তোমার মনের বারান্দায় আশ্রয় দিও
চাইনিত কিছু ,তোমার অলোক রাশির চোয়ানো জলে তৃষা নিবারণ আর-
গোধূলির সন্ধ্যায় পাখির কলরবে বাসায় ফিরে মিলন-
ব্যাস এইটুকুই নিরীক্ষণ করবো।
কারোর দোরে চাইনিত ঠাঁই, শুধু তোমারই চৌকাঠে ছড়ানো ভালোবাসাটুকু তুলে নেবো এ বুকে।
সহস্র টন ভারে,তোমার হৃদমহলে কে বসে আছে
তুমি কার অনুগামিনি আমি তো জানতে চাইনি
আমি তো জানতে চাইনি কখনও, কোনখানে,
আমি তো কখনও প্রকাশ করেনি কতটা রক্ত ক্ষরণ-
বিদ্রুপে হাসে স্বপ্নের দুচোখে,আমায় কেবলি শেষের পথে হাঁটায়।
দ্বীপ নেভানো রাতে সাথীহীন আমার পরিক্রমা
দুঃখের কোন সাথী খুঁজিনি, প্রয়োজনও বুঝিনি
শুধু ঘুম ভাঙানোর গান গেয়েছি, মিছিলে,মিছিলে
দুপায়ে রক্ত ঝড়িয়েছি ,শ্লোগান তুলেছি
নাৎসির বিরুদ্ধে, হিটলারদের পতনের উদ্দেশ্যে…..
বিদায় বেলায় একটাই প্রার্থনা তোমার নগ্নতা ঢাকো
শুদ্ধ প্রেমের রেণু মুখে মাখো, তারপর শান্তির সাদা পায়রা ওরাও হৃদ আকাশে।
পবিত্র ভাষায় আকাশ ভরিয়ে দাও, পবিত্রায় বুক ভরাও
মানবিকতার ভরে যাক পথের দুইধার
ছোট ছোট শিশু যারা আগামীর ভবিষ্যৎ-
তোমার স্তনদুগ্ধ পানকরে সম্মান করুক মাতৃত্বকে।
সংরক্ষিত
গড়িয়া,কলকাতা।