Categories
রিভিউ

আজ ১৫ অক্টোবর, ইতিহাসের দিকে চোখ বুলিয়ে দেখে নেব ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু, দিনসহ ঘটে যাওয়া ঘটনা।

আজ ১৫ অক্টোবর। এক নজরে দেখে নিই ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনদের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

 

দিবস—–

 

 

(ক)  বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস।

(খ) বিশ্ব স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ দিবস

(গ) বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস ৷

(ঘ) বিশ্ব গ্রামীণ নারী দিবস ৷

(ঙ) ‘বিশ্ব ছাত্র দিবস’।

 

আজ যাদের জন্মদিন—-

১৯০৮ – জন কেনেথ গলব্রেইথ, মার্কিন অর্থনীতিবিদ।

জন কেনেথ গলব্রেইথ, ওসি, পি এইচ. ডি., এল এল. ডি. ছিলেন বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে প্রভাবশালী মার্কিন অর্থনীতিবিদদের মধ্যে অন্যতম। তিনি কিনসীয় ও প্রতিষ্ঠানবাদী অর্থনীতিবিদ এবং রাজনৈতিক উদারনীতিবাদ ও প্রগতিশীল মূল্যবোধের একজন অগ্রগণ্য সমর্থক ছিলেন। তিনি অর্থনীতির বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রচুর সহজপাঠ্য ও জনপ্রিয় বই লিখেছেন।

 

১৯২০ – মারিও পুজো, মার্কিন কথা সাহিত্যিক।

মারিও জিয়ানলুইগি পুজো একজন ইতালীয়-আমেরিকান কথাসাহিত্যিক ও চিত্রনাট্যকার। আমেরিকার মাফিয়াদের নিয়ে রচিত গডফাদার নামক উপন্যাসের জন্য তিনি বহুলভাবে সমাদৃত। তার গডফাদার উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত গডফাদার চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ১৯৭২ ও ১৯৭৪ সালে সেরা চিত্রনাট্য বিভাগে একাডেমী পুরস্কার লাভ করেন।

 

১৯২৩ – ইতালীয় লেখক ইতালো কালভিনো।

১৯২৬ – ফরাসি সমালোচক ও প্রাবন্ধিক মিশেল ফুকো।

 

১৯৩১ – ড. এ পি জে আব্দুল কালাম, ভারতীয় বিজ্ঞানী ও একাদশ রাষ্ট্রপতি ।

আভুল পাকির জয়নুলাবেদিন আবদুল কালাম ( ১৫ অক্টোবর ১৯৩১ – ২৭ জুলাই ২০১৫) একজন ভারতীয় পরমাণু বিজ্ঞানী ছিলেন যিনি ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের একাদশ রাষ্ট্রপতি (২০০২ – ২০০৭) হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর জন্ম বর্তমান ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের রামেশ্বরমে। তিনি পদার্থবিদ্যা বিষয়ে সেন্ট জোসেফস কলেজ থেকে এবং বিমান প্রযুক্তিবিদ্যা (এরোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) বিষয় নিয়ে মাদ্রাজ ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) থেকে পড়াশোনা করেছিলেন। চল্লিশ বছর তিনি প্রধানত রক্ষা অনুসন্ধান ও বিকাশ সংগঠন (ডিআরডিও) ও ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থায় (ইসরো) বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান প্রশাসক হিসেবে কাজ করেন। ভারতের অসামরিক মহাকাশ কর্মসূচি ও সামরিক সুসংহত নিয়ন্ত্রিত ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়ন কর্মসূচির সঙ্গে তিনি যুক্ত ছিলেন। ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও উৎক্ষেপক যান রকেট উন্নয়নের কাজে তার অবদানের জন্য তাকে ‘ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র মানব’ বা ‘মিসাইল ম্যান অফ ইন্ডিয়া’ বলা হয়।

 

১৯৪০ – পিটার সি. ডোহার্টি, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রেলিয়ান সার্জন।

পিটার চার্লস ডোহার্টি (জন্ম ১৫ অক্টোবর ১৯৪০) একজন অস্ট্রেলিয়ান ইমিউনোলজিস্ট এবং নোবেল বিজয়ী।  তিনি ১৯৯৫ সালে বেসিক মেডিক্যাল রিসার্চের জন্য অ্যালবার্ট লাস্কার পুরস্কার, ১৯৯৬ সালে রল্ফ এম জিনকারনাগেলের সাথে যৌথভাবে ফিজিওলজি বা মেডিসিনে নোবেল পুরস্কার পান এবং ১৯৯৭ সালে অস্ট্রেলিয়ান ডে অনারে তাকে নাম দেওয়া হয়।  জিঙ্কারনাগেলের সাথে তার কাজের জন্য অস্ট্রেলিয়ার অর্ডারের সঙ্গী।  তিনি একটি জাতীয় ট্রাস্ট অস্ট্রেলিয়ান লিভিং ট্রেজারও।  ২০০৯ সালে Q150 উদযাপনের অংশ হিসাবে, Doherty-এর ইমিউন সিস্টেম গবেষণাকে একটি আইকনিক “উদ্ভাবন এবং উদ্ভাবন” হিসাবে ভূমিকা রাখার জন্য কুইন্সল্যান্ডের Q150 আইকনগুলির মধ্যে একটি হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল।

 

১৯৪৪ – ডেভিড ট্রিম্বলে, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আইরিশ আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ এবং নর্দার্ন আয়ারল্যান্ড এর ৩য় প্রথম মন্ত্রী।

উইলিয়াম ডেভিড ট্রিম্বল, ব্যারন ট্রিম্বল , পিসি (১৫ অক্টোবর ১৯৪৪ – ২৫ জুলাই ২০২২) একজন উত্তর আইরিশ রাজনীতিবিদ ছিলেন যিনি ১৯৯৮ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত উত্তর আয়ারল্যান্ডের উদ্বোধনী প্রথম মন্ত্রী ছিলেন এবং ১৯৯৫ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত আলস্টার ইউনিয়নিস্ট পার্টির (ইউইউপি) নেতা ছিলেন। তিনি ১৯৯০ থেকে 2005 সাল পর্যন্ত আপার ব্যানের সংসদ সদস্য (এমপি) এবং ১৯৯৮ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত আপার ব্যানের আইনসভার সদস্য (এমএলএ) ছিলেন ।

 

 

১৯৪৮ – সিদ্ধার্থ ঘোষ, বাঙালি কল্পবিজ্ঞান লেখক।

সিদ্ধার্থ ঘোষ ( ১৫ অক্টোবর, ১৯৪৮ ― ৩১ অক্টোবর, ২০০২), বাংলা কল্পবিজ্ঞান জগতে অত্যন্ত জনপ্রিয় এক নাম। পেশায় একজন ইঞ্জিনিয়ার হয়েও বহুমুখী প্রতিভার গুণে সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, সংগ্রাহক ও গবেষক হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে গেছেন।

 

১৯৫৭ – মীরা নায়ার, ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান অভিনেত্রী, পরিচালক ও প্রযোজক।

মীরা নায়ার (জন্ম: ১৫ অক্টোবর ১৯৫৭) একজন নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক এবং অভিনেত্রী। তার প্রযোজনা সংস্থার নাম মীরাবাই ফিল্মস।

 

১৯৬৬ – জর্জ কাম্পোস, মেক্সিক্যান ফুটবলার ও ম্যানেজার।

হোর্হে কাম্পোস মেক্সিকোর জাতীয় ফুটবল দলের প্রাক্তন গোলরক্ষক। তিনি ১৯৯০-এর দশকে মেক্সিকোর অন্যতম নামকরা ফুটবলার ছিলেন। গোলরক্ষক হলেও তিনি প্রায়ই পেনাল্টি বক্সের বাইরে বল নিয়ে বেরিয়ে পড়তেন এবং ক্লাব পর্যায়ে বহু গোলও দিয়েছেন। নিজ হাতে তৈরি করা উজ্জ্বল নানা রঙের জার্সি পরে খেলার জন্যও তিনি পরিচিত ছিলেন।

 

১৯৭১ – অ্যান্ডি কোল, ইংরেজ ফুটবলার।

১৯৭৭ – দাভিদ ত্রেজেগে, ফরাসি ফুটবলার।

১৯৮৩ – স্টেফ্য টাং, হংকং গায়ক ও অভিনেত্রী।

১৯৮৬ – লি ডোঙ্গায়ে, দক্ষিণ কোরিয়ার গায়ক, গীতিকার ও অভিনেতা।

 

১৯৮৮ – মেসুত ওজিল, বিশ্বকাপ জয়ী জার্মান ফুটবলার।

মেসুত ওজিল (জন্ম ১৫ অক্টোবর ১৯৮৮) হলেন একজন জার্মান প্রাক্তন পেশাদার ফুটবলার যিনি একজন আক্রমণকারী মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন।  তার প্রযুক্তিগত দক্ষতা, সৃজনশীলতা, পাসিং দক্ষতা এবং দৃষ্টিভঙ্গির জন্য পরিচিত, তাকে তার প্রজন্মের সর্বশ্রেষ্ঠ মিডফিল্ডার এবং প্লেমেকার হিসেবে গণ্য করা হয়।  তিনি একজন ওয়াইড মিডফিল্ডার হিসেবেও খেলতে পারতেন।

 

১৮১৪ – মিখাইল লারমন্টভ, রাশিয়ান লেখক, কবি ও চিত্রশিল্পী।

১৮৪৪ – ফ্রিড্‌রিখ্‌ ভিল্‌হেল্‌ম নিটশে, জার্মান সুরকার, কবি ও দার্শনিক।

১৮৭৮ – ফ্রান্সের পল রেয়নাউড, ফরাসি আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও ১১৮ তম প্রধানমন্ত্রী।

 

১৮৯২ – সাহিত্য সমালোচক শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। 

শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় (জন্ম ১৫ অক্টোবর ১৮৯২ – মৃত্যু ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭০) বিশিষ্ট অধ্যাপক ও বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্য গবেষক।তার জন্ম বীরভূম জেলার কুশমোরে। পিতা মধুসূদন বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন বিশিষ্ট সাহিত্য সমালোচক। ১৯০৬ সালে এন্ট্রান্স পাশ করে ১৯০৮ সালে হেতমপুর কলেজ থেকে এফ.এ. পরীক্ষায় চতুর্দশ স্থান অধিকার করেন ও স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে ঈশান স্কলার হয়ে বি.এ. এবং ১৯১২ সালে এম.এ. পরীক্ষাতেও ইংরেজিতে প্রথম শ্রেণিতে প্রথম হন। ১৯২৭ সালে ‘রোমান্টিক থিওরি – ওয়ার্ডসওয়ার্থ অ্যান্ড কোলরিজ’ থিসিসের ভিত্তিতে পিএইচডি উপাধি অর্জন করেন। কর্মজীবনে ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপনা করেন রিপন কলেজ, প্রেসিডেন্সি কলেজ ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে। এরপর কিছুকাল রাজশাহী কলেজে অধ্যাপনা করার পর পুনরায় কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে ফিরে আসেন। এরপর সরকারি চাকুরি ত্যাগ করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রামতনু লাহিড়ী অধ্যাপক নিযুক্ত হন ও ১৯৫৫ সাল অবধি ওই পদে বহাল থাকেন। স্বাধীন ভারতে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের রাজনীতিতেও অংশ নিয়েছিলেন ও পশ্চিমবঙ্গের ব্যবস্থাপক সভার সদস্য হয়েছিলেন। তার রচিত গ্রন্থগুলির মধ্যে ‘ইংরেজি সাহিত্যের ইতিহাস’, ‘বঙ্গ সাহিত্যে উপন্যাসের ধারা’, ‘বাঙ্গালা সাহিত্যের কথা’, ‘সাহিত্য ও সংস্কৃতির তীর্থসঙ্গমে’ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।

 

১৮৯৪ – মোশে শারেট, ইউক্রেনীয় বংশোদ্ভূত ইসরায়েলি লেফটেন্যান্ট ও রাজনীতিবিদ ও ২য় প্রধানমন্ত্রী।

মোশে শেরট (  ১৫ অক্টোবর ১৮৯৪ – ৭ জুলাই ১৯৬৫) একজন ইসরায়েলি রাজনীতিবিদ যিনি ১৯৫৩ থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত ইসরায়েলের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। মাপাইয়ের একজন সদস্য , Shartt এর মেয়াদ ডেভিড বেন-গুরিয়নের প্রিমিয়ারশিপের পূর্বে এবং সফল উভয়ই ছিল ।  ১৯৪৮ থেকে ১৯৫৬ সালের মধ্যে শারেট দেশের প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

 

১৫৪২ ( কারো মতে ) – মোগল সম্রাট জালালুদ্দিন আকবর।

 

ইতিহাসের পাতায় আজকের দিনের ঘটনাবলী—-

২০০৮ – সুইডেনের স্টকহোমে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার মোর্চা পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ ফর হ্যান্ডওয়াশিং সর্বপ্রথম হাত ধোয়া দিবসটি পালন করে।

২০২০ – বিশ্বের বৃহত্তম বাণিজ্যিক জোট আঞ্চলিক ব্যাপক অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব গঠনে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে ১৫ টি দেশের চুক্তি হয়।

১৯১৭-সালে জার্মানদের পক্ষে গোয়েন্দাগিরির অভিযোগে ডাচ নৃত্যাশিল্পী মাটা হ্যারিকে ফায়ারিং স্কোয়াডে গুলি করে হত্যা করা হয়।

১৯৪৫-সালে ফ্রান্সের সাবেক প্রধানমন্ত্রী পিয়েরে লাভালের মৃত্যুদন্ড কার্যকর হয়।

১৯৪৬ – জার্মানির ন্যুরেমবার্গে যুদ্ধবন্দিদের প্রাণদণ্ড দেওয়া হয়।

১৯৪৬ – ফিল্ড মার্শাল হারম্যান গোয়েরিং আত্মহত্যা করেন। দ্বিতীয় যুদ্ধপরাধের দায়ে তার প্রাণদন্ড কার্যকরের কয়েক ঘণ্টা আগে তিনি আত্মহত্যা করেন।

১৯৬৪-সালে চীনের প্রথম পারমাণবিক বোমা পরীক্ষা হয়।

১৯৬৪-সালে রক্ষণশীলদের পরাজিত করে ১৩ বছর পর ব্রিটেনে লেবার পার্টির ক্ষমতায় আসে।

১৯৬৪-সালে নিকিতা ক্রুশ্চেভ সোভিয়েত ইউনিয়নের রাষ্ট্রপ্রধানের পদ থেকে অপসারিত।

১৯৬৯-সালে সোমালিয়ার প্রেসিডেন্ট আবদুর রশিদ আলী শেরমারকি আততায়ীর গুলিতে নিহত।

১৯৮৫ – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে সংঘটিত মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় ৩৯ জন ছাত্র, কর্মচারী ও অতিথি নিহত হয়েছিলো। তাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য প্রতি বছর এই দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শোক দিবস পালন করা হয়।

১৯৮৫ – সোভিয়েত প্রধানমন্ত্রী মিখাইল গর্বাচেভ অর্থনৈতিক সংস্কারণীতি ‘পেরেস্ত্রইকা (পুনর্গঠন)’ ঘোষণা করেন।

১৯৮৬ – লে. জে. হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

১৯৯৩ – নেলসন ম্যান্ডেলা এবং ডি ক্লার্ক উভয়ে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান।

১৯৯৫-সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর প্রথম রাশিয়া ও কিউবার মধ্যে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর।

১৯৯৯-সালে অভ্যুত্থানের দু’দিন পর পাকিস্তানে জরুরি অবস্থা জারি এবং জেনারেল মোশাররফের নিজেকে দেশের প্রধান নির্বাহী ঘোষণা।

১৮১৫ – সেন্ট হেলেনা দ্বীপে সম্রাট নেপোলিয়ন-এর নির্বাসন জীবন শুরু।

১৮৯৪ – ফরাসি গোলান্দাজ বাহিনীর ইহুদি ক্যাপ্টেন আলফ্রেড দারিফুসের বিচার রাজধানী প্যারিসে শুরু হয়। গোয়েন্দাবৃত্তির অভিযোগে তাকে যাবজ্জীবনের কারাদন্ড দেওয়া হয় এবং ফ্রান্স গিনির অন্তর্ভুক্ত ডেভিসল আইল্যান্ডে তাকে নির্জন কারাবাসে পাঠানো হয়।

১৬৭৬ – ব্রিটেনের রাজার কাছ থেকে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে টাকা ও পয়সা মুদ্রণের অনুমতি লাভ করে।

১৫৮২-সালে ইতালি ও স্পেন গ্রেগরীয় ক্যালেন্ডার বা খ্রিষ্ট্রীয় সাল প্রবর্তিত। এর ফলে ৫ অক্টোবর ১৫ অক্টোবর হয়ে যায়।

 

এই দিনে মৃত্যুবরণ করেন যারা—-

২০০০ – কনরাড এমিল ব্লচ, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পোলিশ বংশোদ্ভূত আমেরিকান প্রাণরসায়নী।

২০১২ – নরোদম সিহানুক, কম্বোডিয়ার রাজনীতিবিদ ও ১ম প্রধানমন্ত্রী।

২০১৩ – টমি আন্ডেরসন, সুইডিশ অভিনেতা।

২০১৮ – পল অ্যালেন, মার্কিন ব্যবসায়ী এবং মাইক্রোসফট -এর সহপ্রতিষ্ঠাতা।

১৯১৭ – মাতা হারি, ডাচ নৃত্য শিল্পী, প্রথম বিশ্ব যুদ্ধে জার্মানীর পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।

১৯১৮ – শিরডি সাই বাবা, ভারতীয় ধর্মগুরু, যোগী ও ফকির।

১৯৩৮ – আবুল হুসেন, ব্রিটিশ ভারতীয় লেখক, চিন্তাবিদ, সমাজসংস্কারক এবং বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের প্রবক্তা।

১৯৪৫ – ফ্রান্সের সাবেক প্রধানমন্ত্রী পিয়েরে লাভালের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।

 

১৯৬২ – অতুলচন্দ্র ঘোষ ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী, লোকসেবক সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা ও পুরুলিয়া জেলার বঙ্গভূক্তি আন্দোলনের মূখ্যস্থপতি। 

অতুলচন্দ্র ঘোষ (২ মার্চ ১৮৮১ — ১৫ অক্টোবর ১৯৬২) ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক কর্মী, লোকসেবক সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা, বাংলা ভাষা আন্দোলন (মানভূম) ও পুরুলিয়া জেলার বঙ্গভূক্তি আন্দোলনের মূখ্যস্থপতি।

 

১৯৭৫ – দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরী, ভারতীয় বাঙালি ভাস্কর, চিত্রশিল্পী এবং ললিতকলা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা-সভাপতি।

দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরী এমবিই (১৮৯৯–১৯৭৫) একজন ভারতীয় ভাস্কর, চিত্রশিল্পী এবং ললিত কলা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। তিনি শ্রমের বিজয় এবং শহীদ স্মারক-সহ ব্রোঞ্জের ভাস্কর্যের জন্য পরিচিত ছিলেন এবং আধুনিক ভারতীয় শিল্পের অন্যতম প্রধান শিল্পী হিসেবে তাঁকে বিবেচনা করা হয়। ডি. পি. রায়চৌধুরী ১৯৬২ সালে ললিত কলা একাডেমীর একজন সহযোগী (ফেলো) নির্বাচিত হন। শিল্পক্ষেত্রে অবদানের জন্য ১৯৫৮ সালে ভারত সরকার তাঁকে তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান পদ্মভূষণ প্রদান করে।

 

১৯৮৭ – টমাস সাঙ্কারা,বুর্কিনার ক্যাপ্টেন, রাজনীতিবিদ ও ৫ম প্রেসিডেন্ট।

থমাস ইসিডোর নোয়েল সানকারা (২১ ডিসেম্বর ১৯৪৯ – ১৫ অক্টোবর ১৯৮৭) ছিলেন একজন Burkinabè সামরিক কর্মকর্তা, মার্কসবাদী বিপ্লবী এবং প্যান-আফ্রিকানবাদী যিনি ১৯৮৩ সালে ১৯৮৩ সালে হাইসার্স দ্বারা তার অভ্যুত্থান থেকে বুরকিনা ফাসোর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ক  বিপ্লবের ক্যারিশম্যাটিক এবং আইকনিক ব্যক্তিত্ব।

 

১৫৬৪ – আন্দ্রে ভেসালিআস, বেলজিয়ান বংশোদ্ভূত গ্রিক শারীরস্থানবিৎ, চিকিৎসক ও লেখক।

আন্দ্রেআস ভেসালিউস ( ৩০ ডিসেম্বর ১৫১৪ – ১৫ অক্টোবর ১৫৬৪) বেলজিয়ামের ব্রাসেল শহরে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ১৫২৯-১৫৩৩ পর্যন্ত অউভনিআ বিশ্বববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। তিনি প্রথম শব ব্যবচ্ছেদ করেন। তিনি ১৫৩৭ সালে আর-রাজির উপর গবেষণা করেন। তিনি শারীরসংস্থানবিদ্যার জনক। তিনি ১৫৪৪ সালে আন্নেন হ্যামকে বিয়ে করেন। ১৫৬৪ সালে গ্রিসের আয়োনীয় সাগরের দ্বীপ জাকিনথোসে তিনি মারা যান।

 

 

।।তথ্য : সংগৃহীত ইন্টারনেট।।

Share This

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *