Categories
কবিতা

প্রার্থনা : অরূপ পান্তী।

অক্ষরে অক্ষরে যে কিভাবে আগুন জ্বলে
সেই সাধনায় আছি বহুদিন একাকী
সকলেই ভালোবাসা বোঝে
আমি বুঝি অক্ষরের অক্ষর

অক্ষরের দীর্ঘশ্বাস আছে
আমি তোমাকেও অক্ষর ভাবি
আমাকে আলিঙ্গন করো , চুম্বন করো
এ আমার একান্ত অক্ষর ভালবাসা।

হে অনন্ত , হে অপূর্ণতা আমাদের জীবন
ক্ষোভ , দুঃখ, দীর্ঘ শ্বাস, প্রেম ও বাসনার
নিঃশব্দ দহনে অঙ্কুরিত শব্দের প্রাণ
হে ঈশ্বর! প্রাণ দান করো —-

শব্দ ও অক্ষরের পুনর্জন্ম হোক
শব্দের কাঙালকে  শিউলি অক্ষর দাও
দাওয়ায় পিঁড়ি  পেতে বসেছে কবি
এবার কলার পাতায় শব্দান্ন খাবে ।।

Share This
Categories
কবিতা

আনন : রাণু সরকার।

লিপিবদ্ধ হয়নি কোন বন্ধনে করিনি ইচ্ছে করেই-
আগুনে ধৌত এ মন-
খুঁজিনি তো চেনা আনন!

ফুরসত পাইনি তার সম্মুখীন হবার,
পেলেও চাইনা বিপরীত দিকে বসতে!

চোখ বুজলে দেখি শুধু আঁধার।
কখনো চাইনি দেখতে বিষাক্ত ঐ মুখ!

বাতাসের সাথে চলে বাক্যালাপ,
কখনো কখনো হয়ে যাই দিকভ্রষ্ট !

সঙ্গীহীন, তাই দিনভর করি আঁকিবুকি!
প্রলম্বিত কাহিনীর থেকে কোন একদিন
উজ্জ্বল এক চিত্র অনুভবে এসেছিলো-
মধুমাখা ছিলো অনুভূতিতে রাখিনি তাকে শিহরে!
হৃদয়ে রাখা তো দুরস্থ!

Share This
Categories
প্রবন্ধ

আজ ৮ এপ্রিল, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ৮ এপ্রিল। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—-

 

(ক) বাংলাদেশ স্কাউটস দিবস (বাংলাদেশ)

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০৪ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ অর্থনীতিবিদ জন হিক্স।

১৯১১ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান রসায়নবিদ মেলভিন কেলভিন।

১৯২৯ – বেলজিয়ান গায়ক, গীতিকার ও অভিনেতা জ্যাকুয়েস বরেল।

১৯৩৪ – জাপানি স্থপতি কিশোর কুরোকাওয়া।

১৯৩৮ – কফি আনান, ঘানার কূটনীতিবিদ এবং জাতিসংঘের সপ্তম মহাসচিব।

১৯৪২- কাজী আরেফ আহমেদ, বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ।

১৯৫১ – আইসল্যান্ড অর্থনীতিবিদ, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ ২৩ তম প্রধানমন্ত্রী গেইর হারডে হার্ডে।

১৯৬৩ – সাবেক ইংল্যান্ড ক্রিকেটার অ্যালেক জেমস স্টুয়ার্ট।

১৯৬৩ – ইংরেজ গায়ক, গীতিকার, অভিনেতা ও ফটোগ্রাফার জুলিয়ান লেনন।

১৯৬৬ – আমেরিকান অভিনেত্রী, পরিচালক ও প্রযোজক রবিন রাইট।

১৯৬৮ – আমেরিকান অভিনেত্রী ও পরিচালক প্যাট্রিসিয়া আরকুয়েটে।

১৯৭১ – শোয়াইব জিবরান, বাংলাদেশের একজন কবি, লেখক ও শিক্ষাতত্ত্ববিদ।

১৯৮৩ – ভারতীয় তামিল অভিনেতা ও গায়ক আল্লু অর্জুন।

১৯৮৬ – রাশিয়ান ফুটবলার ইগর আকিনফেভ।

১৯৮৭ – ডাচ ফুটবলার রয়স্টন ড্রেন্টে।

১৮৫৯ – অস্ট্রীয় গণিতবিদ ও দার্শনিক এডমন্ড হুসার্ল।

১৮৭৮ – সি এম মার্থন, দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটসম্যান।

১৮৯২ – (ক) হেম চন্দ্র রায়চৌধুরী, ভারতীয় বাঙালি ইতিহাসবিদ।

(খ) ম্যারি পিকফোর্ড, কানাডীয়-মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ও প্রযোজক।

১৬০৫ – স্পেনের রাজা চতুর্থ ফিলিপ।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০২ – ১৯৭২ সালের পর আবার ঢাকায় ‘বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্য বৈঠক’ অনুষ্ঠিত হয়।

১৯০২ – কলকাতায় মূক ও বধির বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯০৮ – হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ‘হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল’ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেয়।

১৯১৩ – চীনে প্রথম পার্লামেন্ট চালু হয়।

১৯৪৬ – লীগ অব নেশন্সের শেষ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।

১৯৫০ – ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ‘লিয়াকত-নেহরু’ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

১৯৫৯ – পৃথিবী থেকে পাঠানো রাডার সিগনাল সূর্যের সাথে ধাক্কা খেয়ে ফিরে আসে।

১৯৬২ – পারস্য উপসাগরে ব্রিটিশ জাহাজে বোমা বিস্ফোরণ হলে প্রায় ২৩৬ জন নিহত হয়।

১৯৬২ – ভারতীয় ব্যাটসম্যান উমরিগড় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১৭২ রান করেন।

১৯৭০ – ইসরাইলের যুদ্ধ বিমান কায়রো থেকে ৮০ কিলোমিটার উত্তরে বাহরুল বাকের স্কুলে হামলা চালালে পাঠরত ৪৬টি শিশু নির্মমভাবে শাহাদাত বরণ করে। উল্লেখ্য, ১৯৭০ সালের প্রথম তিনমাসে ইহুদীবাদী ইসরাইল উত্তর পূর্ব সিরিয়ার বেসামরিক জনবসতির উপর বিমান হামলা চালায়। সে বছরের ১২ ফেব্রুয়ারি ইসরাইলীরা একটি কারখানায় বোমা বর্ষণ করলে কর্মরত ১৬৮ জন শ্রমিক হতাহত হয়। তাছাড়া তারা ঐ একই সালের ৩১ মার্চ মিশরের উত্তর পূর্বাঞ্চলে হামলা চালালে ১২ জন বেসামরিক মানুষ নিহত ও আরো ৩৫ জন আহত হয়।

১৯৭১ – ভারতের ত্রিপুরায় বাংলাদেশী শরণার্থীদের জন্য ৯টি শরণার্থী শিবির খোলা হয়।

১৯৭২ – বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রথম স্থল, নৌ ও বিমান বাহিনী গঠন করা হয়।

১৯৮০ – প্রখ্যাত আলেম আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ মোহাম্মাদ বাকের সাদর এবং তার বোন বিনতুল হুদা ইরাকের বাথ সরকারের হাতে শহীদ হন।

১৯৯৪ – অর্থ কেলেঙ্কারির অভিযোগে জাপানের প্রধানমন্ত্রী হোসেকাওয়া পদত্যাগ করেন।

১৮৫৭ – সিপাহী বিদ্রোহের সৈনিক মঙ্গল পাণ্ডের ফাঁসি দেয়া হয়।

১৮৬৬ – ইতালি ও প্রুশিয়া, অস্ট্রিয়া সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে একাত্মতা ঘোষণা করে।

১৮৯৮ – সুদানের আতবারা নদীর কাছে যুদ্ধে বৃটিশ সেনাপতি হোরেশিও কিচেনার বিজয়ী হন।

১৭৫৯ – ব্রিটিশ বাহিনী ভারতের মাদ্রাজ দখল করে।

১৫১৩ – জুয়ান দ্য লেওন ফ্লোরিডা (যুক্তরাষ্ট্রের দ্বীপ) আবিষ্কার করেন।

৭১১ – আবুল আব্বাস আবদুল্লাহ বিন মোহাম্মাদ যিনি সাফহ নামে বিশেষভাবে পরিচিত তিনি আব্বাসীয় খলিফাদের মধ্যে প্রথম খেলাফাতের মসনদে বসেন। উল্লেখ্য আব্বাসীয়রা আবু মোসলেম খোরাসানি এবং তার সেনাবাহিনীর সহযোগীতায় সর্বশেষ উমাইয়া শাসক দ্বিতীয় মারোয়ানকে হত্যা করে উমাইয়া শাসন প্রতিষ্ঠা করে। তবে বনি আব্বাসীয়রাও উমাইয়াদের মতো বছরের পর বছর ধরে সেখানকার জনগণের উপর জানমালের উপর অত্যাতার চালায় এবং ৬৫৬ হিজরী পর্যন্ত তারা শাসন ক্ষমতায় ছিলেন।

০৭১৪ – আবুল আব্বাস আবদুল্লাহ বিন মোহাম্মাদ যিনি সাফহ নামে বিশেষভাবে পরিচিত তিনি আব্বাসীয় খলিফাদের মধ্যে প্রথম খেলাফাতের মসনদে বসেন।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০০ – আমেরিকান অভিনেত্রী ক্লেয়ার ট্রেভর।

২০১৩ – ইংরেজ আইনজীবী রাজনীতিবিদ ও যুক্তরাজ্য প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচার।

১৯৩১ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইডিশ কবি এরিক আক্সেল কারলফেল্ডট।

১৯৩৬ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রিয়ান চিকিৎসক রবার্ট বারানি।

১৯৫০ – হেমচন্দ্র কানুনগো, বাঙালি, ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী।

১৯৭১ – বাংলাদেশের রাঙ্গামাটিতে বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সনায়েক মুন্সী আবদুর রউফ শহীদ হন।

১৯৭৩ – পাবলো পিকাসো, স্পেনীয় চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর।

১৯৭৬ – খ্যাতনামা বাঙালি ফুটবলার গোষ্ঠ পাল (দৈনিক ইংলিশম্যান তাকে চীনের প্রাচীর উপাধি দিয়েছিল)।

১৯৮০ – প্রখ্যাত আলেম আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ মোহাম্মাদ বাকের সাদর এবং তার বোন বিনতুল হুদা ইরাকের বাথ সরকারের হাতে শহীদ হন।

১৯৮১ – বাঙালি পতঙ্গবিশারদ ও উদ্ভিদবিদ গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য।

১৯৮৪ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী রাশিয়ান পদার্থবিদ পিয়োতর লিওনিদোভিচ কাপিৎসা।

১৯৯২ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইস ফার্মাকোলজিস্ট ড্যানিয়েল বভেট।

১৯৯৩ – ইংল্যান্ডের ব্যাটসম্যান গ্রিফিথ।

১৯৯৪ – বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, জাতীয় ব্যক্তিত্ব এম এম মোহাইমিন।

১৯৯৬ – মরিস অলম, বিখ্যাত ইংরেজ ক্রিকেটার।

১৮৩৫ – ভিলহেল্ম ফন হুম্বোল্ট, জার্মান ভাষাবিজ্ঞানী।

১৮৫৭ – সিপাহি বিদ্রোহের অগ্রণী সৈনিক মঙ্গল পাণ্ডের ফাঁসি হয়।

১৮৬১ – নিরাপদ লিফ্‌টের মার্কিন উদ্ভাবক এলিশা গ্রেভ্‌স্ ওটিস।

১৮৯৪ – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বাঙালি সাহিত্যিক ও সাংবাদিক।

১৭৫৭ – বাংলার নবাব আলীবর্দী খাঁ।

১১৪৩ – বাইজান্টাইন সম্রাট জন দ্বিতীয় কম্নেনস।

১০৩০ – দিগ্বিজয়ী সুলতান মাহমুদ গজনবী।

০২১৭ – রোমান সম্রাট কারাকালা।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
কবিতা

দেরী : শীলা পাল।

অনেকটা পথ পেরিয়ে এসে দেখি
আমার সবুজ মাখানো
স্বপ্নেরা এসে দাঁড়ায়
চোখে কাজল একটু ভেজা ভেজা
মনখারাপের জলের ফোঁটাগুলো তখনও রেখেছে কালো দাগ গালের আশেপাশে
একটু দাঁড়াই চুপটি করে
মনটি বড় উথাল পাতাল করে
কেমন করে যাব যে সব ছেড়ে

এই মায়ার খেলায় হেরে যাবার শেষে
এমন কি কেউ আছে আমার রাস্তা বড় হোক
সময় লাগুক অনেকদিন
আস্তে আস্তে আমি
নতুন করে ভাবতে বসি আবার
পথ তো আছে বাঁকা সোজা উঁচু নীচু অনেক রকম
ধীরে ধীরে চলি ছুঁয়ে ছুঁয়ে চলি স্বপ্ন গুলো একটু ধূসর হোক
তারপরে তো পৌঁছে যাব ঠিক
একটু না হয় হলই পথে
দেরী।

Share This
Categories
কবিতা

বর্ষশেষের আগে : শীলা পাল।

চৈত্র রাতের জ্যোৎস্নায় বড় মায়া
দিন গুলির ক্লান্ত বাতাসে বিরহের সুর বাজে
আপনাকে যেন সমর্পন করে নতুনের কাছে
বর্ষশেষের গ্লানি গুলি রেখে যায় ধূসর প্রান্তরে
বিষন্নতার ছায়া ঝরাপাতার নিঃশব্দ পতনে
আমরা ভুলে যাই তার রঙীন দিনের উচ্ছলতা ভুলে যাই দিক দিগন্তে তার রঙের খেলা পলাশ শিমূল কৃষ্ণচূড়ার আগুন ঝরা খেলা
ভুলে যাওয়াতেই জীবন অভ্যস্ত।

যে চলে যায় চলেই যায় চলে যেতে দিতে হয় এই তো নিয়ম।
কালের অবিরত যাওয়া আসার খেলা চলতেই থাকে।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ৭ এপ্রিল, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ৭ এপ্রিল। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—-

 

(ক) বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯১১ – ফরাসি লেখক হেরভে বাযিন।

১৯১৫ – পঙ্কজ দত্ত, বাঙালি চলচ্চিত্র সাংবাদিক।

১৯২০ – রবি শংকর, প্রখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ।

১৯২৮ – অ্যালান জে পাকুলা, আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

১৯৩৯ – ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা, আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

১৯৩৯ – ইংরেজ বিখ্যাত ইংরেজ সাংবাদিক, লেখক, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ডেভিড প্যারাডাইন ফ্রস্ট।

১৯৪৪ – গেরহার্ট শ্রোডার, জার্মান রাজনীতিবিদ।

১৯৫৪ – হংকং ভিত্তিক অভিনেতা, মার্শাল আর্টিস্ট, পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার জ্যাকি চ্যান।

১৯৬৪ – নিউজিল্যান্ড বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলিয়ার অভিনেতা, গায়ক, পরিচালক ও প্রযোজক রাসেল আইরা ক্রো।

১৯৭৩ – সাবেক ইতালিয়ান ফুটবলার মার্কো ডালভেকিও।

১৯৮৩ – ফরাসি ফুটবলার ফ্রাঙ্ক বিলাল রিবেরি।

১৯৮৭ – মার্টিন কাকেরেস, উরুগুয়ের ফুটবলার।

১৯৯০ – রোমানিয়ান টেনিস খেলোয়াড় সরানা কিরস্টেয়া।

১৯৯২ – এন্নিমেরা শিমেল, জার্মানীর ইসলাম বিশেষজ্ঞ।

১৮৮৯ – গ্যাব্রিয়েলা মিস্ত্রাল, ল্যাটিন আমেরিকার প্রসিদ্ধ কবি ও লেখক।

১৮৯৫ – জার্মান অভিনেত্রী মারগারেটে শন।

১৮৯৭ – তুলসী লাহিড়ী, নাট্যকার, অভিনেতা, সুরকার, বাংলা ছায়াছবির জনপ্রিয় চিত্রনাট্যকার।

১৭৭০ – উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ ইংরেজ কবি।

১৭৭২ – শার্ল ফুরিয়ে, ফরাসি কল্পবাদী সমাজতন্ত্রী।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৯৩৭ – ইতালী আলবেনীয়া দখলের জন্যে হামলা শুরু করে।

১৯৩৯ – ইতালির আলবেনিয়া দখল।

১৯৪৮ – বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৫৩ – সুইডেনের কূটনীতিক ডাক হামারস্কজোল্ট জাতিসংঘ মহাসচিব নিযুক্ত।

১৯৫৬ – মরক্কোর স্বাধীনতা লাভ।

১৯৭৩ – বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু।

১৯৮২ – মেক্সিকোয় চিকোনল আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে দশ হাজার লোকের প্রাণহানি ঘটে।

১৯৯৪ – বিক্ষুব্ধ সৈন্যরা রুয়ান্ডার ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী এবং ১১ জন বেলজীয় জাতিসংঘ সৈন্যকে হত্যা করে।

১৯৯৫ – উপমহাদেশের ইতিহাসে বৃহত্তম চাঞ্চল্যকর যৌন কেলেঙ্কারির ঘটনায় ভারতের মহারাষ্ট্রে দুই কংগ্রেস দলীয় এমপি পণ্ডিত সাপকালে ও সঞ্চয় পাওয়ারকে দশ বছর করে কারাদণ্ড প্রদান।

১৮১৮ – ব্রিটিশ সরকার ‘বিনা বিচারে আটক’ আইন কার্যকর করে।

১৭২১ – রাশিয়ার সম্রাট পিটার কাবির সুইডেন দখলের জন্যে দেশটির উপর হামলা শুরু করে ।

১৭৯৫ – ফ্রান্সে মিটারকে দৈর্ঘ্যের একক হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করা হয়।

১৭৯৮ – তুরস্কের তৃতীয় সেলিম রাজসিংহাসনে অধিষ্ঠিত।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০৪ – ভারতীয় ধ্রুপদী নৃত্যশিল্পী, গুরু ও ওডিশি নৃত্যশৈলীর উদ্গাতা কেলুচরণ মহাপাত্র।

২০০৭ – ব্যারি নেলসন, আমেরিকান অভিনেতা।

২০১২ – মিস রেড্‌, ইংরেজি লেখক।

২০১৪ – পিচেস হানিব্লসম গেল্ডফ , সাংবাদিক, টেলিভিশন উপস্থাপক ও মডেল ।

২০২১ – স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী ইন্দ্রমোহন রাজবংশী।

 

১৯৪৭ – হেনরি ফোর্ড, মার্কিন মোটরযান উৎপাদক।

১৯৫২ – আবদুস সালাম, ভাষা শহীদ।

১৯৫৯ – মন্মথনাথ ঘোষ, প্রখ্যাত জীবনীকার।

১৯৭৪ – প্রখ্যাত বাঙালি অনুবাদক পবিত্র গঙ্গোপাধ্যায়।

১৯৮৫ – কার্ল স্মিট, জার্মান দার্শনিক ও আইনজ্ঞ ।

১৯৮৬ – লিওনিদ ক্যান্টোরোভিচ, রাশিয়ান গণিতবিদ ও অর্থনীতিবিদ ।

১৮২৩ – জ্যাকুইস চার্লস , ফরাসি উদ্ভাবক, বিজ্ঞানী, গণিতবিদ এবং বেলুন বিশেষজ্ঞ।

১৮৩৬ – উইলিয়াম গডউয়িন, ইংরেজ সাংবাদিক ও লেখক ।

১৮৯১ – বেইলী সার্কাসের, আমেরিকান ব্যবসায়ী এবং রাজনীতিবিদ, সহ-প্রতিষ্ঠিাতা বারনুম এবং ।

১৭৬১ – টমাস বেইজ, ইংরেজ মন্ত্রী ও গণিতবিদ।

১৬১৪- এল গ্রেকো, চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর ।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
কবিতা

স্বপ্নের রং ::: রাণু সরকার।।।

প্রাণের পাখি ভালোই তো-
শূন্যে বিচরণ করছিলি,
কেনো তোর মন চাইলো যেতে অজানায়?

নিজে বন্ধনমুক্ত করে দিলি উড়াল!
ভয়ে তোর হৃদযন্ত্রের কম্পন হয়নি বুঝি?
প্রণয়াসক্ত ছিলি তাই না-
তাই তো তোর মস্তিষ্ক বিকৃত হলো-
কে করলো রে তোকে বিবর্ণ?
সেকি বাদ্যকর?

ডানার ভাঁজে রেখেছিলি
অতীতকে আড়ালে!
মনে পড়ে সে স্বপ্নের রং,
তুই তো নিজেই মেখেছিলি গায়ে?

ঝড় তো ওঠেনি তবে কেনো পথ হারালি?
দল থেকে হোলি বিচ্ছিন্ন-
বর্তমানে দিবারাত্রি কাটে তোর আষাঢ়ের প্রত্যাশায়!

তালগাছে যে তোর অতীত বাঁধা-
কি করে ফিরবি?
স্বয়ং ডানা নিয়েছিস ছেঁটে||

Share This
Categories
প্রবন্ধ

অবিনাশচন্দ্র ভট্টাচার্য : ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের বিপ্লবী।

ভূমিকা—

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস ঘাট্লে দেখা যাবে বহু মানুষ প্রাণ দিয়েছেন আমাদের দেশমাতৃকাকে শৃঙ্খল মুক্ত করার জন্য। কিন্তু এখনো অনেকেই জানে না অনেকের নাম। কত শহীদ এর আত্মত্যাগের ঘটনা রয়ে গেছে অন্তরালে।  এখন আমরা জানব  ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব ও অগ্নিযুগের বিপ্লবী অবিনাশচন্দ্র ভট্টাচার্য  সম্পর্কে কিছু কথা।

বিপ্লবী জীবন—-

এবার আমরা জানব অবিনাশচন্দ্র ভট্টাচার্য’র বিপ্লব জীবনের কর্মকান্ড নিয়ে কিথা। আমরা সকলেই জানি  আলিপুর বোমা মামলার সেই ঐতিহাসিক ঘটনার কথা।

কলকাতার ৩২ নং মুরারিপুকুরের বাগানবাড়িতে একটি বোমা তৈরির স্থান ছিলো। সেই মুরারিপুকুরের ঘটনায় আলিপুর বোমা মামলার আসামি হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার করে ১৯০৯ সনের মে মাসে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। পরে দণ্ডাদেশ হ্রাস পাওয়ায় ১৯১৫ সনের মে মাসে মুক্তি পান। ১৯২০ সনে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের স্বরাজ্য পার্টিতে যোগ দেন ও নারায়ণ পত্রিকা পরিচালনার ভার গ্রহণ করেন। এছাড়াও বিজলী, আত্মশক্তি ও ক্যালকাটা মিউনিসিপ্যাল গেজেট প্রভৃতি পত্রিকার সংগেও যুক্ত ছিলেন। তার রচিত গ্রন্থ হচ্ছে রণসজ্জায় জার্মানি, স্বরাজসাধনা, মুক্তিসাধনা, জার্মানি প্রবাসীপত্র, ইউরোপে ভারতীয় বিপ্লবের সাধনা প্রভৃতি।

আলিপুর বোমা মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিগণ—

৩০ এপ্রিল ১৯০৮-এ মুজাফফরপুর, বিহারে রাত সাড়ে আটটায় ইওরোপিয়ান ক্লাবের সামনে বোমা ছুড়ে তিনজনকে হত্যা করেন ক্ষুদিরাম বসু। সেই ঘটনার পর আলিপুর বোমা মামলা শুরু হয়। ১৯০৯ সালের ৬ মে আলিপুর বোমা মামলার রায় দেয়া হয়। রায়ে বিচারক বারীন্দ্রকুমার ঘোষ ও উল্লাসকর দত্তকে মৃত্যুদণ্ড দেন। উপেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, হেমচন্দ্র কানুনগো, বিভূতিভূষণ সরকার, বীরেন্দ্র সেন, সুধীর ঘোষ, ইন্দ্রনাথ নন্দী, অবিনাশচন্দ্র ভট্টাচার্য, শৈলেন্দ্রনাথ বসু, হৃষিকেশ কাঞ্জিলাল, ইন্দুভূষণ রায়ের, দ্বীপান্তর দণ্ড হয়। পরেশ মৌলিক, শিশির ঘোষ, নিরাপদ রায় ১০ বছর দ্বীপান্তর দণ্ড, অশোক নন্দী, বালকৃষ্ণ হরিকোণে, শিশির কুমার সেন ৭ বছর দ্বীপান্তর দণ্ড এবংকৃষ্ণ জীবন সান্যাল ১ বছর কারাদণ্ড প্রাপ্ত হন। আপিলে বারীন্দ্রকুমার ঘোষ ও উল্লাসকর দত্তের মৃত্যুদণ্ড রহিত হয় এবং তার বদলে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দণ্ড হয়। অরবিন্দ ঘোষ মুক্তি পান এবং অনেকের সাজা হ্রাস করা হয়।

স্বরাজ্য পার্টিতে যোগ—–

কলকাতার ৩২ নং মুরারিপুকুরের বাগানবাড়িতে একটি বোমা তৈরির স্থান ছিলো। সেই মুরারিপুকুরের ঘটনায় আলিপুর বোমা মামলার আসামি হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার করে ১৯০৯ সনের মে মাসে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। পরে দণ্ডাদেশ হ্রাস পাওয়ায় ১৯১৫ সনের মে মাসে মুক্তি পান। ১৯২০ সনে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের স্বরাজ্য পার্টিতে যোগ দেন ও নারায়ণ পত্রিকা পরিচালনার ভার গ্রহণ করেন।

রচিত গ্রন্থ—-

এছাড়াও বিজলী, আত্মশক্তি ও ক্যালকাটা মিউনিসিপ্যাল গেজেট প্রভৃতি পত্রিকার সংগেও যুক্ত ছিলেন। তার রচিত গ্রন্থ হচ্ছে রণসজ্জায় জার্মানি, স্বরাজসাধনা, মুক্তিসাধনা, জার্মানি প্রবাসীপত্র, ইউরোপে ভারতীয় বিপ্লবের সাধনা প্রভৃতি।

মৃত্যু—-

১০ মে, ১৯৬২ সালে মহান এই স্বাধীনতা সংগ্রামীর প্রয়াণ ঘটে।

।।তথ্য ঋণ: উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবপেজ।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ৬ এপ্রিল, ইতিহাসের আজকের এই দিনে যা ঘটেছিল।

আজ ৬ এপ্রিল। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায় বছরের প্রতিটি দিনে ঘটেছে অনেক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। আসুন আজকের দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য কিছু বিষয় একনজরে দেখে নিই।  ইতিহাসের আজকের এই দিনে কী কী ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যুবরণ করেছিলেন——-

 

দিবস—-

 

(ক) উন্নয়ন ও শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস ৷

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০৪ – জার্মান আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও ৩য় চ্যান্সেলর কার্ট গেয়র্গ কিসিঙ্গের।

১৯১১ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান প্রাণরসায়নী ফিওডর ফেলিক্স কনরাড লাইনেন।

১৯২০ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী চীনা বংশোদ্ভূত আমেরিকান প্রাণরসায়নী ও শিক্ষাবিদ এডমন্ড এইচ. ফিসার।

১৯২৮ – জেমস ওয়াটসন, মার্কিন আণবিক জীববিজ্ঞানী।

১৯৩০ – ডেভ সেক্সটন, ইংরেজ ফুটবলার ও ফুটবল ম্যানেজার।

১৯৩১ – সুচিত্রা সেন, ভারতীয় বাঙালি অভিনেত্রী।

১৯৪২ – আমেরিকান অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার ব্যারি লেভিনসন।

১৯৪৯ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান পদার্থবিদ হরস্ট লুডউইগ স্টরমের।

১৯৫৬ – সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার ও কোচ দিলীপ বলবন্ত ভেংসরকার।

১৯৫৬ – মুদাসসর নজর, পাকিস্তানি ক্রিকেটার।

১৯৬৩ – ইকুয়েডর রাজনীতিবিদ ও ৫৪ তম প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কররেয়া।

১৯৬৯ – আমেরিকান অভিনেতা, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার পল রুড।

১৯৭8 – রাশিয়ান ফুটবলার ইগর সেমশভ।

১৯৮৩ – জাপানি ফুটবলার মিটসুরু নাকাটা।

১৯৮৫ – লিয়াম প্লাঙ্কেট, ইংরেজ ক্রিকেটার।

১৮১২ – রাশিয়ান দার্শনিক ও লেখক আলেকজান্ডার হারযেন।

১৮২০ – ফরাসি ফটোগ্রাফার, সাংবাদিক ও লেখক নাডার।

১৮২৬ – ফরাসি চিত্রকর ও শিক্ষাবিদ গুস্টাভে মরেয়াউ।

১৮৪৯ – কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম মুসলমান বিচারপতি সৈয়দ আমীর আলী।

১৮৮৩ – চার্লি রবার্টস, ইংরেজ ফুটবলার।

১৮৮৬ – নিজাম স্যার মীর উসমান আলি খান হায়দ্রাবাদ ও বেরার রাজ্যের শেষ নিজাম।

১৮৯০ – ডাচ প্রকৌশলী, ব্যবসায়ী ও ফকার বিমান প্রস্তুতকর্তা অ্যান্থনি ফকের।

১৭৭৩ – স্কটিশ ইতিহাসবিদ, অর্থনীতিবিদ ও দার্শনিক জেমস মিল।

১৪৮৩ – রাফায়েল, চিত্রশিল্পের রেনেসাঁস যুগের অন্যতম প্রধান শিল্পী।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০৮ – এই দিনে দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংস ও ৯০ রানে ভারতের বিপক্ষে জয়ী হয়।

১৯১৭ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

১৯৩০ – ব্রিটিশ সাম্রাজ্য থেকে ভারতকে মুক্ত করতে মহাত্মা গান্ধী লবণ সত্যাগ্রহ অহিংস আন্দোলন শেষ করেন। সকাল সাড়ে ৬টার সময় গান্ধীজি লবণ আইন ভেঙে প্রথম লবণ প্রস্তুত করেছিলেন।

১৯৪২ – জাপানি বিমান সর্বপ্রথম ভারতে বোমাবর্ষণ করে।

১৯৪৮ – জিন্নাহর ঢাকা ত্যাগের পর রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার আন্দোলন আরো বেগবান হয়ে ওঠে।

১৯৬৬ – গণ দাবির মুখে ইরানের তৎকালীন শাসক রেজা শাহ বন্দি দশা থেকে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম খোমেনী কে মুক্তি দিতে বাধ্য হন।

১৯৬৮ – জাতিগত সহিংসতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বড় বড় শহরগুলিতে কয়েক ডজন মার্টিন লুথার রাজা হত্যায় জাতিগত দাঙ্গা তীব্রতাবৃদ্ধি পায়।

১৯৭২ – বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় গ্যাবন।

১৯৮৬ – ঢাকায় প্রথম এশীয় চারুকলা প্রদর্শনীর উদ্বোধন হয়।

১৯৯২ – মুসলিম রাষ্ট্র বসনিয়া স্বাধীনতা লাভ করে।

১৯৯৩ – মস্কোর ১৭০০ মাইল পূর্বে অবস্থিত রাশিয়ার গোপন সামরিক পরমাণু ঘাটিতে মারাত্মক দুঘর্টনা ঘটে।

১৮৭৬ – কলকাতা কর্পোরেশন অনুমোদিত হয়।

১৮৯৬ – এথেন্সে আধুনিক অলিম্পিক ক্রীড়ার সূচনা হয়।

১৭১২ – নিউইয়র্কে নিগ্রো ক্রীতদাসরা শ্বেতাঙ্গ মালিকদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে।

১৭৯৩ – ফরাসি বিপ্লবের পর ফ্রান্সের রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য ‘কমিটি অব পাবলিক সেফটি’ গঠিত হয়।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০০ – টিউনিস্ রাজনীতিবিদ ও ১ম প্রেসিডেন্ট হাবিব বউরগুইবা।

২০১৪ – মিকি রুনি, মার্কিন অভিনেতা, কৌতুকাভিনেতা, প্রযোজক ও বেতার ব্যক্তিত্ব।

২০১৯ – টেলি সামাদ, বাংলা চলচ্চিত্রের শক্তিমান কৌতুকাভিনেতা।

১৯৩৭ – আন্তর্জাতিকখ্যাতি সম্পন্ন ভারতীয় কমিউনিস্ট বিপ্লবী বীরেন চট্টোপাধ্যায়।

১৯৬১ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বেলজিয়ান মাইক্রোবায়োলোজিস্ট জুলস বরডেট।

১৯৬৭ – কবিয়াল রমেশচন্দ্র শীল।

১৯৭১ – ইগর স্ট্রাভিনস্কি, রুশ সুরকার।

১৯৯০ – সাহানা দেবী,রবীন্দ্রনাথের স্নেহধন্যা গায়িকা।

১৯৯১ – বিল পন্সফোর্ড, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার।

১৯৯২ – আইজাক আসিমভ, রুশ লেখক ও শিক্ষাবিদ।

১৯৯৪ – (ক) প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি নাট্যকার, পরিচালক ও অভিনেতা শেখর চট্টোপাধ্যায়।

(খ) রুয়ান্ডার ব্যাংকার, রাজনীতিবিদ ও ৩য় প্রেসিডেন্ট জুভেনাল হাব্যারিমানা।

১৮২৯ – নরওয়েজিয়ান গণিতবিদ ও তাত্তিক নিল্স হেনরিক আবেল।

১৮৮৩ – ব্রাজিলিয়ান কবি, শিক্ষাবিদ ও রাজনীতিবিদ হোজে বনিফাসিও দে আন্দ্রাদা।

১৮৯২ – নিল্‌স হেনরিক আবেল, নরওয়েজীয় গণিতবিদ।

১৫২০ – রাফায়েল, চিত্রশিল্পের রেনেসাঁস যুগের অন্যতম প্রধান শিল্পী।

১৫২৮ – আলব্রেখট ড্যুরার, জার্মান চিত্রকর, খোদকার ও গণিতবিদ।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
কবিতা

অবসর : শীলা পাল।

তুমি যখন আমার অভ্যাস আমি তোমায় ছাড়া কিছু ভাবতে পারি না
কখনও ভেবে দেখি নি তুমি না থাকলে আমার কী হবে
একটা বয়সের পর প্রেম অনেক গভীরে চলে যায় নিত্য দিনের চলার মধ্যে তার সুর টুকু বাজে সারাক্ষণ
বাহির থেকে মনে হয় এই যে পাশাপাশি থাকা
কাছাকাছি থাকা একটুও না ছেড়ে দুজনে
শুধু মুখোমুখি বসে থাকা সব কথা এখনই
যেন হল শুরু
কালের নিয়মে কেউ আগে কেউ পরে ছাড়াছাড়ি হয়েই যায়
যে থেকে যায় তাকে আবার নতুন করে বাঁচতে হয় অথবা বাঁচার অভ্যাস তৈরী করতে হয়
সে বড় কষ্টের তবু জীবন তো থেমে থাকে না
যুদ্ধটা চালিয়ে নিতে শিখতে হয় এ আরেক লড়াই
নিজের সঙ্গে নিজের
ভালোবাসার মানুষটিকে বুকের মধ্যে ধরে রাখি সবসময়ই এটুকুই সুখ এখন।

Share This