Categories
রিভিউ

জীবণ বদলে দেওয়া ২৫ টি বিখ্যাত উক্তি।।।

জীবণ সম্পর্কে জানতে হলে এবং জীবনে এগিয়ে যেতে হলে আমাদের বিখ্যত মানুষদের জীবনী ও তাদের উক্তি গুলি অধ্যায়ন করা দরকার। নীচে এমন কিছু বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তি তুলে ধরা হলো যা আমাদের চলার পথকে সুগম করবে।
১. ‘The way to get started is to quit talking and begin doing.’ – Walt Disney ‘শুরু করার উপায় হলো কথা বন্ধ করা এবং কাজ শুরু করা।’ – ওয়াল্ট ডিজনি
২. ‘If life were predictable it would cease to be life, and be without flavor.’ – Eleanor Roosevelt
‘জীবন যদি ভবিষ্যদ্বাণীমূলক হতো তাহলে এটি জীবন থাকতো না, এবং স্বাদ ছাড়াই হয়ে যেত।’ – এলিয়েনার রুজভেল্ট
৩. ‘It is during our darkest moments that we must focus to see the light.’ – Aristotle
‘আমাদের সব চেয়ে অন্ধকার সময়ে আমাদের আলো দেখার জন্য মনোনিবেশ করা উচিত।’ – আরিস্টটল
৪. ‘Whoever is happy will make others happy too.’ – Anne Frank
‘যে সুখী সে অন্যকেও সুখী করবে’ – অ্যান ফ্র্যাঙ্ক
৫. ‘Do not go where the path may lead, go instead where there is no path and leave a trail.’ – Ralph Waldo Emerson
‘সেখানে যেও না যেইখানে পথ নিয়ে যায়, পরিবর্তে সেখানে যাও যেখানে কোনো পথ নেই এবং একটি পথচিহ্ন ছেড়ে দাও।’ – রালফ ওয়াল্ডো এমারসন
৬. ‘You will face many defeats in life, but never let yourself be defeated.’ – Maya Angelou
‘আপনি জীবনে অনেক পরাজয়ের মুখোমুখি হবেন, কিন্তু নিজেকে কখনও পরাজিত হতে দেবেন না।’ – মায়া অ্যাঞ্জেলু
৭. ‘I never dreamed about success, I worked for it.’ – Estee Lauder
‘আমি কখনও সাফল্যের স্বপ্ন দেখিনি, আমি এর জন্য কাজ করেছি।’ – এস্টি লাউডের
৮. ‘It is better to fail in originality than to succeed in imitation.’ – Herman Melville
‘অনুকরণে সফল হওয়ার চেয়ে মৌলিকতায় ব্যর্থ হওয়া ভাল।’ – হার্মান মেলভিল
৯. ‘There is nothing permanent except change.’ – Heraclitus
‘পরিবর্তন ছাড়া স্থায়ী কিছুই নেই।’ – হেরাক্লিটাস
১০. ‘Believe you can and you’re halfway there.’ – Theodore Roosevelt
‘বিশ্বাস করুন আপনি পারবেন এবং আপনি সেখানে অর্ধেক।’ – থিওডোর রোজভেল্ট
১১. ‘You become what you believe.’ – Oprah Winfrey
‘আপনি যা বিশ্বাস করেন তাই হয়ে যান।’ – অপরাহ উইনফ্রে
১২. ‘The greatest glory in living lies not in never falling, but in rising every time we fall.’ – Nelson Mandela
‘জীবনযাপনের সর্বাধিক গৌরব কখনই পড়ে যাওয়াতে নয়, বরং প্রতিবারই আমরা পড়ে যাওয়ার পরে উঠে দাঁড়ানো তে রয়েছে।’ – নেলসন ম্যান্ডেলা
১৩. ‘The only true wisdom is in knowing you know nothing.’ – Socrates
‘একমাত্র সত্য জ্ঞান আপনি কিছুই জানেন না তা জানার মধ্যে রয়েছে।’ – সক্রেটিস
১৪. ‘Everything has beauty, but not everyone sees it.’ – Confucius
‘সব কিছুরই সৌন্দর্য আছে তবে সবাই তা দেখে না।’ – কনফুসিয়াস
১৫. ‘If you live to be a hundred, I want to live to be a hundred minus one day so I never have to live without you.’ – A. A. Milne
‘তুমি যদি একশো বাঁচো, তবে আমি একশো বিয়োগ একদিন বেঁচে থাকতে চাই যাতে আমায় তোমাকে ছাড়া কখনো না থাকতে হয়।’ – এ. এ. মিলনে
১৬. ‘Life isn’t about finding yourself. Life is about creating yourself.’ – George Bernard Shaw
‘জীবন নিজেকে সন্ধান করার ব্যাপারে নয়। জীবন নিজেকে সৃষ্টির ব্যাপারে।’ – জর্জ বার্নার্ড শ
১৭. ‘Love isn’t something you find. Love is something that finds you.’ – Loretta Young
‘ভালবাসা এমন কিছু নয় যা আপনি খুঁজে পান। ভালবাসা এমন একটি বিষয় যা আপনাকে খুঁজে পায়।’ – লরেট্টা ইয়ং
১৮. ‘Where there is love there is life.’ – Mahatma Gandhi
‘যেখানে প্রেম আছে সেখানে জীবন আছে।’ – মহাত্মা গান্ধী
১৯. ‘Do not dwell in the past, do not dream of the future, concentrate the mind on the present moment.’ – Buddha
‘অতীতে বাস করবেন না, ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখবেন না, বর্তমান মুহুর্তে মনকে একাগ্র করুন।’ – বুদ্ধ
২০. ‘Education is the most powerful weapon which you can use to change the world.’ – Nelson Mandela
‘শিক্ষা হল সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র যা আপনি বিশ্বকে পরিবর্তন করতে ব্যবহার করতে পারেন।’ – নেলসন ম্যান্ডেলা
২১. ‘Before anything else, preparation is the key to success.’ – Alexander Graham Bell
‘অন্য যে কোনও কিছুর আগে প্রস্তুতিই সাফল্যের মূল চাবিকাঠি।’ – আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল
২২. ‘Try to be a rainbow in someone’s cloud.’ – Maya Angelou
‘কারও মেঘে রংধনু হওয়ার চেষ্টা করুন।’ – মায়া অ্যাঞ্জেলু
২৩. ‘The beginning is the most important part of the work.’ – Plato
‘শুরুটি কাজটির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।’ – প্লেটো
২৪. ‘Problems are not stop signs, they are guidelines.’ – Robert H. Schuller
বাংলা অর্থ: ‘সমস্যাগুলি থামার লক্ষণ নয়, তারা নির্দেশিকা।’ – রবার্ট এইচ. শুলার
২৫. ‘Whatever the mind of man can conceive and believe, it can achieve.’ – Napoleon Hill
‘মানুষের মন যা ধারণা ও বিশ্বাস করতে পারে তা অর্জন করতে পারে।’ – নেপোলিয়ন হিল

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ ২৭ মে, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।

আজ ২৭ মে। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৩৩২ – ইবনে খালদুন, আরব মুসলিম পণ্ডিত।

আধুনিক সমাজবিজ্ঞান, ইতিহাস ও অর্থনীতির জনকদের মধ্যে তিনি অন্যতম বিবেচিত হন।
১৮৫২ – বিলি বার্নস, পেশাদার ইংরেজ ক্রিকেটার।
১৮৬৩ – আর্থার মোল্ড, ইংরেজ ক্রিকেট খেলোয়াড়।
১৮৯০ – যতীন্দ্রপ্রসাদ ভট্টাচার্য, একজন বাঙালি কবি ।
১৯০৩ – যোগেশচন্দ্র বাগল প্রখ্যাত সাংবাদিক ও সম্পাদক ।
১৯৯৫ – সাবিলা নূর বাংলাদেশী মডেল ও অভিনেত্রী

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৭০৩ – পিটার দি গ্রেট কর্তৃক সেন্ট পিটার্সবুর্গ (লেনিনগ্রাদ) শহরের পত্তন হয় ।
১৭৬৭ – কলকাতায় প্রথম প্রটেস্টান্ট গির্জা নির্মিত।
১৮৩৭ – আলজেরিয়ার স্বাধীনতাকামী নেতা আবদুল ক্বাদেরের সাথে ফ্রান্স সরকারের একটি শান্তিচূক্তি হয়।

১৮৮৩ – তৃতীয় আলেকজান্ডার রাশিয়ার রাজা হন।
১৯১৯ – জালিয়ানওয়ালাবাগের হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ‘নাইট’ উপাধি ত্যাগ করে বড়লাট লর্ড চেমস ফোর্ডকে চিঠি দেন।
১৯১৯ – এনসি-৪ এয়ারক্রাফট অবতরণ করে লিসবনে, প্রথম উড্ডয়ন শেষ করে।
১৯২৬ – মরোক্কোর রিফ এলাকায় ফরাসী ও স্পেনীয় উপনিবেশবাদীদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের ঐতিহাসিক গণপ্রতিরোধ বা বিদ্রোহ ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়।
১৯২৭ – বৈমানিক চার্লস লিন্ডবার্গ একাকী বিমান চালিয়ে বিশ্বে প্রথম আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেওয়ার জন্য যাত্রা শুরু করেন।
১৯৩০ – নিউইয়র্কে ১০৪৬ ফুট বিল্ডিংটি জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়, যেটি সে সময় মানুষের তৈরি দীর্ঘতম ভবন।
১৯৩২ – খ্যাতনামা সাহিত্যিক ও মানবতাবাদী রমাঁ রল্যাঁ ও অঁরি বারব্যুস যৌথভাবে আন্তর্জাতিক যুদ্ধবিরোধী সমাবেশ আহবানে করেন।
১৯৫২ – ইউরোপীয় প্রতীরক্ষা গোষ্ঠী গঠিত হয়।
১৯৭২ – যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে সল্ট-১ চুক্তি স্বাক্ষর।
১৯৮৯ – বার্মার সামরিক শাসকগোষ্ঠী দেশের নাম পরিবর্তন করে দ্য ইউনিয়ন অব মায়ানমার রাখে এবং রেঙ্গুনের নাম পালটে রাখে ইয়াঙ্গুন।
২০০৬ – ‘জাভা’ ভূমিকম্প ভোর ৫টা ৫৩ মিনিটের সময় তীব্র আঘাত করে ইওগাকার্তায়। প্রায় ৬ হাজার ৬০০ লোকের প্রাণহানি ঘটে।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৯১০ – রবার্ট কখ, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান জীব বিজ্ঞানী।

১৯৩০- স্পেনীয় কথাসাহিত্যিক গাব্রিয়েল মিরো।

১৯৬৪ – জহরলাল নেহরু, ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী।

১৯৭৫ – নৃপতি চট্টোপাধ্যায়, বাঙালি অভিনেতা।

১৯৮৬ – অজয় মুখোপাধ্যায়, পশ্চিম বাংলার চতুর্থ ও ষষ্ঠ মুখ্যমন্ত্রী।
১৯৯৫ – শ্যামাদাস চট্টোপাধ্যায় – আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাঙালি পরমাণুবিজ্ঞানী।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ ২৬ মে, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।।।

আজ ২৬ মে। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৭০৩ – স্যামুয়েল, ইংরেজ দিনলিপিকার ।
১৭৯৯ – আলেকজান্ডার পুশকিন, রাশিয়ার তথা রুশ সাহিত্যের অমর কবি ও ঔপন্যাসিক।
১৮৭৭ – খ্যাতনাম্নী মার্কিন নৃত্যশিল্পী ইসাডোরা ডানকান।
১৯০০ – চেক লেখক ভিতেস্লা ইসাডোরা ডানকান

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৭৩৯ – মোগল সম্রাট মহম্মদ শাহ ও ইরানের নাদির শাহের মধ্যে চুক্তি সম্পাদনের ফলে আফগানিস্তান ভারত থেকে পৃথক হয়ে যায়।
১৮০৫ – নেপোলিয়ন বোনাপার্ট ইতালির রাজা হিসাবে রাজ্যাভিষিক্ত হন।
১৮৬৫ – আমেরিকার গৃহযুদ্ধের অবসান।
১৮৭০ – দিনেসিসিলির এটনা আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু।
১৮৮১ – ফ্রান্স তিউনিসিয়াকে করায়ত্ত করে এবং নিজ নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসে।
১৮৯৬ – রাশিয়ার শেষ জার দ্বিতীয় নিকোলাস অভিষিক্ত হন।
১৮৯৭ – আইরিশ লেখক ব্রাম স্টকারের বিখ্যাত উপন্যাস ‘ড্রাকুলা’ প্রকাশিত হয়।
১৯১৩ – এমিলি ডানকান ব্রিটেনের প্রথম মহিলা ম্যাজিস্ট্রেট নিযুক্ত।
১৯১৮ – জার্জিয়া ও আমেরিকার স্বাধীনতা ঘোষণা।
১৯৪৮ – দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদী জাতীয়তাবাদী সরকার ক্ষমতায় আসে।
১৯৬৯ – অ্যাপোলো-১০ নভোযানটি আট দিনের সফল ভ্রমণ শেষ করে পৃথিবীতে অবতরণ করে।
১৯৭২ – যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন অ্যান্টি ব্যালস্টিক মিসাইল চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।
১৯৭২ – বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় হাইতি।
১৯৮১ – পারস্য উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদ আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করে।
১৯৮২ – ভারতের পশ্চিমবঙ্গে দ্বিতীয় বামফ্রন্ট মন্ত্রিসভা শপথ গ্রহণ করেছিল।
১৯৮৬ – বাংলাদেশের বরিশালে লঞ্চডুবিতে ২৩০ জনের মৃত্যু।
১৯৯১ – থাইল্যান্ডে অস্ট্রীয় বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২২৩ জনের মৃত্যু।
১৯৯৪ – নোবেল পুরস্কার জয়ী সাহিত্যিক আলেক্সান্ডার সোলজিনেৎসিন ২০ বছরের নির্বাসন কাটিয়ে নিজ মাতৃভূমি রাশিয়াতে প্রত্যাবর্তন।
১৯৯৪ – বাংলাদেশ-ভিয়েতনাম দুটি অর্থনৈতিক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর।
১৯৯৯ – কাশ্মীরের কারগিল সেক্টরে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ শুরু।
২০১৮ – প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ডি.লিট উপাধি দেয় কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

৭৩৫ – বিড, ইংরেজ বেনেডিক্টিয়ান সন্ন্যাসী।

১৯০৮ – (ক)  বাঙালি কবি, সাহিত্যিক, ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক নীলমণি ন্যায়ালঙ্কার।

(খ) মির্জা গোলাম আহমদ।

১৯৭১ – বিমল মুখোপাধ্যায়, মোহনবাগান অ্যাথলেটিক ক্লাবের কিংবদন্তি ফুটবলার।
১৯৭২ – প্রখ্যাত বাঙালি অভিনেত্রী রাজলক্ষ্মী দেবী।

১৯৭৬ – মার্টিন হাইডেগার, জার্মান দার্শনিক।

১৯৯৯- শচীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বাঙালি কবি কথা-সাহিত্যিক ও নাট্যকার ।
২০০৪ – নিকলাই চের্নিখ, রুশ বংশোদ্ভূত সোভিয়েত জ্যোতির্বিজ্ঞানী।
২০২১ – প্রখ্যাত বাঙালি প্রযুক্তিবিদ ও বিজ্ঞানী, অভিনেতা বিকাশ রায়ের পুত্র সুমিত রায়।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ বিশ্ব তোয়ালে দিবস, জানুন দিনটি সম্পর্কে কিছু কথা।।।

তোয়ালে দিবস হল এমন একটি দিন যা The Hitchhiker’s Guide to the Galaxy লেখক ডগলাস অ্যাডামসকে উৎসর্গ করা হয়। প্রতি বছর ২৫ মে পালিত হয়, এটি ভক্তদের একত্রিত হয়ে শ্রদ্ধা জানানোর একটি সুযোগ।তবে কেন একটি তোয়ালে হিচহাইকারস গাইডের প্রতীকী এবং কেন ভক্তরা এই দিনে অ্যাডামসকে উদযাপন করেন?

ডগলাস অ্যাডামস কে ছিলেন?

ডগলাস অ্যাডামস ১১ মার্চ, ১৯৫২ সালে ইংল্যান্ডের কেমব্রিজে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন কমিক লেখক ছিলেন যিনি The Hitchhiker’s Guide to the Galaxy সিরিজের কমিক সাই-ফাই বই লেখার জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত, যেটি তার মূল রেডিও নাটকের উপর ভিত্তি করে তৈরি, তবে তিনি BBC এর জন্যও লিখেছেন, এবং মন্টি পাইথন এবং ডক্টর হু এর মতো আইকনিক সিরিজ।
লেখক একজন প্রখর পরিবেশবিদও ছিলেন।
তিনি ক্যালিফোর্নিয়ায় ১১ মে, ২০০১-এ 4৪৯9 বছর বয়সে হার্ট অ্যাটাকে মারা যান।

তোয়ালে দিবস কখন?

ডগলাস অ্যাডামস মারা যাওয়ার ঠিক দুই সপ্তাহ পর ২৫ মে, ২০০১ সাল থেকে তোয়ালে দিবস বার্ষিকভাবে পালিত হচ্ছে।

তোয়ালে দিবস কি?

তোয়ালে দিবস উদযাপন করে দ্য হিচহাইকারস গাইড টু দ্য গ্যালাক্সি লেখক ডগলাস অ্যাডামস।
ভক্তরা অ্যাডামসের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে একটি তোয়ালে বহন করা বেছে নিয়েছিলেন কারণ, দ্য হিচহাইকারস গাইড অনুসারে, এটি “একজন আন্তঃনাক্ষত্রিক হিচহাইকার বহন করতে পারে এমন সবচেয়ে ব্যাপকভাবে দরকারী জিনিস”।
শুধুমাত্র একটি তোয়ালে ব্যবহারিক নয় – “আপনি উষ্ণতার জন্য এটিকে আপনার চারপাশে জড়িয়ে রাখতে পারেন যেমন আপনি জগলান বিটার ঠান্ডা চাঁদ জুড়ে আবদ্ধ হন”, উদাহরণস্বরূপ – তবে এটির “অত্যন্ত মনস্তাত্ত্বিক মূল্য”ও রয়েছে।
গাইড বলেছেন যে একজন নন-হিচহাইকার ভাববেন যে “যে কোনও মানুষ যে গ্যালাক্সির দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থকে আটকাতে পারে, এটিকে রুক্ষ করতে পারে, এটিকে বস্তি করতে পারে, ভয়ানক প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে, জয়লাভ করতে পারে এবং এখনও জানে যে তার গামছাটি কোথায় আছে, সে স্পষ্টতই একটি মানুষ হিসাবে গণ্য করা হবে”।

ভক্তরা কিভাবে গামছা দিবস উদযাপন করবেন?

The Hitchhiker’s Guide to the Galaxy-এর ভক্তরা আজ একটি তোয়ালে বহন করে উদযাপন করবে। তারা #TowelDay হ্যাশট্যাগ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে তাদের তোয়ালে সহ নিজেদের ছবি শেয়ার করবে।
ভক্তরাও সোশ্যাল মিডিয়াতে তাদের প্রিয় উদ্ধৃতিগুলি ভাগ করতে পারেন, বা উপন্যাসগুলি পুনরায় পড়তে বা সিরিজ বা চলচ্চিত্রটি পুনরায় দেখার জন্য সময় ব্যয় করতে পারেন।

তোয়ালে দিবসের শ্রদ্ধাঞ্জলি—

২০১৮ সালে, স্টিফেন ফ্রাই টুইট করেছিলেন ” TowelDay world, galaxy and cosmos” এবং ২০১৯ সালে, তিনি বলেছিলেন: “#TowelDay one and all… আজ আমরা ডগলাস নোয়েল অ্যাডামস ১৯৫২-এর উপহারের জন্য মহাবিশ্বকে স্মরণ করি এবং ধন্যবাদ জানাই- ২০০১, একজন মহান বন্ধু, একজন মহান মানুষ।”
২০১৬ সালে, রয়্যাল ইনস্টিটিউশন আইএসএস-এ থাকা মহাকাশচারী টিম পিককে “আতঙ্কিত হবেন না” বাক্যাংশ সহ একটি তোয়ালে পাঠিয়েছিল, দ্য হিচহাইকারস গাইড টু দ্য গ্যালাক্সির প্রচ্ছদে শব্দগুলি উল্লেখ করে যে চরিত্রটি ফোর্ড প্রিফেক্ট তার সাথে বহন করে এবং এটিও। ডগলাস এবং সিরিজের একটি বইয়ের শিরোনাম।
স্টিফেন ম্যাঙ্গান ২০১৬ সালে বলেছিলেন: “প্রথম দিকে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছিল। এটি অনেক লোককে খুব ক্ষুব্ধ করেছে এবং ব্যাপকভাবে একটি খারাপ পদক্ষেপ হিসাবে বিবেচিত হয়েছে। #টাওয়েলডে।”

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ ২৫ মে, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।।

আজ ২৫ মে। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

দিবস—–

(ক)  ২০০১ – তোয়ালে দিবস, লেখক ডগলাস অ্যাডামসের স্মরণে, লেখকের ভক্তরা, প্রথম পালন শুরু করেন।
(খ) বিশ্ব থাইরয়েড দিবস৷

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৭৫১ – ন্যাথানিয়েল ব্র্যাসি হালেদ, বাংলায় মুদ্রিত প্রথম ব্যাকরণ গ্রন্থের রচয়িতা।

১৮০৩ – যুক্তরাষ্ট্রে খ্যাতনামা কবি এবং লেখক রালফ ওয়ালডো এমারসন।

১৮৬৫ – পিটার জেমান, নেদারল্যান্ডের বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী।
১৮৮৬ – রাসবিহারী বসু, ভারতে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের একজন বিপ্লবী নেতা এবং ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মির সংগঠক।
১৭৫১ – ন্যাথানিয়েল ব্র্যাসি হালেদ, বাংলায় মুদ্রিত প্রথম ব্যাকরণ গ্রন্থের রচয়িতা।
১৮০৩ – যুক্তরাষ্ট্রে খ্যাতনামা কবি এবং লেখক রালফ ওয়ালডো এমারসন।

১৮৬৫ – পিটার জেমান, নেদারল্যান্ডের বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী।
১৮৮৬ – রাসবিহারী বসু, ভারতে ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের একজন বিপ্লবী নেতা এবং ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মির সংগঠক।
১৮৮৯ – হেলিকপ্টারের উদ্ভাবক রুশ-মার্কিন বিজ্ঞানী ইগর সিকোরস্কি।
১৮৯৯ – (১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ)কাজী নজরুল ইসলাম, বিদ্রোহী কবি, সাহিত্যিক, সম্পাদক, ও বাংলাদেশের জাতীয় কবি।
১৯০২ – অধ্যাপক, গবেষক ও সাহিত্যিক অমূল্যধন মুখোপাধ্যায়।
১৯০৬ – রামকিঙ্কর বেইজ, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ,বাঁকুড়া জেলা, বিখ্যাত ভাস্কর।
১৯৬৩ – মাইক মায়ার্স্‌, মার্কিন কৌতুকাভিনেতা।
১৯৬৯ – আমেরিকান প্রযোজক ও অভিনেত্রী অ্যানি হেচে।
১৯৭৫ – আমেরিকান মিউজিশিয়ান, গায়িকা ও অভিনেত্রী লরেন হিল।

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৭৬৮ – ক্যাপটেন কুক তার বৈজ্ঞানিক গবেষণার কাজে প্রথম অভিযান শুরু করেন।
১৯১১ – মেক্সিকোতে বিদ্রোহের মুখে প্রেসিডেন্ট পোরদিরিও দিয়াজ উৎখাত।
১৯২৩ – আমীর আবদুল্লাহর নেতৃত্বে ট্রান্স জর্দানের স্বাধীনতা ঘোষণা।
১৯৩৬ – নিগ্রো ক্রীড়াবিদ জেসি ওয়েন বার্লিন অলিম্পিকে ৫টি বিশ্বরেকর্ড ভঙ্গ করে।
১৯৪৪ – জার্মানি যুগোশ্লাভিয়ার কম্যুনিষ্ট নেতা জোসেপ ব্রজ টিটোকে গ্রেফতারের জন্য অভিযান চালিয়েছিলো।
১৯৪৫ – হিটলারের নাৎসী বাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থা গেস্টোপোর প্রধান হেনরিখ হিমলার আত্মহত্যা করেছিলেন।
১৯৬৩ – ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় আফ্রিকান ঐক্য সংস্থা বা ওএইউ গঠিত হয়।
১৯৬৯ – সুদানে সেনা অভ্যুত্থানে সরকার উৎখাত।
১৯৭১ – মুজিবনগর থেকে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান সম্প্রচার শুরু।
১৯৭২ – বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় আর্জেন্টিনা।
১৯৭৯ – শিকাগোতে আমেরিকায় ডিসি-১০ বিধ্বস্ত হয়ে ২৭২ যাত্রীর সবাই নিহত।
১৯৮৯ – গর্বাচেভ সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রথম প্রশাসনিক ক্ষমতাধর রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।
১৯৯৪ – দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়।
১৯৯৭ – সিয়েরালিওনে বিদ্রোহীদের সহিংস অভ্যুত্থানে সরকার উৎখাত।
২০০০ – বাংলাদেশের সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে প্রথম মহিলা বিচারপতি (নাজমুন আরা সুলতানা) নিয়োগ।
২০১৮ – শান্তি নিকেতনে বাংলাদেশ ভবনের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৮৪৫ – স্কট চিত্রশিল্পী টমাস ডানকানের মৃত্যু।
১৯৮৩ – মুহাম্মদ ইদ্রিস আল-সেনুস, লিবিয়ার বাদশাহ।
১৯২৪ – আশুতোষ মুখোপাধ্যায়, শিক্ষাবিদ, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের দীর্ঘ সময়ের ভাইস-চ্যান্সেলর।
১৯৪১ – গুরুসদয় দত্ত, ব্রতচারী আন্দোলনের পথিকৃৎ ও সমাজকর্মী।
২০০১ – আলবের্তো কোর্দা,কিউবান আলোকচিত্র শিল্পী।
২০২১ – কল্পবিজ্ঞানের বাঙালি লেখিকা এণাক্ষী চট্টোপাধ্যায়।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ ২৪ মে, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।।

আজ ২৪ মে। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

দিবস—–

(ক) ভারতীয় কমনওয়েলথ দিবস: 24 মে।
আজ যাদের জন্মদিন—-

১৫৪৪ – উইলিয়াম গিলবার্ট, ইংরেজ চিকিৎসক।  .
১৬৮৬ – ড্যানিয়েল গ্যাব্রিয়েল ফারেনহাইট, পদার্থবিজ্ঞানী।  .

১৮১৩ – কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়, ঊনবিংশ শতকের অন্যতম বাঙালি শিক্ষাবিদ, ভাষাতত্ত্ববিদ ও খ্রিষ্টধর্মপ্রচারক।  .

১৮১৯ – রাণী ভিক্টোরিয়া, যুক্তরাজ্য ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের রাণী।  .
১৮৫৮ – সারদারঞ্জন রায়, বাংলার যুবসমাজে ক্রিকেট খেলার প্রচলক।

১৮৯৯ – (১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ বঙ্গাব্দ) কাজী নজরুল ইসলাম- বাংলা সাহিত্যের কালজয়ী কবি। বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে এক দরিদ্র পরিবারে তাঁর জন্ম হয়।
১৯০৫ – মিখাইল শলোখভ, নোবেলজয়ী সোভিয়েত ঔপন্যাসিক।

১৯২০ – সোমেন চন্দ, মার্ক্সবাদী বাঙালি সাহিত্যিক।
১৯৪০ (ক)  জোসেফ ব্রডস্কি, বিখ্যাত রুশ কবি ও প্রাবন্ধিক।
(খ) মওদুদ আহমেদ, বাংলাদেশের সাবেক উপরাষ্ট্রপতি, অষ্টম প্রধানমন্ত্রী, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও জাতীয় পার্টির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা।

১৯৪১ – বব ডিলান, মার্কিন গায়ক, গীতিকার, লেখক, সঙ্গীতজ্ঞ ও কবি।

১৯৪২ – আলী বাখের, দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।
১৯৪৯ – জিম ব্রডবেন্ট, ইংরেজ অভিনেতা।
১৯৫১ – মুনতাসীর মামুন, বাংলাদেশী অধ্যাপক, শিক্ষাবিদ, লেখক ও গবেষক।

১৯৫৫ – রাজেশ রোশন, ভারতীয় সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক।
১৯৬৬ – এরিক কাঁতোয়াঁ, সাবেক ফরাসি ফুটবলার।
১৯৬৯ – মার্টিন ম্যাককেগ, আইরিশ বংশোদ্ভূত সাবেক পেশাদার ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।
১৯৭৭ – জিৎ গাঙ্গুলী, ভারতীয় সংগীত পরিচালক এবং গায়ক।
১৯৯১ – সাফিয়ান শরীফ, স্কটিশ ক্রিকেটার।

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১৮২২ – ইকুয়েডর স্বাধীনতা অর্জন করে।
১৮৪৪ – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটনের সংসদভবন থেকে মার্কিন আবিষ্কারক মোর্স (মোরিস) ৪০ মাইল দূরের বাল্টিমোর শহরে বিশ্বের প্রথম দূরপাল্লার টেলিগ্রাম পাঠান।
১৮৬২ – টমস নদীর ওপর ওয়েস্ট মিনিস্টার সেতু উন্মুক্ত করা হয়।
১৮৭৫ – স্যার সৈয়দ আহমদ খান আলিগড়ে মোহামেডান অ্যাংলো ওরিয়েন্টাল স্কুল স্থাপন করেন। এটিই পরে (১৯২০) আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়।
১৯০২ – ব্রিটেনে প্রথম ‘এম্পায়ার ডে’ পালিত হয়।
১৯৬৪ – রিও ডি জেনিরোর জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ফুটবল ম্যাচকে কেন্দ্র করে সংঘটিত দাঙ্গায় ৩২৮ জন নিহত ও পাঁচ শতাধিক আহত হন।
১৯৭২ – কবি কাজী নজরুল ইসলাম কে ভারত থেকে ঢাকায় আগমন। রাষ্ট্রীয়ভাবে তাকে জাতীয় কবির স্বীকৃতি দান।
১৯৮৫ – বাংলাদেশের উড়িরচরে জলোচ্ছ্বাসে ১১ হাজার লোকের প্রাণহানি।
১৯৯১ – বর্ণবাদী ইসরাইল সরকার, দ্বিতীয় বারের মতো ১৪ হাজার চার’শ ইহুদিকে ইথিউপিয়া থেকে অধিকৃত ফিলিস্তিনে নিয়ে আসে।
১৯৯৩ – উত্তর-পূর্ব আফ্রিকার দেশ ইরিত্রিয়া,ইথিউপিয়ার কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯৯৪ – মক্কায় পদদলিত হয়ে ২৭০ হাজীর মৃত্যু।
২০০০ – ইসরাইলী বাহিনী দক্ষিণ লেবানন থেকে পিছু হটতে বাধ্য হয়।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৫৪৩ – নিকলাস কপারনিকাস, জ্যোতির্বিজ্ঞানী।

১৮৯৪- বিহারীলাল চক্রবর্তী, বাংলার গীতিকবি।
১৯০৩ – হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, উনিশ শতকের বাঙালি কবি।
১৯৩২ – কার্ল বেন্ডা, জার্মান অণুজীববিজ্ঞানী।

১৯৪০ – অমিতা সেন, ১৯৩০-এর দশকের খ্যাতনামা রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী।
১৯৫৯ – জন ফস্টার দুললেস, মার্কিন কূটনীতিক।
১৯৭১ – জাকির হোসাইন, পূর্ব পাকিস্তানের সাবেক গভর্নর।
১৯৮৯ – তৃপ্তি মিত্র, বাঙালি মঞ্চ অভিনেত্রী।

১৯৯২ – শৈলজারঞ্জন মজুমদার, ভারতীয় বাঙালি সঙ্গীতজ্ঞ ও রবীন্দ্র সংগীত প্রশিক্ষক।
১৯৯৫ – হ্যারল্ড উইলসন, যুক্তরাজ্যের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী।

২০১০ – তপেন চট্টোপাধ্যায়, “গুপী গায়েন” খ্যাত বাঙালি অভিনেতা।
২০১০ – বেবী ইসলাম, বাংলাদেশি চিত্রগ্রাহক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা।

২০১৪ – ডেভিড অ্যালেন, ইংরেজ ক্রিকেটার।
২০১৬ – খালেদা একরাম, বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নারী উপাচার্য।
২০২০ – মকবুল হোসেন, বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও ঢাকা-৯ আসনের সাবেক এমপি, কোভিড-১৯।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

কমনওয়েলথ দিবস : একটি বিশেষ পর্যালোচনা।।।।

এই বিশেষ দিনে, সমস্ত মানুষ আসে এবং সমস্ত প্রতিকূলতা এবং নেতিবাচকতা সহ্য করার জন্য এবং কমনওয়েলথের গুরুত্ব জানতে একসাথে কাজ করে। কমনওয়েলথ দিবস ২০২৫ সম্পর্কে আমরা এখানে যে নিবন্ধটি প্রদান করছি তা আগ্রহীরা পড়তে পারেন। এই নিবন্ধটি আপনাকে কমনওয়েলথ দিবসের ইতিহাস, কমনওয়েলথ দিবস ২০২৫ থিম, কমনওয়েলথ দিবস ২০২৫ এর তাৎপর্য, কমনওয়েলথ দিবস ২০২৪ এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ উদ্ধৃতি সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা জানতে সাহায্য করবে।
কমনওয়েলথ দিবসের ইতিহাস-
সাম্রাজ্য দিবস প্রথম ১৯০৪ সালে ইউকে রেজিনাল্ড ব্রাবাজন দ্বারা পালন করা হয়। এই দিনটি রানি এলিজাবেথের জন্মবার্ষিকীতে পালন করা হয়। ১৯৭৭ সালের যুগে, মার্চ মাসের দ্বিতীয় সোমবার কমনওয়েলথ দিবস পালিত হয়েছিল। এই দিনটি কমনওয়েলথ অফ নেশনস দ্বারা পালন করা হয়। ১৮৯৮ সালে, কানাডিয়ান নেতা ক্লেমেন্টিনা ট্রেনহোলমে রানী ভিক্টোরিয়ার জন্মদিনে অন্টারিও স্কুলগুলিতে একটি সাম্রাজ্য দিবস প্রবর্তন করেছিলেন। ব্রিটিশ এম্পায়ার লিগ এই কমনওয়েলথ দিবসকে ছুটির দিন হিসেবে প্রচার করেছে যা আগে এম্পায়ার ডে নামে পরিচিত ছিল। সাধারণত, সারা বিশ্বে, প্রতি বছর মার্চ মাসের দ্বিতীয় সোমবার কমনওয়েলথ দিবস পালন করা হয় । ভারতে, কমনওয়েলথ দিবস ২৪ মে অন্য দিনে পালিত হয়।

কমনওয়েলথ দিবস ২৫ থিম–

কমনওয়েলথ দিবস ২০২৫ উদযাপন এবং থিম

কমনওয়েলথ দিবস সারা বিশ্বে বিভিন্ন তারিখে পালিত হয়। যুক্তরাজ্য, কানাডা এবং অস্ট্রেলিয়া মার্চ মাসের দ্বিতীয় সোমবার এই দিবসটি পালন করে। অন্যদিকে, ভারত, বেলিজের মতো দেশগুলির সাথে মিলে ২৪শে মে কমনওয়েলথ দিবস পালন করে। প্রতি বছর, কমনওয়েলথ দিবসের একটি অনন্য থিম থাকে। এই থিমটি যুক্তরাজ্য এবং বাকি কমনওয়েলথে সম্মানিত এবং প্রবর্তিত হয়।
২০২৫ সালের জন্য, কমনওয়েলথ দিবসের প্রতিপাদ্য হল “একসাথে আমরা সমৃদ্ধ হই” , যা কমনওয়েলথ পরিবারের স্থায়ী চেতনা উদযাপন করে – ৫৬টি স্বাধীন সদস্য দেশ কমনওয়েলথ সনদে অন্তর্ভুক্ত ভাগ করা মূল্যবোধের দ্বারা ঐক্যবদ্ধ।
এটি এর গুরুত্ব তুলে ধরে:

আন্তঃদেশীয় সহযোগিতা

যুব ক্ষমতায়ন

টেকসই উন্নয়নের প্রচার

মানবাধিকার এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ রক্ষা করা।

এই প্রতিপাদ্যটি শক্তিশালী এবং সংযুক্ত সম্প্রদায়গুলিকে গড়ে তোলার গুরুত্বের উপর জোর দেয় যা তাদের সদস্যদের সমর্থন এবং ক্ষমতায়ন করে, অর্থপূর্ণ অগ্রগতি সক্ষম করে। এটি ঐক্য, শান্তি এবং সহযোগিতার উপর জোর দেয়, কীভাবে সম্মিলিত শক্তি এবং স্থিতিস্থাপকতা সদস্য দেশগুলিকে একসাথে বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সহায়তা করতে পারে তা তুলে ধরে।

 

 

কমনওয়েলথ দিবস ২৫ তাৎপর্য-
কমনওয়েলথ দিবস সারা বিশ্বে পালিত হয় মানুষের সম্পদ, শান্তি ও ঐক্য, একতা, মানবতা এবং সংহতি পালন করার জন্য। এই দিনটি মানুষের জন্য তাদের নিজস্ব সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করার এবং একে অপরকে সমর্থন করার একটি সুযোগ তৈরি করে। ১৯৫৮ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হ্যারল্ড ম্যাকমিলান প্রথম কমনওয়েলথ দিবস উদযাপন করেছিলেন। কমনওয়েলথ দিবস অনেক দেশে পতাকা উত্তোলন, সামরিক কুচকাওয়াজ, বিশেষ কার্যক্রম পরিচালনা ইত্যাদির মাধ্যমে পালিত হয়।

কমনওয়েলথ ডে ২৫ ক্রিয়াকলাপ এবং উদযাপন-

কমনওয়েলথ দিবস অনেক সদস্য রাষ্ট্র দ্বারা পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠান, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং রাজনৈতিক নেতাদের বক্তৃতা সহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং কার্যক্রমের মাধ্যমে উদযাপন করা হয়। এটি কমনওয়েলথের বৈচিত্র্য এবং সদস্য দেশগুলোকে একত্রে আবদ্ধকারী অনন্য ঐক্য প্রদর্শনের দিন। কমনওয়েলথ দিবস দারিদ্র্য, জলবায়ু পরিবর্তন এবং সংঘাতের মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সহযোগিতা ও সহযোগিতার গুরুত্বের প্রতি প্রতিফলিত করার সুযোগও দেয়।

।। তথ্য : সংগৃহীত উইকিপিডিয়া ও বিভিন্ন ওয়েবসাইট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ ২৩ মে, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।।।

আজ ২৩ মে। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

দিবস—–

(ক) বিশ্ব কচ্ছপ দিবস

আজ যাদের জন্মদিন—- .

১৭০৭ – কার্ল লিনিয়াস, প্রখ্যাত সুয়েডীয় উদ্ভিদবিজ্ঞানী, চিকিৎসক ও প্রাণীবিজ্ঞানী।

১৭৯৯ – ফরাসি সাহিত্যিক অনোরে দ্য বালজাক।

১৮০৬ – ইংরেজ দার্শনিক ও অর্থনীতিবিদ জন স্টুয়ার্ট মিল।
১৮২৯ – (৯ জ্যৈষ্ঠ ১২৩৬ বঙ্গাব্দ) মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ।

১৮৮৩ – ডগলাস ফেয়ারব্যাঙ্কস, মার্কিন অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক এবং চিত্রনাট্যকার।

১৮৯৪ – ভারতে ফলিত গণিতের জনক বাঙালি বিজ্ঞানী নিখিলরঞ্জন সেন।

১৯০৮ – জন বারডিন, মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী।
১৯১৮ – (ক)  গোবিন্দগোপাল মুখোপাধ্যায়, মহামহোপাধ্যায় উপাধি ও রাষ্ট্রপতি সম্মানে ভূষিত সংগীত শিল্পী।

(খ) ডেনিস কম্পটন, বিখ্যাত ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা।

১৯২০ – মণি কুমার ছেত্রী কলকাতার বিখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ।
১৯২৩ – রণজিত গুহ প্রখ্যাত বাঙালি ইতিহাসবিদ।
১৯২৫ – জোসুয়া লেডারবার্গ, মার্কিন অণুজীববিদ।
১৯২৮ – প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালি তবলিয়া রাধাকান্ত নন্দী।
১৯৩১ – বারবারা ব্যারি, আমেরিকান অভিনেত্রী।
১৯৪৩ – রোমুলাস হুইটাকের, একজন সরীসৃপবিদ, বন্যপ্রাণ সংরক্ষণবাদী, এবং মাদ্রাজ সর্প উদ্যানের প্রতিষ্ঠাতা।
১৯৪৭ – বার্নার্ড কম্‌রি, ব্রিটিশ ভাষাবিজ্ঞানী।
১৯৫১ – আনাতোলি কারপভ, দাবার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন।
১৯৮৫ – নায়েন আবিদি, পাকিস্তানী নারী ক্রিকেটার।

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

১২৯৩ – জাপানের কামাকুরাতে ভূমিকম্পে ত্রিশ হাজার লোকের মৃত্যু হয়।
১৪৯৮ – পর্তুগীজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা উত্তমাশা অন্তরীপ হয়ে ভারতের কালিকট বন্দরে এসেছিলেন।
১৬০৯ – শেক্সপিয়ারের সনেট প্রথম প্রকাশিত হয় লন্ডনে।
১৮১৮ – প্রথম বাংলা সংবাদপত্র সমাচার দর্পণ আজকের দিনে প্রথম প্রকাশিত হয়। সম্পাদক ছিলেন জন ক্লার্ক মার্শম্যান।
১৯০২ – কিউবা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং এই দিনে সকল মার্কিন সেনা কিউবা ত্যাগ করে।
১৯১০ – টোকিও সরকার কোরীয় উপদ্বীপকে জাপানের অংশ বলে ঘোষণা করে।
১৯৩২ – ইয়ারহার্ট প্রথম মহিলা যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেন।
১৯৩৪ – সীমান্ত বিরোধ নিয়ে সৌদী আরব ও ইয়েমেনের মধ্যে যুদ্ধ শেষ হবার পর পরাজিত ইয়েমেন সরকার তায়েফ চুক্তি স্বাক্ষর করে।
১৯৩৯ – আমেরিকা ও ইউরোপের মধ্যে প্যান আমেরিকান এয়ারওয়েজের বিমান চলাচল শুরু হয়।
১৯৮৩ – এইচআইভি ভাইরাস সম্পর্কে প্রথম প্রকাশিত হয় সায়েন্স ম্যাগাজিনে।
২০০৬ – চীনে বিশ্বের সর্ববৃহৎ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার জন্য ঐতিহাসিক থ্রি গর্জেস বাঁধ (Three Gorges Dam) নির্মাণ সমাপ্ত হয়। এর কাজ শুরু হয় ১৯৯৭ সালে।

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

১৭০১ – উইলিয়াম কিড, স্কটিশ নাবিক।
১৮৫৭ – অগুস্তাঁ লুই কোশি, ফরাসি গণিতবিদ।
১৯০৫ – (৯ জ্যৈষ্ঠ ১৩১২) মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ।
১৯০৬ – হেনরিক ইবসেন, নরওয়েজীয় নাট্যকার।
১৯৩০ – রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় প্রখ্যাত ভারতীয় বাঙালী প্রত্নতত্ত্ববিদ।
১৯৩৭ – জন রকফেলার, বিখ্যাত মার্কিন তেল শিল্পস্থপতি, উদ্যোক্তা ও জনদরদী।
১৯৪০ – সুইডেনের নোবেলজয়ী (১৯১৬) কথাসাহিত্যিক কার্ল গুস্তাফ ভন হাইডেনস্টম।
১৯৭১ – ভারতীয় বাঙালি সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও অভিনেতা গঙ্গাপদ বসু।
১৯৯১ – প্রভাস রায় স্বদেশী ও খিলাফত আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
২০০২ – কাজী আবদুল বাসেত, বাংলাদেশী চিত্রশিল্পী এবং চারুকলা বিষয়ের শিক্ষক।
২০১৬- বাংলাদেশে নারী সাংবাদিকতার অগ্রদূত এবং সাহিত্যিকে নূরজাহান বেগম।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

জীবন বদলে দেওয়া রাজা রামমোহন রায়ের উল্লেখযোগ্য কিছু উক্তি।।।

রামমোহন রায়ের উক্তিগুলি তার চিন্তাভাবনা ও দর্শনের প্রতিফলন ঘটায়। রামমোহন রায়ের উক্তিগুলি আজও প্রাসঙ্গিক। তার উক্তিগুলি আমাদেরকে মনে করিয়ে দেয় যে, মানুষের মর্যাদা ও অধিকার সর্বোচ্চ, ধর্ম ও নারী শিক্ষার গুরুত্ব এবং শিক্ষার মাধ্যমেই জাতির উন্নতি সম্ভব। তাঁর ধারণাগুলি আমাদের সমাজকে আরও সুন্দর ও সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করতে পারে।

তার উল্লেখযোগ্য উক্তি ও উদ্ধৃতি গুলি হল:
(ক) ঈশ্বর মানুষকে যে বোধ (মনন) শক্তি প্রদান করেছেন, তার অভিপ্রায় হলো এই যে, স্বজাতীয় অন্যান্য অধিকাংশ মানুষের মতো সে পশুবৎ অনুকরণ না করে নিজের অর্জিত জ্ঞানের সহায়তায় প্রত্যেক ব্যাপারে শুভ-অশুভ বিবেচনায় নিজের বোধশক্তিকে প্রয়োগ করবে। (বস্তুতঃ) তখনই এই ঈশ্বরদত্ত (ক্ষমতা) বোধশক্তি সার্থকতা লাভ করবে।
(খ) এক জাতীয় লোক আছে, যারা অন্যদের সমর্থন আকর্ষণ করতে আপন ইচ্ছানুযায়ী ধর্মের নাম দিয়ে মতবাদ তৈরি করে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লোকের মধ্যে উত্তেজনা ও বিবাদের সৃষ্টি করে। অপরদিকে আর এক ধরনের লোক আছে যারা কোনরকম বিবেচনা না করেই পূর্বোক্ত লোকেদের আনুগত্য স্বীকার করে। তৃতীয় আর এক দল লোক আছে যারা অন্যদেরও নিজেদের দলে (জোর করে) টানতে চায়। চতুর্থ শ্রেণীতে আছেন তাঁরা যারা মহামহিম ঈশ্বরের করুণায় প্রতারক নন, প্রতারিতও নন।…সংস্কারমুক্ত ও ন্যায়সঙ্গত দৃষ্টিভঙ্গীসহ বিচার করে চলাই শ্রেষ্ঠ জীবনাদর্শ।
(গ) আত্মা এক। তার মায়াভাবে (বিভিন্ন দেহরূপ) প্রপঞ্চেও নানাবিধ চেতনাত্মক জীব পৃথক পৃথক রূপে আচরণ ও কর্মফলভোগ করে, পুনরায় (দেহ) প্রপঞ্চ ভঙ্গ হলে প্রতিবিম্বের ন্যায় আর ক্ষণমাত্রও পৃথকরূপে থাকে না। জীব যদিও (স্বরূপতঃ) একক আত্মা হতে ভিন্ন নয়, তথাপি জীবের ভোগে আত্মার ভোগ হয় না।
(ঘ) মিথ্যা ও প্রবঞ্চনার বেশি অধর্ম আর নেই। মিথ্যাবাদী যদি কখনো সত্যও বলে, তাহলেও কেউ তা বিশ্বাস করে না। আবার এক মিথ্যাকে বজায় রাখতে আরও মিথ্যা দিয়ে তা সাজাতে হয়। এর বেশি প্রবঞ্চনা আর কী আছে।
(ঙ) কোনো বিষয়ের দুই দিক দেখে কদাচ বিরোধ করো না। বাদী, প্রতিবাদী এই উভয়ের যথার্থ অভিপ্রায় না বুঝে একপক্ষের প্রশংসা ও অন্যপক্ষের নিন্দা করা মহতের কাছে কেবল হাস্যাসম্পদের লক্ষণ হয়।
(চ) এই জগতে বিদ্যমান প্রতিটি বস্তু পৃথক পৃথকভাবে কয়েকটি কারণ, পরম্পরা ও নিয়মের অনুবর্তী। এমনকি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সেই কারণ, পরম্পরা ও নিয়মগুলি গভীরভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, প্রতিটি পদার্থের অস্তিত্ব একটি অখণ্ড পরিকল্পনায় বাঁধা।
(ছ) কৃত (লোকাচার ও দেশাচার) অনুষ্ঠানকে যদি কোনো মানুষ পালন করে, তার (মানসিক অবস্থানের) প্রতি পণ্ডিত (জ্ঞানী)-গণ ‘গড্ডালিকা প্রবাহ’ শব্দের প্রয়োগ করে থাকেন।….(এখন বিশেষ ভাবে) প্রয়োজন কুসংস্কার ও গোঁড়ামিকে আক্রমণ।

।।সংগৃহীত।।

Share This
Categories
প্রবন্ধ রিভিউ

আজ বিশ্ব কচ্ছপ দিবস, জানুন দিনটি কেন পালিত হয় ও গুরুত্ব।।।

বিশ্ব কচ্ছপ দিবস প্রতি বছর ২৩ মে বিশ্বব্যাপী পালিত হয় কচ্ছপদের বেঁচে থাকতে এবং তাদের প্রাকৃতিক বাসস্থানে উন্নতি করতে সহায়তা করার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে। এই বিশেষ দিনটি আমেরিকান কচ্ছপ রেসকিউ (ATR), একটি অলাভজনক সংস্থা দ্বারা ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ATR একটি স্বামী এবং স্ত্রী জুটি, সুসান টেলেম এবং মার্শাল থম্পসন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

এই সংস্থায়, তারা কচ্ছপ এবং কচ্ছপের সমস্ত প্রজাতিকে উদ্ধার ও পুনর্বাসন করে, যারা ঝুঁকিপূর্ণ, বিপন্ন বা সমালোচনামূলকভাবে বিপন্ন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে, ATR কেয়ার হোমে প্রায় ৪০০০ কাছিম এবং কচ্ছপের যত্ন নিয়েছে। তারা অসুস্থ, অবহেলিত বা পরিত্যক্ত কচ্ছপদের তথ্য সরবরাহ করতে সহায়তা করে।
বিশ্ব কচ্ছপ দিবস হল একটি বার্ষিক ইভেন্ট যা ২০০০ সাল থেকে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। এটি আমেরিকান কচ্ছপ রেসকিউ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
বিশ্ব কচ্ছপ দিবসের উদ্দেশ্য হল কচ্ছপ এবং কাছিমের আবাসস্থল রক্ষা করতে তারা কী করতে পারে সে সম্পর্কে মানুষকে শিক্ষিত করা। এই সরীসৃপগুলি দৈনিক ভিত্তিতে এত লোকের জন্য যে আনন্দ নিয়ে আসে তারও এটি একটি উদযাপন।
সারা বিশ্বে দিনটি নানাভাবে পালিত হয়। অনেক লোক আছে যারা কচ্ছপের মতো পোশাক পরে আবার অন্যরা কেবল সবুজ কিছু পরার সিদ্ধান্ত নিতে পারে। লোকেরা এমন প্রকল্পগুলিতে সক্রিয়ভাবে জড়িত থাকে যা তাদের স্থানীয় এলাকায় বসবাসকারী কচ্ছপদের উদ্ধার করতে সহায়তা করে।
এছাড়াও এমন অনেক সংস্থান রয়েছে যা স্কুলগুলিতে উপলব্ধ করা হয়েছে যা শিক্ষকরা বিশ্ব কচ্ছপ দিবসকে ঘিরে পাঠ তৈরি করতে ব্যবহার করতে পারেন। কচ্ছপ এবং কাছিম যে হুমকির সম্মুখীন হয় সে সম্পর্কে ভবিষ্যত প্রজন্মের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি এমন কিছু যা শিশুরা এতে জড়িত হওয়া উপভোগ করে।
আমেরিকান টর্টোইস রেসকিউ (এটিআর) ১৯৯০ সালে স্বামী এবং স্ত্রীর দল সুসান টেলেম এবং মার্শাল থম্পসন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি একটি অলাভজনক সংস্থা যা সমস্ত প্রজাতির কাছিম এবং কচ্ছপকে উদ্ধার করে এবং পুনর্বাসন করে। এই প্রাণীগুলি যে পরিবেশে বাস করে সেগুলিকে রক্ষা করার জন্য এটি অনেক কাজ করে। তারা সর্বদা প্রাণীদের জন্য নতুন বাড়ি খুঁজে বের করার চেষ্টা করবে কিন্তু যদি এটি সম্ভব না হয় তবে তারা এটিআর-এর যত্নে থাকবে।
5টি বিপন্ন কচ্ছপ প্রজাতি—
১। বিকিরিত কচ্ছপ- দক্ষিণ মাদাগাস্কারের স্থানীয় বিকিরিত কাছিম। একসময় সমগ্র দ্বীপ জুড়ে প্রচুর পরিমাণে, প্রজাতিটি এখন আইইউসিএন দ্বারা গুরুতরভাবে বিপন্ন। আগামী ৫০ বছরের মধ্যে প্রজাতিটি সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হতে পারে।
২। অ্যাঙ্গোনোকা কচ্ছপ- অ্যাঙ্গোনোকা কাছিম শুধুমাত্র উত্তর-পশ্চিম মাদাগাস্কারের উপসাগরীয় অঞ্চলে পাওয়া যায়। সমালোচনামূলকভাবে বিপন্ন হিসাবে তালিকাভুক্ত, অ্যাঙ্গোনোকা কচ্ছপের বর্তমান বন্য জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় ২০০ প্রাপ্তবয়স্ক রয়েছে বলে অনুমান করা হয়।
৩। ফিলিপাইন ফরেস্ট টার্টল- এই প্রজাতিটি শুধুমাত্র ফিলিপিনো দ্বীপ পালাওয়ানে পাওয়া যায়। সমালোচনামূলকভাবে বিপন্ন হিসাবে তালিকাভুক্ত, ফিলিপাইন ফরেস্ট কচ্ছপ বহিরাগত প্রাণী সংগ্রাহকদের দ্বারা অত্যন্ত মূল্যবান।
৪। পেইন্টেড টেরাপিন- এগুলি ইন্দোনেশিয়া, ব্রুনাই, থাইল্যান্ড এবং মালয়েশিয়ায় পাওয়া যায়। পেইন্টেড টেরাপিন শুধুমাত্র সমালোচনামূলকভাবে বিপন্ন নয় বরং পৃথিবীর সবচেয়ে বিপন্ন ২৫ টি স্বাদু পানির কচ্ছপের মধ্যে একটি হিসেবেও তালিকাভুক্ত।
৬। হলুদ মাথার বাক্স কচ্ছপ- এরা মধ্য চীনের আনহুই প্রদেশের অধিবাসী। আইইউসিএন দ্বারা সমালোচিতভাবে বিপন্ন হিসাবে তালিকাভুক্ত, হলুদ মাথার বক্স কচ্ছপকে বিশ্বের ২৫টি সবচেয়ে বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপের মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
জাতীয় কাছিম দিবস/ কচ্ছপ দিবস সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য—-
জাতীয় কাছিম দিবস/ কচ্ছপ দিবস কি?
জাতীয় বিশ্ব কচ্ছপ দিবস, কখনও কখনও বিশ্ব কাছিম দিবস বা জাতীয় কাছিম দিবসও বলা হয়, এমন একটি দিন যা কচ্ছপ এবং কাছিম উদযাপনের জন্য তৈরি করা হয়। এটি প্রতি বছর ২৩শে মে সারা বিশ্বের দেশে পালিত হয়। এর মূল উদ্দেশ্য হল এই সুন্দর প্রাণীদের মুখোমুখি হওয়া সমস্যাগুলি সম্পর্কে আরও বেশি লোককে সচেতন করা, কচ্ছপ এবং কচ্ছপদের রক্ষা করতে এবং বন্যের মধ্যে তাদের বেঁচে থাকার হার বাড়ানোর জন্য আরও মানবিক পদক্ষেপকে অনুপ্রাণিত করা। এটি একটি অলাভজনক সংস্থা যা সমস্ত প্রজাতির কাছিম এবং কচ্ছপকে উদ্ধার ও পুনর্বাসন করে। বিশ্বজুড়ে মানুষ বিভিন্ন উপায়ে বিশ্ব কচ্ছপ দিবস উদযাপন করে।
বিশ্ব কচ্ছপ দিবস প্রথম কবে পালিত হয়?
বিশ্ব কচ্ছপ দিবস ১৯৯০ সালে আমেরিকান কচ্ছপ উদ্ধার (ATR) দ্বারা স্বামী ও স্ত্রীর দল সুসান টেলেম এবং মার্শাল থম্পসন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত একটি প্রাণী উদ্ধার সংস্থা যারা কচ্ছপ এবং কাছিম সংরক্ষণে নিবেদিত।
ATR প্রতি বছর ২৩শে মে বিশ্ব কচ্ছপ দিবসকে স্পনসর করেছে এবং এটি এখন সারা বিশ্বের কচ্ছপদের জন্য সবচেয়ে বড় প্রজাতি সচেতনতা দিবসগুলির মধ্যে একটি।
প্রথম জাতীয় কাছিম/কচ্ছপ দিবস কবে?
২০০২ সালে এটিআর (আমেরিকান কচ্ছপ উদ্ধার) দ্বারা প্রথম বিশ্ব কচ্ছপ দিবস পালিত হয়।
কেন আমরা বিশ্ব কচ্ছপ দিবস উদযাপন করি?
আমরা কচ্ছপ এবং কাছিম সম্পর্কে আরও মনোযোগ আকর্ষণ এবং জ্ঞান বাড়াতে জাতীয় কাছিম দিবস উদযাপন করি। কচ্ছপগুলি উজ্জ্বল প্রাণী যা বেশিরভাগই বসে থাকা মনে হতে পারে তবে খুব আকর্ষণীয়। তারা বিশ্বের প্রাচীনতম সরীসৃপ গোষ্ঠীগুলির মধ্যে একটির অন্তর্গত – যা তাদের সাপ, কুমির এবং কুমিরের চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বয়স্ক করে তোলে। এটা গুরুত্বপূর্ণ যে আমরা কচ্ছপ এবং কচ্ছপের জনসংখ্যার গবেষণা ও সুরক্ষা করি, কারণ তারা আমাদের সমুদ্র সৈকতকে পরিষ্কার রাখে মৃত মাছগুলিকে খাওয়ানোর মাধ্যমে যা উপকূলে ধুয়ে যায় এবং আমাদের মহাসাগরে পরিবেশগত ভারসাম্য বজায় রাখে।
এই প্রাণীগুলি ২০০ মিলিয়ন বছর আগে ডাইনোসরের সময়কালের। সমগ্র বিশ্বে মোট ৩০০ প্রজাতির কচ্ছপ রয়েছে, যার মধ্যে ১২৯ প্রজাতিই বিপন্ন। তাই, মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে কচ্ছপদের তাদের প্রাকৃতিক আবাসস্থলে বেঁচে থাকতে এবং উন্নতি করতে সাহায্য করার জন্য, প্রতি বছর বিশ্ব কচ্ছপ দিবস পালিত হয়।
আমি কিভাবে শিশুদের সাথে বিশ্ব কচ্ছপ দিবস উদযাপন করতে পারি?
বিশ্বজুড়ে মানুষ বিভিন্ন উপায়ে বিশ্ব কচ্ছপ দিবস উদযাপন করে। মানুষ কচ্ছপ সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠান এবং কার্যক্রমের আয়োজন করে। কিছু মানুষ এই দিনে রাস্তা-মহাসড়ক থেকে কচ্ছপদের উদ্ধার করে তাদের প্রাকৃতিক আবাসস্থলে ফিরিয়ে দেয়। আপনি শিশুদের সাথে বিশ্ব কচ্ছপ দিবস বা জাতীয় কাছিম দিবস পালন করতে পারেন এমন অনেক মজার এবং সহজ উপায় রয়েছে!
কচ্ছপের মতো সাজানো বা গ্রীষ্মের সবুজ পোশাক পরা থেকে শুরু করে, মহাসড়কে ধরা কচ্ছপগুলিকে বাঁচানো, গবেষণা কার্যক্রম পর্যন্ত, উদযাপন করার অনেক উপায় রয়েছে।
দিনটি উদযাপনের একটি মজার উপায় হল কচ্ছপ বা কাছিমের মতো সাজানো। অথবা, একটি সহজ ড্রেস-আপ বিকল্পের জন্য, আপনি দিনটি স্মরণ করতে এবং সচেতনতা বাড়াতে আপনার ক্লাস বা স্কুলের বাচ্চাদের সবুজ কিছু পরতে আমন্ত্রণ জানাতে পারেন।
বিশ্ব কচ্ছপ দিবসে আরেকটি দুর্দান্ত জিনিস হল এমন একটি দাতব্য সংস্থার জন্য অর্থ সংগ্রহ করা যা একটি বেক সেল নিক্ষেপ করে বা স্পনসরড হাঁটার মাধ্যমে কচ্ছপদের সাহায্য করে, উদাহরণস্বরূপ।
বিশ্ব কচ্ছপ দিবসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হল কচ্ছপ সম্পর্কে আরও তথ্য জানা এবং প্রজাতি সম্পর্কে মানুষের সম্মান এবং জ্ঞান বাড়াতে অন্যদের সাথে তথ্য ভাগ করা। এটি করার জন্য, কেন আমাদের একটি দুর্দান্ত বিশ্ব কচ্ছপ দিবসের শিক্ষার সংস্থান ব্যবহার করবেন না, শিশুদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত?
কচ্ছপ এবং কচ্ছপের কার্যকলাপ প্যাক – বড় বাচ্চাদের সাথে বিশ্ব কচ্ছপ দিবস উদযাপন করতে এই আকর্ষক কার্যকলাপ প্যাকটি ব্যবহার করুন। এটি কারুশিল্প, রঙিন শীট এবং ওয়ার্কশীটগুলিতে পূর্ণ যাতে বাচ্চাদের ব্যস্ত রাখা যায় যখন তারা মহিমান্বিত প্রাণীগুলি সম্পর্কে শেখে।
ওয়ার্ল্ড টার্টল ডে ফ্যাক্ট শীট – এই ফ্যাক্ট শীটটি প্রিন্ট করার জন্য প্রস্তুত এবং বয়স্ক বাচ্চাদের সাথে কচ্ছপ সংরক্ষণের জ্ঞান সম্প্রসারিত করার জন্য এবং তাদের সুরক্ষার জন্য আমরা কী করতে পারি তা জানাতে।
মহাসাগরের দূষণ: একক ব্যবহার প্লাস্টিক পাওয়ারপয়েন্ট – এই পাওয়ারপয়েন্টটি শিশুদের (৭ থেকে ১১ বছর বয়সী) সাথে শেয়ার করার জন্য আদর্শ যা তাদের সারা বিশ্বে প্লাস্টিক দূষণের কারণে সৃষ্ট সমস্যাগুলি বুঝতে সাহায্য করে এবং এটি কীভাবে কচ্ছপকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করছে। আপনার স্থানীয় এলাকায় প্রকৃত পরিবর্তনকে অনুপ্রাণিত করার জন্য, আপনি এমনকি শিশুদের তাদের স্থানীয় এমপিকে লিখতে উত্সাহিত করতে প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কে এই চিঠির টেমপ্লেটটি ব্যবহার করতে পারেন।
আমাদের সমস্ত টুইঙ্কল সংস্থানগুলি আমাদের ডিজাইনারদের বিশেষজ্ঞ দল দ্বারা তৈরি করা হয়েছে এবং শিক্ষকদের দ্বারা পরীক্ষা করা হয়েছে। এর মানে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন যে তারা শ্রেণীকক্ষে জড়িত এবং পাঠ্যক্রম অনুসরণ করছে।
কচ্ছপের চেয়ে মানবতার প্রিয় প্রাণী খুব কমই আছে। এই খোলসযুক্ত প্রাণীগুলি বিশ্বের কার্যত সমস্ত কোণে পাওয়া যেতে পারে এবং উপমা, পৌরাণিক কাহিনী এবং সমস্ত ধরণের জনপ্রিয় মিডিয়াতে তাদের পথ খুঁজে পেয়েছে।
বিশ্ব কচ্ছপ দিবস শুধুমাত্র কচ্ছপদের প্রতি ভালবাসা এবং ভক্তি দেখানোর জন্য নয় বরং আমরা তাদের পাশাপাশি তাদের বিভিন্ন আবাসস্থল রক্ষা করতে পারি তাও নিশ্চিত করা।
কচ্ছপ এবং কাছিম এর মধ্যে পার্থক্য কী তা জানা গুরুত্বপূর্ণ। যদিও তারা উভয়ই একই পরিবারের অন্তর্গত, কচ্ছপরা তাদের সময় জলের কাছাকাছি বা জলে কাটায় যখন কচ্ছপ প্রাথমিকভাবে স্থল প্রাণী।
কচ্ছপ এবং কাছিম উভয়ই এমন প্রাণী যারা তাদের নিজ নিজ বাস্তুতন্ত্রে অসাধারণ ভূমিকা পালন করে। অন্যান্য প্রাণীর বাসযোগ্য গর্ত খনন করা হোক বা সৈকত থেকে মৃত মাছ পরিষ্কার করা হোক না কেন, তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য যথেষ্ট কারণ রয়েছে।

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This