Categories
রিভিউ

আজ ০৯ এপ্রিল, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আজ ০৯ এপ্রিল। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১২৮৭ – ইংল্যান্ডের রাজা চতুর্থ এডওয়ার্ড।

১৮০৬ – ইসাম্বারড কিংডম ব্রুনেল, তিনি ছিলেন ইংরেজ প্রকৌশলী ও ক্লিফটন সাসপেনশন ব্রিজ পরিকল্পক।

১৮২১ – ফরাসী কবি শার্ল বোদলেয়ার।

১৮৩০ – এয়াড্বেয়ারড মুয়ব্রিডগে, তিনি ছিলেন ইংরেজ ফটোগ্রাফার ও সিনেমাটোগ্রাফার।

 

১৮৩৫ – বেলজিয়ামের রাজা দ্বিতীয় লিওপল্ড।

১৮৬৫ – এরিক লুডেন্ডোরফ, তিনি ছিলেন জার্মান জেনারেল ও রাজনীতিবিদ।

 

১৮৬৭ – ক্রিস ওয়াটসন, তিনি ছিলেন চিলির বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলীয় সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ ও ৩য় প্রধানমন্ত্রী।

১৮৭২ – লিও বলুম, তিনি ছিলেন ফরাসি আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও প্রধানমন্ত্রী।

 

১৮৮২ – ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামী ও সমাজসেবক মহিমচন্দ্র দাশগুপ্ত।

 

১৮৯৩ – রাহুল সাংকৃত্যায়ন ভারতের সুপণ্ডিত ও স্বনামধন্য পর্যটক।

 

১৯০১ – পল উইলিয়ামস, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেতা ও পরিচালক।

১৯২৫ – রোকনুজ্জামান খান বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাহিত্যিকে ও সাংবাদিক ।

১৯২৬ – হিউ হেফ্‌নার, মার্কিন প্রকাশক, এবং প্লেবয় পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান সম্পাদক।

১৯৩৮ – ভিক্টর চেরনোম্যরডিন, তিনি ছিলেন রাশিয়ান ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও ৩০ তম প্রধানমন্ত্রী।

১৯৪৮ – জয়া বচ্চন, তিনি ভারতীয় অভিনেত্রী ও রাজনীতিবিদ।

 

১৯৫৩ – ভবানীপ্রসাদ মজুমদার, ভারতীয় বাঙালি কবি ও ছড়াকার।

 

১৯৫৭ – সেভে বালেস্টেরস, তিনি ছিলেন স্প্যানিশ গল্ফ খেলোয়াড় ও স্থপতি।

১৯৬৬ – সিনথিয়া নিক্সন, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেত্রী।

১৯৭৫ – রবি ফাওলার, তিনি সাবেক ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড় ও ম্যানেজার।

১৯৮৫ – আন্তোনিও নকেরিনো, তিনি ইতালিয়ান ফুটবলার।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১২৪১ – লিইয়েগনিটয যুদ্ধে মোঙ্গল বাহিনীর পোলিশ এবং জার্মান সৈন্যদের পরাজিত করে।

১৪১৩ – পঞ্চম হেনরি ইংল্যান্ডের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন।

১৪৪০ – ক্রিস্টোফার ডেনমার্কের রাজা হন।

১৪৮৩ – প্রথম এডওয়ার্ড চতুর্থ এডওয়ার্ডকে ইংল্যান্ডের পরবর্তী রাজা হিসেবে নির্বাচিত করেন।

১৬০৯ – আশি বছরের যুদ্ধ স্পেন এবং ডাচ প্রজাতন্ত্র এন্টওয়ার্প এর চুক্তি স্বাক্ষর মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির শুরু করে।

১৭৮৩ – টিপু সুলতান বৃটিশদের কাছ থেকে বেন্দোর দখল করে নেয়।

১৭৫৬ – নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা বা মির্জা মুহাম্মাদ সিরাজ-উদ-দৌলা রাজ্যভার গ্রহণ করেন।

১৮৭২ – স্যামুয়েল আর পার্সি গুঁড়ো দুধ প্যাটেন্ট করে।

১৯১৮ – লাটভিয়া স্বাধীনতা ঘোষণা করে।

১৯২৮ – তুরস্কে ইসলাম রাষ্ট্র ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।

১৯৪০ – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ‘অপারেশন ওয়েসেরুবুং’ জার্মানিরা ডেনমার্ক ও নরওয়ে আক্রমণ করে।

১৯৪৫ – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আণবিক শক্তি কমিশন গঠন করা হয়।

১৯৪৮ – বায়তুল মোকাদ্দাসারের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত দিরইয়াসিন গ্রামে ইহুদীবাদী ইসরাইলীরা ব্যাপক গণহত্যা চালায়।

১৯৫৭ – সুয়েজখাল সব ধরনের জাহাজ চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হয়।

১৯৬৫ – ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সীমান্ত যুদ্ধ শুরু হয়।

১৯৭৪ – দিল্লিতে বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে ১৯৫ জন পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দীকে প্রত্যর্পণের চুক্তি সাক্ষরিত হয়।

১৯৯১ – জর্জিয়া সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পক্ষে ভোট দেয়।

১৯৯৭ – বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আই সি সি ট্রফিতে স্কটল্যান্ডকে পরাজিত করে বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে ।

১৯৯৮ – সৌদি আরবে হজ্বের শেষ দিনে ভিড়ের চাপে পদদলিত হয়ে ১৫০ জন মুসল্লি নিহত ।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৫৫৩ – ফ্রাঁসোয়া রাবলে, তিনি ছিলেন ফরাসি সন্ন্যাসী ও পণ্ডিত।

১৫৫৭ – মিকায়েল আগ্রিকলা, তিনি ছিলেন ফিনিশ যাজক ও পণ্ডিত।

১৬২৬ – ফ্রান্সিস বেকন, ইংরেজ দার্শনিক।

১৭৫৪ – ক্রিস্টিয়ান উলফের, তিনি ছিলেন জার্মান দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ।

১৭৫৬ – নবাব আলীবর্দী খাঁ, তিনি ছিলেন বাংলা, বিহার, ওড়িশার নবাব।

১৮৮২ – ডান্টে গ্যাব্রিয়েল রসেটি, তিনি ছিলেন ইংরেজ চিত্রশিল্পী, চিত্রকর ও কবি।

১৮৮৯ – মাইকেল ইউজিনে শেভরেউল, তিনি ছিলেন ফরাসি রসায়নবিদ ও শিক্ষাবিদ।

 

১৯৩৬ – ফেরডিনান্ড টনিয়েস, তিনি ছিলেন জার্মান সমাজবিজ্ঞানী ও দার্শনিক।

 

১৯৪৫ – ডিয়েট্রিখ বোনহোফের, তিনি ছিলেন জার্মান যাজক ও ধর্মতত্ত্ববিদ।

 

১৯৪৫ – উইলহেম কানারিস, তিনি ছিলেন জার্মান নৌসেনাপতি।

১৯৫৯ – ফ্র্যাংক লয়েড রাইট, তিনি ছিলেন আমেরিকান স্থপতি, ইন্টেরিওর ডিজাইনার, লেখক ও শিক্ষক।

 

১৯৭০ – প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি রসায়ন বিজ্ঞানী জ্ঞানেন্দ্রনাথ রায়।

১৯৮০ – মোহাম্মদ বাকির আল-সাদর, তিনি ছিলেন ইরাকি দার্শনিক।

১৯৯৩ – ইরানের বিখ্যাত শিল্পী ও লেখক সাইয়্যেদ মোর্তজা আয়ুবী শাহাদাত।

 

২০০১ – শাকুর রানা, তিনি ছিলেন পাকিস্তানি আম্পায়ার।

২০০৯ – শক্তি সামন্ত, ভারতীয় বাঙালী চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক।

 

২০১১ – সিডনি লুমেট, তিনি ছিলেন আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

 

২০২১ – পবিত্র মুখোপাধ্যায়, বাঙালি কবি।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ০৯ এপ্রিল, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আজ ০৯ এপ্রিল। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১২৮৭ – ইংল্যান্ডের রাজা চতুর্থ এডওয়ার্ড।

১৮০৬ – ইসাম্বারড কিংডম ব্রুনেল, তিনি ছিলেন ইংরেজ প্রকৌশলী ও ক্লিফটন সাসপেনশন ব্রিজ পরিকল্পক।

১৮২১ – ফরাসী কবি শার্ল বোদলেয়ার।

১৮৩০ – এয়াড্বেয়ারড মুয়ব্রিডগে, তিনি ছিলেন ইংরেজ ফটোগ্রাফার ও সিনেমাটোগ্রাফার।

 

১৮৩৫ – বেলজিয়ামের রাজা দ্বিতীয় লিওপল্ড।

১৮৬৫ – এরিক লুডেন্ডোরফ, তিনি ছিলেন জার্মান জেনারেল ও রাজনীতিবিদ।

 

১৮৬৭ – ক্রিস ওয়াটসন, তিনি ছিলেন চিলির বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলীয় সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ ও ৩য় প্রধানমন্ত্রী।

১৮৭২ – লিও বলুম, তিনি ছিলেন ফরাসি আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও প্রধানমন্ত্রী।

 

১৮৮২ – ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামী ও সমাজসেবক মহিমচন্দ্র দাশগুপ্ত।

 

১৮৯৩ – রাহুল সাংকৃত্যায়ন ভারতের সুপণ্ডিত ও স্বনামধন্য পর্যটক।

 

১৯০১ – পল উইলিয়ামস, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেতা ও পরিচালক।

১৯২৫ – রোকনুজ্জামান খান বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাহিত্যিকে ও সাংবাদিক ।

১৯২৬ – হিউ হেফ্‌নার, মার্কিন প্রকাশক, এবং প্লেবয় পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান সম্পাদক।

১৯৩৮ – ভিক্টর চেরনোম্যরডিন, তিনি ছিলেন রাশিয়ান ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ ও ৩০ তম প্রধানমন্ত্রী।

১৯৪৮ – জয়া বচ্চন, তিনি ভারতীয় অভিনেত্রী ও রাজনীতিবিদ।

 

১৯৫৩ – ভবানীপ্রসাদ মজুমদার, ভারতীয় বাঙালি কবি ও ছড়াকার।

 

১৯৫৭ – সেভে বালেস্টেরস, তিনি ছিলেন স্প্যানিশ গল্ফ খেলোয়াড় ও স্থপতি।

১৯৬৬ – সিনথিয়া নিক্সন, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেত্রী।

১৯৭৫ – রবি ফাওলার, তিনি সাবেক ইংরেজ ফুটবল খেলোয়াড় ও ম্যানেজার।

১৯৮৫ – আন্তোনিও নকেরিনো, তিনি ইতালিয়ান ফুটবলার।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১২৪১ – লিইয়েগনিটয যুদ্ধে মোঙ্গল বাহিনীর পোলিশ এবং জার্মান সৈন্যদের পরাজিত করে।

১৪১৩ – পঞ্চম হেনরি ইংল্যান্ডের রাজা হিসেবে অভিষিক্ত হন।

১৪৪০ – ক্রিস্টোফার ডেনমার্কের রাজা হন।

১৪৮৩ – প্রথম এডওয়ার্ড চতুর্থ এডওয়ার্ডকে ইংল্যান্ডের পরবর্তী রাজা হিসেবে নির্বাচিত করেন।

১৬০৯ – আশি বছরের যুদ্ধ স্পেন এবং ডাচ প্রজাতন্ত্র এন্টওয়ার্প এর চুক্তি স্বাক্ষর মাধ্যমে যুদ্ধবিরতির শুরু করে।

১৭৮৩ – টিপু সুলতান বৃটিশদের কাছ থেকে বেন্দোর দখল করে নেয়।

১৭৫৬ – নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা বা মির্জা মুহাম্মাদ সিরাজ-উদ-দৌলা রাজ্যভার গ্রহণ করেন।

১৮৭২ – স্যামুয়েল আর পার্সি গুঁড়ো দুধ প্যাটেন্ট করে।

১৯১৮ – লাটভিয়া স্বাধীনতা ঘোষণা করে।

১৯২৮ – তুরস্কে ইসলাম রাষ্ট্র ধর্ম হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।

১৯৪০ – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ‘অপারেশন ওয়েসেরুবুং’ জার্মানিরা ডেনমার্ক ও নরওয়ে আক্রমণ করে।

১৯৪৫ – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আণবিক শক্তি কমিশন গঠন করা হয়।

১৯৪৮ – বায়তুল মোকাদ্দাসারের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত দিরইয়াসিন গ্রামে ইহুদীবাদী ইসরাইলীরা ব্যাপক গণহত্যা চালায়।

১৯৫৭ – সুয়েজখাল সব ধরনের জাহাজ চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হয়।

১৯৬৫ – ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সীমান্ত যুদ্ধ শুরু হয়।

১৯৭৪ – দিল্লিতে বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান ত্রিপক্ষীয় বৈঠকে ১৯৫ জন পাকিস্তানি যুদ্ধবন্দীকে প্রত্যর্পণের চুক্তি সাক্ষরিত হয়।

১৯৯১ – জর্জিয়া সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পক্ষে ভোট দেয়।

১৯৯৭ – বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আই সি সি ট্রফিতে স্কটল্যান্ডকে পরাজিত করে বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে ।

১৯৯৮ – সৌদি আরবে হজ্বের শেষ দিনে ভিড়ের চাপে পদদলিত হয়ে ১৫০ জন মুসল্লি নিহত ।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৫৫৩ – ফ্রাঁসোয়া রাবলে, তিনি ছিলেন ফরাসি সন্ন্যাসী ও পণ্ডিত।

১৫৫৭ – মিকায়েল আগ্রিকলা, তিনি ছিলেন ফিনিশ যাজক ও পণ্ডিত।

১৬২৬ – ফ্রান্সিস বেকন, ইংরেজ দার্শনিক।

১৭৫৪ – ক্রিস্টিয়ান উলফের, তিনি ছিলেন জার্মান দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ।

১৭৫৬ – নবাব আলীবর্দী খাঁ, তিনি ছিলেন বাংলা, বিহার, ওড়িশার নবাব।

১৮৮২ – ডান্টে গ্যাব্রিয়েল রসেটি, তিনি ছিলেন ইংরেজ চিত্রশিল্পী, চিত্রকর ও কবি।

১৮৮৯ – মাইকেল ইউজিনে শেভরেউল, তিনি ছিলেন ফরাসি রসায়নবিদ ও শিক্ষাবিদ।

 

১৯৩৬ – ফেরডিনান্ড টনিয়েস, তিনি ছিলেন জার্মান সমাজবিজ্ঞানী ও দার্শনিক।

 

১৯৪৫ – ডিয়েট্রিখ বোনহোফের, তিনি ছিলেন জার্মান যাজক ও ধর্মতত্ত্ববিদ।

 

১৯৪৫ – উইলহেম কানারিস, তিনি ছিলেন জার্মান নৌসেনাপতি।

১৯৫৯ – ফ্র্যাংক লয়েড রাইট, তিনি ছিলেন আমেরিকান স্থপতি, ইন্টেরিওর ডিজাইনার, লেখক ও শিক্ষক।

 

১৯৭০ – প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি রসায়ন বিজ্ঞানী জ্ঞানেন্দ্রনাথ রায়।

১৯৮০ – মোহাম্মদ বাকির আল-সাদর, তিনি ছিলেন ইরাকি দার্শনিক।

১৯৯৩ – ইরানের বিখ্যাত শিল্পী ও লেখক সাইয়্যেদ মোর্তজা আয়ুবী শাহাদাত।

 

২০০১ – শাকুর রানা, তিনি ছিলেন পাকিস্তানি আম্পায়ার।

২০০৯ – শক্তি সামন্ত, ভারতীয় বাঙালী চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক।

 

২০১১ – সিডনি লুমেট, তিনি ছিলেন আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

 

২০২১ – পবিত্র মুখোপাধ্যায়, বাঙালি কবি।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস, জানুন দিনটি কেন পালিত হয় ও পালনের গুরুত্ব।

৭ই এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস হিসাবে পালিত হয় যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-এর বার্ষিকীকে চিহ্নিত করে – জাতিসংঘের একটি বিভাগ।  প্রতি বছর ডব্লিউএইচও একটি নির্দিষ্ট জনস্বাস্থ্য উদ্বেগের উপর ফোকাস করে যার সময় বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা সংস্থা – জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয়ই এগিয়ে আসে এবং বিশ্বকে আঁকড়ে থাকা বিভিন্ন স্বাস্থ্য উদ্বেগের দিকে এগিয়ে আসে।

 

বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪ থিম—-

 

এই বছর, ২০২৪, বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের থিম “আমার স্বাস্থ্য, আমার অধিকার।” “My health, my right.” থিমটি প্রত্যেকের জন্য মৌলিক মানবাধিকার, সর্বত্র প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরিষেবা, শিক্ষা এবং তথ্যের অ্যাক্সেসের পাশাপাশি নিরাপদ পানীয় জল, বিশুদ্ধ বায়ু, ভাল পুষ্টি, মানসম্পন্ন আবাসন, শালীন কাজ এবং পরিবেশগত অবস্থা এবং বৈষম্য থেকে স্বাধীনতার উপর জোর দেয়।

 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সার্বজনীন স্বাস্থ্য অ্যাক্সেস প্রতিষ্ঠা করে—-

 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর, বিভিন্ন সরকার স্বাস্থ্য এবং এর সার্বজনীন অ্যাক্সেসযোগ্যতাকে সমসাময়িক উত্তর-ঔপনিবেশিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার একটি প্রয়োজনীয় পদ্ধতি হিসাবে বিবেচনা করেছিল।

WHO (১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত) একটি নতুন, মুক্ত, এবং সুস্থ বিশ্বের লক্ষ্যে অন্যান্য জাতিসংঘ (UN) সংস্থাগুলির সহযোগিতায়।  পরবর্তীকালে, ডব্লিউএইচও-এর প্রাথমিক বছরগুলিতে ম্যালেরিয়া নির্মূল কর্মসূচির মতো প্রকল্পগুলির প্রাধান্য থাকা সত্ত্বেও, অন্যান্য স্বাস্থ্য-উন্নয়নমূলক ধারণাগুলি পরিত্যাগ করা হয়নি।

সাধারণ স্বাস্থ্যসেবা প্রক্রিয়া বর্ধিতকরণের কাজটি জাতীয় সরকারগুলির সাথে বেশ কয়েকটি চুক্তি গঠনের মাধ্যমে সম্পাদিত হয়েছিল যা ডাব্লুএইচওকে সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবার অগ্রগামী করে তোলে।

 

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইতিহাস (WHO) এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের বিবর্তন—-

 

WHO হল একটি আলোকিত সংবিধান এবং আন্তর্জাতিক বৈধতা দিয়ে সমৃদ্ধ প্রধান বিশ্ব স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান।  WHO গঠন কোনো বিচ্ছিন্ন একক ঘটনা নয়, মাইলফলকগুলো নিম্নরূপ:

ডিসেম্বর ১৯৪৫ – জাতিসংঘে ব্রাজিলিয়ান এবং চীনারা একটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ দেয় যা সম্পূর্ণরূপে কোনো সরকারি নিয়ন্ত্রণ বর্জিত।

জুলাই ১৯৪৬ – বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংবিধান অনুমোদিত হয়।

৭ এপ্রিল, ১৯৪৮ – সংবিধান কার্যকর হয় এবং 61টি দেশ এর প্রতিষ্ঠায় জড়িত ছিল।

২২শে জুলাই, ১৯৪৯ – প্রথম বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত হয়েছিল কিন্তু পরবর্তীতে ছাত্রদের সম্পৃক্ততা বাড়াতে ৭ এপ্রিলে পরিবর্তন করা হয়।

১৯৫০ সাল থেকে, WHO মহাপরিচালক সদস্য দেশ এবং WHO কর্মীদের জমা দেওয়ার ভিত্তিতে প্রতি বছর বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের জন্য একটি নতুন বিষয় এবং বিষয় বেছে নিয়েছেন।

৫০ বছর ধরে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসগুলি বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন মানসিক স্বাস্থ্য, মা ও শিশু যত্ন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের উপর আলোকপাত করেছে।  পৃষ্ঠপোষকতামূলক কার্যক্রমগুলি উদযাপন দিবসের বাইরেও অব্যাহত থাকে যা বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যের এই গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলির উপর বিশ্বব্যাপী ফোকাস প্রদান করছে।

 

২০২৪ সালে ওয়ার্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের মূল বার্তা—

 

সকলের জন্য স্বাস্থ্য এমন একটি সমাজকে কল্পনা করে যেখানে সকল মানুষের সুস্বাস্থ্য থাকে এবং একটি শান্তিপূর্ণ, ধনী এবং টেকসই পরিবেশে সুখী জীবনযাপন করতে পারে।

স্বাস্থ্যের অধিকার একটি মৌলিক মানবাধিকার।  আর্থিক বোঝা ছাড়াই প্রত্যেকেরই যখন এবং যখন তাদের প্রয়োজন তখন স্বাস্থ্যসেবার অ্যাক্সেস থাকতে হবে।

বিশ্বের জনসংখ্যার ত্রিশ শতাংশ মৌলিক স্বাস্থ্য চিকিত্সার অ্যাক্সেসের অভাব রয়েছে।

প্রায় দুইশ কোটি মানুষ বিপর্যয়মূলক বা দরিদ্র স্বাস্থ্য-পরিচর্যা ব্যয়ের মুখোমুখি হচ্ছে, উল্লেখযোগ্য বৈষম্যগুলি সবচেয়ে প্রতিকূল পরিস্থিতিতে তাদের প্রভাবিত করছে।

ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজ (UHC) আর্থিক নিরাপত্তা এবং উচ্চ-মানের প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলিতে অ্যাক্সেস প্রদান করে, মানুষকে দারিদ্র্য থেকে বের করে আনে, পরিবার এবং সম্প্রদায়ের মঙ্গলকে উন্নীত করে, জনস্বাস্থ্য জরুরী অবস্থার বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে।

সকলের জন্য স্বাস্থ্যকে বাস্তবে পরিণত করতে, আমাদের প্রয়োজন: উচ্চ-মানের স্বাস্থ্য পরিষেবার অ্যাক্সেস সহ ব্যক্তি এবং সম্প্রদায়, যাতে তারা তাদের নিজের এবং তাদের পরিবারের স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে পারে;  দক্ষ স্বাস্থ্যকর্মী যারা মানসম্পন্ন, মানুষ-কেন্দ্রিক যত্ন প্রদান করে;  এবং নীতিনির্ধারক যারা সার্বজনীন স্বাস্থ্য কভারেজ বিনিয়োগ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

 

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ

বাংলা ছায়াছবির জনপ্রিয় চিত্রনাট্যকার তুলসী লাহিড়ী, একাধারে অভিনেতা ও সুরকার- একটি বিশেষ পর্যালোচনা।

তুলসী লাহিড়ী হলেন বিখ্যাত নাট্যকার, অভিনেতা, গ্রামোফোন কোম্পানির সুরকার, বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় চিত্রনাট্যকার।  নাটক রচনা ও অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি নাট্য আন্দোলনের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেন।

 

জন্ম ও শৈশব—–

 

তিনি ১৮৯৭ সালের ৭এপ্রিল অবিভক্ত বাংলার রংপুর জেলার বর্তমান গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।  তাঁর পিতার নাম সুরেন্দ্রনাথ লাহিড়ী।  বাবা রংপুরের ডিমলা এস্টেটের ম্যানেজার ছিলেন।  তিনি জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

 

শিক্ষা ও কর্মজীবন—–

 

B. A. এবং B. L. পাশ করার পর প্রথমে রংপুরে এবং পরে কলকাতার আলিপুর কোর্টে ওকালতি করেন।  জামিরউদ্দিন খান তার লেখা দুটি গান রেকর্ড করে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে পরিচিতি পান।  তার মাস্টার ভয়েস এবং মেগাফোনের পরে, তিনি গ্রামোফোন কোম্পানিতে সঙ্গীত পরিচালক নিযুক্ত হন।  অনেক গান লেখা এবং সঙ্গীত যোগ করা হয়েছে.  আইন পেশা ছেড়ে চলচ্চিত্র ও নাটকে যোগ দেন।  নির্বাক যুগ থেকে শুরু করে বাংলা চলচ্চিত্রের সঙ্গে তার কয়েক দশকের ঘনিষ্ঠতা ছিল।  নাট্য রচনা, মঞ্চে অভিনয়ের পাশাপাশি সিনেমাটোগ্রাফি ও অভিনয়ে তাঁর অভিজ্ঞতা ছিল বিশাল, তাঁর কৃতিত্ব ঈর্ষণীয়।  মার্ক্সের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে নাটকীয়তায় লাভজনকতা।  পঞ্চাশের দশকে মন্বন্তরের পটভূমিকায় দারিদ্র্যের অভাব, সংঘাত, সংঘাত এবং দরিদ্র মানুষের ধর্মীয় ও সামাজিক নিপীড়নের ওপর ভিত্তি করে ‘ দুঃখীর ইমাম’ (১৯৪৭) এবং ‘ ছেঁড়া তার’ (১৯৫০) নাটক রচনা করে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেন।।  “মায়ের দাবি” (1941), “পথিক” (1951), “লক্ষ্মীপ্রিয়ার সংসার” (1959) তার অন্যান্য নাটক।  উত্তরবঙ্গের কৃষক সমাজের বাস্তব জীবনের প্রতিকৃতি এই নাটকের উপজীব্য।  পুঁজিবাদী সমাজের অসারতা প্রমাণের জন্য নাটক রচনায় আত্মনিয়োগ করেন।  কলকাতায় মৃত্যু।  গানের জগতে নজরুল ইসলামের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ছিল।  তার লেখা অনেক গানই এখন নজরুল গীতি নামে পরিচিত।  হাজারো জনপ্রিয় বাংলা গানের এই গীতিকারের কোনো সংকলন নেই।  নাটকের নাম- মায়ের দাবি (১৯৪১), পথিক (১৯৫১), লক্ষ্মীপ্রিয়ার সংসার (১৯৫৯), মণিকাঞ্চন, মায়া-কাজল, চোরাবালি, সর্বহারা।

 

 

 

২২ জুন ১৯৫৯ সালে তিনি প্রয়াত হন।

 

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ

স্মরণে কিংবদন্তি ভারতীয় ধ্রুপদী নৃত্যশিল্পী, গুরু এবং ওডিশি নৃত্যের উদ্গাতা কেলুচরণ মহাপাত্র।

কেলুচরণ মহাপাত্র ছিলেন একজন কিংবদন্তি ভারতীয় ধ্রুপদী নৃত্যশিল্পী, গুরু এবং ওড়িশি নৃত্যের প্রবর্তক যার কৃতিত্ব বিংশ শতাব্দীতে এই শাস্ত্রীয় নৃত্যের পুনরুজ্জীবন এবং জনপ্রিয়তার দিকে পরিচালিত করেছিল।  তিনি ওডিশা থেকে প্রথম ব্যক্তি যিনি পদ্মবিভূষণ পুরস্কার পান।  তিনি ১৯২৬ সালের ৮ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন।

 

 

ভারতের একজন প্রসিদ্ধ সংস্কৃত কবি এই গুরু সম্বন্ধে লিখেছেন – ‘তাঁর নৃত্যে দেহের প্রতিটি অঙ্গ সঞ্চালন অলৌকিক ভঙ্গি ও অঙ্গবিন্যাসের পরম মাধুর্য সৃষ্টি করে। প্রকৃতপক্ষে গুরু কেলুচরণ মহাপাত্র নৃত্যশৈলীর সাগর পার করেছিলেন।

 

 

কেলুচরণ মহাপাত্র তাঁর যৌবনে গাতিপোয়া পরিবেশন করতেন, যা উড়িষ্যার একটি ঐতিহ্যবাহী নৃত্য, যেখানে অল্পবয়সী ছেলেরা ভগবান জগন্নাথ দেবের প্রশংসা করার জন্য মহিলাদের পোশাক পরে।  পরবর্তী জীবনে তিনি গতিপোয়া এবং মাহারি নৃত্য নিয়ে গভীর গবেষণা করেন, যা তাঁকে ওড়িশি নৃত্যের পুনর্গঠনে সাহায্য করেছিল।  গুরু কেলুচরণ মহাপাত্র মৃদঙ্গ, পাখওয়াজ এবং তবলায় পারকাশন যন্ত্রের একজন বিশেষজ্ঞ ছিলেন, যা তাঁর নৃত্য রচনায় সরাসরি অবদান রেখেছিল।  ঐতিহ্যবাহী পটচিত্র অঙ্কনেও তিনি পারদর্শী ছিলেন। গুরু কেলুচরণ মহাপাত্রের স্ত্রীর নাম লক্ষ্মীপ্রিয়া মহাপাত্র। লক্ষ্মীপ্রিয়া নিজেও একজন নৃত্যশিল্পী।

 

 

তিনি বলেছিলেন, “নৃত্য আমার জীবনে শুধু অভীষ্টসাধনই করেনি, এটাই ছিল আমার সম্পূর্ণ জীবন। আজকে আমি যা-ই হই-না-কেন সেটা পুরোপুরি আমার গুরুর আশীর্বাদেই।” তিনি আরো বলেন, “প্রকৃত নৃত্য নিশ্চিতভাবে অবিভক্ত অস্তিত্বের অনুভূতি প্রকাশ করে, যাতে একটি দর্শকের অনুভূতি হয় যে, সে উপলব্ধি করা বিষয় থেকে ভিন্ন নয়”।

“জনগণকে প্রমোদ প্রদানের জন্যে ওডিশি শুধুমাত্র একটা নৃত্যশৈলীই নয় আসলে অনুপ্রেরণা এবং উন্নয়নের উৎস। আমি আদতে নৃত্য প্রদর্শন করিনা বরং সমবেদনার সঙ্গে প্রার্থনা করি এবং দর্শকদের ভাষায় যেন এই ‘শৈলী’ নৃত্যরত ।”

 

 

পুরস্কারসমূহ—–

 

 

তিনি সংগীত নাটক আকাদেমি পুরস্কার (১৯৬৬),  পদ্মশ্রী (১৯৭৪), পদ্মভূষণ (১৯৮৮), সংগীত নাটক আকাদেমি ফেলোশিপ (১৯৯১), পদ্ম বিভূষণ(২০০০), মধ্য প্রদেশ রাজ্য সরকার থেকে কালিদাস সম্মান লাভ করেন।

 

 

মৃত্যু—

 

 

কেলুচরণ মহাপাত্র ৭ এপ্রিল ২০০৪ সালে প্রয়াত হন।

 

 

।।তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ০৭ এপ্রিল, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আজ ০৭ এপ্রিল। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

দিবস—–

 

(ক) বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৭৭০ – উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ ইংরেজ কবি।

 

১৭৭২ – শার্ল ফুরিয়ে, ফরাসি কল্পবাদী সমাজতন্ত্রী।

১৮৮৯ – গ্যাব্রিয়েলা মিস্ত্রাল, ল্যাটিন আমেরিকার প্রসিদ্ধ কবি ও লেখক।

১৮৯৫ – জার্মান অভিনেত্রী মারগারেটে শন।

 

১৮৯৭ – তুলসী লাহিড়ী, নাট্যকার, অভিনেতা, সুরকার, বাংলা ছায়াছবির জনপ্রিয় চিত্রনাট্যকার।

১৯১১ – ফরাসি লেখক হেরভে বাযিন।

১৯১৫ – পঙ্কজ দত্ত, বাঙালি চলচ্চিত্র সাংবাদিক।

 

১৯২০ – রবি শংকর, প্রখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ।

 

১৯২৮ – অ্যালান জে পাকুলা, আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

১৯৩৯ – ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা, আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।

 

১৯৩৯ – ইংরেজ বিখ্যাত ইংরেজ সাংবাদিক, লেখক, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ডেভিড প্যারাডাইন ফ্রস্ট।

১৯৪৪ – গেরহার্ট শ্রোডার, জার্মান রাজনীতিবিদ।

 

১৯৫৪ – হংকং ভিত্তিক অভিনেতা, মার্শাল আর্টিস্ট, পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার জ্যাকি চ্যান।

 

১৯৬৪ – নিউজিল্যান্ড বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলিয়ার অভিনেতা,

গায়ক, পরিচালক ও প্রযোজক রাসেল আইরা ক্রো।

১৯৭৩ – সাবেক ইতালিয়ান ফুটবলার মার্কো ডালভেকিও।

১৯৮৩ – ফরাসি ফুটবলার ফ্রাঙ্ক বিলাল রিবেরি।

 

১৯৮৭ – মার্টিন কাকেরেস, উরুগুয়ের ফুটবলার।

১৯৯০ – রোমানিয়ান টেনিস খেলোয়াড় সরানা কিরস্টেয়া।

১৯৯২ – এন্নিমেরা শিমেল, জার্মানীর ইসলাম বিশেষজ্ঞ।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৭২১ – রাশিয়ার সম্রাট পিটার কাবির সুইডেন দখলের জন্যে দেশটির উপর হামলা শুরু করে ।

১৭৯৫ – ফ্রান্সে মিটারকে দৈর্ঘ্যের একক হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করা হয়।

১৭৯৮ – তুরস্কের তৃতীয় সেলিম রাজসিংহাসনে অধিষ্ঠিত।

১৮১৮ – ব্রিটিশ সরকার ‘বিনা বিচারে আটক’ আইন কার্যকর করে।

১৯৩৭ – ইতালী আলবেনীয়া দখলের জন্যে হামলা শুরু করে।

১৯৩৯ – ইতালির আলবেনিয়া দখল।

১৯৪৮ – বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৫৩ – সুইডেনের কূটনীতিক ডাক হামারস্কজোল্ট জাতিসংঘ মহাসচিব নিযুক্ত।

১৯৫৬ – মরক্কোর স্বাধীনতা লাভ।

১৯৭৩ – বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু।

১৯৮২ – মেক্সিকোয় চিকোনল আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে দশ হাজার লোকের প্রাণহানি ঘটে।

১৯৯৪ – বিক্ষুব্ধ সৈন্যরা রুয়ান্ডার ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী এবং ১১ জন বেলজীয় জাতিসংঘ সৈন্যকে হত্যা করে।

১৯৯৫ – উপমহাদেশের ইতিহাসে বৃহত্তম চাঞ্চল্যকর যৌন কেলেঙ্কারির ঘটনায় ভারতের মহারাষ্ট্রে দুই কংগ্রেস দলীয় এমপি পণ্ডিত সাপকালে ও সঞ্চয় পাওয়ারকে দশ বছর করে কারাদণ্ড প্রদান।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৬১৪- এল গ্রেকো, চিত্রশিল্পী ও ভাস্কর ।

১৭৬১ – টমাস বেইজ, ইংরেজ মন্ত্রী ও গণিতবিদ

১৮২৩ – জ্যাকুইস চার্লস , ফরাসি উদ্ভাবক, বিজ্ঞানী, গণিতবিদ এবং বেলুন বিশেষজ্ঞ।

১৮৩৬ – উইলিয়াম গডউয়িন, ইংরেজ সাংবাদিক ও লেখক ।

১৮৯১ – বেইলী সার্কাসের, আমেরিকান ব্যবসায়ী এবং রাজনীতিবিদ, সহ-প্রতিষ্ঠিাতা বারনুম এবং ।

১৯৪৭ – হেনরি ফোর্ড, মার্কিন মোটরযান উৎপাদক।

১৯৫২ – আবদুস সালাম, ভাষা শহীদ।

১৯৫৯ – মন্মথনাথ ঘোষ, প্রখ্যাত জীবনীকার।

১৯৭৪ – প্রখ্যাত বাঙালি অনুবাদক পবিত্র গঙ্গোপাধ্যায়।

১৯৮৫ – কার্ল স্মিট, জার্মান দার্শনিক ও আইনজ্ঞ ।

১৯৮৬ – লিওনিদ ক্যান্টোরোভিচ, রাশিয়ান গণিতবিদ ও অর্থনীতিবিদ ।

 

২০০৪ – ভারতীয় ধ্রুপদী নৃত্যশিল্পী, গুরু ও ওডিশি নৃত্যশৈলীর উদ্গাতা কেলুচরণ মহাপাত্র।

 

২০০৭ – ব্যারি নেলসন, আমেরিকান অভিনেতা।

২০১২ – মিস রেড্‌, ইংরেজি লেখক।

 

২০১৪ – পিচেস হানিব্লসম গেল্ডফ , সাংবাদিক, টেলিভিশন উপস্থাপক ও মডেল ।

 

২০২১ – স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী ইন্দ্রমোহন রাজবংশী।

 

২০২৩ – প্রবীর ঘোষ,কলকাতাভিত্তিক ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতির প্রধান এবং হিউম্যানিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ

একজন আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট বিপ্লবী হিসাবে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত – বীরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়।

বীরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, একজন আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট বিপ্লবী হিসাবে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত, তিনি চট্টো নামে পরিচিত ছিলেন। ৩১ অক্টোবর, ১৮৮০ সালে ব্রিটিশ ভারতে জন্মগ্রহণ করেন, তিনি ৬ এপ্রিল, ১৯৩৭-এ তাঁর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত রাজনৈতিক সক্রিয়তায় নিবেদিত জীবন যাপন করেন।

 

একটি বিশিষ্ট পরিবার থেকে আগত, বীরেন্দ্রনাথ ছিলেন শিক্ষা সংস্কারক এবং ব্রাহ্মসমাজ কর্মী অঘোরনাথ চট্টোপাধ্যায়ের পুত্র এবং কবি ও রাজনীতিবিদ সরোজিনী নাইডু, ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠক সুহাসিনী গাঙ্গুলী এবং বহুমুখী শিল্পী হরিন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বের ভাই। বীরেন্দ্রনাথ একজন সোভিয়েত নাগরিক লিভিয়া এডওয়ার্ডোভনাকে বিয়ে করেছিলেন, যা আন্তর্জাতিক কমিউনিজমের প্রতি নিবেদিত তার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় চিহ্নিত করেছিল।

 

১৯০১ সালে ইংল্যান্ডে তাঁর বিপ্লবী যাত্রা শুরু হয়, যেখানে তিনি প্রাথমিকভাবে আইসিএস পরীক্ষায় অংশ নিতে গিয়েছিলেন কিন্তু শীঘ্রই রাজনৈতিক সক্রিয়তায় জড়িয়ে পড়েন। তিনি শ্যামজি কৃষ্ণ বর্মার মতো প্রবাসী বিপ্লবীদের সাথে যুক্ত হন এবং ভার্মার প্রকাশনা, “দ্য ইন্ডিয়ান সোসিওলজিস্ট” পরিচালনার দায়িত্ব নেন। ১৯০৬ সালে মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের মতো বিশিষ্ট নেতাদের সাথে তার যোগাযোগ ভারতীয় জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে তার ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততার ইঙ্গিত দেয়। ইউরোপে ব্রিটিশ বিরোধী প্রকাশনা এবং আন্দোলনে বীরেন্দ্রনাথের অংশগ্রহণ, বিশেষ করে “দ্য তালওয়ার” এই কারণের প্রতি তার প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে।

 

প্যারিসে থাকাকালীন বীরেন্দ্রনাথের বিপ্লবী তৎপরতা তীব্র হয়। তিনি মাদাম ভিকাইজি কামার মতো ব্যক্তিত্বদের সাথে সহযোগিতা করেন এবং ১৯১০ সালে ফরাসি সমাজতান্ত্রিক দলে যোগদান করেন, ভারতীয় ও বাঙালি বিপ্লবীদের সাথে তার সংযোগ আরও জোরদার করেন। বার্লিন কমিটি গঠনে তার ভূমিকা, যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ভারতীয় বিপ্লবী প্রচেষ্টার জন্য জার্মান সমর্থন পেয়েছিল, তার জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য সময় ছিল। বীরেন্দ্রনাথের বিস্তৃত ভ্রমণ এবং একটি মুক্তিবাহিনী সংগঠিত করার প্রচেষ্টা ভারতের স্বাধীনতার জন্য তার নিরলস সাধনাকে চিত্রিত করে।

 

তার বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের বাইরেও, বীরেন্দ্রনাথ ছিলেন একজন বিশিষ্ট লেখক, রাজনীতি, দর্শন, অর্থনীতি এবং নৃতাত্ত্বিক বিষয়ে বিভিন্ন প্রকাশনায় অবদান রেখেছিলেন। তাঁর কাজগুলি, বিশেষ করে ভারতে, কমিউনিস্ট ইন্টারন্যাশনালের প্রকাশনা “ইনপ্রেকর”-এ উল্লেখযোগ্য অবদান ছিল।

 

দুঃখজনকভাবে, ১৯৩৭ সালে বীরেন্দ্রনাথের জীবনের একটি রহস্যময় সমাপ্তি ঘটে যখন তিনি সোভিয়েত গোপন পুলিশ দ্বারা গ্রেফতার হন এবং নিখোঁজ হন। নিকিতা ক্রুশ্চেভের শাসনামলে ১৯৫৮ সাল না পর্যন্ত, সোভিয়েত পার্টি কংগ্রেসের দ্বারা তাঁর বিধবাকে মরণোত্তর কমিউনিস্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল।

 

বীরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের জীবন এবং উত্তরাধিকার ভারতীয় স্বাধীনতা এবং আন্তর্জাতিক কমিউনিজমের জন্য তাঁর অটল উত্সর্গের একটি প্রমাণ হিসাবে রয়ে গেছে, যা বিপ্লবী আন্দোলনের ইতিহাসে একটি অমোঘ চিহ্ন রেখে গেছে।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

উন্নয়ন ও শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস – একটি বিশেষ পর্যালোচনা।

উন্নয়ন এবং শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস ২০১৪———

উন্নয়ন ও শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক খেলাধুলার দিনটি ৬ই এপ্রিল, ২০২৪-এ আসছে। এই দিনটি বিশ্বজুড়ে শান্তি, উন্নয়ন এবং মঙ্গল প্রচারে খেলাধুলার একীভূতকরণ এবং রূপান্তরকারী শক্তির একটি শক্তিশালী অনুস্মারক হিসাবে কাজ করে।

উন্নয়ন এবং শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস ২০২৪ থিম- —

উন্নয়ন ও শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস ২০২৪-এর অফিসিয়াল থিম হল “শান্তিপূর্ণ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজের প্রচারের জন্য খেলাধুলা”“Sport for the Promotion of Peaceful and Inclusive Societies”.।  ইউনাইটেড নেশনস অফিস অন স্পোর্ট ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড পিস এ ঘোষণা দিয়েছে।
উন্নয়ন ও শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস উদযাপনের জন্য, বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন কার্যক্রম এবং অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।  এর মধ্যে স্পোর্টস টুর্নামেন্ট, ওয়ার্কশপ, সেমিনার, প্রদর্শনী এবং কমিউনিটি আউটরিচ প্রোগ্রাম অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।  সরকার, বেসরকারী সংস্থা, ক্রীড়া ফেডারেশন, স্কুল এবং সম্প্রদায় সকলেই খেলাধুলার শক্তি উদযাপন করতে এবং সমাজে এর ইতিবাচক প্রভাব প্রচার করতে একত্রিত হয়।

 

ইতিহাস ও তাৎপর্য—-

 

জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২০১৩ সালে ৬ই এপ্রিলকে উন্নয়ন ও শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস হিসাবে ঘোষণা করে। এই সিদ্ধান্ত সামাজিক অগ্রগতি, মানবাধিকার এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে খেলাধুলার ক্রমবর্ধমান অবদানকে স্বীকৃতি দেয়।  খেলাধুলার অনন্য ক্ষমতা রয়েছে সাংস্কৃতিক, ভাষাগত এবং সামাজিক বাধা অতিক্রম করার, মানুষকে একত্রিত করা এবং সংহতি প্রচার করার।
আইডিএসডিপি এই বিশ্বাসের একটি প্রমাণ যে খেলাধুলা শান্তি ও উন্নয়নের জন্য একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হতে পারে।  এটি শিক্ষা, স্বাস্থ্য, লিঙ্গ সমতা, সামাজিক অন্তর্ভুক্তি এবং যুব ক্ষমতায়নের প্রচারে খেলাধুলার ভূমিকা তুলে ধরে।  খেলাধুলার শক্তিকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে, সম্প্রদায়গুলি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পারে এবং আরও শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ বিশ্ব গড়ে তুলতে পারে।

অর্জন এবং প্রভাব—-

বছরের পর বছর ধরে, উন্নয়ন ও শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস সামাজিক পরিবর্তনের জন্য খেলাধুলার শক্তিকে কাজে লাগানোর লক্ষ্যে অসংখ্য উদ্যোগ এবং অংশীদারিত্বকে অনুপ্রাণিত করেছে।  এই উদ্যোগগুলি বিশ্বজুড়ে সম্প্রদায়ের উপর একটি বাস্তব প্রভাব ফেলেছে, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং সামাজিক অন্তর্ভুক্তির প্রচার এবং প্রান্তিক গোষ্ঠী, বিশেষ করে নারী ও যুবকদের ক্ষমতায়ন করেছে।
খেলাধুলার প্রোগ্রামগুলি দ্বন্দ্ব নিরসনের প্রচার, বিভক্ত সম্প্রদায়ের মধ্যে সেতু নির্মাণ এবং সহনশীলতা এবং বোঝাপড়ার প্রচারের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে।  সংঘাত-আক্রান্ত অঞ্চলে, খেলাধুলা শান্তি বিনির্মাণ এবং পুনর্মিলনের একটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে, যুদ্ধের ক্ষত নিরাময়ে সাহায্য করে এবং সংলাপ ও সহযোগিতার প্রচার করে।
তদুপরি, খেলাধুলা স্বাস্থ্য ও মঙ্গল প্রচারে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে, বিশেষ করে সুবিধাবঞ্চিত সম্প্রদায়গুলিতে।  শারীরিক ক্রিয়াকলাপ এবং বিনোদনের সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে, খেলাধুলা অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে অবদান রাখে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং ফিটনেসকে উন্নীত করে।

সামনে দেখ——-

যেহেতু বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তন, বৈষম্য এবং সংঘাতের মতো জটিল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে চলেছে, শান্তি ও উন্নয়নের জন্য খেলাধুলার ভূমিকা কখনও গুরুত্বপূর্ণ ছিল না।  উন্নয়ন এবং শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তনের জন্য খেলাধুলার শক্তিকে কাজে লাগাতে আমাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্নিশ্চিত করার একটি সুযোগ প্রদান করে।
আমরা ৬ এপ্রিল আইডিএসডিপি পালন করার সময়, আসুন আমরা খেলাধুলার রূপান্তরমূলক সম্ভাবনার প্রতিফলন করি এবং সকলের জন্য আরও শান্তিপূর্ণ, ন্যায়সঙ্গত এবং টেকসই বিশ্ব গড়ে তোলার জন্য এই শক্তিকে কাজে লাগানোর জন্য নিজেদেরকে পুনরায় উৎসর্গ করি।
উন্নয়ন ও শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস হল বিশ্বজনীন মূল্যবোধের একটি অনুস্মারক যা খেলাগুলিকে মূর্ত করে – দলগত কাজ, সম্মান এবং সংহতি।  এই মূল্যবোধগুলিকে প্রচার করার মাধ্যমে, আমরা ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত বিশ্ব তৈরি করতে পারি, যেখানে খেলাধুলার চেতনা ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য একটি অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।

 

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
রিভিউ

আজ ০৬ এপ্রিল, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আজ ০৬ এপ্রিল। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

দিবস—–

 

(ক) উন্নয়ন ও শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস ৷

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৪৮৩ – রাফায়েল, চিত্রশিল্পের রেনেসাঁস যুগের অন্যতম প্রধান শিল্পী।

 

১৭৭৩ – স্কটিশ ইতিহাসবিদ, অর্থনীতিবিদ ও দার্শনিক জেমস মিল।

 

১৮১২ – রাশিয়ান দার্শনিক ও লেখক আলেকজান্ডার হারযেন।

১৮২০ – ফরাসি ফটোগ্রাফার, সাংবাদিক ও লেখক নাডার।

১৮২৬ – ফরাসি চিত্রকর ও শিক্ষাবিদ গুস্টাভে মরেয়াউ।

 

১৮৪৯ – কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম মুসলমান বিচারপতি সৈয়দ আমীর আলী।

১৮৮৩ – চার্লি রবার্টস, ইংরেজ ফুটবলার।

১৮৮৬ – নিজাম স্যার মীর উসমান আলি খান হায়দ্রাবাদ ও বেরার রাজ্যের শেষ নিজাম।

১৮৯০ – ডাচ প্রকৌশলী, ব্যবসায়ী ও ফকার বিমান প্রস্তুতকর্তা অ্যান্থনি ফকের।

১৯০৪ – জার্মান আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও ৩য় চ্যান্সেলর কার্ট গেয়র্গ কিসিঙ্গের।

১৯১১ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান প্রাণরসায়নী ফিওডর ফেলিক্স কনরাড লাইনেন।

১৯২০ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী চীনা বংশোদ্ভূত আমেরিকান প্রাণরসায়নী ও শিক্ষাবিদ এডমন্ড এইচ. ফিসার।

 

১৯২৮ – জেমস ওয়াটসন, মার্কিন আণবিক জীববিজ্ঞানী।

১৯৩০ – ডেভ সেক্সটন, ইংরেজ ফুটবলার ও ফুটবল ম্যানেজার।

 

১৯৩১ – সুচিত্রা সেন, ভারতীয় বাঙালি অভিনেত্রী।

১৯৪২ – আমেরিকান অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার ব্যারি লেভিনসন।

১৯৪৯ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান পদার্থবিদ হরস্ট লুডউইগ স্টরমের।

 

১৯৫৬ – সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার ও কোচ দিলীপ বলবন্ত ভেংসরকার।

১৯৫৬ – মুদাসসর নজর, পাকিস্তানি ক্রিকেটার।

১৯৬৩ – ইকুয়েডর রাজনীতিবিদ ও ৫৪ তম প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কররেয়া।

 

১৯৬৯ – আমেরিকান অভিনেতা, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার পল রুড।

 

১৯৭8 – রাশিয়ান ফুটবলার ইগর সেমশভ।

১৯৮৩ – জাপানি ফুটবলার মিটসুরু নাকাটা।

১৯৮৫ – লিয়াম প্লাঙ্কেট, ইংরেজ ক্রিকেটার।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৭১২ – নিউইয়র্কে নিগ্রো ক্রীতদাসরা শ্বেতাঙ্গ মালিকদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে।

১৭৯৩ – ফরাসি বিপ্লবের পর ফ্রান্সের রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য ‘কমিটি অব পাবলিক সেফটি’ গঠিত হয়।

১৮৭৬ – কলকাতা কর্পোরেশন অনুমোদিত হয়।

১৮৯৬ – এথেন্সে আধুনিক অলিম্পিক ক্রীড়ার সূচনা হয়।

১৯১৭ – প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে।

১৯৩০ – ব্রিটিশ সাম্রাজ্য থেকে ভারতকে মুক্ত করতে মহাত্মা গান্ধী লবণ সত্যাগ্রহ অহিংস আন্দোলন শেষ করেন। সকাল সাড়ে ৬টার সময় গান্ধীজি লবণ আইন ভেঙে প্রথম লবণ প্রস্তুত করেছিলেন।

১৯৪২ – জাপানি বিমান সর্বপ্রথম ভারতে বোমাবর্ষণ করে।

১৯৪৮ – জিন্নাহর ঢাকা ত্যাগের পর রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার আন্দোলন আরো বেগবান হয়ে ওঠে।

১৯৬৬ – গণ দাবির মুখে ইরানের তৎকালীন শাসক রেজা শাহ বন্দি দশা থেকে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম খোমেনী কে মুক্তি দিতে বাধ্য হন।

১৯৬৮ – জাতিগত সহিংসতায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বড় বড় শহরগুলিতে কয়েক ডজন মার্টিন লুথার রাজা হত্যায় জাতিগত দাঙ্গা তীব্রতাবৃদ্ধি পায়।

১৯৭২ – বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় গ্যাবন।

১৯৮৬ – ঢাকায় প্রথম এশীয় চারুকলা প্রদর্শনীর উদ্বোধন হয়।

১৯৯২ – মুসলিম রাষ্ট্র বসনিয়া স্বাধীনতা লাভ করে।

১৯৯৩ – মস্কোর ১৭০০ মাইল পূর্বে অবস্থিত রাশিয়ার গোপন সামরিক পরমাণু ঘাটিতে মারাত্মক দুঘর্টনা ঘটে।

২০০৮ – এই দিনে দক্ষিণ আফ্রিকা ইনিংস ও ৯০ রানে ভারতের বিপক্ষে জয়ী হয়।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৫২০ – রাফায়েল, চিত্রশিল্পের রেনেসাঁস যুগের অন্যতম প্রধান শিল্পী।

 

১৫২৮ – আলব্রেখট ড্যুরার, জার্মান চিত্রকর, খোদকার ও গণিতবিদ।

১৮২৯ – নরওয়েজিয়ান গণিতবিদ ও তাত্তিক নিল্স হেনরিক আবেল।

১৮৮৩ – ব্রাজিলিয়ান কবি, শিক্ষাবিদ ও রাজনীতিবিদ হোজে বনিফাসিও দে আন্দ্রাদা।

১৮৯২ – নিল্‌স হেনরিক আবেল, নরওয়েজীয় গণিতবিদ।

 

১৯৩৭ – আন্তর্জাতিকখ্যাতি সম্পন্ন ভারতীয় কমিউনিস্ট বিপ্লবী বীরেন চট্টোপাধ্যায়।

১৯৬১ – নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বেলজিয়ান মাইক্রোবায়োলোজিস্ট জুলস বরডেট।

১৯৬৭ – কবিয়াল রমেশচন্দ্র শীল।

১৯৭১ – ইগর স্ট্রাভিনস্কি, রুশ সুরকার।

 

১৯৯০ – সাহানা দেবী,রবীন্দ্রনাথের স্নেহধন্যা গায়িকা।

১৯৯১ – বিল পন্সফোর্ড, অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার।

১৯৯২ – আইজাক আসিমভ, রুশ লেখক ও শিক্ষাবিদ।

১৯৯৪ –  (ক) প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি নাট্যকার, পরিচালক ও অভিনেতা শেখর চট্টোপাধ্যায়।

(খ) রুয়ান্ডার ব্যাংকার, রাজনীতিবিদ ও ৩য় প্রেসিডেন্ট জুভেনাল হাব্যারিমানা।

২০০০ – টিউনিস্ রাজনীতিবিদ ও ১ম প্রেসিডেন্ট হাবিব বউরগুইবা।

 

২০১৪ – মিকি রুনি, মার্কিন অভিনেতা, কৌতুকাভিনেতা, প্রযোজক ও বেতার ব্যক্তিত্ব।

২০১৯ – টেলি সামাদ, বাংলা চলচ্চিত্রের শক্তিমান কৌতুকাভিনেতা।

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ জাতীয় সামুদ্রিক দিবস, জানুন দিনটি কেন পালিত হয় ও গুরুত্ব।

জাতীয় সমুদ্র দিবস ২০২৪ : প্রতি বছর ৫ এপ্রিল জাতীয় সমুদ্র দিবস পালিত হয়।  আন্তর্জাতিক অর্থনীতি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সামুদ্রিক বাণিজ্যের প্রচারের জন্য ১৯৬৪ সালের ৫ এপ্রিল দিবসটি প্রথম পালিত হয়।  ভারতীয় সামুদ্রিক সেক্টরে অবদান রাখা ব্যক্তিদের কৃতিত্বকে স্বীকৃতি দেওয়া এবং সম্মান জানানোও এই দিনটির লক্ষ্য।  আসুন ভারতে জাতীয় সমুদ্র দিবস ২০২৪-এর ইতিহাস, তাৎপর্য এবং উদযাপন সম্পর্কে আরও জানুন।

 

ন্যাশনাল মেরিটাইম ডে ২০২৪ : থিম

 

ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশন বেছে নিয়েছে “ভবিষ্যত নেভিগেট করা: নিরাপত্তা আগে!”  “Navigating the future: safety first!” ২০২৪-এর থিম হিসাবে। ভারতের সামুদ্রিক দিবসের থিমও একই রকম হবে।  যদিও থিমটি এখনও ঘোষণা করা হয়নি।

 

জাতীয় সামুদ্রিক দিবস: ইতিহাস

 

জাতীয় সামুদ্রিক দিবসের ইতিহাস 1964 সালে, যখন সিন্ধিয়া স্টিম নেভিগেশন কোম্পানি লিমিটেডের প্রথম জাহাজটি যুক্তরাজ্যে যাত্রা করেছিল।  এই ঐতিহাসিক ঘটনাটি প্রথমবারের মতো চিহ্নিত করেছিল যে ব্রিটিশরা দেশের সমুদ্রপথের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল এবং এটি ভারতের জাহাজ চলাচলের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক ছিল।  এসএস আনুগত্যের সফল যাত্রা জাতীয় সামুদ্রিক দিবস উদযাপনের প্রতিষ্ঠার দিকে পরিচালিত করে, যা প্রথম 5 এপ্রিল ১৯৬৪ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যাতে বিশ্বব্যাপী আন্তঃমহাদেশীয় বাণিজ্য এবং অর্থনীতি সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া যায়।

 

ন্যাশনাল মেরিটাইম ডে ২০২৪ : তাৎপর্য

 

ভারতে, জাতীয় সামুদ্রিক দিবসটি সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার এবং দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নের উন্নতিতে দেশের সামুদ্রিক খাতের প্রচেষ্টা এবং অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ার উদ্দেশ্যে পালিত হয়।
পরিবেশ দূষণ, জলদস্যুতা এবং বাণিজ্য গতিশীলতার পরিবর্তনের মতো সামুদ্রিক শিল্পের মুখোমুখি চ্যালেঞ্জগুলির প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করাও দিবসটির লক্ষ্য।
ন্যাশনাল মেরিটাইম ডে অ্যাওয়ার্ড অফ এক্সিলেন্স ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মেরিটাইম সেক্টরের উন্নয়নে তাদের অবদানের জন্য দেওয়া হয় এবং এটি তরুণ প্রজন্মকে এই শিল্পে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান জানায়।  জাতীয় সামুদ্রিক দিবস উদযাপন দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নে সামুদ্রিক শিল্পের অবদানগুলি প্রদর্শন করার একটি সুযোগও প্রদান করে।
এই দিনটি ভারতীয় সামুদ্রিক খাতে অবদান রাখা ব্যক্তিদের কৃতিত্বের স্বীকৃতি এবং সম্মান জানানোর জন্য নিবেদিত, এবং এটি সামুদ্রিক ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং বিনিয়োগকে উন্নীত করার লক্ষ্যও রাখে।

 

ন্যাশনাল মেরিটাইম ডে ২০২৪: সেলিব্রেশন

 

পরবর্তী প্রজন্মের মেধাবীদের মধ্যে সামুদ্রিক দক্ষতা ও জ্ঞানকে উন্নীত করার জন্য এই উদযাপনের মধ্যে রয়েছে একাধিক শিক্ষামূলক ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি।  দিবসটি উদযাপন সামুদ্রিক কর্মীদের কৃতিত্বকে অভিনন্দন জানানোর এবং সেক্টরের মুখোমুখি হওয়া গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করার সুযোগ দেয়।  ভারতে সামুদ্রিক বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের প্রচারে এটি একটি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ।

 

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

 

Share This