Categories
রিভিউ

আজ ২৫ ফেব্রুয়ারী, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আজ ২৫ ফেব্রুয়ারী । এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

দিবস—–

(ক)  জাতীয় দিবস (কুয়েত),

(খ) সোভিয়েত দখল দিবস (জর্জিয়া),

(গ) বিপ্লব দিবস (সুরিনাম)

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৬৪৪ – টমাস নিউকমেন, ইংরেজ আবিষ্কারক।

১৭৭৮ – হোজে দে সান মার্টিন, আর্জেন্টাইন জেনারেল এবং পেরুর প্রথম রাষ্ট্রপতি।

১৮৪১ – ফরাসি চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর পিয়ের-অগ্যুস্ত রেনোয়া জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৪২ – জার্মান লেখক কবি ও নাট্যকার কার্ল মে জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৫৫ – অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার জর্জ জন বোনর জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৬৬ – ইতালীয় দার্শনিক ও রাজনীতিবিদ বেনেডেটো ক্রকে জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৮৭৩ – ইতালিয়ান আমেরিকান অভিনেতা এনরিকো কারুসো জন্মগ্রহণ করেন।

১৯০৭ – তুর্কি সাংবাদিক, লেখক ও কবি সাবাহাতিন আলী জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৯১৬ – খ্যাতিমান বাঙালি ভাস্কর শঙ্খ চৌধুরী।

১৯১৭ – ইংরেজ লেখক, কবি, নাট্যকার ও সমালোচক অ্যান্থনি বার্জেস জন্মগ্রহণ করেন।

১৯২৪ – হিউ হাক্সলি, ইংরেজ-মার্কিন জীববিজ্ঞানী।

১৯৪৩ – জর্জ হ্যারিসন, বিংশ শতাব্দীর অত্যন্ত প্রতিভাবান একজন জনপ্রিয় গায়ক এবং গিটারবাদক।

১৯৪৮ – ইতালিয়ান লেখক আলডো বুসি জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৫৩ – স্পেনীয় শিক্ষাবিদ, রাজনীতিবিদ হোসে মারিয়া আযনার জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৫৫ – লিয়ান হানলেই, হলিউড অভিনেত্রী।

১৯৭১ – আমেরিকান অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক সেয়ান আস্টিন জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৭৪ – লরি ফর্টিয়েই, মার্কিন অভিনেত্রী।

১৯৭৪ – দিব্যা ভারতী, একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

১৯৮১ – পার্ক জি-সুং, একজন দক্ষিণ কোরীয় ফুটবল খেলোয়াড়।

 

১৯৮১ – শহীদ কাপুর, বলিউড অভিনেতা।

১৯৮৬ – অলিভার ফেলপস, হ্যারি পটার চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য বিখ্যাত অভিনেতা।

 

১৯৮৭ – নাটালি ড্রাইফাস, হলিউড অভিনেত্রী।

১৯৯০ – ব্রাজিলিয়ান ফুটবল খেলোয়াড় জেফারসন আল্ভেস অলিভেইরা জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৯৯৩ – সৌম্য সরকার , একজন বাংলাদেশি , ক্রিকেটার ।

১৯৯৭ – আমেরিকান অভিনেত্রী ইসাবেল ফুহরমান জন্মগ্রহণ করেন।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৫৮৬ – সম্রাট আকবরের সভাকবি বীরবল নিহত হন।

১৭৫৩ – বৃটিশ চিকিৎসক রিচার্ড হকিস্টি এস্কোরবেট রোগ নিরাময়ের উপায় আবিষ্কার করেন।

১৭৭৪ – ক্রিকেট খেলার আইন-কানুন সূত্রবদ্ধ হয়।

১৮৩৬ – স্যামুয়েল কোল্ট কোল্ট রিভলবারের প্যাটেন্ট পান।

১৮৪৭ – স্টেট ইউনিভার্সিটি অব আইওয়া প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৮৬২ – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম কাগজের মুদ্রা চালু হয়।

১৯০৮ – হাডসন নদীর নিচ দিয়ে প্রথম টানেল খুলে দেওয়া হয়।

১৯১৬ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধ: জার্মানরা ফ্রান্সের ফর দুয়ামোঁ নামক দুর্গ দখল করে নেয়।

১৯২৬ – ফ্রান্সিসকো ফ্রাঙ্কো ফ্রান্সের জেনারেল মনোনীত হন।

১৯৩২ – অ্যাডলফ হিটলার জার্মান নাগরিকত্ব লাভ করেন।

১৯৩৩ – জাপান লীগ অফ নেশনস্ পরিত্যাগ করে।

১৯৩৮ – লর্ড হ্যালিফ্যাঙ্ ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন।

১৯৪৫ – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: তুরস্ক জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

১৯৪৫ – মার্কিন বিমান টোকিও আক্রমণ করে।

১৯৫৪ – সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট আদিব আল শিশাকলির স্বৈরাচারি সরকারের বিরুদ্ধে গণ-বিদ্রোহ শুরু হয়।

১৯৫৪ – জামাল আবদেল নাসের মিশরের প্রধানমন্ত্রী হন।

১৯৭২ – প্রথম অনারব মুসলিম দেশ দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া।

১৯৭৭ – কুমিল্লার ময়নামতিতে ১৩শ’ বছর আগের স্বর্ণমুদ্রার সন্ধান পাওয়া যায়।

১৯৮৬ – ফিলিপাইনের স্বৈরাচারি শাসক ও ‘আজীবন প্রেসিডেন্ট’ ফার্ডিনান্ড মার্কোস সপরিবারে দেশ থেকে পালিয়ে যান।

১৯৮৬ – কোরাজন অ্যাকুইনো ফিলিপাইনের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।

১৯৯১ – মার্কিন নেতৃত্বাধীন মিত্র বাহিনীর হাতে ২০ হাজার ইরাকি সেনা বন্দী হয়।

১৯৯১ – ন্যাটো জোটের প্রতিদ্বন্দ্বি ওয়ারশো জোটের দেশগুলো এই সামরিক জোটকে বিলুপ্ত ঘোষণা করেন।

১৯৯১ – উপসাগরীয় যুদ্ধ: ইরাকি স্কাড ক্ষেপণাস্ত্র সৌদি আরবের দাহরানে মার্কিন সামরিক ঘাটিতে আঘাত করে ফলে ২৮জন মার্কিন সেনা নিহত হয়।

১৯৯৪ – হেবরন মসজিদ হত্যাকাণ্ড: পশ্চিম তীরের হেবরন শহরে ইব্রাহিমী মসজিদে গোলাগুলির ঘটনায় ২৯জন ফিলিস্তিনি নিহত ও ১২৫জন আহত হয়।

১৯৯৪ – অধিকৃত ফিলিস্তিনের আলখলিল শহরে হযরত ইব্রাহীম (আঃ)’র মাজারে একজন উগ্র ইহুদিবাদী নামাজরত রোজাদারদের ওপর গুলি চালালে ২৯ জন শহীদ এবং আরো অনেক ফিলিস্তিনী আহত হয়।

২০০৯ – ঢাকার পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহ সংঘটিত হয়।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৪৯৫ – সুলতান জেম, উসমানীয় রাজনীতিবিদ।

১৬৩৪ – অস্ট্রীয় সাধারণ ও রাজনীতিবিদ আলব্রেশট ভন ওয়ালেন্সটেইন মৃত্যুবরণ করেন।

 

১৭১৩ – প্রুশিয়ার রাজা প্রথম ফ্রেডরিক মৃত্যুবরণ করেন।

 

১৭২৩ – ইংরেজ স্থপতি ক্রিস্টোফার রেন মৃত্যুবরণ করেন।

১৮৬৪ – মাকির্ন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি উইলিয়াম হেনরী হ্যারিসনের সহধর্মনী ও মার্কিন রাষ্ট্রপতি বেনজামিন হ্যারিসনের নানী অ্যানা হ্যারিসন মৃত্যুবরণ করেন।

১৮৬৬ – ইতালীয় দার্শনিক বেনোদেত্তো ক্রোচে মৃত্যুবরণ করেন।

১৮৭৪ – ভারতীয় বাঙালি বিচারপতি দ্বারকানাথ মিত্র প্রয়াত হন।

১৮৯৯ – রয়টার সংবাদ সংস্থার জনক পল রয়টার মৃত্যুবরণ করেন।

১৯৫০ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান ডাক্তার জর্জ রিচার্ডস মিনট মৃত্যুবরণ করেন।

১৯৫৩ – সের্গে‌ই উইনোগ্রাডস্কি, ইউক্রেনীয়-রুশ অণুজীববিজ্ঞানী ও বাস্তুতন্ত্রবিদ।

১৯৫৬ – ইরানের বিখ্যাত শিক্ষাবিদ ও কবি আলী আকবর দেহখোদা মৃত্যুবরণ করেন।

 

১৯৫৭ – সুনির্মল বসু বাঙালি শিশুসাহিত্যিক ও কবি।

১৯৬৫ – ফিলিপ বেবিংটন, ব্রিটিশ বিমান বাহিনীর অফিসার।

১৯৬৬ – জেমস ডি. নরিস, মার্কিন ব্যবসায়ী।

১৯৭১ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইডিশ রসায়নবিদ থিওডোর সভেডবার্গ মৃত্যুবরণ করেন।

 

১৯৭৫ – এলাইজা মুহাম্মদ, মার্কিন ধর্মীয় নেতা (জন্ম

১৯৮৩ – নাট্যকার টেনেসি উইলিয়াম মৃত্যুবরণ করেন।

১৯৯৩ – ইরানের প্রখ্যাত আলেম ও ধর্মতত্ত্ববিদ আয়াতুল্লাহ মির্যা হাশেম আমোলী মৃত্যুবরণ করেন।

 

১৯৯৭ – রয়টার্স সংবাদ সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা পল জুলিয়াস মৃত্যুবরণ করেন।

১৯৯৭ – ক্যাল আব্রামস, মার্কিন বেসবল খেলোয়াড়।

১৯৯৯ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান রসায়নবিদ গ্লেন থিওডোর সিবোর্গ মৃত্যুবরণ করেন।

২০০৩ – ইতালিয়ান অভিনেতা আলবার্তো সরডি মৃত্যুবরণ করেন।

২০০৯ – আমেরিকান লেখক ফিলিপ হোসে ফার্মের মৃত্যুবরণ করেন।

 

২০১২ – মার্থা‌ স্টুয়ার্ট‌, মার্কিন অভিনেত্রী।

২০১২ – সুইডিশ অভিনেতা ও পরিচালক এরলান্দ জোসেফসন মৃত্যুবরণ করেন।

২০১৪ – স্প্যানিশ গিটার, গীতিকার ও প্রযোজক পাকো ডে লুসিয়া মৃত্যুবরণ করেন।

২০১৫ – ইউজেন ক্লার্ক, মার্কিন জীববিজ্ঞানী।

২০১৫ – টেরি গিল, ইংরেজ-অস্ট্রেলীয় অভিনেতা।

২০১৯ – নিখিল সেন, বাংলাদেশের একজন প্রতিথযশা নাট্যকার ও সংস্কৃতিকর্মী।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ

স্মরণে খ্যাতিমান বাঙালি ভাস্কর শঙ্খ চৌধুরী।

শঙ্খ চৌধুরী ছিলেন একজন বিখ্যাত ভারতীয় বাঙালি ভাস্কর।  বাস্তব বা মঞ্চের নাম নরনারায়ণ, তবে ভারতীয় শিল্প জগতে তিনি ‘শঙ্খ’ ডাকনামে পরিচিত ছিলেন।

শঙ্খ চৌধুরী ১৯১৬ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিহার রাজ্যের দেওঘরে, বর্তমানে ঝাড়খণ্ডে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, যা ১৯১২ সালে ব্রিটিশ ভারতে গঠিত হয়েছিল।  পিতা সংস্কৃতবিদ নরেন্দ্র নারায়ণ ছিলেন ঢাকার উকিল।  মাতা কিরণময়ী।  তিনি ছিলেন তার পিতামাতার কনিষ্ঠ সন্তান।  ঢাকায় শৈশব শিক্ষা শেষ করার পর, শঙ্খ ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতীতে যোগ দেন এবং ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে স্নাতক হন।  এরপর তিনি রামকিঙ্কর বেইজের তত্ত্বাবধানে ভাস্কর্যের চর্চা শুরু করেন।  ১৯৪৫ সালে তিনি কলাভবনে চারুকলার চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন।  তার স্নাতকোত্তর করার সময়, তিনি রামকিঙ্করের সাথে নেপালে যান, যেখানে তিনি শুদ্ধ-স্মরক নির্মাণে রামকিঙ্কর বেজকে সহায়তা করেছিলেন।  নেপালে ব্রোঞ্জ ঢালাইয়ের কাজ প্রত্যক্ষ করেছেন এবং প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করেছেন।

 

শঙ্খ চৌধুরীর ভাস্কর্যের প্রাথমিক মাধ্যম ছিল মূলত দারু ভাস্কর্য।  তার প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল আবলুস, পাইন, ওক প্রভৃতি কাঠের তৈরি ভাস্কর্যে “ফর্ম” এর সংক্ষিপ্ত প্রকাশ। তিনি শ্বেতপাথর, কালো মার্বেল, চুনাপাথরে তৈরি ভাস্কর্যে পারদর্শী ছিলেন।  1965 সালে তৈরি কালো মার্বেলে খোদাই করা মসৃণ ভাস্কর্যটি শ্রীঙ্গারনেহরু মিউজিয়ামে রাখা হয়েছে। ধাতুর পাতে গড়া ভাস্কর্যের মধ্যে  তামা’য় গড়া কক, অ্যালুমিনিয়াম ও পিতলে গড়া মিউজিক এবং পিতলে গড়া কেমিস্ট তাঁর উদ্ভাবনী মানসিকতার নিদর্শন। এছাড়া তাঁর উল্লেখযোগ্য প্রতিকৃতি ভাস্কর্য হল– আমার পিতা, আবদুল গফুর খান, একজন ইংরেজের প্রতিমৃর্তি, মহাত্মা গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধী।

দেশে-বিদেশের বহু স্থানে  শঙ্খ চৌধুরীর ভাস্কর্যকলা প্রদর্শিত হয়েছে।

 

বোম্বাইয়ে প্রথম  একক প্রদর্শনী (১৯৪৬), সমসাময়িক ভাস্কর্যের প্রদর্শনী, আধুনিক শিল্পকলার জাতীয় গ্যালারি (১৯৫৪), নয়াদিল্লিতে একক প্রদর্শনী (১৯৫৭), বোম্বাইয়ে একক প্রদর্শনী (১৯৬৯), রেট্রোস্পেক্টিভ শো: ন্যাশনাল গ্যালারি অফ মডার্ন আর্ট (১৯৭১),  বোম্বাইয়ে ইরা চৌধুরীর সঙ্গে যৌথ প্রদর্শনী (১৯৭৯), নয়াদিল্লি একক প্রদর্শনী (১৯৮৭),  স্কেচ এবং অঙ্কন ইত্যাদির একক প্রদর্শনী, কলকাতা (১৯৮৭), কলকাতায় একক প্রদর্শনী (১৯৯১),  এলটিজি গ্যালারি, নয়া দিল্লিতে একক প্রদর্শনী (১৯৯২), বোম্বাইয়ের সাইমরোজা আর্ট গ্যালারিতে  – একক প্রদর্শনী (১৯৯৫), সরোজান আর্ট গ্যালারি দ্বারা আয়োজিত বরোদায় একক প্রদর্শনী (২০০৪)।

 

শঙ্খ চৌধুরী শিল্পকর্মের জন্য দেশ বিদেশ হতে বহু পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন——–

 

ভারতের ললিত কলা একাডেমির রাষ্ট্রীয় শিল্পকলা পুরস্কার লাভ করেন (১৯৫৬),  ভারত সরকার  বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী প্রদান করে (১৯৭১),  ফিলিপাইন্সের  সেন্টার এস্কোলার ইউনিভার্সিটি সাম্মানিক ডি লিট প্রদান করে (১৯৭৪), বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবন-গগন পুরস্কার লাভ করেন (১৯৭৯),  ললিত কলা একাডেমি ফেলো নির্বাচিত হন (১৯৮২),  রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ডক্টরেট প্রদান করে (১৯৯৭), বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় দেশিকোত্তম উপাধি লাভ করেন(১৯৯৮), মধ্যপ্রদেশ রাজ্য সরকার প্লাস্টিক শিল্পশৈলির জন্য কালিদাস সম্মান প্রদান করে (২০০০-০২),  আদিত্য বিড়লা কলা শিখর পুরস্কার (২০০২) , “ললিত কলা রত্ন”ললিত কলা একাডেমি কর্তৃক সম্মানিত হন (২০০৪),

“লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড” লিজেন্ড অফ ইন্ডিয়া (২০০৪)।

২৮ আগস্ট ২০০৬ সালে তিনি প্রয়াত হন।

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ

স্মরণে প্রতিথযশা নাট্যকার ও সংস্কৃতিকর্মী – নিখিল সেন।

নিখিল সেনগুপ্ত ছিলেন বাংলাদেশের একজন কিংবদন্তি নাট্যকার ও সাংস্কৃতিক কর্মী।  তিনি একজন অভিনেতা, মুখোশ শিল্পী, ভাষা যোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজনীতিবিদ হিসেবেও পরিচিত ছিলেন।  তিনি ২০১৫ সালে আবৃত্তিতে অবদানের জন্য শিল্পকলা পদক এবং নাটকে বিশেষ অবদানের জন্য ২০১৮ সালে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার একুশে পদক লাভ করেন। নিখিল সেন কমিউনিস্ট আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।  ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে যোগ দেন এবং পাকিস্তানি শাসনামলে কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হিসেবে দীর্ঘদিন আত্মগোপন করেন।  ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে তিনি যুদ্ধে যোগ দেন।

 

নিখিল সেনগুপ্ত ১৯৩১ সালের ১৬ এপ্রিল বরিশালের কালাশ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।  তার পুরো নাম নিখিল সেনগুপ্ত কিন্তু তিনি নিখিল সেন এবং নিখিল দা নামেও পরিচিত।  তাঁর পিতার নাম যতীশ চন্দ্র সেনগুপ্ত এবং মাতার নাম সরোজিনী সেনগুপ্ত।  নিখিল দম্পতির দশ সন্তানের মধ্যে চতুর্থ।  তিনি মাধ্যমিক পাশ করে উচ্চ শিক্ষার জন্য কলকাতা সিটি কলেজে যোগ দেন এবং কলকাতা থেকে স্নাতক শেষ করে বরিশালে ফিরে আসেন।

 

১৯৪১ সাল থেকে নিখিল বরিশালের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড বিশেষ করে নাট্য ও আবৃত্তির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।  তিনি ১৯৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত বরিশাল শিল্পী সংসদের একজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। ১৯৫২ সালে তিনি বরিশাল থিয়েটার নামে একটি সাংস্কৃতিক দল গঠন করেন।  নিখিল সেন নিখিল সিরাজের স্বপ্ন নাতে সিরাজ চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন।  পরে অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন।
২০০৫ সাল পর্যন্ত তিনি ২৮টি মঞ্চ নাটক পরিচালনা করেছেন।  এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো মনোজ মিত্রের সাজানো গার্ডেন, মমতাজউদ্দিন আহমেদের নীলদর্পণ এবং মামুনুর রশীদের ওরা কদম আলী।

জেলা শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা, বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন সম্মাননা, শহীদ মুনীর চৌধুরী পুরস্কার, শিল্পকলা পদক, শিল্পকলায় একুশে পদক।

২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বার্ধক্য জনিত কারনে তিনি প্রয়াত হন।

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
নারী কথা প্রবন্ধ

ভারতীয় চলচ্চিত্রের ফার্স্ট লেডি – ললিতা পাওয়ার, প্রয়াণ দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

ললিতা পবার  ছিলেন একজন অতিপ্রজ ভারতীয় অভিনেত্রী। হিন্দি, মারাঠি এবং গুজরাটি চলচ্চিত্রের ৭০০ টিরও বেশি ছবিতে অভিনয় করে তিনি চরিত্রাভিনেত্রী হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন, সেখানে তিনি ভালজি পেন্ধারকরের তৈরি নেতাজি পালকর (১৯৩৮), নিউ হানা পিকচার্সের সেন্ট দমজী, ভি. এস খন্দকার রচিত নবযুগ চিত্রাপতের অমৃত এবং ছায়া ফিল্মসের গোরা কুম্ভর এর মতো জনপ্রিয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তাঁর অভিনীত অন্যান্য স্মরণীয় ছবির মধ্যে আছে আনাড়ি (১৯৫৯), শ্রী ৪২০ এবং মিস্টার অ্যান্ড মিসেস ৫৫, এবং রামনন্দ সাগরের টেলিভিশন মহাকাব্য ধারাবাহিক রামায়ণের মন্থরার চরিত্রে অভিনয়।

১৯১৬ সালের ১৮ এপ্রিল ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের নাশিক জেলার য়েবলাতে একটি রক্ষণশীল পরিবারে পবার জন্ম গ্রহণ করেন। জন্মের সময় তার নাম ছিল আম্বা লক্ষ্মণ রাও সাগুন। তার বাবা লক্ষ্মণ রাও শাগুন ছিলেন এক ধনী সিল্ক এবং সুতা পণ্যের ব্যবসায়ী।

 

তিনি বিশেষ করে মায়ের ভূমিকায়, বিশেষত খারাপ মায়ের বা শ্বাশুড়ীর ভূমিকায় অভিনয় করেন। তার বিখ্যাত অভিনয় হলো রাজ কাপুরের সাথে আনাড়ি (১৯৫৯) ছবিতে কঠোর অথচ দয়ালু মিসেস এল. ডি’সা এর চরিত্রে। হৃষীকেশ মুখোপাধ্যায়ের পরিচালনায় তিনি আজীবন অভিনয় করেছেন, যার জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেছেন। এবং প্রফেসর (১৯৬২) চলচ্চিত্রে কঠোর মায়ের ভূমিকায় যে প্রেমে পড়েন এবং রামানন্দ সাগরের টেলিভিশন ধারাবাহিক রামায়ণে কুটিল কুব্জা দাসী মন্থরার ভূমিকায় অভিনয় করেন। ১৯৬১ সালে তিনি ভারত সরকারের ভারতীয় চলচ্চিত্রের ফার্স্ট লেডি হিসাবে সম্মানিত হন।

 

নির্বাচিত চলচ্চিত্রের তালিকা—-

 

রাম শাস্ত্রী, দাহেজ, অমর গান, দাগ (১৯৫২ সালের চলচ্চিত্র), পারচাইন, শ্রী ৪২০, মি. এন্ড মিসেস ৫৫, আনাড়ি, নাও দো গায়ারাহ, সুজাতা, জঙ্গি (১৯৬১ সালের সুবোধ মুখোপাধ্যায় রচিত চলচ্চিত্র), হাম দুনো, সম্পূর্ণ রামায়ণ, প্রফেসর, সেহরা, গ্রহস্তি,ঘর বাসাকে দেখো,  ফুল অর পাথর, খান্দান, বুন্দ জো বান গাইয়ে মতি, নূর জাহান, আব্রু, মেরি ভাবি, আনন্দ, পুষ্পাঞ্জলী, গোপি, জ্বালা, দুশ্রি সিতা।

 

১৯৫৯: আনাড়ি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার

১৯৬১: সংগীত নাটক একাদেমি পুরস্কার – অভিনয়

 

২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮ সালে তিনি প্রয়াত হন।

 

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

জীবন বদলে দেওয়া রাজা রামমোহন রায়ের উল্লেখযোগ্য কিছু উক্তি।

রামমোহন রায়ের উক্তিগুলি তার চিন্তাভাবনা ও দর্শনের প্রতিফলন ঘটায়। রামমোহন রায়ের উক্তিগুলি আজও প্রাসঙ্গিক। তার উক্তিগুলি আমাদেরকে মনে করিয়ে দেয় যে, মানুষের মর্যাদা ও অধিকার সর্বোচ্চ, ধর্ম ও নারী শিক্ষার গুরুত্ব এবং শিক্ষার মাধ্যমেই জাতির উন্নতি সম্ভব। তাঁর ধারণাগুলি আমাদের সমাজকে আরও সুন্দর ও সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করতে পারে। তার উল্লেখযোগ্য উক্তি ও উদ্ধৃতি গুলি হল:

(ক) ঈশ্বর মানুষকে যে বােধ (মনন) শক্তি প্রদান করেছেন, তার অভিপ্রায় হলাে এই যে, স্বজাতীয় অন্যান্য অধিকাংশ মানুষের মতাে সে পশুবৎ অনুকরণ না করে নিজের অর্জিত জ্ঞানের সহায়তায় প্রত্যেক ব্যাপারে শুভ-অশুভ বিবেচনায় নিজের বােধশক্তিকে প্রয়ােগ করবে। (বস্তুতঃ) তখনই এই ঈশ্বরদত্ত (ক্ষমতা) বােধশক্তি সার্থকতা লাভ করবে।

(খ) এক জাতীয় লােক আছে, যারা অন্যদের সমর্থন আকর্ষণ করতে আপন ইচ্ছানুযায়ী ধর্মের নাম দিয়ে মতবাদ তৈরি করে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লােকের মধ্যে উত্তেজনা ও বিবাদের সৃষ্টি করে। অপরদিকে আর এক ধরনের লােক আছে যারা কোনরকম বিবেচনা না করেই পূর্বোক্ত লােকেদের আনুগত্য স্বীকার করে। তৃতীয় আর এক দল লােক আছে যারা অন্যদেরও নিজেদের দলে (জোর করে) টানতে চায়। চতুর্থ শ্রেণীতে আছেন তাঁরা যারা মহামহিম ঈশ্বরের করুণায় প্রতারক নন, প্রতারিতও নন।…সংস্কারমুক্ত ও ন্যায়সঙ্গত দৃষ্টিভঙ্গীসহ বিচার করে চলাই শ্রেষ্ঠ জীবনাদর্শ।

(গ) আত্মা এক। তার মায়াভাবে (বিভিন্ন দেহরূপ) প্রপঞ্চেও নানাবিধ চেতনাত্মক জীব পৃথক পৃথক রূপে আচরণ ও কর্মফলভােগ করে, পুনরায় (দেহ) প্রপঞ্চ ভঙ্গ হলে প্রতিবিম্বের ন্যায় আর ক্ষণমাত্রও পৃথকরূপে থাকে না। জীব যদিও (স্বরূপতঃ) একক আত্মা হতে ভিন্ন নয়, তথাপি জীবের ভােগে আত্মার ভােগ হয় না।

(ঘ) মিথ্যা ও প্রবঞ্চনার বেশি অধর্ম আর নেই। মিথ্যাবাদী যদি কখনো সত্যও বলে, তাহলেও কেউ তা বিশ্বাস করে না। আবার এক মিথ্যাকে বজায় রাখতে আরও মিথ্যা দিয়ে তা সাজাতে হয়। এর বেশি প্রবঞ্চনা আর কী আছে।

(ঙ) কোনাে বিষয়ের দুই দিক দেখে কদাচ বিরােধ করাে না। বাদী, প্রতিবাদী এই উভয়ের যথার্থ অভিপ্রায় না বুঝে একপক্ষের প্রশংসা ও অন্যপক্ষের নিন্দা করা মহতের কাছে কেবল হাস্যাসম্পদের লক্ষণ হয়।

(চ) এই জগতে বিদ্যমান প্রতিটি বস্তু পৃথক পৃথকভাবে কয়েকটি কারণ, পরম্পরা ও নিয়মের অনুবর্তী। এমনকি প্রত্যক্ষ বা পরােক্ষ সেই কারণ, পরম্পরা ও নিয়মগুলি গভীরভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, প্রতিটি পদার্থের অস্তিত্ব একটি অখণ্ড পরিকল্পনায় বাঁধা।

(ছ) কৃত (লােকাচার ও দেশাচার) অনুষ্ঠানকে যদি কোনাে মানুষ পালন করে, তার (মানসিক অবস্থানের) প্রতি পণ্ডিত (জ্ঞানী)-গণ ‘গড্ডালিকা প্রবাহ’ শব্দের প্রয়ােগ করে থাকেন।….(এখন বিশেষ ভাবে) প্রয়ােজন কুসংস্কার ও গোঁড়ামিকে আক্রমণ।

।।সংগৃহীত।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ২৪ ফেব্রুয়ারী, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আজ ২৪ ফেব্রুয়ারী । এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

দিবস—–

 

(ক) কেন্দ্রীয় শুল্ক দিবস (ভারত)

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১১০৩ – জাপানের সম্রাট তোবা।

 

১৩০৪ – বিখ্যাত পরিব্রাজক ইবনে বতুতা জন্মগ্রহণ করেন।

১৫০০ – রোমান সম্রাট পঞ্চম চার্লস জন্মগ্রহণ করেন।

১৫৫৭ – রোমান সম্রাট মাটিয়াস জন্মগ্রহণ করেন।

১৬১৯ – ফরাসি চিত্রশিল্পী ও তাত্ত্বিক চার্লস লি ব্রুন জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৭৮৬ – ভিলহেল্ম গ্রিম, জার্মান লেখক।

 

১৮৩১ – জার্মান জেনারেল, রাজনীতিবিদ ও চ্যান্সেলর লিও ভন কাপরিভি জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৮৩৭ – রোসালিয়া ডি কাস্ত্রো, স্প্যানিশ কবি।

১৮৪২ –   ইতালীয় সাংবাদিক, লেখক ও সুরকার আরিগ বইটো জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৮৬৭ – স্যার কেদারনাথ দাস, কলকাতার খ্যাতনামা স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসাশাস্ত্রের শিক্ষক।

১৮৯২ – রুশ লেখক কনস্তানতিন ফেদিন জন্মগ্রহণ করেন।

১৯২৪ – তালাত মাহমুদ, বিখ্যাত ভারতীয় গজল গায়ক।

১৯২৭ – ফরাসি অভিনেত্রী ইমানুয়েল রিভা জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৩১ – ইংরেজ ক্রিকেটার ও কোচ ডেনিস ব্রায়ান ক্লোজ জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৯৩১ – তরুণকুমার চট্টোপাধ্যায়, বাংলার বিশিষ্ট চলচ্চিত্র ও মঞ্চাভিনেতা মহানায়ক উত্তম কুমারের অনুজ।

১৯৩৯ – জামাল নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশের বিশিষ্ট পদার্থবিজ্ঞানী ও গণিতবিদ।

১৯৪০ – ডেনিস ল, স্কটল্যান্ডের একজন অবসরপ্রাপ্ত স্কটিশ ফুটবল খেলোয়াড়।

১৯৪৩ – বিংশ শতাব্দীর অত্যন্ত প্রতিভাবান একজন জনপ্রিয় গায়ক ও গিটারিস্ট জর্জ হ্যারিসন জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৯৫৫ – স্টিভ জবস, অ্যাপল কম্পিউটার এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।

১৯৫৬ – জুডিথ বাটলার, আমেরিকান দার্শনিক, তাত্ত্বিক ও লেখক।

১৯৬৭ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রেলিয়ান পদার্থবিজ্ঞানী ব্রায়ন পি. শেমিডিট জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৯৮১ – মোহাম্মদ সামি, পাকিস্তানি ক্রিকেটার।

১৯৮১ – অস্ট্রেলিয়ান টেনিস খেলোয়াড় লেইটন হিউইট জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৯৮২ – ইমানুয়েল ভিলা, আর্জেন্টাইন ফুটবলার।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৭৩৯ – কারণালের যুদ্ধ: ইরানের শাসক নাদির শাহর বাহিনী মুঘল সম্রাট মুহাম্মদ শাহর বাহিনীকে পরাজিত করে।

১৮২১ – মেক্সিকোর স্বাধীনতা যুদ্ধের চূড়ান্ত পর্যায় সংঘটিত হয়।

১৮৪৮ – ফ্রান্সের রাজা লুই ফিলিপের ক্ষমতাত্যাগ।

১৮৭৩ – আজকের দিনে প্রথম কলকাতার আর্মেনিয়া ঘাট থেকে শিয়ালদহ পর্যন্ত ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম ঘোড়ায় টানা ট্রামগাড়ি চালু হয়।

১৮৭৬ – অবিভক্ত বাংলার প্রথম ঘোড়ায় টানা ট্রামগাড়ি কলকাতার শিয়ালদহ স্টেশন হতে চালু হয়।

১৮৯১ – ব্রাজিলে ফেডারেল পদ্ধতির সংবিধান চালু হয়।

১৮৯৫ – কিউবা স্পেনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে।

১৯১৮ – এস্তোনিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণা।

১৯২০ – নাৎসি পার্টি গঠন করা হয়।

১৯৩৮ – যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম নাইলনের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়।

১৯৩৯ – আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে উরুগুয়ে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

১৯৪৫ – সংসদে একটি ডিক্রি পাঠ করার পর মিশরের প্রধানমন্ত্রী আহমাদ মাহির পাশা নিহত হন।

১৯৪৮ – লুই ফিলিপ ফ্রান্সের সিংহাসন ত্যাগ করেন।

১৯৪৯ – মিশর এবং দখলদার ইসরাইল রোডস দ্বীপে যুদ্ধ-বিরতি ও অনাক্রমণ চুক্তি স্বাক্ষর করে।

১৯৫২ – ভাষা আন্দোলনের স্মরণে ঢাকায় প্রথম শহীদ মিনার নির্মিত হয়। কয়েক দিন পরেই এটি পুলিশ ধ্বংস করে দেয়।

১৯৬৩ – জে. আঙ্কারা কর্তৃক ঘানার প্রেসিডেন্ট নক্রুমা বিতাড়িত হন।

১৯৬৬ – ঘানায় সামরিক অভ্যুত্থান হয়।

১৯৭২ – বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ফিলিপাইন।

১৯৭৫- জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান “বাকশাল” প্রতিষ্ঠা করেন।

১৯৯১ – মার্কিন নেতৃত্বাধীন মিত্রবাহিনী কুয়েত শহর দখল করে নেয়।

১৯৯৭ – উড়িষ্যায় ধর্মসভায় অগ্নিকান্ডে দুইশত জন মৃত্যুবরণ করে।

২০০৮ – ফিদেল কাস্ত্রো কিউবার রাষ্ট্রপতির পদ থেকে অবসর নেন। তিনি কিউবার কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান হিসেবে আরো ৩ বছর বহাল ছিলেন।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৬৬৬ – নিকোলাস লানিয়ার, ইংরেজ সুরকার ও চিত্রশিল্পী।

১৭১৪ – এডমন্ড এন্ড্রুজ, ইংরেজ রাজনীতিবিদ, নিউ ইয়র্কের চতুর্থ কর্নেল গভর্নর।

১৭৭৭ – পর্তুগালের রাজা প্রথম জোসেফ।

১৮১০ – ইংরেজ পদার্থবিদ স্যার হেনরি ক্যাভেনডিস মৃত্যুবরণ করেন।

 

১৮১৫ – রবার্ট ফুলটন, আমেরিকান প্রকৌশলী।

১৮৫৬ – নিকোলাই লেবাচেভস্কি, রুশ গণিতবিদ।

১৮৭৬ – আমেরিকান বংশোদ্ভূত লাইবেরিয়ার রাজনীতিবিদ ও ১ম রাষ্ট্রপতি জোসেফ জেনকিনস রবার্টস মৃত্যুবরণ করেন।

১৯১০ – উসমান হামদি বে, উসমানীয় প্রশাসক, বুদ্ধিজীবী, শিল্প বিশেষজ্ঞ।

 

১৯১৪ – জোশুয়া চেম্বারলেইন, আমেরিকান জেনারেল ও রাজনীতিবিদ, মাইনের ৩২তম গভর্নর।

১৯২৫ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী সুইডিশ রাজনীতিবিদ ও ১৬ তম প্রধানমন্ত্রী কার্ল ইয়ালমার ব্রান্তিং মৃত্যুবরণ করেন।

 

১৯২৭ – এডওয়ার্ড মার্শাল হল, ইংরেজ আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ।

১৯৬৭ – নিজাম স্যার মীর উসমান আলি খান হায়দ্রাবাদ ও বেরার রাজ্যের শেষ নিজাম।

১৯৯০ – ইতালীয় সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ ও ৭ম সভাপতি সান্ড্রো পেরটিনি মৃত্যুবরণ করেন।

১৯৯৩ – ববি মুর, ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড়।

 

১৯৯৮ – ললিতা পাওয়ার ভারতীয় চলচ্চিত্র ও টিভি সিরিয়ালের খ্যাতনামা অভিনেত্রী।

১৯৯৯ – ড. আহমদ শরীফ, বাংলা সাহিত্যের গবেষক ও অধ্যাপক।

২০০১ – ক্লদ শ্যানন, মার্কিন গণিতবিদ, তড়িৎ ও কম্পিউটার প্রকৌশলী ও বিজ্ঞানী।

২০১৪ – আমেরিকান অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার হ্যারল্ড রামিস মৃত্যুবরণ করেন।

২০১৬ – আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া, বাংলাদেশি প্রত্নতাত্ত্বিক, গবেষক ও লেখক।

 

২০১৮ – শ্রীদেবী, ভারতীয় নায়িকা।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
নারী কথা প্রবন্ধ

স্মরণে ভারতীয় চলচ্চিত্র ইতিহাসের সবচেয়ে সুন্দরী-আকর্ষণীয় কিংবদন্তি অভিনেত্রী মধুবালা।

মুমতাজ জাহান দেহলভি হলেন একজন ভারতীয় অভিনেত্রী যিনি অনেক হিন্দি ধ্রুপদী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।  তার সমসাময়িক নার্গিস এবং মীনা কুমারীর বিপরীতে, তাকে হিন্দি সিনেমার অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচনা করা হয়।  তাকে ভারতীয় চলচ্চিত্র ইতিহাসের সবচেয়ে সুন্দরী-আকর্ষণীয় অভিনেত্রীদের একজন হিসেবেও বিবেচনা করা হয়।

মমতাজ জাহান দেহলভি  একজন অন্যতম ভারতীয় অভিনেত্রী, যিনি অনেক হিন্দি ধ্রুপদী চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তার সমসাময়িক নার্গিস এবং মীনা কুমারীর বিপরীতে তাকে হিন্দি চলচ্চিত্রের সর্বাধিক প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হিসেবে গণ্য করা হয়।তিনি ভারতীয় চলচ্চিত্র ইতিহাসের সর্বাধিক সুন্দর-আকর্ষণীয় অভিনেত্রী হিসেবেও গণ্য হন।

 

মমতাজ জাহান নাম দিয়ে অভিনয় শুরু করলেও অভিনেত্রী দেবিকা রাণী তার নাম দেন মধুবালা। মধুবালা শিশুশিল্পী হিসেবে বলিউডে অভিনয় শুরু করলেও মূল নারী চরিত্রে অভিনয় শুরু করেন ১৪ বছর বয়সে কিদার শর্মার ‘নীলকমল’ ছবিতে রাজকাপুরের নায়িকা হয়ে। ১৯৪৯ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত মাত্র ২৯ বছরের অভিনয় জীবনে প্রায় ৭০টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ‘মুঘল-ই-আজম’ (১৯৬০) মধুবালার জীবনের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র।

 

মধুবালা ১৯৩৩ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি একটি দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।  তার বাবা পাকিস্তানের পেশোয়ারে একটি তামাক কোম্পানিতে কাজ করতেন;  কিন্তু সংসারের অভাবের কারণে চাকরি চলে যাওয়ায় মধুবালা অভিনয়ে যোগ দেন।  তিনি এগারো ভাইবোনের মধ্যে পঞ্চম ছিলেন এবং পাঁচজন অল্প বয়সে মারা যান।

 

মধুবালা অভিনীত চলচ্চিত্রের তালিকা—-

 

মেহলো কি খোয়াব, মুঘল-ই-আজম, দো ওস্তাদ, ইনসান জাগ ওঠা, কাল হামারা হায়, ঘী সিপাহী, জাওলা, শরাবী, হাফ টিকিট, বয়ফ্রেন্ড, ঝুমরু, পাসপোর্ট, বারসাত কি রাত, জালি নোট, হাওড়া ব্রিজ, কালা পানি, ফাগুন, পুলিশ, চলতি কা নাম গাড়ি, এক- সাল, নাতা, তীরন্দাজ, নাকাব, বহুত দিন হুয়া, অমর, রেইল কা ডিব্বা, আরমান, সাংদিল, সাকি, বাদল, খাজানা, নাদান, নাজনীন, সাইয়ান, তারানা, বেকসুর, হাঁসতে আঁসু, মধুবালা, নিরালা, নিশানা, পরদেশ, অপরাধী, দৌলত, দুলারি, ইমতিহান, নেকি আওর বদি, পরশ, সিপাহিয়া, জন্মপত্রী, মহল, অমর প্রেম, লাল দুপাট্টা, পারাই আগ, চিত্তর বিজয় , দিল-কি- রানী, খুবসুরত দুনিয়া, মেরা ভগবান, নীল কমল, ফুলওয়ারী, পূজারী, রাজপুতানী, ধন্য ভগত, মুমতাজ মহল, বসন্ত, স্বস্তিক, গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়া, ইয়াহুদি কি লাড়কি , ঢাকা কি মলমল, রাজ হাট, শিরিন ফরহাদ, মি. এন্ড মিসেস ৫৫।

 

সম্মাননা—‐—-

 

১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ তারিখে তার ৮৬তম জন্মদিনে গুগল ডুডল তৈরি করে সম্মাননা প্রদান করে।

মৃত্যু —–

 

মধুবালার হৃৎপিন্ডে জন্মগত ছিদ্র ছিল। মধুবালার ক্যারিয়ারের স্বার্থে পরিবারের পক্ষ থেকেই অসুখটা তখন গোপন করা হয়। কাজের চাপ আর বদ্ধ স্টুডিওয়ে দিনের পর দিন কাটাতে কাটাতে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। নয় বছর অসুখের সাথে লড়াই করে অবশেষে ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ সালে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

 

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ২৩ ফেব্রুয়ারী, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আজ ২৩ ফেব্রুয়ারী । এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

দিবস—–

 

(ক) পিতৃভূমি দিবসের ডিফেন্ডার ( রাশিয়া )।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৬৮৫ – জার্মান বংশোদ্ভূত ইংরেজ অর্গানবাদক ও সুরকার জর্জ ফ্রিডেরিক হান্ডেল জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৭২৩ – রিচার্ড‌ প্রাইস, ওয়েলশ-ইংরেজ মন্ত্রী ও দার্শনিক।

 

১৮৪০ – কালীপ্রসন্ন সিংহ, বাঙালি সাহিত্যিক, মহাকাব্য মহাভারতের বাংলায় অনুবাদক।

১৮৪০ – কার্ল মেনগের, অস্ট্রীয় অর্থনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদ।

 

১৮৫০ – সিজার রিটজ, সুইস ব্যবসায়ী।

১৮৬৮ – আমেরিকান সমাজবিজ্ঞানী, ইতিহাসবিদ ও সমাজ সেবী ডব্লিউ. ই. বি. ডু বইস জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৭৪ – এস্তোনিয়া আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও ১ম রাষ্ট্রপতি কনস্টানটিন পাটস জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৮৩ – জার্মানি সুইস মনোবিজ্ঞানী ও দার্শনিক কার্ল জাস্পেরস জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৮৮৯ – ভিক্টর ফ্লেমিং, মার্কিন পরিচালক।

১৮৯৭ – রাধারমণ মিত্র মিরাট ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক বিপ্লবী ও সাহিত্য একাডেমী পুরস্কারপ্রাপ্ত বাঙালি সাহিত্যিক।

১৮৯৯ – এরিক কাস্টনার, জার্মান লেখক ও কবি।

১৯১৩ – প্রতুল চন্দ্র সরকার, পি সি সরকার নামে সুপরিচিত ভারতের প্রখ্যাত জাদুকর ।

১৯২৪ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত আমেরিকান পদার্থবিদ অ্যালান ম্যাকলিয়ড করমাক জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৪০ – পিটার ফন্ডা, মার্কিন অভিনেতা।

১৯৪৮ – ইংরেজ পরিচালক ও প্রযোজক বিল আলেকজান্ডার জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৫৪ – ইউক্রেনীয় রাজনীতিবিদ ও ৩য় প্রেসিডেন্ট ভিক্টর য়ুশ্চেনকো জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৫৯ – ক্লেটন এন্ডারসন, মার্কিন প্রকৌশলী ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী।

 

১৯৬০ – অ্যালেন গ্রিফিন, অস্ট্রেলীয় রাজনীতিবিদ।

১৯৬৫ – আমেরিকান ব্যবসায়ী ও ডেল প্রতিষ্ঠিত মাইকেল সল ডেল জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৭৪ – দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার হার্শেল গিবস জন্মগ্রহণ করেন।

 

১৯৮১ – ইংরেজ ফুটবলার গ্যারেথ ব্যারি জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৮৩ – এমিলি ব্লান্ট, মার্কিন ইংরেজ অভিনেত্রী ও গায়িকা।

১৯৯২ – ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার সাসেমিরো জন্মগ্রহণ করেন।

১৯৯৪ – ডাকোটা ফ্যানিং, মার্কিন অভিনেত্রী।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৭৯৯ – ফরাসী সেনা কমান্ডার নেপোলিয়ান বোনাপার্ট মিশর দখলের পর শ্যামে হামলা চালায়।

১৮৩১ – সাপ্তাহিক ‘সংবাদ সুধাকর’ প্রকাশিত হয়।

১৮৫৪ – অরেঞ্জ ফ্রি স্টেটের স্বাধীনতা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়।

১৮৭১ – লন্ডনে ইউরোপীয় সরকারগুলোর প্রতিনিধিদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ।

১৮৮৬ – বিশিষ্ট রসায়নবিদ চার্লস মার্টিন হল মূল্যবান এ্যালুমিনিয়াম উৎপাদনের সুত্র আবিষ্কার করেন ।

১৮৮৭ – ফ্রেঞ্চ রিভিয়েরায় ভূমিকম্পের ফলে প্রায় ২,০০০ জন নিহত হয়।

১৮৯৮ – একটি খোলা চিঠি লেখার দায়ে ফ্রান্সে এমিল জোলাকে কারাবাস দেওয়া হয়।

১৯১৭ – রাশিয়ার পিটার্সবার্গে প্রথম আন্দোলনের মাধ্যমে ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহের সূত্রপাত হয়।

১৯১৮ – সোভিয়েত লাল ফৌজ প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯১৩ – মেক্সিকোর পদচ্যুত রাষ্ট্রপতি ফ্রান্সিসকো মাদেরো গুলিতে নিহত হন।

১৯১৯ – বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে ফ্যাসিবাদী দল গঠন করে।

১৯৪২ – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: জাপানি সাবমেরিন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা বারবারার নিকট উপকূলে গোলাবর্ষণ করে।

১৯৪৪ – সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক চেচেন ও ইংগুশদেরকে উত্তর ককেসাস থেকে মধ্য এশিয়ায় জোরপূর্বক স্থানান্তর শুরু হয়।

১৯৪৭ – দি ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর স্ট্যানডারডাইজেশন (ISO)তথা আন্তর্জাতিক মান সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৪৮ – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত পাকিস্তান গণপরিষদে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি বাংলা ব্যবহারের দাবি জানান। তার দাবি অগ্রাহ্য হয়। এমনকি গণপরিষদের অনেক বাঙালি সদস্যও তার বিরোধিতা করেন।

১৯৫২ – ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ প্রাঙ্গণে প্রথম শহীদ মিনার নির্মাণ শুরু করে রাত্রির মধ্যে তা সম্পন্ন।

১৯৬৬ – সিরিয়ায় বাথ পার্টির সদস্য সালাহ জাদিদ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেন। এর ফলে জেনারেল আমিন আল-হাফিজের নেতৃত্বাধীন পূর্বের বাথপন্থি সরকার অপসারিত হয়।

১৯৬৯ – সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে।

১৯৬৯ – গণঅভ্যুত্থানের মুখে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান পদত্যাগে বাধ্য হন।

১৯৯১ – উপসাগরীয় যুদ্ধ: স্থল সেনারা সৌদি আরবের সীমানা অতিক্রম করে ইরাকে প্রবেশ করে ফলে যুদ্ধের স্থল পর্যায় শুরু হয়।

১৯৯৭ – স্কটল্যান্ডের ইডেনবার্গের রোর্সালন ইনস্টিটিউটের গবেষকগণ সর্বপ্রথম পূর্ণাঙ্গ ক্লোন ভেড়া ডলির জন্মের কথা প্রকাশ করেন ।

১৯৯৯ – কুর্দি বিদ্রোহী নেতা আবদুল্লাহ ওজালান আঙ্কারায় রাষ্ট্রোদ্রোহীতার অভিযোগে অভিযুক্ত হন।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৭৬৬ – পোলিশ রাজা স্টানিস্লাও লেসযচয্য়ন্সকি মৃত্যুবরণ করেন।

১৭৯২ – ইংরেজ চিত্রশিল্পী জশুয়া রেনল্ডস মৃত্যুবরণ করেন ।

১৮২১ – ইংরেজ কবি জন কিটস মৃত্যুবরণ করেন ।

১৮৪৮ – জন কুইন্সি এডাম্‌স, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ষষ্ঠ রাষ্ট্রপতি।

১৮৫৫ – কার্ল ফ্রিড্‌রিশ গাউস, জার্মান গণিতবিদ এবং বিজ্ঞানী।

 

১৯০৪- মহেন্দ্রলাল সরকার ভারতীয় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক সমাজ সংস্কারক ও ইণ্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব কাল্টিভেশন অব সাইন্স এর প্রতিষ্ঠাতা।

 

১৯৩৪ – এডওয়ার্ড ইলগার, ইংরেজ সুরকার ও শিক্ষাবিদ।

১৯৪৫ – আলেক্সেই‌ নিকলাইয়েভিচ তল্‌স্তোয়, সোভিয়েত রুশ লেখক।

 

১৯৪৭ – হাকিম হাবিবুর রহমান, বাংলার বিশিষ্ট চিকিৎসক, লেখক, রাজনীতিবিদ।

১৯৫৫ – ফরাসি কবি, লেখক ও নাট্যকার পল ক্লাউডেল মৃত্যুবরণ করেন ।

 

১৯৬২ – সুনয়নী দেবী,স্বশিক্ষিত খ্যাতিমান ভারতীয় চিত্রশিল্পী ।

১৯৬৫ – ইংরেজ কমিক অভিনেতা, লেখক ও চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যান লরেল মৃত্যুবরণ করেন ।

 

১৯৬৯ – মধুবালা, ভারতীয় অভিনেত্রী।

১৯৭৩ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান ডাক্তার ডিকিনসন ডাব্লিউ রিচার্ডস মৃত্যুবরণ করেন ।

১৯৭৬ – নোবেলশান্তি পুরস্কার বিজয়ী রানে কাস্যাঁ মৃত্যুবরণ করেন।

১৯৯৬ – পল সাগপাক, এস্তোনীয় ভাষাবিদ।

 

১৯৯৮ – রমন লাম্বা, ভারতীয় ক্রিকেট খেলোয়াড়।

২০০১ – রবার্ট এনরিকো, ফরাসি পরিচালক ও চিত্রনাট্যলেখক।

২০০৮ – স্লোভেনীয় অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ ও ২য় প্রেসিডেন্ট জানেয ডরনোভসেক মৃত্যুবরণ করেন।

 

২০১৫ – রানা ভগবানদাস, পাকিস্তানি আইনজীবী ও বিচারক, পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি।

 

২০১৯ – ক্যাথরিন হেলমন্ড, মার্কিন অভিনেত্রী ও পরিচালক।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ

ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী, মাওলানা আবুল কালাম আজাদ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

আবুল কালাম আজাদ , (জন্ম ১১ নভেম্বর, ১৮৮৮, মক্কা (বর্তমানে সৌদি আরবে)-মৃত্যু ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫৮, নয়াদিল্লি , ভারত), ইসলামী ধর্মতাত্ত্বিক যিনি প্রথম ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম নেতা ছিলেন।  উচ্চ নৈতিক সততার মানুষ হিসেবে সারাজীবন তিনি অত্যন্ত সম্মানিত ছিলেন।

 

 

মৌলানা আবুল কালাম আজাদ শুধুমাত্র ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন না, দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। জানব  তাঁর সম্পর্কে  ১০টি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য—–

 

আবুল কালাম আজাদ ১৯৩০ সালে ব্রিটিশ লবণ করের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ-ধারাসানা সত্যাগ্রহের অন্যতম প্রধান সংগঠক ছিলেন।

 

 

১৯২০ সালে, আজাদ, অন্য দুজনের সাথে, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হয়েছিলেন, যা মূলত উত্তর প্রদেশের আলীগড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।  চৌদ্দ বছর পর, আজাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস আলিগড় থেকে নয়াদিল্লিতে স্থানান্তর করতে সাহায্য করেন।

 

 

তিনি কংগ্রেসের সদস্য ছিলেন এবং ১৯২৩ সালে তিনি ৩৫ বছর বয়সে দলের সর্বকনিষ্ঠ সভাপতি হন।

 

 

আবুল কালাম আজাদ একজন সাংবাদিক হিসেবেও কাজ করেছেন এবং বেশ কয়েকটি উর্দু প্রকাশনায় নিবন্ধ দিয়েছেন।  এছাড়াও তিনি একটি মাসিক পত্রিকা লিসান-উস-সিদক বের করেন যা ১৯০৫ সাল পর্যন্ত মুদ্রিত ছিল। ১৯০৪ সালে, তিনি প্রায় আট মাস অমৃতসর-ভিত্তিক সংবাদপত্র ভাকিলের সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।  ১৯১২ সালে, আজাদ আল-হিলাল নামে একটি সাপ্তাহিক উর্দু সংবাদপত্র প্রকাশ করেন।

 

 

একজন সাংবাদিক হিসাবে, আজাদ ব্রিটিশ রাজের সমালোচনা করে এবং সাধারণ মানুষের মুখোমুখি হওয়া সমস্যাগুলি তুলে ধরে এমন কাজ প্রকাশ করতেন।

 

 

আজাদকে তাঁর সময়ের একজন বিশিষ্ট জাতীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে গণ্য করা হয়, কারণ তিনি হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্রকে সমর্থন করেছিলেন।

 

 

আজাদ হোমস্কুল এবং স্ব-শিক্ষিত ছিলেন এবং আরবি, বাংলা এবং ফারসি সহ অনেক ভাষায় সাবলীল ছিলেন।

শিক্ষামন্ত্রী হিসাবে তাঁর মেয়াদে, মন্ত্রক ১৯৫১ সালে প্রথম ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (IIT) এবং ১৯৫৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয় অনুদান কমিশন (UGC) প্রতিষ্ঠা করে।

 

 

আজাদ ১৯১৯-১৯২৪ সাল পর্যন্ত খিলাফত আন্দোলনের নেতা ছিলেন, সেই সময় তিনি মহাত্মা গান্ধীর সাথে দেখা করেছিলেন।

 

 

১৯৮৯ সালে, সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রক মাওলানা আজাদ এডুকেশন ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করে, সমাজের শিক্ষাগতভাবে পিছিয়ে পড়া শ্রেণীগুলির মধ্যে শিক্ষার প্রচারের জন্য।

 

 

দুটি পৃথক দেশ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর, তিনি ভারত সরকারের শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেনজওহরলাল নেহেরু ১৯৪৭ থেকে মৃত্যু পর্যন্ত। তাঁর আত্মজীবনী, ইন্ডিয়া উইনস ফ্রিডম , ১৯৫৯ সালে মরণোত্তর প্রকাশিত হয়েছিল। ১৯৯২ সালে, তাঁর মৃত্যুর কয়েক দশক পরে, আজাদকে ভারতের সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ভারতরত্ন দেওয়া হয়েছিল।

 

 

।।তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ২২ ফেব্রুয়ারী, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আজ ২২ ফেব্রুয়ারী । এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১০৪০ – রেশি, ফরাসি রেবাই ও লেখক।

 

১৭৩২ – জর্জ ওয়াশিংটন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি।

 

১৮০৬ – জোসেফ ক্রেমার, পোলিশ ইতিহাসবিদ ও দার্শনিক।

 

১৮২৭ – ভূদেব মুখোপাধ্যায় বাঙালি শিক্ষাবিদ চিন্তাবিদ ও সাহিত্যিক।

 

১৮৩৬ – মহেশচন্দ্র ন্যায়রত্ন ভারতের বাঙালি পণ্ডিত।

 

১৮৪০ – অগাস্ট বেবেল, জার্মান তাত্ত্বিক ও রাজনীতিবিদ।

১৮৪৯ – নিকোলাই ইয়াকোভলেভিচ সনিন, রুশ গণিতবিদ ও একাডেমিক।

১৮৫৭ – বিশ্বব্যপী স্কাউট আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা রবার্ট ব্যাডেন পাওয়েল লন্ডনের স্ট্যানহোকে জন্মগ্রহণ করেন।

১৮৫৭ – হেনরিখ হার্টজ, জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী।

১৮৬৩ – চার্লস ম্যাকলিয়ান এন্ড্রুজ, আমেরিকান ইতিহাসবিদ, লেখক ও একাডেমিক।

১৮৮৫ – যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত, ভারতের জাতীয়তাবাদী আইনজীবী।

 

১৮৮৭ – মুকুন্দ দাস,বাঙালি চারণকবি।

১৮৮৮ – ভারতে সাইকেল নির্মাণ ও বিকাশের অন্যতম পথিকৃৎ বাঙালি শিল্পপতি সুধীরকুমার সেন।

১৮৯৮ – অতুল বসু, প্রখ্যাত বাঙালি চিত্রশিল্পী।

১৯০০ – লুইস বুনুয়েল, স্পেনীয় চলচ্চিত্র পরিচালক ও সুরিয়ালিস্ট আন্দোলনের নেতা।

 

১৯০৩ – শিবপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়, ভারতীয় বাঙালি ভূগোলবিদ ও ভারতীয় ভূগোলের জনক।

 

১৯০৬ – (ক) হুমায়ুন কবির, লেখক রাজনীতিবিদ।

(খ) পাহাড়ী সান্যাল, একজন বাঙালি চলচ্চিত্র অভিনেতা।

১৯২২ – (ক) ভি. জি. জোগ, প্রখ্যাত ভারতীয় বেহালাবদক।

(খ) দীপালি নাগ, রাগপ্রধান গানের প্রথম মহিলা বাঙালি শিল্পী।

(গ) সৈয়দ হায়দার রাজা, ভারতের প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী।

১৯৪৩ – গাজী মাজহারুল আনোয়ার, বাংলাদেশের জনপ্রিয় সুরকার ও গীতিকার।

১৯৫৫ – ফরিদুর রেজা সাগর, বাংলাদেশী শিশুসাহিত্যিক, চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক ও একুশে পদক বিজয়ী গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

১৯৬২ – স্টিভ আরউইন, অস্ট্রেলীয় প্রকৃতিবাদী ও টিভি ব্যক্তিত্ত্ব।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৬৩২ – গ্যালিলিও গ্যালিলির ডায়ালগ কনসার্নিং‌ দ্য টু চীফ ওয়ার্ল্ড সিস্টেমস প্রকাশিত।

১৮৪৭ – মেক্সিকান-আমেরিকান যুদ্ধ: বুয়েনা ভিস্তার যুদ্ধ – ৫,০০০ আমেরিকান সৈনিক ১৫,০০০ মেক্সিকানকে পরাজিত করে।

১৮৫৩ – এলিয়ট সেমিনারি হিসেবে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি ইন সেইন্ট লুইস প্রতিষ্ঠিত।

১৮৫৫ – ফার্মা‌র্স‌ হাই স্কুল হিসেবে পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠিত।

১৮৬২ – জেফারসন ডেভিস আনুষ্ঠানিকভাবে কনফেডারেট স্টেটস অফ আমেরিকার রাষ্ট্রপতি হন। ইতিপূর্বে ১৮৬১ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি তিনি অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন।

১৯২৪ – প্রথমবার কোনো রাষ্ট্রপতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি ক্যালভিন কুলিজ হোয়াইট হাউস থেকে রেডিওতে বক্তব্য রাখেন।

১৯৪২ – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: জাপানিদের বিজয় অবশ্যম্ভাবী হওয়ায় রাষ্ট্রপতি ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট জেনারেল ডগলাস ম্যাকআর্থা‌রকে ফিলিপাইন ত্যাগের নির্দেশ দেন।

১৯৫২ – ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা শহীদ মিনার বানানোর সিদ্ধান্ত নেন।

১৯৫৮ – মিশর ও সিরিয়া যুক্ত হয়ে সংযুক্ত আরব প্রজাতন্ত্র গঠন করে।

১৯৭৪ – পাকিস্তানের লাহোরে ওআইসি সম্মেলন শুরু হয়। এখানে একযোগে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় পাকিস্তান, ইরান ও তুরস্ক।

১৯৭৯ – সেন্ট লুসিয়া যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে স্বাধীন হয়।

২০০৬ – ইরাকের রাজধানী বাগদারে উত্তরে সামারা শহরে অবস্থিত আহলে বাইতের ১০ম ইমাম হযরত হাদী (আলাইহিস সালাম)ও একাদশ ইমাম হযরত হাসান আসকারী (আলাইহিস সালাম) এর পবিত্র মাজার শরীফে কয়েকটি শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ ঘটে।

২০১১ – নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টাচার্চে ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্পে কমপক্ষে ১৮৫ জন মৃত্যুবরণ করে।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

৫৫৬ – ম্যাক্সিমিয়ানাস, ইতালীয় বিশপ ও সন্ত।

৬০৬ – পোপ সাবিনিয়ান

১৬২৭ – অলিভিয়ার ভ্যান নুর্ট‌, ডাচ অভিযাত্রী।

 

১৮১৬ – অ্যাডাম ফার্গু‌সন, স্কটিশ ইতিহাসবিদ ও দার্শনিক।

 

১৯০৩ – হুগো উলফ, অস্ট্রীয় সুরকার।

 

১৯০৪ – লেসলি স্টিফেন, ইংরেজ লেখক ও সমালোচক।

 

১৯৪৪ – কস্তুরবা গান্ধী, মহাত্মা গান্ধীর স্ত্রী।

 

১৯৫২ – শহীদ শফিকুর রহমান।

 

১৯৫৮ – আবুল কালাম আজাদ, ভারতীয় পণ্ডিত, স্বাধীনতা আন্দোলন কর্মী, রাজনীতিবিদ, ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী।

১৯৬৪ – ভেরিয়ার এলউইন, ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত ভারতীয় নৃতত্ত্ববিদ, নৃতাত্ত্বিক এবং উপজাতীয় কর্মী।

 

১৯৭৪ – কাজী অনিরুদ্ধ, খ্যাতনামা বাঙালি গিটারবাদক।

১৯৯৯ – কবি তালিম হোসেন।

২০০৬ – আতওয়ার বাহজাত, ইরাকি সাংবাদিক।

 

২০০৭ – ডেনিস জনসন, আমেরিকান বাস্কেটবল খেলোয়াড় ও কোচ।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This