেওয়া এবং ডক্টর এবং মিসেস উইলিয়াম টি. র্যান্ডলফের বাড়িতে একটি আনুষ্ঠানিক নৈশভোজ।  ব্যারো কাউন্টি অ্যালায়েন্স চিকিৎসকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে মিসেস অ্যালমন্ডের প্রস্তাব গৃহীত হওয়ার পরে, ব্যারো কাউন্টি অ্যালায়েন্সের সভাপতি মিসেস ই.আর. হ্যারিস অফ উইন্ডার দ্বারা ১৯৩৩ সালে জর্জিয়া স্টেট মেডিকেল অ্যালায়েন্সের কাছে পরিকল্পনাটি উপস্থাপন করা হয়েছিল।  ১০ মে, ১৯৩৪-এ, অগাস্টা, জর্জিয়ার বার্ষিক রাষ্ট্রীয় সভায় প্রস্তাবটি গৃহীত হয়েছিল।  সাউদার্ন মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের উইমেনস অ্যালায়েন্সের কাছে প্রস্তাবটি পেশ করা হয়েছিল তার ২৯তম বার্ষিক সভায় সেন্ট লুইস, মিসৌরিতে, ১৯-২২ নভেম্বর, ১৯৩৫, অ্যালায়েন্স প্রেসিডেন্ট মিসেস জে বোনার হোয়াইট দ্বারা।  সেই থেকে, ডাক্তার দিবস সাউদার্ন মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন অ্যালায়েন্সের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং সমার্থক হয়ে উঠেছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট এবং প্রতিনিধি পরিষদ পাস করেছে S.J.  RES  #৩৬৬ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১০১তম কংগ্রেসের সময়, যা রাষ্ট্রপতি বুশ ৩০ অক্টোবর, ১৯৯০ তারিখে স্বাক্ষর করেছিলেন (পাবলিক ল ১০১-৪৭৩ তৈরি করে), ৩০ মার্চ পালিত হবে এমন একটি জাতীয় ছুটি হিসাবে ডাক্তার দিবসকে মনোনীত করে।
ডাঃ মেরিয়ন মাস ডঃ কিম্বার্লি জ্যাকসন এবং ডাঃ ক্রিস্টিনা ল্যাং এর সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে চিকিৎসক দিবসকে  চিকিৎসক সপ্তাহে পরিবর্তিত করার জন্য আবেদন করেছেন।  এটি মার্চ ২০১৭ এ গৃহীত হয়েছিল।
২০১৭ সালে ফিজিশিয়ান ওয়ার্কিং টুগেদার (PWT, ডক্টর কিম্বার্লি জ্যাকসন প্রতিষ্ঠিত) কেভিনএমডি-তে আয়োজিত জাতীয় চিকিৎসক সপ্তাহ উদযাপনের জন্য নিবন্ধের একটি সিরিজ স্পনসর করেছে।  ২০১৮ সালে PWT ওপেনক্সমেডের সাথে চিকিৎসকের সুস্থতা এবং অ্যাডভোকেসির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে একটি বিনামূল্যের অনলাইন কনফারেন্স স্পনসর করেছে।  ২০১৯ সালে, PWT এবং Openxmed মেডিকেল ছাত্র এবং বাসিন্দাদের জন্য একটি স্কলারশিপ প্রোগ্রাম স্পনসর করেছে।  সপ্তাহব্যাপী ইভেন্টটি চিকিৎসক সম্প্রদায়কে সমর্থন এবং সমর্থন করার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।

 

বিভিন্ন দেশে উদযাপন—

 

তবে  জাতীয় চিকিৎসক দিবস পালনের তারিখ বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সময়ে পালিত হয়। এক ই তারিখে সকল দেশে পালিত হয় না। যেমন—

ব্রাজিল–

ব্রাজিলে, জাতীয় ডাক্তার দিবস ১৮ অক্টোবর ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয়, যেদিন ক্যাথলিক চার্চ সেন্ট লুকের জন্মদিন উদযাপন করে।  গির্জার ঐতিহ্য অনুসারে প্রেরিত এবং ধর্মপ্রচারক সেন্ট লুক একজন ডাক্তার ছিলেন, যেমনটি নিউ টেস্টামেন্টে লেখা আছে (কলোসিয়ান ৪:১৪)।

কানাডা—

জাতীয় চিকিৎসক দিবস ১ মে কানাডায় পালিত হয়। তারিখটি কানাডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা কানাডায় অনুশীলন করা প্রথম মহিলা চিকিৎসক ডঃ এমিলি স্টো-এর স্বীকৃতিতে বেছে নেওয়া হয়েছিল।

 

অস্ট্রেলিয়া—

অস্ট্রেলিয়াতে, বিভিন্ন তারিখে জাতীয় ডাক্তার দিবস স্বীকৃত হতে পারে, সবচেয়ে বেশি অংশগ্রহণ করা হয় ৩০ শে মার্চ।

চীন—

চাইনিজ ডক্টরস ডে বার্ষিক ১৯ আগস্ট চীনে একটি জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয়।  তারিখটি গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের ন্যাশনাল হেলথ অ্যান্ড ফ্যামিলি প্ল্যানিং কমিশন (পিআরসি) দ্বারা ২০১৬ সালের চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য ও সুস্থতা সম্মেলনে নির্বাচিত হয়েছিল এবং ২০ নভেম্বর, ২০১৭ পিআরসি-এর স্টেট কাউন্সিল দ্বারা অনুমোদিত হয়েছিল। এর তাৎপর্য  চীনা ডাক্তার দিবস হল তাদের সম্প্রদায় এবং সমাজে চীনা ডাক্তারদের মহান অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়া, স্বাস্থ্যকর্মীদের ইতিবাচকভাবে ‘জীবনের প্রতি শ্রদ্ধা, আহতদের নিরাময় এবং মৃত ব্যক্তিদের বাঁচানোর, অবদান রাখতে ইচ্ছুক হওয়া এবং ভালোবাসা ছাড়াই’ মহৎ মনোভাব পোষণ করতে উত্সাহিত করা।

তুরস্ক—

তুরস্কে, ১৯১৯ সাল থেকে প্রতি বছর ১৪ মার্চ মেডিসিন দিবস হিসেবে পালিত হয়।

যুক্তরাষ্ট্র—

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, জাতীয় চিকিৎসক দিবস হল এমন একটি দিন যেখানে চিকিৎসকদের দেশের প্রতি বার্ষিক পরিষেবা স্বীকৃত হয়।  ডক্টর চার্লস বি. অ্যালমন্ডের স্ত্রী ইউডোরা ব্রাউন অ্যালমন্ড থেকে ধারণাটি এসেছে এবং যে তারিখটি বেছে নেওয়া হয়েছে সেটি ছিল অস্ত্রোপচারে সাধারণ অ্যানেস্থেশিয়ার প্রথম ব্যবহারের বার্ষিকী।

নেপাল—

নেপালও ২০ ফাল্গুন (৪ মার্চ) নেপালী তারিখে নেপালী জাতীয় ডাক্তার দিবস উদযাপন করে।  নেপাল মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠার পর থেকে নেপাল প্রতি বছর এই দিবসের আয়োজন করে আসছে।  ডাক্তার-রোগীর যোগাযোগ, ক্লিনিকাল চিকিৎসক এবং সম্প্রদায়-ভিত্তিক স্বাস্থ্য প্রচার এবং যত্ন নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

এই ভাবে আরো দেশ গুলিতে ভিন্ন তারিখে পালন করা হয় জতিয় চিকিৎসক দিবস। তবে যে দেশে যে তারিখেই পালন হোক না কেনো, এই দিনটি পলের মূল উদ্দেশ্য ই হল ডাক্তারদের সম্মান জানানো।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ৩০ জুন, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ৩০ জুন। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—–

(ক) হুল দিবস বা সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস।(ভারত – পশ্চিমবঙ্গ)

(খ) আন্তর্জাতিক রবীন্দ্রকাব্যপাঠ দিবস।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০৬ – অ্যান্টনি মান, মার্কিন অভিনেতা ও চলচ্চিত্র পরিচালক।

১৯১১ – চেসোয়াফ মিওশ, পোলীয়-মার্কিনী কবি, লেখক, শিক্ষাবিদ এবং অনুবাদক।

১৯১৭ – সুজান হেওয়ার্ড, আমেরিকান অভিনেত্রী।

১৯২৬ – পল বার্গ, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান প্রাণরসায়নী।

১৯৩৩ – এম. জে. কে. স্মিথ, সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা।

১৯৩৯ – হোসে এমিলিও পাচেকো, মেক্সিকোর তরুণ প্রজন্মের শীর্ষসারির কবি, উপন্যাসিক, নাট্যকার, ছোটগল্পকার, অনুবাদক ও প্রাবন্ধিক।

১৯৪১ – পিটার পোলক, সাবেক ও বিখ্যাত দক্ষিণ আফ্রিকান আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা।

১৯৪৩ – আহমদ ছফা, বাংলাদেশী লেখক, চিন্তক ও ঔপন্যাসিক।

১৯৫৪ – সেরযহ সারগসয়ান, আর্মেনিয় রাজনীতিবিদ ও ৩য় প্রেসিডেন্ট।

১৯৬৩ – য়ংওইয়ে মাল্মস্টেন, সুইডিশ গিটারিষ্ট ও গীতিকার।

১৯৬৪ – মার্ক ওয়াটার্স, মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক।

১৯৬৫ – গ্যারি প্যালিস্টার, ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড়।

১৯৬৬ – মাইক টাইসন, মার্কিন পেশাদার বক্সিং খেলোয়াড়।

১৯৬৯ – সনাথ জয়াসুরিয়া, শ্রীলংকান সাবেক ক্রিকেটার ও রাজনীতিবিদ।

১৯৭৭ – জুস্টো ভিলার, প্যারাগুয়ের ফুটবলার।

১৯৭৮ – লুসিয়ানা লেওন লুসি, ছোটবেলা থেকে রাজনীতির মাঠে এবং অসংখ্য তরুণের মনে ঝড় তোলেন।

১৯৮০ – রায়ান টেন ডেসকাট, নেদারল্যান্ডসের ক্রিকেটার।

১৯৮৩ – শেরিল কোল, ইংরেজ গায়ক, গীতিকার, ড্যন্সার ও মডেল।

১৯৮৫ – মাইকেল ফেলপস, মার্কিন সাঁতারু এবং ২৩ টি অলিম্পিক স্বর্ণ পদক বিজয়ী।

১৯৮৬ – ফ্রেডয় গুয়ারিন, কলম্বিয়ান ফুটবলার।

১৮০১ – ফ্রেডেরিক বাস্টিয়াট, ফরাসি অর্থনীতিবিদ ও তাত্তিক।

১৮১৭ – জোসেফ ডালটন হুকার, ব্রিটিশ উদ্ভিদ্বিজ্ঞানী এবং অভিযাত্রী।

১৮৮৪ – জর্জ ডুহামেল, ফরাসি লেখক।

১৮৯৩ – ওয়াল্টার উলব্রিচত, জার্মান কমিউনিস্ট রাজনীতিবিদ।

১৪৭০ – অষ্টম চার্লস, ফ্রান্সের রাজা।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০০ – সমাপ্য অর্থ বত্সরের কার্যাদি নির্বাহের জন্য সংযুক্ত তহবিল হইতে অর্থ প্রদান ও নির্দিষ্টকরণের কর্তৃত্ব প্রদানের জন্য আইন প্রণয়ন করা হয় ৷

২০০২ – বিশ্বের সবচেয়ে বড় পাটকল আদমজী জুট মিল বন্ধ করে দেয় বিএনপি জোট সরকার৷

২০০৪ – গণপূর্ত অধিদপ্তর মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতিকেন্দ্র স্থাপন প্রকল্পের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করে।

২০০৮ – র‌্যাব সাইকি ভবনের মালিক পীরজাদা, মহাগুরু, জ্যোতিষ সম্রাট আর ভণ্ড বাবা ড. জীবন চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে ।

২০০৯ – গ্রামীণ মহিলা উন্নয়ন প্রকল্প সমাপ্ত হয়।

২০১১ – বাংলাদেশ সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী পাশ হয়।

১৯৭১ – ‘নিউইয়র্ক টাইমস’- এর প্রতিনিধি সিডনি শ্যানবার্গকে ঢাকা থেকে বহিষ্কার করা হয়।

১৯৭১ – মুক্তিযোদ্ধারা তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে নীলমনিগঞ্জ, হালসা ও আলমডাঙ্গা রেল লাইন বিষ্ফোরকের সাহায্যে উড়িয়ে দিয়ে পাকসেনাদের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

১৯৭৪ – বিশিষ্ট রাজনীতিক ভাষাসৈনিক জাতীয় লীগ প্রধান জনাব অলি আহাদ বিশেষ ক্ষমতা আইনে গ্রেফতার হয়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক হন।

১৯৭৯ – সুদানের জেনারেল ওমর আল বাশীর অভ্যন্তরীন সংকটের সম্মুখীন সুদানের সাদেক আল মাহদীর সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেন।

১৯৯১ – দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদী শাসনের অবসান ঘটে।

১৯৯৩ – ভারতে বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার প্রতিবাদে ঢাকার বায়তুল মোকাররম মসজিদ থেকে লাখো জনতা অযোধ্যা অভিমুখে প্রতীকি লংমার্চ শুরু করেন।

১৯৯৭ – বর্ণাঢ্য এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে চীনের কাছে হংকং হস্তান্তর করা হয়।

১৯০৮ – রাশিয়ার সাইবেরিয়ার বৈকাল হ্রদের উত্তর-পশ্চিমের দুর্গম পার্বত্য এলাকা টাঙ্গুস্কায় এক প্রচন্ড শক্তির বিস্ফোরন ঘটে।

১৯১৬ – রাশিয়া ও জাপানের মধ্যে শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

১৯২০ – আয়াতুল্লাহ মীর্যা মোঃ ত্বাক্বী শিরাজীর নেতৃত্বে ইরাকের জনগণ বৃটিশ দখলদারদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু করে।

১৯৩৪ – জার্মানিতে ফ্যাসিবাদী হিটলারের বিরোধীতা করায় প্রায় এক হাজার লোককে হত্যা করা হয়।

১৯৩৭ – বিশ্বে প্রথম আপৎকালীন টেলিফোন নম্বর ‘৯৯৯’ চালু হয় লণ্ডনে।

১৯৪১ – নাজি গ্রুপের অনুসারীরা ইউক্রেনের স্বাধীনতা ঘোষণা করে।

১৯৫৭ – আওয়ামী লীগের প্রাদেশিক প্রধান, মাওলানা ভাসানী দলের সভাপতি হিসেবে পদত্যাগ করেন।

১৯৬০ – কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র বা জায়ার স্বাধীনতা ঘোষণা করে।

১৯৬৯ – নাইজেরীয় সরকার বায়াফ্রায় পাঠানো রেডক্রসের সব ধরনের সাহায্য বন্ধ করে দেন।

১৮৫৫ – ব্রিটিশবিরোধী সাঁওতাল বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।

১৮৮৬ – ন্যায়বান গভরমেন্ট দক্ষিণ সাহাবাজপুর পরগনা কোর্ট অব ওয়ার্ডসের শাষনাধীনে গ্রহণ করে বাবু পিতাম্বর বন্ধ্যোপাধ্যায়কে অস্থায়ী ম্যানেজার নির্ধারণ করে দৌলতখায় প্রেরণ করে।

১৮৯৪ – কোরিয়া চীন থেকে স্বাধীনতা পেয়ে জাপানের সহযোগিতা কামনা করে।

১৮৯৪ – লন্ডন টাওয়ার ব্রিজ উদ্বোধন করা হয়।

১৭৫৫ – ফিলিপাইনে ক্যাথলিক ধর্মাবলম্বী সব চায়নিজ রেস্টুরেন্ট বন্ধ করে দেয়।

১৭৫৭ – বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা ত্রিশ হাজার সেনা নিয়ে ইংরেজ অধিকৃত কোলকাতা দখল করেন।

১৭৫৭ – নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা স্বীয় পত্নী ও কন্যাসহ পালিয়ে যাবার সময় পথিমধ্যে রাজমহলে রাত কাটাতে গিয়ে তিনি ধরা পড়েন।

১৭৭২ – বাংলাদেশের রংপুরে ফকির মজনু শাহ জেহাদ শুরু করেন।

১২৯৪ – সুইজারল্যান্ডের বার্ন থেকে ইহুদিদের বিতাড়ন করা হয়।

০৬৫৬ – ইসলামের চতুর্থ খলিফা হযরত আলী (রা.) খেলাফত লাভ করেন।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০১ – চ্যাট অ্যাটকিন্স, আমেরিকান গায়ক, গীতিকার, গিটার ও প্রযোজক।

২০০৩ – বাডি হাকেট, আমেরিকান অভিনেতা ও কৌতুকাভিনেতা।

২০০৯ – পিনা বাউসচ্, জার্মান ড্যন্সার, কোরিওগ্রাফার ও পরিচালক।

২০১৪ – পল মাযুরস্কয়, আমেরিকান অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

১৯১৭ – দাদাভাই নওরোজি, বৃটিশ পার্লামেন্টের প্রথম ভারতীয় সদস্য।

১৯১৯ – জন উইলিয়াম স্ট্রাট ৩য় ব্যারন রেলি, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯৩৪ – কার্ট ভন সচলেইচের, জার্মান জেনারেল, রাজনীতিবিদ ও ২৩ তম চ্যান্সেলর।

১৯৫৯ – খ্যাতনামা বাঙালি অভিনেতা ও নাট্যাচার্য শিশিরকুমার ভাদুড়ী।

১৯৬২ – প্রমীলা নজরুল, বিদ্রোহী কবি কাজি নজরুল ইসলামের পত্নী।

১৯৭১ – ভ্লাডিস্লাভ ভোল্কোভ, রাশিয়ান প্রকৌশলী ও মহাকাশচারী।

১৯৭৪ – এ্যালবার্ট কিং, মার্টিন লুথার কিং এর মা।

১৮৩৯ – দ্বিতীয় মাহমুদ খাঁ, তুর্কি সুলতান।

১৭১৭ – নবাব মুর্শিদ কুলি খান, বাংলার প্রথম নবাব।

১৬৬০ – উইলিয়াম অউগট্রেড, ইংরেজ মন্ত্রী ও গণিতবিদ।

০৭১৩ – ইমাম জয়নুল আবেদিন, ইসলামের মহান বার ইমামদের মধ্যে অন্যতম।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ২৮ জুন, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ২৮ জুন। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০৬ – মারিয়া গ্যোপের্ট-মায়ার, নোবেলজয়ী জার্মান বংশোদ্ভুত মার্কিন তাত্ত্বিক পদার্থ বিজ্ঞানী।

১৯১২ – কার্ল ফ্রিডরিখ ফন ভাইৎস্যেকার, জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী এবং দার্শনিক।

১৯২১ – পি. ভি. নরসিংহ রাও, ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের দ্বাদশ প্রধানমন্ত্রী।

১৯২৬ – মেল ব্রুক্স, মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, সুরকার, গীতিকার, কমেডিয়ান, অভিনেতা এবং প্রযোজক।

১৯২৭ – শেরউড রোল্যান্ড, মার্কিন রসায়নবিদ।

১৯২৮ – প্যাট্রিক হেমিংওয়ে, আমেরিকান লেখক।

১৯২৮ – জন স্টুয়ার্ট বেল, আয়ারল্যান্ডীয় পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯২৮ – পিটার হেইন, প্রথিতযশা দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার।

১৯৩০ – ইতামার ফ্রাঁকু, ব্রাজিলের রাষ্ট্রপতি।

১৯৩৪ – রয় গিলক্রিস্ট, জ্যামাইকান ক্রিকেটার।

১৯৪০ – মুহাম্মদ ইউনুস, বাংলাদেশী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদ।

১৯৪১ – ফেরদৌসী রহমান, বাংলাদেশী প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী।

১৯৪৩ – ক্লাউস ফন ক্লিৎসিং, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী।

১৯৪৬ – ব্রুস ডেভিসন, মার্কিন অভিনেতা ও পরিচালক।

১৯৪৮ – ক্যাথি বেট্‌স, আমেরিকান অভিনেত্রী।

১৯৫৭ – ক্যাথি ক্রস, নিউজিল্যান্ডীয় প্রমিলা ক্রিকেটার ও আইসিসি মনোনীত আম্পায়ার।

১৯৬৬ – জন কিউস্যাক, মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক এবং চিত্রনাট্যকার।

১৯৭০ – মুশতাক আহমেদ (ক্রিকেটার), পাকিস্তানি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা।

১৯৭১ – ফাবিয়ঁ বার্থেজ, প্রখ্যাত ফরাসি ফুটবল খেলোয়াড়।

১৯৭১ – ইলন মাস্ক, দক্ষিণ আফ্রিকান প্রকৌশলী ও প্রযুক্তি খাতে উদ্যোক্তা।

১৯৮৫ – ফিলিপ ফিল অ্যান্টোনিও বার্ডসলে, ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড়।

১৯৮৯ – মার্কিপ্লায়ার, একজন খ্যাতনামা মার্কিন ইউটিউব ব্যক্তিত্ব।

১৯৯১ – কেভিন ডি ব্রুইন, বেলজিয়ান পেশাদার ফুটবলার।

১৮৬৭ – লুইগি পিরান্ডেলো, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইতালিয়ান লেখক, কবি ও নাট্যকার।

১৮৭৩ – অ্যালেক্সিস কারেল, খ্যাতনামা ফরাসি চিকিৎসাবিদ।

১৮৮৩ – পিয়েরে লাভাল, ফরাসি সৈনিক, রাজনীতিক ও ১০১ তম প্রধানমন্ত্রী।

১৮৮৮ – জর্জ চ্যালেনর, ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৮৯৪ – গোকুলচন্দ্র নাগ, প্রখ্যাত ‘কল্লোল’ পত্রিকার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও সহকারী সম্পাদক ।

১৮৯৯ – আবদুল মোনেম খান, পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর।

১৭১২ – জঁ-জাক রুসো, সুইজারল্যান্ডীয় দার্শনিক।

১৬৫৩ – মুহাম্মদ আজম শাহ, মোগল সম্রাট।

১৫৭৭ – পিটার পল রুবেনস, তিনি ছিলেন ফ্লেমিশ চিত্রশিল্পী ও কূটনীতিক।

১৪৯১ – অষ্টম হেনরি, ইংল্যান্ডের রাজা।

১৪৭৬ – পোপ চতুর্থ পল।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৯১৯ – ভার্সাই চুক্তি, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরপর যুদ্ধের মিত্রশক্তি ও তৎসংশ্লিষ্ট শক্তিসমূহ এবং জার্মানির মধ্যে সম্পাদিত হয়।

১৯৫৪ –  জওহরলাল নেহরু ও চৌ এন লাই ভারত ও চীনের মধ্যে পঞ্চশীলা নীতি ঘোষণা করেন।

১৯৬৩ –  ক্রুশ্চেভ পূর্ব বার্লিন সফর করেন।

১৯৬৭ –  ইসরাইল কর্তৃক পূর্ব জেরুজালেম দখল হয়।

১৯৭২ – বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় রোমানিয়া।

১৯৭৬ – ভারত মহাসাগরের দ্বীপপুঞ্জে সেচিলিসের ১০২ বছর ব্রিটিশ শাসনাধীন থাকার পর স্বাধীনতা লাভ করে।

১৯৭৬ – আমেরিকার বিমান ও নৌবাহিনীতে প্রথম মহিলা ক্যাডেট অন্তর্ভুক্ত হয়।

১৯৭৮ – পণ্ডিত অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞানের দেহভস্ম ঢাকার ধর্মরাজিক বৌদ্ধবিহারে সংরক্ষণ করা হয়।

১৯৯৬ – তুরস্কের প্রেসিডেন্ট সুলাইমান ডেমিরেলের ৭৩ বছরের মধ্যে প্রথম দেশে ইসলামিক নেতৃত্বাধীন সরকার অনুমোদিত হয়।

১৮২০ – প্রমাণিত হয় যে টমেটো বিষাক্ত নয়।

১৮৩৮ – ওয়েস্ট মিনস্টার অ্যাবেতে ব্রিটেনের রানী ভিক্টোরিয়ার অভিষেক ঘটে।

১৭৫৭ – মীর জাফর নবাব হন এবং রবার্ট ক্লাইভ বেঙ্গলের গভর্নর নিযুক্ত হন।

১৬৫৭ – দারা শিকোহ অনূদিত ‘শিক-ই আকবর’ প্রকাশিত হয়।

১৩৮৯ – অটোমান সামরিক বাহিনী সার্বিয়ান বাহিনীকে পরাজিত করে।

১২৬৬ – মুসতানসির বিল্লাহ আব্বাসীয় খিলাফত লাভ করেন।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০১ – জোয়ান সিমস, ইংরেজ অভিনেত্রী।

২০০৬ – ফুলরেণু গুহ, পদ্মভূষণ সম্মানে ভূষিত সমাজ সেবিকা ও ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের ও রাজ্যসভার সদস্যা।

২০০৬ – তাপস সেন, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ভারতের বাঙালি আলোকসম্পাত শিল্পী।

২০০৯ – এ. কে. লোহিত দাস, ভারতীয় পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

২০১২ – রবার্ট সাবায়টিয়ার, ফরাসি লেখক ও কবি।

১৯১৫ – ভিক্টর ট্রাম্পার, বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।

১৯১৭ – স্টেফান লুচিয়ান, রোমানিয়ান চিত্রশিল্পী।

১৯৩৬ – আলেকজান্ডার বেরকমান, আমেরিকান লেখক ও সমাজ কর্মী।

১৯৭২ – প্রশান্ত চন্দ্র মহলানবীশ, ভারতীয়বিজ্ঞানী, পরিসংখ্যানবিদ এবং ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা।

১৯৭৪ – ভ্যানিভার বুশ, মার্কিন প্রকৌশলী ও বিজ্ঞান প্রশাসক।

১৯৭৫ – রড সেরলিং, আমেরিকান অভিনেতা, চিত্রনাট্যকার ও প্রযোজক।

১৯৮১ – টেরি ফক্স, কানাডিয়ান ক্রীড়াবিদ, মানবহিতৈষী এবং ক্যান্সার গবেষাণা কর্মী।

১৯৮৬ – হাজী মোহাম্মদ দানেশ, অবিভক্ত ব্রিটিশ ভারতের একজন কৃষক নেতা।

১৯৯২ – মিখাইল তাল, লাতভীয় দাবাড়ু।

১৯৯৬ – বিশিষ্ট বাঙালি রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী নীলিমা সেন।

১৮৩৬ – জেমস ম্যাডিসন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চতুর্থ রাষ্ট্রপতি।

১৮৩৯ – মহারাজা রণজিৎ সিং, পাঞ্জাব কেশরী এর রাজা।

১৫৮৬ – প্রিময টরুবার, স্লোভেনীয় লেখক ও সংস্কারক।

১৫৯৮ – আব্রাহাম অরটেলিউস, ফ্লেমিশ মানচিত্রকর ও ভূগোলবিদ।

১৩৮৫ – আন্ড্রোনিকস চতুর্থ পালাইওলোগোস, বাইজান্টাইন সম্রাট।

০৭৬৭ সালে এই দিনে মৃত্যুবরণ ইতালিয়ান পোপ প্রথম পল।

০৫৪৮ – প্রথম থিওডোরা, বাইজেন্টাইন জাষ্টিনিয়ানের স্ত্রী।

০৫৭২ – আল্বোইন, লোম্বারডের রাজা।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This